Archive - মে 27, 2006

আদমচরিত ০০৭

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: শনি, ২৭/০৫/২০০৬ - ৯:২০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

স্বর্গে মহা ক্যাচাল লাগিয়া গিয়াছে। পালের গোদা স্বর্গদূতগণের মধ্যে কাজকর্মে ফাঁকি দিয়া দুই নম্বরি কাজে মন দেয়ার কারণে স্বর্গের বড়বড় কাজ সব ভজঘট লাগিবার যোগাড়।

গুজরিলের দায়িত্ব ছিলো প্রাণসংহারের। সে বড়সড় একখানি রশ্মিনির্মিত দাও লইয়া ঘুরিয়া বেড়ায়, কারো আয়ু ফুরাইলে সে গিয়া দাও দিয়া কোপাইয়া সংশ্লিষ্ট হতভাগ্যের জান কাটিয়া লইয়া আসে। সম্প্রতি তাহার কী জানি হইয়াছে, সে আনমন...


ব্যাবিলনের দেবতাকূল

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শনি, ২৭/০৫/২০০৬ - ৮:৪৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সভ্যতায় প্রাতিষ্ঠানিক ধর্মাগমনের বিষয়টা নিয়ে লিখবো ভাবছিলাম, অনেক আগে থেকেই, আরও কিছু দিন সময় লাগবে বিভিন্ন উপকথার জন্ম এবং বিবর্তন কিভাবে হলো এটা বোঝার জন্য। গত কোনো এক লেখায় উৎসের মন্তব্য ছিলো মিশরের পুরোহিত তন্ত্রের অনুমান কেনো, অন্য কোনো সমসাময়িক সভ্যতায় কি পুরোহিত তন্ত্র ছিলো না? সমসাময়িক এবং কাছাকাছি সভ্যতা বলতে ব্যাবিলনের সভ্যতা এবং এসিরিয় সভ্যতা, মিশরের সভ্যতার আচমকা বিবর্তনে এদের ভূমিকা আছে, এমন কি প্যালেস্টাইনের সভ্যতাও মিশরের মাটিতে প্রবাহিত হয়েছে, পারস্পরিক বিনিময়ের সবটা হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না, মানুষ নির্মম, যখনই কোনো শহর দখল করেছে সেই শহরের সবকিছু পুড়িয়ে ধ্বংস করেছে, এবং মানুষ ফিনিক্সের মতো সেই পোড়া শহরেই আবার নতুন বসতি গড়েছে


লাবণ্যময়ী লুবিয়ানা-৮ (উৎসর্গ: হাসান)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৭/০৫/২০০৬ - ৮:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রথম দিনেই দুটি মিউজিয়ামে গিয়েছিলাম। একটি ছিল সিটি মিউজিয়াম, যার কথা আগে লিখেছি। সিটি মিউজিয়াম থেকে বেরিয়ে কিছুটা হেঁটে গিয়ে মিউজিয়াম অব মডার্ন আর্ট। বাকী সবগুলো মিউজিয়ামই কাছাকাছি। কিন্তু সব মিউজিয়াম দেখতে গেলে শহরের আর কিছুই দেখা হবে না আশংকায় অন্য কোথাও ঢুঁ মারিনি। মিউজিয়াম অব মডার্ন আর্টে গিয়ে ওদের স্থায়ী প্রদর্শনীটার চেয়েও ভালো লাগলো ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের ফটোগ্রাফ প্রদর্শনী।

মূল দরজা দিয়ে ঢুকতেই প্রদর্শনীটা। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের একশ


লাবণ্যময়ী লুবিয়ানা-৮ (উৎসর্গ: হাসান)

