উইলিয়াম হোগার্থ - "Marriage à-la-mode" (২)

অবাঞ্ছিত এর ছবি
লিখেছেন অবাঞ্ছিত (তারিখ: সোম, ১৪/১২/২০০৯ - ১:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

××× বিশুদ্ধ শৈল্পিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিখ্যাত দুষ্টু ছবি থাকার সম্ভাবনা ব্যাপক। সুতরাং ঢোকার আগে সাধু সাবধান।×××

উপরোক্ত কথাটি একটি ভুল ডিসক্লেইমার। এই সিরিজের কোনো ছবিতে দুষ্টু কিছু দেখার নাই, কিন্তু বুঝে নেওয়ার আছে চোখ টিপি

সিরিজ লেখা শুরু করেছিলাম প্রতিদিন একটা করে (অন্তত: একদিন পর একদিন) লেখা দেব ভেবে। কিসের কি! পরীক্ষা আসলো, পর্বত সমান চাপে তামা তামা হয়া গেলাম.. দাড়ি বড় হইতে থাকলো সমানে.. মা দেখে বলে “বাংলা ভাই” এর মতন লাগতেসে... রুমমেটে কয় “ এই মাসে কি গোসল করবা না?” তার মধ্যে যে লেখা দেইনাই সচলায়তনে সেই পাপ বোধকরি লঘু গন্য করা যেতে পারে।

আগের ঘটনা কিছুই মনে না থাকলে (থাকার কথা না.. আমারই নাই!) এই যে - প্রথম পর্ব

Marriage à-la-mode: 2. The Tête à Tête

auto

আগের ছবিতে আমরা বিয়ের চুক্তি দেখেছি। এ ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে বিয়ে হয়ে গিয়েছে। এখন তার পরবর্তী ঘটনাবলি এক ছবিতে বাঁধা। একটা একক ফ্রেমে দীর্ঘ সময়কে এভাবে আবদ্ধ করে ফেলার এই অদ্ভুত কায়দা আমাকে বরাবরই বিস্মিত করে।

এই ছবির খুঁটিনাটি কিছু দেখে চেষ্টা করি গল্পে আর আগানো যায় নাকি।

প্রথমেই দেখে নেই সময়টা। কর্তার মাথার উপরে অবস্থিত ঘড়িতে বাজে ১:২০। দুপুর বা রাত, যাই হোক, যে কোনো ক্ষেত্রেই প্রমাদ গুনতে হচ্ছে। কেন সে বিষয়ে এখুনি আসছি। আগে একটু আশেপাশে দেখে নেই বরং।

কর্তা মনে হচ্ছে কেবলই বাইরে থেকে আসলেন। বেতমিজ কুত্তাটা দেখি প্যান্টের পকেট থেকে কোনো নারীর টুপি শুঁকে বের করছে! কর্তার রাতটা কি তবে কোনো নিশিপরীর সাথেই কাটলো? সম্ভাবনা প্রকট হচ্ছে কর্তার গলায় ছোপটা দেখে। ছোপটা কোনো যৌনরোগের চিহ্ন। খুব সম্ভবত সিফিলিস। প্রথম ছবিটাতেও কিন্তু এই জিনিস উপস্থিত ছিল।

গিন্নীও প্রচণ্ড ক্লান্ত। তাঁর পা দুদিকে ছড়িয়ে বসার এ ভঙ্গীটা একেবারেই অরমণীসুলভ। পোশাকে সামনেও একটি ভেজা দাগ দেখা যাচ্ছে, আমরা অত্যন্ত ভদ্রচোখে দেখি- ধরে নিচ্ছি তা চা পড়েই হয়েছে... কিন্তু তাই বা এই উচ্চবংশীয় বউ সম্পর্কে কী বলছে? সারা রাতের বড় একটা অংশ তার কেটেছে তাস পিটিয়ে, পায়ের কাছে সে সংক্রান্তই একটা বই পড়ে। টেবিলে তাসের প্যাকেট খুলে ছড়ানো। স্বামীর সাথে একটু তফাত্ আছে; ক্লান্ত কিন্তু তার মুখে তৃপ্তির হাসি। খুউব খিয়াল কইরা... তার চোখে জানি কথা কয়! হাতে কি? আয়না? কারে জানি কি সংকেত দিতেসে... কাবাব মেইন হাড্ডি? চরম উত্তেজনা... পাশের রুমে দেখি এক চাকর... তার মুখেও দেখি ক্লান্তি! ঘটনা কি... তার পোশাক আশাকও তো বোধহয় ঠিক নেই... তবে কী বাড়ির গিন্নী রাতের আঁধারে অন্য অভিযানে ছিলেন?

