কিংবদন্তী-নায়িকা সুচিত্রা সেন সম্পকে কিছু অজানা তথ্য জানতে জানতে আর জানা হলো না।
ভারতীয় একটি চ্যানেলে মীরাক্কেল আক্কেল চ্যালেঞ্জার ফাইফ দেখার সুবাদে গেস্ট বিচারক হিসেবে উপস্থিত হওয়া রাইমা, রিয়া এবং মুনমুন সেন সযত্নে মীরের প্রশ্নগুলো এড়িয়ে গেলেন। এটি অবশ্য নতুন কিছু নয়। সেই ১৯৭৮ সাল থেকে সুচিত্রা সেন স্বেচ্ছা নির্বাসনে। দীর্ঘ ৩২ বছর রাইমা, রিয়া, মুনমুন সেন আর ব্যক্তিগত চিক...
শুরুটা এভাবে - নিউ ইয়র্কের একটা উঁচু দালানের উপর থেকে ঝাঁপ দিচ্ছে সুপার হিরো। সবাই বিস্ময় নিয়ে তাকিয়ে দেখছে তার পতন। উপর থেকে সে পড়ছে, পড়ছে। এক সময় মাটিতে এসে পড়লো এবং প্রায় আলু-ভর্তা প্রকৃতির কিছুতে পরিণত হয়ে মৃত্যু বরণ করলো। নাহ! সে আমাদের সুপার হিরো ছিল না। সেতো মানসিক হাসপাতাল থেকে পালিয়ে আসা এক রোগী মাত্র। আমাদের “সুপার হিরো” কিম্বা “সুপার ...
(This article has been published in New Age Weekend Magazine on 08 January 2010. Here's the link
http://www.newagebd.com/2010/jan/08/jan08/xtra_inner8.html
I am uploading the full version of the review in Sachalayatan.)
Third Person Singular Number: Socially Critical or Stealthily Commercial?
Naadir Junaid
Mostofa Sarwar Farooki’s latest feature gained much media attention long before its premiere in the country. Its publicity campaign also included the director’s own write-up in the newspaper where he happily gave an account of the praises his film had received since its screening in two international film festivals. Farooki informed us of his intention to show the problems faced by individuals living on the fringes of society and we came to know that a single woman in contemporary Bangladesh would be the main protagonist in the film. Therefore, the film seemed to be different from typical entertainment films and the director also mentioned that he would employ certai...
(এই লেখাটি গত ০৬ মার্চ ২০১০ তারিখে কিছুটা সংক্ষিপ্তভাবে 'দৈনিক সমকাল'-এ প্রকাশিত হয়েছে। এখানে সম্পূর্ণ লেখাটি দেয়া হলো।)
থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার : একটি সুনির্মিত চলচ্চিত্র?
নাদির জুনাইদ
বাংলাদেশের মূলধারার চলচ্চিত্রের গতানুগতিক কাহিনী ও নির্মাণপদ্ধতি নিয়ে মধ্যবিত্ত দর্শকের অসন্তোষ দীর্ঘদিনের। আর তাদের রুচির সাথে মানানসই বিকল্প ধারার শৈল্পিক ও বাস্তবধর্মী চলচ্চি...
১ দিন পরই হতে যাচ্ছে ৮২তম অস্কার প্রদান অনুষ্ঠান। কলা-কুশলীদের মতো ছবির দর্শকরাও আগ্রহ নিয়ে এই অনুষ্ঠানটির জন্য বসে আছে।
বলা বাহুল্য নমিনেশন পাওয়া সবগুলো ছবি দেখা হয়নি। যেগুলো দেখেছি তার মধ্য থেকেই বেছে নিলাম এবারের অস্কার।
সেরা ছবি
ইনগ্লোরিয়াস বাস্টার্ডস নিয়ে আশা ছিল অনেক। ট্রেইলার দেখার পর থেকেই বসে ছিলাম ছবিটা দেখার জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ছবিটা জমেনি। টোরেন্টিনো ...
