প্রথমত বিষয়টা প্রসঙ্গ বস্তুর, প্রসঙ্গ বস্তু সাধারনভাষায় বললে যাকে ভিত্তি করে পর্যবেক্ষণ করা হয়। সাধারন প্রসঙ্গ বস্তুর চিরায়ত উদাহরন ট্রেন এবং প্লাটফর্ম। ট্রেন যখন চলতে শুরু করে যদি আমরা প্লাটফর্মকে প্রসঙ্গ বস্তু বিবেচনা করি তাহলে প্লাটফর্মের সাপেক্ষে ট্রেনের গতি নির্ণয় করা যাবে। অন্যভাবে ট্রেন থেকে দেখলে মনে হবে প্লাটফর্ম গতিশীল। আমাদের প্রসঙ্গ বস্তু নির্ধারনের পরই আমাদের পর্যবেক্ষণগত সিদ্ধান্ত দিতে হয়। এই প্রসঙ্গ বস্তুর অবতারনা যখন গ্যালিলিও-নিউটন করেছিলেন তখন আলোর গতিবেগ নির্ধারিত হয় নি। এছাড়া আমাদের যান্ত্রিক শকটে র গতিও তখন সীমিত ছিলো, অত্যাধিক গতিশীল কিছুর চিন্তা তখন আসার সম্ভবনাই ছিলো না কোনো।
একটু সামনে নিয়ে যাই প্রসঙ্গ বস্তুর ধারন
গাব্রিয়েল মগাদিশু চৌরাসিয়া একটা সাদাকালো হাফপ্যান্ট পরে নিজের বৈঠকখানায় পায়চারি করছেন। সাদাকালো হাফপ্যান্ট মানে এই নয়, এর একটা পায়া সাদা, অন্যটা কালো। সাদাকালো প্যান্ট মানে এ-ও নয় যে প্যান্টটা জেব্রার মতো ডোরা বা পোলকা ফুটকি দিয়ে ছোপানো। প্রকৃতপক্ষে প্যান্টটা সাদাই ছিলো, এখন ময়লা হয়ে কালচে মেরে গেছে। বউ ঝগড়া করে বাপের বাড়ি চলে গেছে, তাই চৌরাসিয়া অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে ঘরে ময়লা জামা পরে থাকতে পারেন।
পায়চারি করতে করতেই মগাদিশু চৌরাসিয়া প্যান্টের পকেট থেকে ভোগান্তির বোতল বার করেন। তাঁর পকেটগুলি বোতলের মাপে তৈরি করা, তিনি মর্জিমাফিক কোনদিন 700 মিলি কোনদিন 330 মিলির হাফপ্যান্ট পরেন। পায়চারি করতে করতেই তিনি বোতলে রহস্যভেদীসুলভ একট
এই লেখাটা লেখা উচিত ছিলো শোহাইল মতাহির চৌধুরির, তবে শোহাইল মতাহির চৌধুরি হয়তো এই পোষ্টের সুত্র ধরে আরও সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবে চিন্তাটা, এটা এক ধরনের ধারাবাহিকতা, আমরা যেভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে অভিজ্ঞতা ছড়িয়ে দেই এমন একটা রিলে রেসের ব্যাটন নিয়ে আমি শুরু করবো প্রথম পর্ব এবং যদি এই ব্লগ টিকে থাকে তাহলে একটা সময় এই ধারাবাহিক চিন্তার অগ্রসরতা ভবিষ্যতের কেউ নির্ণয় করে ফেলতে পারবে।
আমরা একক মানুষ হিসেবে যতই বলিষ্ঠ হই না কেনো আমাদের সম্মিলিত শক্তির কাছে সেটা কিছুই না। আমরা এখানে নানা মতের মানুষ এক হয়েছি, ব্লগটা আমাদের ভাবনার খেরোখাতা। আমরা ভাবনা জমাই ব্লগে, আমরা স্বপ্ন লিখে রাখি। সবার ভিন্ন ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে, হয়তো সবাই একমত হবেও না আমার এ
ফরম্যাট করার সুবিধা কি যুক্ত হয়েছে? ইমরান হাসানের ব্লগ তাই দেখায়। কিন্তু কীভাবে তা করা যায়?
একটু চেষ্টা করলাম।
নতুন কোনো চাবি দেয়া হয়নি।
কন্ট্রোল ও বি বা আই বা ইউ চেপেও কিছু হচ্ছে নাতো।
কতর্ৃপক্ষ আমাদেরকে রহস্যে রেখেছ...হা হা হা... মুখফোড় আর মগাদিশু চৌরাসিয়াকে দরকার।
ফরম্যাট করার সুবিধা কি যুক্ত হয়েছে? ইমরান হাসানের ব্লগ তাই দেখায়। কিন্তু কীভাবে তা করা যায়?
