নববর্ষের ত্যানা

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০১/২০১২ - ১০:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

- আমাকে কি আপনার বেহায়া মনে হয়?
কাতর স্বরে মতিন বদরুল ভাইকে প্রশ্ন করে।
- ইট ডিপেন্ডস। ফার্স্ট আমাদের জানতে হবে হায়া কথাটার মানে কি? হায়া জিনিসটার মানে জানোস নাকি কেউ?
-ধুরো, আপনে খালি ত্যানা প্যাঁচান। সোজাসুজি বলেন না।
- এইখানে ত্যানা পেঁচানোর কি দেখলি? তার আগে আয় আমরা দেখি ত্যানা প্যাঁচানো মানে কি? তারও আগে বুঝতে হবে ত্যানা কি? অনেক মানুষই ন্যাকড়া আর ত্যানার মধ্যে গুলায়ে ফেলে। দুইটা ভিন্ন জিনিস। ন্যাকড়ার কাজ ময়লা পরিষ্কার করা, আর ত্যানার কাজ ময়লা ঢাকা। এই ব্যাপারে মহান কবি সাদেকুল্লা সাদেক বলেছেন। ওই সাদেইক্কা কি কইছস ?
সাংবাদিক, সমালোচক, সাহিত্যিক ও সদ্য কবি সাদেকুল্লা সাদেক ভরাট গলায় আবৃত্তি করে,
- ত্যানাকে তুমি যেভাবেই প্যাঁচাও না কেন ত্যানা ত্যানাই।
- ব্যাস এইটুকুই? আমি ভাবছিলাম তুই আরও ভালো কিছু কইছস। নতুন বছরে তোকে আরও ভালো ভালো জিনিস লিখতে হবে। আর লিখতে যদি নাই পারস তাইলে অন্তত অন্য কেউ যেন লা লিখতে পারে সেই ব্যবস্থা করে ফেলিস। সামনের মাসে নাকি একটা ব্লগ সভা আছে, ওইখানে গিয়ে একটা সহিহ ব্লগীয় তরিকা নামে লেকচার ঝেড়ে দিয়ে আয় কি কি লেখা উচিৎ আর কি কি লেখা অনুচিত এই বিষয়ে। যাই হোক, আমরা জানি কই ছিলাম মতিন? ও আচ্ছা বেহায়া।

বদরুল ভাই ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে মালিবাগের আবুল হোটেলে বিশেষ সভা ডেকেছেন। শুরুতেই তিনি অতি দীর্ঘ একটা বক্তৃতা দিলেন। আমাদেরকে ডাকার উদ্দেশ্য নতুন বছরের রেজোল্যুশন নিয়ে আলাপ করা এবং সেই সাথে গেলো বছরের প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি নিয়ে কথা বলা। প্রায় এক ঘণ্টার মতো বদরুল ভাই বক্তৃতা দিলেন। আরও দেয়ার ইচ্ছা ছিল। মাঝপথে জীবনকে ঘুমাতে দেখে, জীবন হারামজাদা খালি ঘুমাস ক্যান বলে হুঙ্কার দিয়ে ক্ষেপে মেপে বক্তৃতা শেষ করে দিলেন। জীবন ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে উঠে পরে বলে, কি কইচ্চি? তারপর বদরুল ভাইয়ের বক্তৃতা শেষ ভেবে হাত তালি দিয়ে দিলো।

বদরুল ভাই থামতেই মতিন ঘ্যানঘ্যান শুরু করলো। পুরা বছর সে রুমানার পিছনে ঘুরঘুর করেছে বলে এখন তার উপলব্ধি হয়েছে সে বড়ই বেহায়ার মতো আচরণ করেছে।
- বলেন না বদরুল ভাই, আমি কি বেহায়া?
- নাহ, বেহায়া হইতে এলেম লাগে। মনে কর বেহায়াপনার একক যদি আবুল ধরি আর এক থেকে দশ স্কেল ধরি তাইলে তুই বড়োজোর দেড় আবুল বেহায়া হইতে পারস।
মতিন বিমর্ষ মুখে গজ গজ করে,
- শালার জীবন, ঠিক মতো বেহায়াও হইতে পারলাম না।
জীবন পোদ্দার আবার ঘুম থেকে তেড়েফুঁড়ে উঠে বলে, আবার কি কইচ্চি?

সাহিত্যিক সাদেকুল্লা বুদ্ধিজীবী রহমতুল্লার সাথে তর্ক বাঁধিয়ে দেয়, বেহায়াপনার একক কেন আবুল হবে এরশাদ নয় এই নিয়ে। বদরুল ভাই দুজনকে শান্ত করার চেষ্টা করেন,
- আপাতত আবুলই থাক, মুদ্রাস্ফীতির মতো যেভাবে বেহায়াস্ফীতি হইতেছে কয়দিন পরে না হয় এরশাদ চালু কর। দশ আবুলে এক এরশাদ, হিসাব ঠিকাছে?
সাদেকুল্লা রহমতুল্লা দুজনেই খুশী হয়ে মাথা নাড়ে।
ফটকা রনি বলে, আমি এই বছর থেকে ভালো হয়া যামু। নো উইমেন নো ক্রাই। নো মোর মুড়ি, নো মোর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই। এক হাজার দেহ ও মনের কাছে সার্ভে করে জেনেছি, পৃথিবীতে প্রেম বলে কিছু নেই।
মতিন ক্ষেপে গিয়ে বলে, হারামজাদা হিপুক্রেট দূরে গিয়া মর।
রনিও উত্তেজিত হয়ে বলে, তুই আমার মিত্যু কামনা করলি? আইজকাই হাইকুটে বিচার দিয়া তোরে যদি আমি জেলের ভাত না খাওয়াইছি।

গজনফর কোনায় বসে গুন গুন করে হিন্দি গানের সুর ভাঁজছিল, আজ মে উপর, আসমা নিচে, আজ মে আগে, জামানা হ্যাঁয় পিছে।
বদরুল ভাই চোখ পাকিয়ে বললেন, আসমা ভাবি শুনলে কিন্তু তোর খবর আছে। আর নতুন বছর থেকে সব হিন্দি চ্যানেল বাতিল।
গজনফর গাঁজার বিড়িতে টান দিয়ে গুন গুন করে প্রতিবাদ করে, কেন? কেন? হোয়াই? হোয়াই? হোয়াই দিজ কোলাবেরি কোলাবেরি ডি, পা পাপ পা পাই।

এই সময় তিনবোন সামসুন্নাহার, নুরুন্নাহার আর নাজমুন্নাহার আমরা সবাই জুয়ান ছেরি, আর কতদিন ধইজ্জ ধরি গাইতে গাইতে ঢুকে। বদরুল ভাই বলে,
- তোমাদের এই বছরেও বিয়া হইলনা। আর কতদিন ধৈর্য ধরবা? সমস্যাটা কোথায়? গয়নাতে, দেনমোহরে নাকি যৌতুকে?
তিনজনে সমস্বরে বলে,
-আমরা ইঞ্জিনিয়ার ছেলে ছাড়া বিয়া করবোনা। মেরে চোখ গেলে দিলেও ইঞ্জিনিয়ার চাই।

বিশিষ্ট বিজ্ঞানী আবু ইউসুফ এক কোনায় বিমর্ষ হয়ে বসে ছিল। বদরুল ভাই পিঠে থাবড়া দিয়ে বললেন
- এতো মন খারাপের কি আছে? তোমার কোমল সাহিত্য মেশিন ধুমা উঠে জ্বলে গেছে তো কি হইছে, তোমার জ্ঞান তো আর জ্বলে যায় নাই। আবার বানাও। আরও কোমল কইরা এই বছরে এক্কেবারে একটা ল্যাদা সাহিত্য মেশিন বানাও। যাই ইনপুট দিবা এক্কেবারে ল্যাদা ল্যাদা প্রেম কাহিনী হয়ে বাইর হয়া আসবো। এই দেশে যেন শুধু প্রেম থাকে। এই দেশে যেন আর কোন ঘৃণার চাষ না হয়। সবাই যেন সবাইকে ভালোবাসে। আম্লিগ বিনপিরে ভালবাসবে, মুক্তিযোদ্ধা রাজাকারকে ভালবাসবে, আহমেদ আজাদকে ভালবাসবে, গেরিলারা মেহেরজানকে ভালবাসবে, ক্যাথেরিন মাসুদ বাস ট্রাক ড্রাইভারদের ভালবাসবে, মিলন কাদের আর লিমন পুলিশকে ভালবাসবে, ছোটভাই বাংলাদেশ বড়ভাই পাকিস্তানকে ভালবাসবে।

একটু থেমে বদরুল ভাই সভার বিদায়ী বক্তৃতা শুরু করেন,
- গত বছর ছিল ত্যানা প্যাঁচানোর বছর। যুদ্ধাপরাধী থেকে শুরু করে টিপাইমুখ পর্যন্ত সব কিছু নিয়া খালি ত্যানা আর ত্যানা। আমাদের এই বছরের রেজোল্যুশন হওয়া উচিৎ ...
মতিন গজগজ করে বদরুল ভাইকে থামিয়ে দেয়,
- আপনেই তো সেই কখন থেকে ত্যানা নিয়ে ত্যানা পেঁচাইতেছেন।
ক্ষেপে বদরুল ভাই ধুর্বাল বলে সভা শেষ করে দেন।

বের হবার সময়, কাউন্টারে ক্যাশিয়ার বলে,
-বদরুল ভাই খাতায় কিন্তু আপনার কয়েক হাজার টাকা বাকি পরছে। যদি কিছু ক্লিয়ার করতেন।
- খালি আমার হিসাবটাই দেখলি? কামরুল যে সেইদিন সদলবলে বিরয়ানী সাঁটায়ে গেলো, আর খায়রুল তো শহর ছাইড়াই ভাগছে। আর দেশের কি অবস্থা খেয়াল আছে? খালি ক্যাশে বইসা টাকার হিসাবি করবি আজীবন? দেশের প্রতি একটা দায় দায়িত্ব নাই? দেশ বড় না তোর হোটেল বড়? ইনকাম তো তোর কম না, যাকাত দেস ঠিকমতো?

বাইরে বেড়িয়ে বদরুল ভাই মতিনের দিকে তাকিয়ে চোখ টিপে বললেন
- ওরে বলদ, এইবার বুঝছস ত্যানা প্যাঁচানো মানে কি?


মন্তব্য

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

ত্যানা প্যাচানী আমার খুব প্রিয় একটা টার্ম। তয় আইজকার গল্পটা আসলেই ত্যানা প্যাচানী হইছে। চরম উদাস হয় নাই মন খারাপ

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

চরম উদাস এর ছবি

ত্যানা পেঁচাইতেই তো চাইলাম খাইছে

কাজি মামুন এর ছবি

...তুই বড়জোর দেড় আবুল বেহায়া হইতে পারস

বা

মুদ্রাস্ফীতির মত যেভাবে বেহায়াস্ফীতি হইতেছে..

অসাধারণ! এ ধরনের আরও অনেক তির্যক তীর ছুঁড়া হয়েছে লেখাটিতে, যা চরম উদাসের জন্য খুবই স্বাভাবিক! কিন্তু যা স্বাভাবিক নয়, বা একেবারেই বেমানান চরম উদাসের পাঠকদের জন্য, তা হল, লেখাটির গতিশীলতার অভাব!
নববর্ষের শুভেচ্ছা!

চরম উদাস এর ছবি

ধন্যবাদ মামুন ভাই। লেখাটা ইচ্ছা করেই একটু ধীর করেছি এবং খোঁচার পরিমাণ বাড়িয়ে রসের ঠিলা থেকে রস কম ঢেলেছি। একটু অন্যভাবে লিখার চেষ্টা। মনে হচ্ছিলো আমার সব লেখাই একটু টাইপড হয়ে যাচ্ছে। তাই একটু এক্সপেরিমেন্ট আরকি খাইছে । দেখি পাঠকরা কিভাবে নেয়।

অতিথি লেখক এর ছবি

সহমত উদাস'দা।

Fruhling এর ছবি

যাক, ত্যানা পেচানো দিয়ে না হয় কি ল্যাদা হইলো হাসি

লেখা বরাবরের মতো মজারু

চরম উদাস এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ Fruhling

তাপস শর্মা এর ছবি

ধুর্বাল

হো হো হো

ত্যানা প্যাঁচান। যত পারেন প্যাঁচান, কিন্তুক কথা অইল আবুল যখন লাডিসোডা লইয়া পেছনে ইয়ে দিতে দৌড়াইব। তখন কিয়া করবেন, হুহুমহুম।

তখন কোন্ডা কইবেন - কি কইচ্চি...

চরম উদাস এর ছবি

খাইছে

^_^ এর ছবি

"...তুই বড়জোর দেড় আবুল বেহায়া হইতে পারস"

বরাবরের মতো চরম ! দেঁতো হাসি

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- খাইছে

উচ্ছলা এর ছবি

OMG! ( ও মা গো ! )

এত মজার মজার লেখা কি করে লিখেন?! আপনার লেখা লাড্ডু আর লাচ্ছা সেমাইয়ের মত মজা হাসি

চরম উদাস এর ছবি

সেক্ষেত্রে আপনার লেখাকে ঝালমুড়ি বলা যায় অবশ্যই খাইছে

ধ্রুবনীল এর ছবি

দশ আবুলে এক এরশাদ

আজ মে উপর, আসমা নিচে...

গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- খাইছে

দ্রোহী এর ছবি

প্রেসিডেন্ট-মন্ত্রীদের নিয়া ফাজলামী করেন? জেলের ভাত খাইবেন কিন্তু!

চরম উদাস এর ছবি

ভাত হইলে নাই, খিচুড়ি হইলে আছি খাইছে

ধুসর গোধূলি এর ছবি

এইটা একটা ভালো পয়েন্ট! আমরা আন্দোলন করতে পারি, জেলের ভেতর ভাত চাই না চৌধুরী সাহেব। খিচুড়ি দেন। তাইলে মনে করেন, কোনোদিন জেলে গেলেও আরামে কয়টা দিন ভালোমন্দ খায়া আসতে পারুম।

চরম উদাস এর ছবি

খাইছে

রুমঝুম ১ এর ছবি

সালতামি হাততালি ...বিনা খরচে (সরকারী খরচে) দেশে যেতে চান নাকি??

চরম উদাস এর ছবি

মাগনা যেতে পারলে তো মন্দ হয়না খাইছে

সাফি এর ছবি

চলুক

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

তারাপ কোয়াস এর ছবি

পোষ্ট ভাল্লাগ্ছে উদাস ভাই। চলুক

ত্যানাকে তুমি যেভাবেই প্যাঁচাও না কেন ত্যানা ত্যানাই।

গত বছরের কিছু স্মৃতি জাগানিয়া কমেণ্ট শয়তানী হাসি


love the life you live. live the life you love.

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-
নতুন মহাবিশ্ব আবার কবে বানাবেন?

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

আপনে দেখি নয়া কাপড় লইয়া ত্যানা বানাইয়াও প্যাচায়া ফেলান! আপনে ভাই মালাছেন। তয় এইবারের ত্যানাটা এট্টু কষা আছিলো! হাসি

