তৈলচিত্রের আছর

কিছুই বলার নাই। ভাগ্যিস আমাদের কোন ভালো মিউজিয়াম নেই

সাদামাটা বেচুবাবু

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এই যুগে বেচে থাকলে নিশ্চই লেখালেখি ছেড়ে খই ভাজার কাজ করতেন ।

ননস্টপ

হা হা হা!!!!!!!!!!!!!!!!
হ উত্তম সম্পাদক। মুমিনের জন্য প্রতিষ্ঠিত মাদারাসা শিক্ষা আধুনিকীকরণ করতে গিয়ে বি'দাত শিক্ষা ঢুকিয়ে দিবার মানে কী?
কিশোর নৌকা চালাইব আর কিশোরী শাফলা ফুল তুলব! কী বি'দাত কাইজ কারবার! কিশোরীর জেন্ডার বদলাই দাও। কিশোর করি দাও, হিজাবে কাম হইব?
মালাউনগো কবিতা, গল্প এইসব কোমলমতি হবু মুমিন বাচ্চাগো পড়াইয়া কী বেশরিয়ার কাম করব নাকি? দাও ছেঁটে। দাও ছেঁটে, দাও ছেঁটে।
সোজা কথা- রাষ্ট্র কর্তৃক বেশরিয়া বি'দাত কর্ম প্রকল্প গ্রহণযোগ্য হইবেনা। সুবাহানাল্লাহ্‌।

-দেব প্রসাদ দেবু

খুব বেশি দেরি নাই। এরা অচিরেই হিন্দুয়ানি কবির জাতীয় সংগীত বদলাতে বলবে।

তারপর একদিন মালাউনের রচনা জাতীয় সংগীত ৯০% মুসলমানের দেশে চলতে পারে না অজুহাতে বন্ধ হয়ে যাবে। আপনার আমার মত দুই চারটা ভোটের কথা মাথায় রেখে তো রাজনীতি করা যাবে না ভাই। নিজেকে সাচ্চা মুসলিম দল প্রমাণ করতে হবে না?

মাসুদ সজীব

ইতিহাস বইয়ে 'জ্বীন জাতির বিস্ময়কর ইতিহাস' অন্তর্ভুক্ত করা এখন সময়ের দাবি।

শিখেন বুঝছেন। ভবিষ্যতে মাদ্রাসা পাঠ্যবইয়ে এসো নিজে করি সিরিজ দেখতে চাইলে নাম চরম উদাস পাল্টায়া বহৎ বেখবর বা এইরকম কিছু একটা রাখেন। মডুমামারে কইলে নিক চেঞ্জ কইরা দিব।

হ্যাঁ, এখনই সময় নিজেকে পাল্টে নেবার। সব কিছু পাল্টে নেবার, পারলে জীবনটাই। হয়তো কিছুদিন পরে চাকরিতে মাদ্রাসা কোটা চালু হবে। তাই এখনই মুক্তিযোদ্ধা সনদ নয় মাদ্রাসাপাসের সনদ সংগ্রহ করুন। সময় থাকতে লাইনে আসুন। হা হা হা।

গতবারের টা পোষায়া গেছে।

গরীব বাচ্চা গুলার জন্য খারাপ লাগে। ওরা জানেও না খালি ধর্মের ঠুলি চোখে পরিয়ে অন্ধ বানিয়ে দিচ্ছে কতগুলো ক্ষমতালোভী ইতর। ভবিষ্যতের প্রয়োজনে নিজেদের উন্মাদ চাহিদা পুরণের বলি হিসেবে পাবার জন্য শিক্ষা ব্যবস্থাকে তারা আধুনিকায়ন করতে দেয়না। আর যখন তাদের বড় হয়ে বোঝার সময় হয়, তখন তারাও তাদের পূর্বসূরীদের তখতের পেছনে লালায়ীত।

---- মনজুর এলাহী ----

খবরে দেখলাম। অকল্পণীয়! এটাকে কি ১% পরিবর্তন মনে করে কেউ কোন প্রতিবাদ করছে না?

রু

মাগধী বা গৌড়ীয় প্রাকৃত যারা বলত তারাও তো হিন্দু ছিল ।

শুধু সাহিত্যে নয় , নিষ্ঠুর বিধাতা অবিচার করে আজকের 'এদের' মুখে হিন্দুয়ানী বাংলা ভাষাটা সেঁটে দিয়েছে । এই ভাষায় কথা বলতে এদের না জানি কত কষ্ট হয় ! আফসুস ।

রাজর্ষি

বিষয়টাতে শৈল্পিক সত্তা খুব আহত হয়েছে

তাও ভালো বলে বসেনি লেখকের পায়জামা পরিহিত ছবি ছাড়া লেখা ছাপানো যাবে না!

আমারও নিক পাল্টাইতে হবে

সবাই লাইনে আসতেছে গুরুমশাই, থুক্কু- ওস্তাদ

কড়িকাঠুরে

হেঁ হেঁ হেঁ, এরই নাম সহীহ এসলামী পদ্ধতিতে ঢুকিয়ে দেয়া। কি ঢোকানো হলো, তা নাহয় উহ্যই রাখলাম।

----ইমরান ওয়াহিদ

এইটা পরিমিতিবোধের জন্য এত চমৎকার হয়েছে।

সাথে খবরের লিঙ্কটা দিয়ে দিলে ভাল হয়। কয়েক বছর পরে যখন কোনো পাঠক এইটা পড়বে তখন কনটেক্সটটা স্মরণে থাকলেই গল্পটার তাৎপর্য বোঝা যাবে।

খবরের লিঙ্কটা পাওয়া যাবে?

৫/৬ বছর আগে গ্রামের বাড়ী যাওয়ার পথে বৃষ্টির জন্য আশ্রয় নিয়েছিলাম এক মাদ্রাসায়, ছাত্ররা তাদের একটা রূমে বসতে দিয়েছিল। এক জনের বাংলা বই ঘেটে দেখলাম একটা পরিচিত গল্প, গল্পের নাম হচ্ছে গফুর। আমরা অবশ্য পড়েছিলাম মহেশ নামে।

এই সরকারের শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের অনেক প্রশংসা শুনেছি, তিনি মন্ত্রী হবার আগেই।

ভালো কাজ কিছু হয়তো করেছেন, কিন্তু শিক্ষা ক্ষেত্রে পাইকারি হারে যে অরাজকতা চলছে, তাতে তো তাকে অনেকটা আল শাহরিয়ার রোকনের মতো মনে হচ্ছে- খবরের কাগজে দৈনিকই নামের আগে বিশেষণ বসে, প্রতিভাবান, কিন্তু প্রতিভার প্রকাশ আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একদিনও দেখেছি বলে মনে পড়ে না। আমাদের শিক্ষামন্ত্রীরও বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী এবং অ্যাক্টিভিস্ট হিসেবে কেবল সুনামই শুনে আসছি, কিন্তু কাজে কর্মে তার কোন প্রতিফলন দেখি না।

গল্প বরাবরের মতোই লক্ষ্যভেদী- যদিও এমন গল্প লিখার মতো প্রেক্ষাপট দেশে তৈরি হচ্ছে, এই ব্যাপারটাই লজ্জার।

কড়া। পুরাই স্পট অন।

একই ভাবে আমাদের গ্রামের হিন্দু পাড়াটি বিলীন হয়ে মক্তবপাড়া হয়ে গিয়েছে। চরম বেদনাদায়ক!

একটা কনভার্সন টেবিল বানিয়ে ফেললেই তো হয়। 'এই' শব্দ থাকলে তাকে 'ঐটা' দিয়ে রিপ্লেস করতে হবে।

এরকম 'আপোষ ‌‌' দুঃখজনক।

আমাদের জাতীয় সংগীতকেও মাদ্রাসায় গাওয়ার উপযোগী করে তোলা যেতে পারে।

আমার সুনেহরী বাঙ্গাল
আমি তোমার মেহবুব।
হামেশা তোমার আসমান
তোমার হাওয়া
বাঁসরি হয়ে রূহে বাজে খুব।
আমার সুনেহরী বাঙ্গাল
আমি তোমার মেহবুব।

মানিক রহমানের নামের আগে মোহাম্মদ নেই কেন?
তামান্না ঝুমু

আমাদের ছোট নদী চলে বাঁকে বাঁকে
বৈশাখ মাসে তার হাঁটু পানি ("জল" শব্দটাকে বাদ দেয়া হলো!) থাকে।।।।

এইসবে চইলত না। চরম উদাসের মুমিনাইজড নাম চাই

চরম উদ দৌলা গোলাম নামটা কিন্তু চরম। কিন্তু চরম শব্দটা তবুও মালাউন থেকে যায়। চরমের জায়গায় ছহীহ হলে কেমন হয়? অক্ষরগুলোও কিন্তু মালাউন। বাংলা মালাউন অক্ষরের পরিবর্তে আরবি বা উর্দু হরফ ব্যবহার করা উচিত।
তামান্না ঝুমু

ভালো থাকবেন।
----------------------
কামরুজ্জামান পলাশ

- বেশ সুমিষ্ট হয়েছে
-সুমিষ্ট?
-লাজওয়াব করে দেবো?
-হ্যাঁ, হ্যাঁ, লাজওয়াব করে দিন। সুমিষ্ট এর মত বাখওয়াস শব্দ মানুষ শুনবে কেন?

লেখকের দুটি লেখা পড়লাম।।। এবং মাথার ওপরে থাকা যন্ত্র হয়ে গেলাম।।।

(শেষ লাইনটা অসাধারন!!! )

""- না না হবে না। মানিক রহমান করে দিচ্ছি, চলবে?
- জ্বী আচ্ছা। ""

--------------------------------
--- সোহেল মাহামুদ 0অতি ক্ষুদ্র একজন0
--------------------------------

আচ্ছা! লেখাগুলো আরবী বা ফারসিতে ট্রান্সলেট করে তারপর পাঠ্য করা যায় না? হুদ্দাই হিন্দুয়ানি ভাষা ইউজের দরকার কী?

শুধু কথোপকথনে স্বল্প পরিসরে ভাবনার দুয়ার খুলে দেয়া। পড়ে হাসছি কিন্তু ভেতরটা পুড়ছে।