একটু চেষ্টা করলাম।
নতুন কোনো চাবি দেয়া হয়নি।
কন্ট্রোল ও বি বা আই বা ইউ চেপেও কিছু হচ্ছে নাতো।
কতর্ৃপক্ষ আমাদেরকে রহস্যে রেখেছ...হা হা হা... মুখফোড় আর মগাদিশু চৌরাসিয়াকে দরকার।
প্রতিবছর এস এস সি এইচ এস সি পরীক্ষা হয়, সংবাদপত্রে কৃতিছাত্রছাত্রিদের সংবাদ ছাপানো হয়, আগে নিয়ম ছিলো বোর্ডে স্ট্যান্ড করা ছাত্র-ছাত্রিদের সাক্ষাৎকার নেওয়া হতো, তারা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে নিজেদের মন্তব্য জানাতো, এবং একটা পর্যায়ে প্রশ্ন আসতো তারা ছাত্র রাজনীতি কিভাবে দেখে?
রাজনীতি সচেতনতা থাকতেই পারে, একজন 1200 মার্কের পরীক্ষায় 1100 পেলেই তার একটা পরিচ্ছন্ন ধারনা জন্মায় না রাজনীতি সম্পর্কে এ বিষয়টা প্রশ্নকর্তা বেমালুম ভুলে যেতো, আরও মজার বিষয় হলো আমরা যখন এসএসসি দেই আমাদের সদ্য কৌশোর কাল, এই সময়ে জীবনবোধ পোক্ত হয়ে উঠে না, জীবনের সংগ্রামটার স্বরূপ বোঝাও সম্ভব হয় না অনেকের পক্ষে, এমন জীবন সম্পর্কে অপরিপকক মানুষ কিভাবে রাজনীতির মতো ব্যা
জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন নতুন বন্ধু আমরা পাই। স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে, কর্মক্ষেত্রে। প্রতিবারই মনে হয় আগের বন্ধুগুলো গেছে যাক, এই নতুন বন্ধুগুলোকে আর হারাতে দেব না। কিন্তু নানা ব্যসত্দতায়, কিংবা অলসতায় নতুন পাওয়া বন্ধুগুলোর সাথেও একসময় বাঁধন আলগা হয়ে আসে। অনেকেই তাদের হারিয়ে যায়। প্রিয় প্রিয় বন্ধুদের সাথে যোগাযোগটা হারিয়ে ফেলি। একসময় যাদের ছাড়া জীবনের একটি ঘন্টাও কল্পনা করা যেত না সেইসব বন্ধুরা আড়ালে চলে যায়, হারিয়ে যায়।
বিশ্ববিদ্
জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ে নতুন নতুন বন্ধু আমরা পাই। স্কুলে, কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়ে, কর্মক্ষেত্রে। প্রতিবারই মনে হয় আগের বন্ধুগুলো গেছে যাক, এই নতুন বন্ধুগুলোকে আর হারাতে দেব না। কিন্তু নানা ব্যসত্দতায়, কিংবা অলসতায় নতুন পাওয়া বন্ধুগুলোর সাথেও একসময় বাঁধন আলগা হয়ে আসে। অনেকেই তাদের হারিয়ে যায়। প্রিয় প্রিয় বন্ধুদের সাথে যোগাযোগটা হারিয়ে ফেলি। একসময় যাদের ছাড়া জীবনের একটি ঘন্টাও কল্পনা করা যেত না সেইসব বন্ধুরা আড়ালে চলে যায়, হারিয়ে যায়।
বিশ্ববিদ্
[
রহস্যময়তা নয়, আমাকে টানে রহস্যের পেছনের মানুষগুলো । মনসুর হেল্লাজ(858-913 খ্রী:) আমাকে টানে সেই প্রথম কৈশোর থেকে । মনসুরের দর্শন ব্যখ্যা আমার এ লেখার উদ্দেশ্য নয় । হয়তো সাদিক বিস্তারিত লিখবে কোনোদিন । আমি শুধু লিখতে চাইছি ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র ও প্রতিষ্ঠানভিত্তিক ধর্মকি করে রেহাই দেয়নি একজন সূফীকে ও শুধু তার ভিন্নমতের জন্য ।
আমরা কি খুব সামনে এগিয়ে এসেছি সেই দু:সময় থেকে?
]
..............................................................
আবিষ্কার আবিষ্কার খেলাটা আমাদের শিখিয়েছিলেন ওয়াহিদুল হক। ছায়ানটে গান শিখতে আমি যেতাম না। সে অর্থে আমার ওসত্দাদ তিনি নন। তবে বিচিত্র কর্মশালায় ঢুঁ মারার স্বভাবের কারণে তিনি আমার শিক্ষক তো অবশ্যই। প্রিয় একজন শিক্ষক। মাঝে মাঝে তিনি কি জিনিস আবিষ্কার হয়নি কিন্তু আবিষ্কার হলে আমরা ব্যক্তিগতভাবে প্রীত হতাম এরকম ভাবনায় ডুব দিতে বলতেন। তা ডুব দিয়ে নানাজনে নানা মানিক্য তুলে আনতো। সেসব নিয়ে আলোচনা হতো। মনে আছে আমি একবার বলেছিলাম তার ছাড়া বিদু্যতের কথা। ঘর