তাইলে এইবার বোঝো ঠেলা! যদি রাত দুইটা হয়, তার মানে ঘরে মাত্র এক আদিম উন্মত্ত পার্টি শেষ হল... যাতে জামাই অনুপস্থিত ছিল, মাত্র এসে ঢুকলো।

দুপুর দুইটা হয়ে থাকলে, আগের রাতে যাই হয়েছিল তা পরিষ্কার করা হয়নি... মাত্র সবাই ঘুম থেকে উঠছে। ঘরের মধ্যে এইভাবে ঘুমানো কোনো ভদ্র ঘরের লক্ষণ না.. আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্ক যে কতটা মধুর তা তো দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

তবে সব দেখে শুনে মনে হচ্ছে রাত দুটো বাজাই বেশি সম্ভাব্য। তাইলে বাকী ঘটনা গুলা কি হইলো?

খানসামাকে দেখা যাচ্ছে কাকে জানি অভিসম্পাত করতে করতে বের হয়ে যাচ্ছে। মনে করা হয় তত্কালীন আর্চবিশপ “থমাস হেরিং” এর খানসামা “এডওয়ার্ড সোয়ালো”র আদলে আঁকা এই ব্যক্তি। তার হাতে আয়-দেনার হিসাব। পাহাড় সমান দেনার ভীড়ে ছোট্ট একটুকরো আয়ের রশীদ। বোঝা যাচ্ছে যে পুত্রও বাপের যোগ্য উত্তরসূরীই হয়েছে।

কর্তার পুরুষত্ব নিয়ে বোধহয় হোগার্থ একটু সন্দিহান। তার পায়ের কাছে খাপ থেকে বের হয়ে থাকা ভাঙা তলোয়ার দেখা যাচ্ছে। ফায়ারপ্লেসের উপরে এক মূর্তির মাথা... নাকটা ভাঙা.. গুণীজনে কয় এইটা নাকি ইম্পোটেন্সির একটা লক্ষণ হইবার ব্যাপক সম্ভাবনা!

ঘরের ভেতরটা একটু প্রাচীন ধাঁচে সাজানো। ইংরেজরা বারোক শিল্পকলাকে কখনোই ঠিক আপন করে নিতে পারে নাই। এই ধাঁচকে খুব সম্ভবত বলে “নিও-প্যালাডিয়ান” স্টাইল। বিস্তারিত এখনো শিখি নাই 

ঘটনা মোটা মুটি জমে যাচ্ছে। দুইটা ছবিতেই একটা পিওর কাহিনী দাঁড়িয়ে গেছে... বাকিটা নিয়ে কাল্কে আসতেছি আবার চা খেয়ে (এইটা পু্রাই কসম... এইবার ফাঁকি নাই) তার আগে ছবির ভিতরের ছবি গুলা একটু দেইখা যাই!

অন্য ঘরে দেখা যাচ্ছে তিনটা ধর্মীয় ছবি। এইগুলান এইবাড়িতে কি করে – এইটা যদি আপনার প্রশ্ন হয়, তাইলে বলতে হচ্ছে – এইটাই তো চিরায়ত ধর্মীয় ভণ্ডামি! হোগার্থ তাকেই তুলে ধরেছেন। যীশুর তিন শিষ্যকে দেখা যাচ্ছে তিনটি ছবিতে। চতুর্থটায় কিসের জানি একটা লোভনীয় নগ্ন ঠ্যাঙ দেখা যায়, বাকীটা ঢাকা। যতদূর শুনেছি একটু “বড়দের” ছবি হলে ওগুলা ওভাবে ঢেকে রাখা হত। “বিশেষ বিশেষ” সময়ে ঘোমটা খুলে আনা হত। পুরো দুই মেরুর এই দুই ধরণের ছবির পাশাপাশি অবস্থান, শাক দিয়ে মাছ ঢেকে রাখার মতন এই চিরায়ত ভণ্ডামি আমার কাছে বেশ ইন্টারেস্টিং লাগে।

সবশেষে আবার ফিরে আসি আমাদের মূল বিষয়গুলোর আশপাশে। কিউপিড এর একটা ছবি দেখা যাচ্ছে। ধ্বংসস্তূপের মাঝে ভালোবাসার এ প্রতীক আপন মনে বাঁশি বাজাচ্ছে; ধণুকে স্ট্রিং (বাংলা মনে করতে পারছি না দুঃখিত) নেই..... তার সামনের যে ‘সুখের’ সংসার তারই কী এক রূপক সে?

(চলবে...)


মন্তব্য

সাফি এর ছবি

ছবি কেমনে দেখতে হয় শিখতেসি! লেখা পড়ার আগেই ছবিটা ক্লিক মেরে দেখলাম একবার, লেখা পড়ার পরে আরেকবার দেখলাম গুরু গুরু

ধনুকের স্ট্রিং এর বাংলা মনে হয় ছড়

অবাঞ্ছিত এর ছবি

হাসি..

