Archive - আগ 20, 2014

ফুটবল ও আমেরিকাঃ বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ের একটি স্মৃতি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২০/০৮/২০১৪ - ৩:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘটনা এবারের বিশ্বকাপের প্রথম দিকের। ঠিক তারিখ মনে নেই, কিন্তু তখনও গ্রুপ স্টেজের খেলা চলছে, সম্ভবত প্রথম সপ্তাহের কোন এক দিন। বিকেলে অফিস থেকে ফেরার পথে ওয়ালমারট গিয়েছিলাম। কিছু টুকিটাকি জিনিস কেনার ছিল। কিনে বের হয়ে আসার পথে দেখি এক বয়স্ক সাদা ভদ্রলোক ৫৫ ইঞ্চি এলইডি টিভি কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। কি মনে হতে তার সাথে কথা বলা শুরু করলাম। ভদ্রলোক খাস টেক্সান, কাউবয়দের দক্ষিনা টানে ইংরেজি বলেনঃ


পাওলো জামান

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: বুধ, ২০/০৮/২০১৪ - ১২:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভেনিশিয়ান পর্যটক নিকোলাই মানুচ্চি আমাদের ইন্টারেস্টিং একটা গল্প বলে গেছেন। ১৬৬০ সালের কথা, আওরঙ্গজেব তখন সদ্য গদিতে। পিতা শাজাহান জেলের পুলাউ খাচ্ছেন শুকনা মুখে। পূর্বপুরুষ আকবর বাদশা একটা অলিখিত নিয়ম করে গিয়েছিলেন যে পারস্য থেকে বিপদে পড়ে কেউ দিল্লীতে আসলে তাকে তাড়িয়ে দেয়া চলবে না, আদর করে মনসবদার টাইটেল দেওয়া হবে আর কাশ্মীরে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। তার পিতা হুমায়ূন ভারত থেকে শের শা এর লাথি খেয়ে পারস্যে পালিয়ে কিছু আদর সোহাগ পেয়েছিলেন বলে সম্ভবত পুত্র আকবরের এই পাল্টি ব্যবস্থা।

আওরঙ্গজেব গদিতে আসতে আসতে কাশ্মীরে এইসব মনসবদারের বাজার বসে গিয়েছে। চতুর্দিকে রেফ্যুজি মনসবদার। নিজেদের কেউ অক্কা পেলে বাকী সকলে নাকি তার পয়সা মেরে খেত। সরকারকা মাল টাইপ ব্যাপার। এই সব দেখে আওরঙ্গজেব হাত তুলে কইলেন, ওকে অডিট টাইম। কাশ্মীরে কে কে আছ মনসবদার আমার দরবারে এসে চেহারা দেখাও, নইলে মনসবদারী খুদাপেজ।