Archive - জ্যান 16, 2011

পুষি

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: রবি, ১৬/০১/২০১১ - ১০:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পুষি

বিড়ালেরা মাও না বলে ম্যাও বলছে বলে চীনে গণহারে বিড়াল মারা শুরু হলে একটা বিড়াল চীন থেকে পালিয়ে আমার বাসায় চলে আসে। নাম দেই পুষি। দুবেলা চারবেলা খেতে দেই। পুষি দেখতে আদুরে। সাদা লোম আর একটু একটু বাদামি ছোপ। পুষি মাছের কাঁটা খায়, দুধ খায়, সোফায় বা বিছানায় উঠে পা উপরে তুলে শুয়ে থাকে। একদিন রাতের বেলা শুতে গেলে পুষির লেজে হাতের চাপ লাগে অনেক জোরে। পুষি ভয়ে ম্যাও না করে মাও করে ওঠে।

[=grey]আই কল মাই ডগ, ডগ


আয় তোর মুণ্ডুটা দেখি কালাইডোস্কোপ দিয়ে ০২

সুজন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুজন চৌধুরী (তারিখ: রবি, ১৬/০১/২০১১ - ১০:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিজ্ঞানীদের চেহারা কেমন হয়?

কালাতো ভাই হিমু গোয়েন্দা ঝাকানাকায় এক আপনভোলা বিজ্ঞানী চরিত্র আমদানি করেছে। বিজ্ঞানী মতিলাল কারওয়ানবাজারিয়া। দুনিয়া কাঁপানো সব আবিষ্কার করে ফেলেন তিরিশ মিনিটে। কিন্তু বাহ্যজ্ঞান বিশেষ নাই। আর্কিমিডিসের মতো তাই প্রায়ই বিনা তহবনে পথেঘাটে বেরিয়ে পড়েন। আর বেচারার বেশিরভাগ আবিষ্কারই লুট করে নিয়ে যায়, ঠিক ধরেছেন, বদের হাড্ডি বদরু খাঁ।


বজলু মামু

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: রবি, ১৬/০১/২০১১ - ১২:৫১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নইমারি, ডাংগুটি, দাড়িয়াবান্ধা সব খেলা ভুলে গত তিনটা দিন কেটেছে বজলু মামুর বাংলা ঘরে। এত্তো বড় বোম্বা ঘুড্ডি জীবনে দেখি নি। মাহাল বাঁশ দিয়া গুড্ডির কামানি বানাইছে টুক্কু ছৈয়াল। হাঁট থেকে বালি আর লাল-সবুজ কাগজ এনেছেন বজলু মামু নিজেই। কণককাইচের খাঁড়া কাঠিটা বাঁধা হয়েছে কাল সন্ধ্যায়। এখন গুড্ডিটা ছাওয়া হবে। বার্লির গাম দিয়ে ছাওয়ার কথা ছিল কিন্তু বার্লি তেইল্যা চোরায় খেয়ে ফেলে। টুক্কু ছৈয়ালের কথামতো ওড়িগাব দিয়ে ছাওয়া হবে গুড্ডি। লুঙ্গি গলায় ঝুলিয়ে দলবল নিয়ে বাড়ির উত্তর দিকে বড় ওড়ি গাব গাছটার সব কাঁচা-পাঁকা ওড়ি গাব বিদ্যুৎবেগে এনে হাজির করলাম বজলু মামুর সামনে।


নীল নয়নে নীল বৃষ্টি।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০১/২০১১ - ১০:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছলাৎ ছলাৎ মনটা তোমার
চরের সাথে আটকে গেলো।
উড়ু উড়ু পাখির স্বভাব
জালের ফাঁদে ধরা খেলো।
কবে তোমার সবুজ বনে
হলুদ রঙের আবাস হলো।
দৃষ্টি কাড়া নীল নয়নে
মেঘের পালে বৃষ্টি এলো।


আমাদের ডেন্টাল হাইজিন

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: রবি, ১৬/০১/২০১১ - ৯:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিষয়টা একটু ইয়ে। অনেকেই হয়ত নড়ে চড়ে বসবেন শিরোনাম পড়ে। অনেকে ভুরু কুঁচকাবেন। তবু আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে করি।

বাঙ্গালীদের ডেন্টাল হাইজিন খুবই খারাপ। আরেকটা ব্যাপার খারাপ। সেটা হল গায়ে ঘামের গন্ধ নিয়ে ঘুরে বেড়ানো। সেটা এক্ষেত্রে অপ্রসাঙ্গিক। আপাততঃ ডেন্টাল হাইজিনে ফিরে আসি।

ডেন্টাল হাইজিনে আমার দৃষ্টিভঙ্গীর পরিবর্তন নিয়ে আলোচনা শেষে এ বিষয়ে কতগুলো সাধারণ তথ্য আলোচনা করা হয়েছে লেখায়।