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

চরম উদাস এর ছবি

খাইছে
হেপি বাড্ডে

আশালতা এর ছবি

চলুক

----------------
স্বপ্ন হোক শক্তি

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

হ, ত্যানা এক্কেরে ফানা ফানা কইরালাইচেন।
ভাল্লাগ্চে।

চরম উদাস এর ছবি

দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

মাসুম এর ছবি

ত্যানা পেচানো বেশ মজারু হইছে হাসি

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

ন এর ছবি

চলুক ভালবাসাবাসি নিয়ে ত্যানা পেচানোর অংশটা বেশ দুর্দান্ত হইসে

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

বন্দনা এর ছবি

মজারু হয়ছে উদাসদা। হো হো হো

চরম উদাস এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

কল্যাণ এর ছবি

চামে ফাঁকি মারলেন চাল্লু

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

চরম উদাস এর ছবি

আরে, কল্যানদা যে। আছেন কেমুন? শইলডা ভালা? খাইছে

চরম উদাস এর ছবি

এট্টু ফাঁকি তো মারছি। কি করবো, অফিসের কাজে আম্রিকার হাটে মাঠে ঘাটে তেল খুঁজে বেড়াইতেছি। আর সাহিত্যিক ইচ্ছা করে দিচ্ছি না, মোটামুটি সাইজ করে এনে তারপর দেয়া শুরু করবো যেন এরপর বেশী গ্যাপ না পরে। কিন্তু আপনের লেখা কই?? চিন্তিত

কল্যাণ এর ছবি

এই যে ঝাঁকে ঝাঁকে সব মন্তব্য লিখতেছি, তারপরে আবার কন লেখা কোই অ্যাঁ ?

ঘুরাঘুরির সুবাদে একটা ছবি পুস্ট দিয়েন কিন্তু দেঁতো হাসি

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

চরম উদাস এর ছবি

আপনার সব মন্তব্য এক করে এই বই মেলায় একটা "মন্তব্য সংকলন" বের করে ফেলেন দেঁতো হাসি

কল্যাণ এর ছবি

কস্কি মমিন! মাইর খাওয়ানোর ধান্দা?

_______________
আমার নামের মধ্যে ১৩

অরিত্র অরিত্র এর ছবি

এইটা এবং 'লাইফ সাক্স' দুইটাই ব্যাপক হইসে উদাস ভাই.. গুরু গুরু
এরকম আরো চাই......হাসি

চরম উদাস এর ছবি

ধন্যবাদ অরিত্র অরিত্র। এটা একটু ফাঁকিবাজি করে লিখেছি খাইছে , হাতে সময় নাই তো তাই।

পরী  এর ছবি

মণ্ডা বালা কইরা দিলেন গুরু গুরু গুরু গুরু

চরম উদাস এর ছবি

চিন্তিত

 জলছাপ এর ছবি

এই গল্পটা আমার পড়া সচলায়তনের প্রথম গল্প, এটা পরেই সচলকে ভালো লেগে গেল আর আমি পড়া শুরু করলাম, খুব ভালো লেগেছে পড়ে, এক বাক্যে অসাধারন উত্তম জাঝা!

চরম উদাস এর ছবি

হে হে, সবচেয়ে ভুয়া গল্পডাই আগে পড়লেন। এইডা মনে করেন একটু হালকা ফাকি দিয়া লেখা গপ্প খাইছে

তদানিন্তন পাঁঠা এর ছবি

আচ্ছা উদাস ভাই, ত্যানা প্যাচানো বলতে আসলে কি বোঝায়? একটু ডিটেইলসে বলেন না। (এইখানে বোকা বোকা ইন্নোসেন ইমু হবে)।

আমার তো ভাই মনে লয় ১০ আবুলে এক এরশাদ হইলে ১০০ এরশাদে এক চ্রম হইতেও পারে। চোখ টিপি আপ্নে কী কন?

চরম উদাস এর ছবি

চোখ টিপি

আশফাক আহমেদ এর ছবি

নো উইমেন নো ক্রাই। নো মোর মুড়ি, নো মোর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই। এক হাজার দেহ ও মনের কাছে সার্ভে করে জেনেছি, পৃথিবীতে প্রেম বলে কিছু নেই।

গড়াগড়ি দিয়া হাসি

-------------------------------------------------

ক্লাশভর্তি উজ্জ্বল সন্তান, ওরা জুড়ে দেবে ফুলস্কেফ সমস্ত কাগজ !
আমি বাজে ছেলে, আমি লাষ্ট বেঞ্চি, আমি পারবো না !
আমার হবে না, আমি বুঝে গেছি, আমি সত্যি মূর্খ, আকাঠ !

চরম উদাস এর ছবি

শয়তানী হাসি

রিয়েল ডেমোন এর ছবি

দশ আবুল সমান এক এরশাদ!

হা হা হা গড়াগড়ি দিয়া হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।