অতটুকুতেই তাকে নিয়ে গল্প লিখা যেতো ।
1931 এ নোয়াখালীর রামগঞ্জে যে মেয়ের জন্ম হলো, বছর কয়েক পর সে চলে এলো ফেনী শহরে । মেট্টিক পরীক্ষা দিলো । পাশ করতে পারলোনা । একাডেমিক পড়াশোনো আর হলোনা তার ।
সেই মেয়ে, সেই সময়ে কি করে নিজেকে এতোটা স্বশিক্ষিত করে তোললো? রোকেয়া হলের মেট্টন হলো, 'ললনা' নামের পত্রিকার সাংবাদিক হলো, তার পর এক সময় নিজেই সম্পাদনা শুরু করলো সাহিত্য পত্রিকা 'শিলালিপি' । এর ভেতর একবার বিয়ে ও হলো । ভেঙ্গে ও গেলো (বাংগালী পুরুষ অন্যের
সামাজিক বিবর্তন, সাংস্কৃতিক বিবর্তন, শব্দগুলো এখন সাধারনভাব প্রকাশ করে, তবে এই বিবর্তনের ক্ষেত্রে সবসময়ই যে শ্রেষ্ঠ সংস্কৃতিই জয়ি হবে এমন কোনো বাধাধরা নিয়ম নেই। বরং এটা ধারাবাহিক একটা প্রক্রিয়া যেখানে সৃষ্টিশীল সত্ত্বাগুলো নিজস্বস্বর খোঁজার প্রয়োজনে অন্যদের থেকে আলাদা হওয়ার সচেতন চেষ্টা করছে। এই বিবর্তনের লক্ষ্য ইনডিভিজুয়ালিজম।মানুষকে সমাজের একক ধরা হবে নাকি পরিবারকে সমাজের একক ধরা হবে এ নিয়ে একটা বিতর্ক চলছে বিজ্ঞ মহলে, কোনো না কোনো ভাবে এই সমাজিক, সাংস্কৃতিক, মানসিক বিবর্তনকে একটা রূপরেখা দেওয়ার প্রয়োজনীয়তার কথা অস্ব ীকার না করেই এর এককটাকে সংজ্ঞায়িত করার চেষ্টা। একক মানুষ গতিশীল সত্ত্বা, তার ধারন করার ক্ষমতা, তার গ্রহন করার ক্ষমতা বেশি,
কয়েকটা পোস্টের লিংক পাঠিয়েছিলাম। ভার্সিটির ক্লাসমেট অংকন মেইল করেছে - 'এতো ডিপ্রেসিং লেখা লিখিস না। মানুষের জীবনে তো কষ্টের শেষ নাই, আরো মন খারাপ করিয়ে দিয়ে কী লাভ?'তাই এবার হাসার কিংবা হাসানোর - সাথে সাথে মন ভালো করার একটা ভুল চেষ্টা। সব প্রিন্ট মিসটেক আর টাইপিং এররে ভুলে ভুলে ভরা - সংযম:গত রমজানের কথা।আমি দেশের বাইরে আসার পর প্রথম রমজান। ঈমাণী জোশে অনুপ্রাণিত হয়ে বেশ ক'জন বন্ধু ই-গ্রিটিংস কার্ড পাঠালো। এক বন্ধু মেইল করলো - ramzan-e valo moto s
প্রশ্নটা খুবই স্বাভাবিক ভাবেই উঁকি দেয় মনে, প্রাকৃতিক নির্বাচন কিভাবে রাসায়নিক গঠনকে পরিবর্তিত করতে পারে, যদিও এটা ঘটতে দেখা যাচ্ছে অহরহই। উদ্ভিদজগতে আমরা দেখছি এই পরিবর্তন, দেখছি জীবের ভেতরেও।জেনেটিক পরিবর্তন উস্কে দেওয়ার পেছনে রাসায়নিক যৌগের উপস্থিতি এবং সেটা গ্রহন করার বিষয়টাই গুরুত্বপূর্ন মনে হয়েছে আমার কাছে। আমাদের পুষ্টির চাহিদা আমাদের জেনেটিক পরিবর্তনের অন্যতম কারন। অবশ্য এটা আমার নিজস্ব অভিমত, কোনো শক্ত প্রমান হাজির করতে পারবো না এর সপক্ষে, কোনো গবেষণালব্ধ প্রমান বা পরিক্ষীত কোনো পন্থাও বলতে পারবো না যেটা এই বিশেষ বিষয়টাকে নিয়ে কাজ করছে। আমার এই অনুমানের পেছনের কারনটা খুব সাধারন, পৃথিবীতে জীবানুদের পরিবর্তন আমরা দেখছি, গবাদি পশুবাহ
ঝির ঝির করে যেরকম ধারায় বৃষ্টি পড়ছিল তার জন্য রেইনকোটই যথেষ্ট। কিন্তুদুজনের ভাগে ফোল্ডিং ছাতাটার যে অর্ধেকটা পড়ছিল তাতে কারো মাথাই রক্ষা হচ্ছিল না। ইন্টারলেক ইস্ট স্টেশন থেকে বেরিয়েই ছাতার খোঁজে আশেপাশের দোকানগুলোতে ঢুঁ মারছিলাম। যদিও জিনিভা বা বার্নে রোববারে দোকানগুলো বন্ধ দেখে এসেছি, পর্যটকদের বাজার বলেই কিনা এখানে রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত দোকান খোলা। তাতে অবশ্য আমাদের ছাতা কেনার কোনো সহজ সমাধান হচ্ছিল না। লন্ডনে 5 পাউন্ডে যে ছাতা পাওয়া যায় এখানে