[justify]
ব্যাপারটা একটু কাকতালীয়, গত ২৪ ঘন্টায় তিনবার "টুয়েলভ অ্যাংরি মেন" চোখের সামনে এসে হাজির। একবার দুর্দান্তের লেখায়, একবার বঙ্কার মেসেজে, আরেকবার এক লুল ভিক্টিমার মুখে। টুয়েলভ অ্যাংরি মেন নিয়ে আগে কথাও শুনেছি, লেখাও পড়েছি, কিন্তু দেখার কৌতূহল জাগেনি। এমন জোরালো কাকতাল ঘটায় দেখতে বসে পড়লাম।
সিনেমা রিভিউ লেখার সমস্যা, যেটা নিয়ে প্রত্যেক সিনেমা রিভিউতে কথা বলি, হচ্ছে দুটো। এক, ...
এমনিতে ক্লুনিকে আমার একটা ভাল ব্র্যান্ড মনে হয়, একারনে যে এই বান্দা যে ছবি জড়িত থাকে তাতে উপভোগ্য কিছুমিছু থাকে। তার সেকশন এইট কোম্পানির (এখন বোধহয় উঠে গেছে) যতগুলো ছবি দেখেছি, সেগুলোতে নিরাশ হইনি। ২০০৭ এ রাস্তা ঘাটে মাইকেল ক্লেটন এর পোস্টারে 'ট্রুথ ক্যান বি এডজাস্টেড' এই স্লোগানটি মনে গেঁথে ছিল। গতকাল যখন টিভির চ্যানেল ঘ...
[justify]আট জন শিশু কিশোর যাদের বয়স ১০ থেকে ১৪ এর মধ্যে। ওদের জন্ম নিষিদ্ধ পল্লীতে তাই আর দশটা স্বাভাবিক মানুষের মত বেড়ে উঠেনি ওরা। জন্মের পর থেকে ভালবাসা আর আদর না, বরং খিস্তি খেউড় শুনেই বড় হয়েছে ওরা। জীববের রূঢ় বাস্তবতাকে আমাদের থেকে অনেক বেশি দেখেছে তারা। কলকাতার সোনাগাছির সেই ঘিঞ্জির মধ্যে থেকে সূর্যের আলোর মত জীবনের আশাকেও বলি দিতে হয়েছে ওদেরকে। ওরা সবাই জানে ওদের মায়েরা বেশ্য...
[justify]
ছোটবেলায় কাগজের নৌকা বানিয়ে জলে ভাসাননি এমন কেউ আছেন? তালদিঘীতে না হোক, বাসার সামনে জমে ওঠা জলে তো ভাসিয়েছেন। সেই কাগজ ভাঁজ করার খেলা এখন হাজার হাজার শিল্পী, বিজ্ঞানী পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তে করে চলছেন। যার নাম ওরগামি(origami), জাপানি শব্দ। বাংলা অর্থ হল কাগজ ভাঁজ করা। শুধু ভাঁজই করতে পারবেন। আর কিচ্ছুনা কিন্তু। কেঁচি বা আঠা ছোঁয়ান যাবেনা। একটা চারকোনা কাগজকে কতভাবে ভাঁজ করে কত...
[justify] এই সিনেমাটা দেখেছিলাম বেশ কিছু দিন হলো। তখন এটা নিয়ে লেখা হয় নি মূলত সময়াভাবে, যদিও গৌণ ও গুরুত্বহীন হয়েও ছবিটি প্রভূত আনন্দ দিয়েছিলো দেখার সময়। সে আনন্দ ভাগ করে নেওয়া যথাসময়ে না হলেও এখন করা যেতেই পারে। স্পয়লার অ্যালার্টের দরকারও কমে গিয়েছে অনেকটা এর মধ্যে, কারণ যাঁরা এখনো দেখেন নি, আশা করা যাচ্ছে তাঁদের আর বিপদে পড়তে হবে না।
১) বলিপ্রদত্ত
ছবিটি হিন্দিতে, নাম "কুরবান"। বিষয় ...