Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

বিজ্ঞান

ভূমিকম্প ও বাংলাদেশ - চতুর্থ পর্ব

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: শনি, ০৫/১১/২০১১ - ৫:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বগুলো:

তৃতীয় পর্বে আমরা জেনেছি ভূমিকম্পের ফলে ভূগর্ভে শিলাস্তরে বিচ্যুতি সৃষ্টির মাধ্যমে শক্তি নিঃসৃত হয়। সেই শক্তি তরঙ্গাকারে প্রবাহিত হওয়ার সময় শিলাস্তরের কণাগুলোকে বিভিন্নভাবে আন্দোলিত করে। শিলাস্তরের আন্দোলনের প্রকৃতি অনুসারে ভূ–অভ্যন্তর দিয়ে প্রবাহিত তরঙ্গগুলোকে P ও S ওয়েভ নামে ডাকা হয়; ভূপৃষ্ঠ দিয়ে প্রবাহিত তরঙ্গ দুটোর নাম Rayleigh ও Love ওয়েভ।


বাংলায় বিজ্ঞানচর্চা ও রবীন্দ্রনাথ : 'গ্রহগণ জীবের আবাসভূমি' থেকে 'বিশ্বপরিচয়' : তৃতীয় পর্ব

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/১১/২০১১ - ৫:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


কুলদা রায়
এমএমআর জালাল

প্রথম পর্ব : লিংক
দ্বিতীয় পর্ব: লিংক


আজব সব জীবগুলি-৩

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০১/১১/২০১১ - ১১:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকের জীবটির নাম হলো অল্ডারফ্লাই (Alderfly)।

ঢাকা শহরে ডাস্টবিনের আশে-পাশে জ্যামে বসে থেকে মাছি দেখে যারা অতিশয় বিরক্ত হয়ে ভাবছেন এটা নিয়ে লেখালেখির আবার কি হলো? তাদের জন্য বলছি এর নামের সাথে fly থাকলেও এরা আসলে মাছি নয়।


আজব সব জীবগুলি-২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ৩১/১০/২০১১ - ৫:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজব সব জীবগুলি-১

আমার আগের লেখাটিতে অদ্ভুত এক আর্চার ফিসের কথা লিখেছিলাম। আর এপর্বে অদ্ভুত এক দাবী নিয়ে হাজির হতে চাই।


আজব সব জীবগুলি-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৯/১০/২০১১ - ১১:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আর্চার ফিস (Archerfish) খুব মজার (!) একটি মাছ। মজার বলতে খেতে মজা সেটা অবশ্য বলিনি খাইছে , এর খাদ্য সংগ্রহ করা পদ্ধতিটির কথা বুঝিয়েছি!! ধরাযাক একটা জলজ উদ্ভিদের উপর একটা পোকা বসে আছে। এই মাছটি আস্তে আস্তে গিয়ে মুখ দিয়ে 'পুচুৎ' করে পানি ছুড়ে মারে। পোকাটির গায়ে লেগে ওটা পানিতে পরলেই এরা খপ করে মুখে ঢুকিয়ে খেয়ে নেয়।


চিকিৎসাশাস্ত্রে এবারের নোবেল পুরষ্কার: কলিযুগে হয় মানুষ অবতার

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: শনি, ২৯/১০/২০১১ - ৫:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রফেসর ব্রুস বয়েটলার মেইলটা পান প্রায় মাঝরাতে। বিছানায় ছিলেন তিনি। কেন জেগে উঠেছিলেন কে জানে! হাত বাড়িয়ে মোবাইল ফোনটা নিয়ে দেখেন সেখানে একটি নতুন ইমেইলের নোটিশ। ইমেইলেটি খানিকটা অবিশ্বাস্য লাগে তাঁর কাছে! তবে সেই অবিশ্বাস্য খবরটিই তার হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়ার জন্য যথেষ্ট। বিছানা ছেড়ে তিনি নিচে নামেন। তাঁর কম্পিউটারটি নিচতলায়। সিঁড়ি ভেঙে নেমে সেটিতে মোবাইল ফোনে পাওয়া খবরটির সত্যতা যাচাই করার চেষ্টা করেন তিনি! যে সাইটটিতে প্রবেশ করতে চাইছিলেন সেটি আটকে থাকে! হতাশ হয়ে তিনি গুগল নিউজের সাহায্য নেন। সেখানের একটি সংবাদ তাঁকে নিশ্চিত করে! মোবাইলে পাওয়া তথ্যটি ভ্রান্ত নয়!


অবিচ্ছেদ্য

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: বুধ, ২৬/১০/২০১১ - ৩:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইউরোপীয়ান রবিন পাখি ছোট্টো পরিযায়ী পাখি। ওরা প্রতি বছর স্ক্যান্ডিনেভিয়া থেকে আফ্রিকার নিরক্ষীয় অঞ্চলে এসে পড়ে শরতে, শীত কমলে বসন্তকালে আবার ফিরে যায় নিজভূমিতে। যেতে আসতে মোট ১৩০০০ কিমি রাস্তা এরা উড়ে যায় একেবারে অনায়াসে, একটুও দিক ভুল হয় না।


ভূমিকম্প ও বাংলাদেশ — তৃতীয় পর্ব

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: শনি, ২২/১০/২০১১ - ৮:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্বগুলো:

গত দুই পর্বে আমরা টেকটোনিক প্লেটগুলোর সৃষ্টি প্রক্রিয়া ও সরণের কারণ, সীমানার ধরন ইত্যাদি সম্পর্কে জেনেছি। আমরা আরও জেনেছি টেকটোনিক প্লেটের সরণের কারণে ভূপৃষ্ঠে ভূমিকম্প হয়। দ্বিতীয় পর্বে আমরা জেনেছি দুটো টেকটোনিক প্লেট যখন পরস্পরের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয় তখন তাকে অভিসারী সংঘর্ষ বলে। দুটো প্লেটের মধ্যে অভিসারী সংঘর্ষের ফলে স্থানভেদে সুউচ্চ পর্বতশ্রেণী ও আগ্নেয়গিরির সারি সৃষ্টি হয়। দুটো মহাসাগরীয় প্লেটের অপসারী সীমান্তে ম্যান্টল থেকে ম্যাগমা উঠে এসে শীতল হয়ে জমে সমুদ্র–মধ্য পর্বতশ্রেণী বা মিড–ওশান রিজ তৈরি করে।


ভূমিকম্প ও বাংলাদেশ — দ্বিতীয় পর্ব

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: শনি, ১৫/১০/২০১১ - ১২:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify][=grey]বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান নিয়ে লেখা বড় কঠিন ব্যাপার। ভূতত্ত্ব বিষয়টি পদার্থ, রসায়ন, জীববিদ্যার মত অতোটা জনপ্রিয় না হওয়ার কারণে ভূতত্ত্বে ব্যবহৃত খটমটে শব্দগুলোর কোন সুন্দর বাংলা প্রতিশব্দ তৈরি হয়নি। যেগুলো আছে সেগুলো এমনই দাঁতভাঙ্গা যে শব্দগুলো বাক্যে ব্যবহার করলে বাক্যের অর্থোদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়ে। সঙ্গত কারণে এ সিরিজটিতে প্রচুর বিদেশি শব্দ বেড়ার ফাঁক গলে লেখায় ঢুকে পড়ছে। তাই পাঠক