ধন্যবাদ.. মনে হয় আপনি ঠিক বলেছেন.. আমার মনে হচ্ছিলো টং... তবে ছড়ই ঠিক হওয়ার কথা।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

ভ্রম এর ছবি

ইউ আর ব্যাক!

১। এররম... গলার দাগটা যে সিফিলিসের হইতে পারে এইটা কখনো মাথায়ই আসে নাই!
২। বিবরণ ভাল্লাগসে।
৩। এইবার চা শেষ হবে 'কবে'?

অবাঞ্ছিত এর ছবি

১) হে হে হে চোখ টিপি
২) ধন্যবাদ
৩) যখন হবে তখন ... খাইছে
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

সাঈদ আহমেদ এর ছবি

আগে জানতাম ছবি কথা বলে, এখন দেখছি কথা ছবি দেখায় হাসি
চমৎকার...
--------
"সে এক পাথর আছে কেবলি লাবণ্য ধরে"

-----------
চর্যাপদ

অবাঞ্ছিত এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি কথা কিন্তু ছবিই বলছে, আমি অনুবাদক মাত্র হাসি
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

অতিথি লেখক এর ছবি

ছবিতো কখনো এইভাবে নজর দিয়ে দেখা হয়না। আপ্নের লেখা পড়লাম আর খুঁটায় খুঁটায় দেখলাম।

স্পার্টাকাস

অবাঞ্ছিত এর ছবি

আমিও দেখতাম না:) শিখছি।
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

মুস্তাফিজ এর ছবি

এইটা ৬টা ছবির সিরিজ না? ভুইলা গেছি, তবে পুরা ঘটনাটা মনে আছে একটু একটু।
অপেক্ষায় থাকলাম পরের পর্বের।

...........................
Every Picture Tells a Story

অবাঞ্ছিত এর ছবি

জ্বি ছয়টাই হাসি

অনেক ধন্যবাদ হাসি
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

অস্পৃশ্যা এর ছবি

খুব ভালো লাগল পড়ে, আপনার বর্ণনাও বেশ ঝরঝরে এবং সাবলীল।এই লেখাটা পড়া শেষে চিত্রকলা সম্পর্কিত আপনার বাকি পোস্ট গুলোও দেখে এলাম। একটা প্রশ্ন, আপনি কি কোন বই থেকে সাহায্য নিয়েছেন?

ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।

অবাঞ্ছিত এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ হাসি

কোনো বইয়ের সাহায্য নেইনি.. অলস মানুষ মন খারাপ নেওয়া উচিত ছিল মনে হয়..

তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা কোর্স নিয়েছিলাম, তার নোটস ছিল হাসি

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

নাশতারান এর ছবি

গুরু গুরু

_____________________

আমরা মানুষ, তোমরা মানুষ
তফাত শুধু শিরদাঁড়ায়।

অবাঞ্ছিত এর ছবি

খাইসে ‍!!

এইবার থামেন! কোমর ব্যাথা হয়ে যাবে তো!

ধন্যবাদ অনেক হাসি

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

শামীম এর ছবি

বিরাট শিক্ষামূলক লেখা ... ...
ভালো লাগলো।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

অবাঞ্ছিত এর ছবি

আমার কাছে বরং মনে হয়েছে বিরাট শিক্ষামূলক ছবি.. আমি ইন্ট্রোডিউস করছি মাত্র হাসি

ধন্যবাদ হাসি
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

গৌতম এর ছবি

এইরকম ছবির মাস্টর থাকলে ছবি দেখতেও মজা। মাঝেমাঝে নানান জায়গায় যাই, ছবি দেখে কিছু বুঝি না। কেউ বুঝায়া দেয় না। মন খারাপ

যথারীতি পড়ে মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ।

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

শিক্ষাবিষয়ক সাইট ::: ফেসবুক

.............................................
আজকে ভোরের আলোয় উজ্জ্বল
এই জীবনের পদ্মপাতার জল - জীবনানন্দ দাশ

অবাঞ্ছিত এর ছবি

কি বলেন! উইকি আছে না ? চোখ টিপি

অসংখ্য ধন্যবাদ!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

বারোক সিরিজ নিয়মিত পড়লেও আপনার হোগার্থের প্রথম পর্ব ক্যাম্নে জানি অপড়া থেকে গেসিলো...ঐটাও এ সুযোগে পড়ে ফেললাম...

আরো নিয়মিত আসুক।

_________________________________________

সেরিওজা

অবাঞ্ছিত এর ছবি

ধন্যবাদ অনেক। চেষ্টা চলছে!

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

রণদীপম বসু এর ছবি

ছবি দেখলাম, না কি ছবি পড়লাম, সেইটাই খেই হারিয়ে ফেলেছি !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

অবাঞ্ছিত এর ছবি

ছবিটি প্রথম দেখে আমারো তাই মনে হয়েছিলো!
__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।