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৭/০৫/২০০৬ - ৮:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রথম দিনেই দুটি মিউজিয়ামে গিয়েছিলাম। একটি ছিল সিটি মিউজিয়াম, যার কথা আগে লিখেছি। সিটি মিউজিয়াম থেকে বেরিয়ে কিছুটা হেঁটে গিয়ে মিউজিয়াম অব মডার্ন আর্ট। বাকী সবগুলো মিউজিয়ামই কাছাকাছি। কিন্তু সব মিউজিয়াম দেখতে গেলে শহরের আর কিছুই দেখা হবে না আশংকায় অন্য কোথাও ঢুঁ মারিনি। মিউজিয়াম অব মডার্ন আর্টে গিয়ে ওদের স্থায়ী প্রদর্শনীটার চেয়েও ভালো লাগলো ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের ফটোগ্রাফ প্রদর্শনী।

মূল দরজা দিয়ে ঢুকতেই প্রদর্শনীটা। ন্যাশনাল জিওগ্রাফিকের একশ


আমার ছাত্রশিবির জীবন-৫

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৭/০৫/২০০৬ - ৬:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রশ্ন করাকে অনেক সংগঠনেই দ্রোহ হিসেবে দেখা হয়। আমার প্রশ্নকেও ছাত্রশিবিরের বড় নেতারা সেভাবে দেখা শুরু করলেন। নানারকম ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কর্মশালার আয়োজন করা হতো। ছাত্রশিবির তখন ফুলটাইম কর্মীদের মাসোহারা দিতো। আমরা মাসোহারা না পেলেও খরচের সব টাকাই পেতাম। টাকা কোথা থেকে আসছে তার হিসাব রাখাটা জরুরি। কর্মীদের চাঁদার রশিদ তাই সযত্নে রাখা হতো। জ্যেষ্ঠ একজনকে এর কারণ জিজ্ঞেস করেছিলাম। কেন এইসব রশিদ বইয়ের মুড়ি এত যত্নে সংরক্ষণ করতে হবে। তিনি যে উত্তর দিয়


আমার ছাত্রশিবির জীবন-৫

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শনি, ২৭/০৫/২০০৬ - ৬:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


প্রশ্ন করাকে অনেক সংগঠনেই দ্রোহ হিসেবে দেখা হয়। আমার প্রশ্নকেও ছাত্রশিবিরের বড় নেতারা সেভাবে দেখা শুরু করলেন। নানারকম ধর্মীয় ও রাজনৈতিক কর্মশালার আয়োজন করা হতো। ছাত্রশিবির তখন ফুলটাইম কর্মীদের মাসোহারা দিতো। আমরা মাসোহারা না পেলেও খরচের সব টাকাই পেতাম। টাকা কোথা থেকে আসছে তার হিসাব রাখাটা জরুরি। কর্মীদের চাঁদার রশিদ তাই সযত্নে রাখা হতো। জ্যেষ্ঠ একজনকে এর কারণ জিজ্ঞেস করেছিলাম। কেন এইসব রশিদ বইয়ের মুড়ি এত যত্নে সংরক্ষণ করতে হবে। তিনি যে উত্তর দিয়


পুনর্বার দেহাতী আযানঃ ডাক দেয় দীক্ষক দ্রাবিড়

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: শনি, ২৭/০৫/২০০৬ - ২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মাদলের দ্রিমিকি দ্রিমিকি ছন্দে রক্তের গভীর থেকে ডাক দেয় দার্ঢ্য দ্রাবির। আমার এই পলল মাটির উপত্যকায়, আমার এই অসীম ভূ-সৌন্দর্যের লীলাক্ষত্রে আরব, হুন, শক, আর্য শকুনেরা হানা দিয়েছে বারংবার। সুফলা শ্যামল মৃত্তিকায় তারা হানা দিয়ে জন্মভূমিকে বানিয়েছে লু-হাওয়ার মরুভূমি আর নামিয়ে এনেছে সমাধির নিস্তবদ্ধতা।

অপরাধী ছন্নছাড়া ব্রিটিশরা যেমন সাগর পাড়ি দিয়ে এ্যাবরিজিনালদের পাখির মত গুলি করে হত্যা করেছে লাখে লাখে এবং দখল করেছে অস্ট্রেলিয়া তাদের রাণীর না