ঝির ঝির করে যেরকম ধারায় বৃষ্টি পড়ছিল তার জন্য রেইনকোটই যথেষ্ট। কিন্তুদুজনের ভাগে ফোল্ডিং ছাতাটার যে অর্ধেকটা পড়ছিল তাতে কারো মাথাই রক্ষা হচ্ছিল না। ইন্টারলেক ইস্ট স্টেশন থেকে বেরিয়েই ছাতার খোঁজে আশেপাশের দোকানগুলোতে ঢুঁ মারছিলাম। যদিও জিনিভা বা বার্নে রোববারে দোকানগুলো বন্ধ দেখে এসেছি, পর্যটকদের বাজার বলেই কিনা এখানে রাত সাড়ে নয়টা পর্যন্ত দোকান খোলা। তাতে অবশ্য আমাদের ছাতা কেনার কোনো সহজ সমাধান হচ্ছিল না। লন্ডনে 5 পাউন্ডে যে ছাতা পাওয়া যায় এখানে
বিবর্তনবাদ দিয়ে আগ্রহের একটা কারন আধুনিক মনস্তত্ত্বে এটার প্রভাবটা বোঝার চেষ্টা করা। বিবর্তনের প্রভাব আমাদের উপরে প্রতিনিয়ত ক্রিয়াশীল। অনেক রকম কথাই শুনেছিলাম বিবর্তনবাদের বিপক্ষে কাঁচা যুক্তি, এখানেও অনেকগুলো কাঁচা যুক্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে। বিবর্তনবাদকে সমর্থন করে না এমন মানুষের সংখ্যা প্রচুর। তবে তাদের খোঁড়া যুক্তির বিস্তার খুব বেশী দুর আগাতে পারে না। কিন্তু এই দ্্বন্দ্বটার মানসিক দোলাচল মানুষকে উন্মুল করে দিতে পারে।পরীক্ষাগারের জন্তু এবং পতঙ্গগুলো যাদের উপর জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংএর বিভিন্ননিরীক্ষা চলছে এটা প্রায় সবর্উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত গবেষণার অংশ। কোষবিদ্যায় আমার আগ্রহের কারন মূলত কিছু বই পড়ে, আর কোষবিদ্যার সাথেই কোষের বিভিন্ন
শিক্ষক সবিশেষ - 01সে সন্ধ্যায় খুব মন খারাপ নিয়ে পিজি হসপিটালের বাইরে এলাম। দিনটা মনে থাকবে অন্য আরেকটা কারণে - সেদিনই বুশ ইরাক আক্রমণ শুরু করে। সপ্তাহ খানেক পর আবার পিজি হসপিটালে গিয়েছিলাম - স্যারকে দেখতে। সেদিন দেখলাম স্যার খুব আশাবাদী, সুস্থ হয়ে উঠবেন। বললেন - তুমি যে বইটা কিনেছিলে ওখানে একটা শব্দ আছে - 'লোলিতলোভনকান্তি'। আমরা সবাই এখানেই আঁটকে আছি...। স্যারের চি
সেই পুরনো কথাগুলো আমাকে আবারো বলতে হয়। একঘেঁয়ে মুখস্ত কথা, ইতিহাস জ্ঞান পরীক্ষার মতো - আনোয়ার সাদাত মিশরের প্রেসিডেন্ট ছিল।এবার তিনি আমার দিকে আরো একটা প্রশ্ন ছুড়ে দেন - মারা গিয়েছিল কিভাবে জানো?- জ্বী স্যার, 6 অক্টোবর 1981 সালে - ন্যাশনাল ডে-র প্যারেডে।- রাইট! হি ওয়াজ গান শু্যটেড। এনিওয়ে, য়্যূ আর মাই নিউ টিচিং অ্যাসিস্টেন্ট।এটা ছিল স্যারের সাথে আমার প্রথম সাক্ষাৎ। ড. আবুল কাশেম বায়েজিদ স্যারের কথা বলছি। সময়টা জানুয়ারী 2003। স্যারের কাজে টুকটাক
কবিতার ফ্লাডিং দেখে আমার পুরনো একটা ছড়ার কথা মনে পড়ে গেল। 1996-97 এর দিকে ভিকারুনি্নসা নুন কলেজে (VNC) পড়ার সময় কলেজের বার্ষিকীর জন্য লেখা। ছাপার অক্ষরে আমার প্রথম ছড়া। তবে দুঃখের ব্যাপার - নামের বানান উঠেছিল 'মাকিদ'। কপাল! মজার ব্যাপার হচ্ছে, সেবার বাষির্কীতে আরো অনেক কবিতা বের হয়েছিল যাদের প্রায় সবগুলোই মেগা সিরিয়াস টাইপের, মাঝখানে শুধু আমারটাই ছিল জীবনের গূঢ় অর্থ বা ভালবাসার দুঃখ বা স্বদেশপ্রেম বাদে অন্যকিছু নিয়ে - খাঁটি ফাইজলামী টাইপ। সেসময়