উপন্যাস : চুপকথা

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি
লিখেছেন মুহম্মদ জুবায়ের (তারিখ: রবি, ১৬/১২/২০০৭ - ১১:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই লেখাটি সচলায়তনে ধারাবাহিক প্রকাশিত হয়েছিলো কয়েকমাস আগে। বeহিসেবে এখানে যুক্ত করার উস্কানি এলো হাসিবের কাছ থেকে। দ্বিধা ছিলো এইজন্যে যে লেখাটিকে আমি নিজেই উপন্যাসের খসড়া বলে উল্লেখ করেছি। হাসিবের যুক্তি, শুরুতে সেটা লিখে দিলেই চলে!

কথা বললাম মাহবুব মুর্শেদের সঙ্গে। আগে পোস্ট করা লেখা আবার বই হিসেবে দেওয়া ঠিক হবে কিনা। মাহবুবের উত্তর, নয় কেন? চুপকথা বই হিসেবে তো নেই এখানে।

বeহিসেবে লেখাটি আপলোড করা হলো প্রধানত বিজয় দিবসকে উপলক্ষ করে, যেহেতু এই লেখায় ১৬ ডিসেম্বর এবং মুক্তিযুদ্ধের কিছু অনুষঙ্গ আছে। অথবা সেটিই এর মূলে।

আবারও উল্লেখ করি, লেখাটি পূর্ণাঙ্গ কোনো অর্থেই নয়, বড়োজোর একটি উপন্যাসের খসড়া। সম্পূর্ণ করার পূর্ণ বাসনা আছে।

যাঁরা আগে পড়েছেন, তাঁদের পুরনো কুমিরছানাটি আবার দেখানোর জন্যে ক্ষমা চেয়ে রাখি। আর যাঁরা পড়েননি বা আগ্রহী তাঁদের জন্যে তোলা থাকলো।
-------------------------------------------------

পিডিএফ ভার্সন ডাউনলোড করুন এখান থেকে

-------------------------------------------------
এই লেখাটির রচনাকাল ডিসেম্বর ২০০৪ - অগাস্ট ২০০৫


মন্তব্য

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

আমিও লক্ষ্য করেছি। দেখছি ঠিক করা যায় কি না ক্রমগুলো।

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

যখন সময় পান, তখন পড়বেন। তাহলেই আমি খুশি। আর মন্তব্য কিছু পেলে (ভালোমন্দ সবরকম) খুশি দ্বিগুণ। হাসি

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

হিমু এর ছবি

খসড়া থেকে রয়েসয়ে ফুটে ফুল হোক।


হাঁটুপানির জলদস্যু

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

রয়েসয়ে করবো করবো করে কাল কেটে যায়। ফুল করে ফোটানোর জন্যে মালমশলার কিছু ঘাটতি আছে হাতে, দেশ থেকে যোগাড় করতে হবে। সময়ের আকাল বলে টানা মনঃসংযোগ ঘটানোও সম্ভব হয়ে ওঠে না। কোনোদিন হবে, এই আশায় আছি।

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

ফারলিন এর ছবি

চুপকথার পিডিএফ ভার্সানটা পড়ে শেষ করলাম গতকাল রাতে। সারাদিন ভাবলাম, কি মন্তব্য করা যায়।
(ভেবে খুব বেশি লাভ হয়নি, আমি কোন কিছু নিয়ে বেশিক্ষন চিন্তা করতে পারি না।)
অসাধারন লিখেছেন। বিশেষত পৃষ্ঠা ৪১ থেকে ৫৯ ( শেষ??) পর্যন্ত। যখন আপনি প্রতিবাদ করেছেন, ভালো লেগেছে।

আমি বাইরে আসার আগপর্যন্ত এই টাইপের লোকদের দেখার দূর্ভাগ্য এড়াতে পেরেছি, কিন্তু বিদেশে আসলে "দাওয়াত" রক্ষা করতে হয়, সেই সু(?)বাদে এইরকম ইতিহাসের কাটাকুটি শোনা সহ্য করতে হয়েছে।
ইনারা বয়সে আমার গুরুজন, তর্ক করা উচিত না, হয়তবা আমারও জানার ঘাটতি আছে,
কিন্তু ইস্তফা দিয়ে আপনি চলে গেলেন কেনো?
আসমান তার জন্মদিনে উপহার পেল কি? - ভুল ইতিহাসের গলাবাজি? আর সঠিকের অপমানিত প্রস্থান? আপনারা এত সহজে রনেভন্গ দিলে, ইতিহাসের পাতায় ওই সব লোকদের আঁকিবুঁকিতেই ভরে যাবে।

হড়বড় করে অনেক কিছু বললাম, গুছিয়ে বলতে পারলাম না, কিন্তু আশা করছি লেখা চালিয়ে যাবেন!

মুহম্মদ জুবায়ের এর ছবি

ফারলিন, অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা আপনার মন্তব্যের জন্যে। পড়েছেন বলে তো বটেই।

তর্কে ভঙ্গ দেওয়ার প্রসঙ্গে বলি, এই ধরনের বিষয় নিয়ে তর্ক করে কারো মত পাল্টানো যায় বলে আমি মনে করি না। অন্তত আমার জীবনে এরকম ঘটতে আমি কখনো দেখিনি। দুই পক্ষই একটা অবস্থান থেকে - ভুল বা ঠিক, যুক্তিসঙ্গত অথবা যুক্তহীন - কথা বলে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা কোথাও গিয়ে পৌঁছায় না। হতাশার মতো শোনালেও এটাই বাস্তব, সম্ভবত আপনি নিজেও তা মানবেন।

তবে নিজের মতামতটি সর্বদা না হলেও কখনো কখনো জানিয়ে দিতে হয়, তা মানছি।

-----------------------------------------------
ছি ছি এত্তা জঞ্জাল!

আইলসা এর ছবি

খুব ভালো লাগলো।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।