জন্মদিনে বেড়াতে গিয়েছিলাম ক্যামব্রিজ। আলাদা পোস্টে তা বলেছি। এবারে বাড়তি পাওনা ছিলো সাদিকের আয়োজনে জন্মদিনের শুভেচ্ছা।
এবছরের কেকটাও ছিল ভিন্ন। সাদা, বরফ ঢাকা বরফ ঢাকা। কাটার পর মনে হলো একটা ছবি তুলে রাখি। আপনাদেরকে কেকটা না খাওয়াতে পারি, ছবিটাও যদি অন্তত: দেখেন। পার্টিতে সামিল করলাম আর কি।
অনেকগুলো গিফট পেয়েছি এবার। আর বেশ কয়েকটা চমৎকার কার্ড।
জন্মদিনের কার্ড ব্যবসার উপর অনেক আগে একটা এ্যাসাইনমেন্ট করেছিলাম। কার্ডগুলোতে সুন্দর
ছবি দেখেন। ছবি তুলছেন একজন। তার মুখ দেখা যাচ্ছে না। দেখা যাচ্ছে পেছনটা। তিনি আপাদমস্তক সাদা কাপড়ে ঢাকা। সামনে যারা দাঁড়িয়ে তাদের পা থেকে মাথা কালো কাপড়ে ঢাকা।
চোখ দেখা যাচ্ছে পাঁচ জোড়া। অবশ্য কারো বোরকার নীচে কেডসও দেখা যাচ্ছে। ছবিটা তোলার স্থান অস্ট্রেলিয়া।
আমাদের ব্লগের কেউ পোজ দিয়ে ঐ লাইনে দাঁড়িয়ে আছে কিনা?? : নাহ আমি বলবো না। আপনারা খুঁজে বের করুন।
অরূপ নাকি ভালো ক্যাপশন দিয়ে মাশীদের মন পেয়েছিলো। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি অভিনন
লন্ডনে আগের সপ্তাটায় গরম ছিল গনগনে। 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠেছিল তাপমাত্রা। এরকম গরমে আমি ঘরের বাইরে পা ফেলি না। ঘাম না হলেও এই গরমে শরীর একেবারে পানিশূন্য হয়ে যায়। টবের ফুল পানি না দিলে যেমন নেতিয়ে পড়ে মানুষের অবস্থাও হয় সেরকম। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা অতিথি বলে কথা। নিয়ে গেলাম সমুদ্র দর্শনে। লন্ডনের কাছেই সাউথএন্ড অন দ্য সি। ব্রাইটন, বোর্নমাউথ বা পুলের মত জাঁকজমক এখানে নেই। তবে গর্ব করার মত আছে অনেক কিছুই।
সৈকত তেমন আহামরি কিছু না। সমুদ্র সৈ
লন্ডনে আগের সপ্তাটায় গরম ছিল গনগনে। 37 ডিগ্রি সেলসিয়াস উঠেছিল তাপমাত্রা। এরকম গরমে আমি ঘরের বাইরে পা ফেলি না। ঘাম না হলেও এই গরমে শরীর একেবারে পানিশূন্য হয়ে যায়। টবের ফুল পানি না দিলে যেমন নেতিয়ে পড়ে মানুষের অবস্থাও হয় সেরকম। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে আসা অতিথি বলে কথা। নিয়ে গেলাম সমুদ্র দর্শনে। লন্ডনের কাছেই সাউথএন্ড অন দ্য সি। ব্রাইটন, বোর্নমাউথ বা পুলের মত জাঁকজমক এখানে নেই। তবে গর্ব করার মত আছে অনেক কিছুই।
সৈকত তেমন আহামরি কিছু না। সমুদ্র সৈ
বাবুর শাহ ইংরেজিতেই বলেছিল দেশে কোনো জঙ্গি সংগঠন নাই। এখন দেখি সকাল বিকাল জঙ্গি সংগঠনের নেতারা ধরা পড়ে। গতকাল পত্রিকায় দেখলাম নতুন এক জঙ্গি নেতা ধরা পড়েছেন। তার দলের নাম তানজিম। দলের নাম দেখে ভাবলাম বেচারা নিশ্চয়ই নতুন হালাল সাবান কোম্পানির মালিক হওয়ার পারমিটের জন্য আবেদন করেছিলেন। সাংবাদিকরা কোম্পানির নাম আরবি দেখে একেবারে জঙ্গি লেবেল সেঁটে দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মানা আছে। সাংবাদিক আর সংবাদপত্র আজগুবি গল্প ছাপে; সুতরাং তানজিম সম্পর্কে আগ্রহে আমার
বাবুর শাহ ইংরেজিতেই বলেছিল দেশে কোনো জঙ্গি সংগঠন নাই। এখন দেখি সকাল বিকাল জঙ্গি সংগঠনের নেতারা ধরা পড়ে। গতকাল পত্রিকায় দেখলাম নতুন এক জঙ্গি নেতা ধরা পড়েছেন। তার দলের নাম তানজিম। দলের নাম দেখে ভাবলাম বেচারা নিশ্চয়ই নতুন হালাল সাবান কোম্পানির মালিক হওয়ার পারমিটের জন্য আবেদন করেছিলেন। সাংবাদিকরা কোম্পানির নাম আরবি দেখে একেবারে জঙ্গি লেবেল সেঁটে দিয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মানা আছে। সাংবাদিক আর সংবাদপত্র আজগুবি গল্প ছাপে; সুতরাং তানজিম সম্পর্কে আগ্রহে আমার
ক্লাস টেনের শুরুটাই হল খুব চমৎকারভাবে। একটা পিকনিক দিয়ে। এমন না যে অন্য ক্লাসে পিকনিক হয়নি। তবে এবারের পিকনিকটা যেন একটু ভিন্ন ছিল । স্কুলের শেষ ক্লাস বলে আমাদের ক্লাসের ছেলে-মেয়ে সবার মধ্যে হঠাৎ করে বন্ধুত্ব বেড়ে গেল। এর আগ পর্যন্ত শুধু ক্লাসমেটই ছিলাম, কিন্তু বন্ধু ছিলাম না সবাই। এটা নাইন থেকেই বোধ হয় শুরু হয়েছিল। যা হয় আর কি! আর একসাথে দেখা হবে না, ক্লাস করা হবে না, একই সাবজেক্ট আর টিচারদের নিয়ে ফাজলামী হবে না - এই বোধ হুট করেই সবাইকে এক করে
ইসরাইল রাষ্ট্রের বর্বরতা দায়ভার ইহুদী ধর্মাবলম্বীদের উপর চাপিয়ে দেয়ার একটা স হজাত প্রবনতা আছে মুসলমানদের ভেতর ।
মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থে ইহুদীদের যেভাবে চিত্রায়ন করা হয়েছে, ধর্মবোধ জাগ্রত হওয়ার শুরুতে ই ইহুদীদের ঘৃনা করার একটা মানসিকতা তৈরী হয়ে যায় ।
আর ইসরাইল রাষ্ট্রের বর্বরতার দায় ইহুদীদের উপর চাপানোর ভেতর অর্ধসত্য ও আছে । কারন ও ই দানব রাষ্ট্র টি গড়ে উঠেছে ইহুদী জাতীয়তার ভিত্তিতে ই ।
জেনে রাখা ভালো বৃটিশ পালর্ামেন্টে যখন আলাদা ইহুদী
লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানান
লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানান