Archive

July 23rd, 2006

বউ,বাটা,বলসাবান এবং অন্যান্য গল্প

হাসান মোরশেদ এর ছবি
লিখেছেন হাসান মোরশেদ (তারিখ: রবি, ২৩/০৭/২০০৬ - ১০:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


[ হিমু the guess master : আপনার ছোটো গল্প ভাবনার সাথে নিজেকে জড়িয়ে--]

'
আমাদের পরিবারে মায়ের কথাই শেষ কথা । অনেক নতুন ফ্যাশানের জুতা বের হলে ও আমরা বাটার জুতোই পড়ি এখনো । অনেক নতুন ডিটারজেন্ট পাউডার বাজারে আসলে ও মা সেই বলসাবান দিয়েই কাপড় ধোয় । কাজের মেয়েগুলো ঘেন ঘেন করলে ও নো ওয়ে ।
মা বেঁচে থাকতে আমাদের পরিবারে বাটার জুতা এবং বল সাবান বদলাবেনা ।
মা ভাইয়াকে ক মাস আগে বিয়ে করিয়েছে । ভাবীকে মায়ের ভালো লাগছেনা । ভাবীর বাবা কথা রাখেনি ।


মুখফোড়ের কবিতা

মুখফোড় এর ছবি
লিখেছেন মুখফোড় (তারিখ: রবি, ২৩/০৭/২০০৬ - ২:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভূমিকা
কবিতা লিখতে পারি না। পারি না?
কিন্তু আমি অসম সাহসী
কাগজে কলম দিয়ে হঠাৎই কবিতা লিখে বসি।

কবিতার বডি

ইদানীং রাত্রি এলে
আমাকে বেজায়
কবিতাতে পায়।
দেয়ালে চতুর কোন কবিতা লাঙ্গুল নেড়ে ছোটে
আরেক দেয়ালচারী কবিতার ঠোঁটে
কামড় বসাতে
আমি দেখে উত্তেজিত
শক্ত শক্ত কী যে ঠ্যাকে হাতে
শিশ্ন নয়, সেও এক রক্তশির কবিতা কলাম
(শিশ্নও ছিলো পাশে)
অস্থির রাত্তিরাহত আমি তাকে মুঠোয় নিলাম
নির্মম মন্থনে তবু কবিতায় গলগল করে
বেনর্ুয়ি-কে মেনে নিয়ে আস্তআস্ত ছিটকে ছিটকে আসে
শহরে নিবাস, তবু অলিন্দিয়া শতেক জোনাকি
নাকি
পাছায় আগুন নিয়ে বিন্দু বিন্দু কবিতারা ডানা
মেলে হানা
দিতে চায়
অন্ধকার ফুঁড়ে


July 21st

আল্লাহর কসম গেইটলক

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৭/২০০৬ - ৬:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


'কেউ কথা রাখে না' কোনো সুনীলিয় দু:খবিলাস না। একথা মনে করার কোনো কারণও নেই যে এই দীর্ঘশ্বাস শুধু প্রস্থানরত প্রেমিক/প্রেমিকাকে স্মরণ করেই। সুনীলের দীর্ঘশ্বাসটা বাঙালি তরুণ/তরুণীর বুকের ভেতর এসে লাগে, 'তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি, ... কেউ কথা রাখে না।' অত:পর তোজাম্মেল হক বকুল ব্যাখ্যা সহ বুঝিয়ে দেন যে কথা রাখেনি সে অতি অবশ্যই জোৎস্না। তার কথায় সারাদেশের মানুষ যে সায় দিয়েছে তার প্রমাণ হচ্ছে গানটি সুপার-ডুপার হিট। আপনারা ভুলে গেলেও আমি ভুলিনি


আল্লাহর কসম গেইটলক

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৭/২০০৬ - ৬:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


'কেউ কথা রাখে না' কোনো সুনীলিয় দু:খবিলাস না। একথা মনে করার কোনো কারণও নেই যে এই দীর্ঘশ্বাস শুধু প্রস্থানরত প্রেমিক/প্রেমিকাকে স্মরণ করেই। সুনীলের দীর্ঘশ্বাসটা বাঙালি তরুণ/তরুণীর বুকের ভেতর এসে লাগে, 'তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখেনি, ... কেউ কথা রাখে না।' অত:পর তোজাম্মেল হক বকুল ব্যাখ্যা সহ বুঝিয়ে দেন যে কথা রাখেনি সে অতি অবশ্যই জোৎস্না। তার কথায় সারাদেশের মানুষ যে সায় দিয়েছে তার প্রমাণ হচ্ছে গানটি সুপার-ডুপার হিট। আপনারা ভুলে গেলেও আমি ভুলিনি


July 20th

প্রিয় গান, প্রিয় গায়ক-২

মাশীদ এর ছবি
লিখেছেন মাশীদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২০/০৭/২০০৬ - ১:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ঠিক প্রিয় গায়ক বলা যাবে না। Stone Temple Pilots এর এই একটা গানই আপাতত মনে আছে। Interstate Love Song নামের এই গানটা এককালে খুব শু নতাম, ফাটিয়ে গেতামও। কিজানি সার্চ করতে গিয়ে হঠাৎ খুঁজে পেলাম '90 দশকের খুব জনপ্রিয় এই গানটা। অনেকদিন এমনিতেই কিছু আপলোড করছি না। এই গানটা না হয় থাকুক আমার ব্লগে। এখানে গানটার ভিডিও দেখা যাবে।

Waiting on a Su


July 17th

বিশেষ আপেক্ষিকতা তত্ত্ব-

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: সোম, ১৭/০৭/২০০৬ - ৬:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে মনে হয় গবেষণার প্রধান লক্ষ্য ধ্রুবক খুঁজে বের করা। প্রযুক্তির অগ্রগতি হয়েছে, অনেক ধাঁচের সফটওয়্যার আছে জটিল সব সমীকরনের সমাধান করার জন্য,কিন্তু সব সমীকরনের সমাধান হয় না, এটাই সত্য। তাই ধ্রুবকের এত কদর গবেষণায়। নতুন ধরনের গাণিতিক সমাধানের প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করার চেষ্টা চলছে, তবে সহজ কথাটা হহলো গবেষণার একটা দিক হলো ধ্রুবক খুঁজে বের করা, অন্যটা হলো বিভিন্ন প্রান্তিন মান নির্ণয়ের চেষ্টা করা। এই 2টা শর্ত পালন করে যেকোনো সমস্যার একটা সমাধানের চেষ্টা করা যায়।
এমন একটা প্রচেষ্টায় 1865 সালে ম্যাক্সওয়েল একটা ধ্রুবকের অস্তিত্ব প্রমান করলেন, আলোর গতি ধ্রুবক। বিদু্যতচুম্বকীয় বিভিন্ন সমীকরনের সমাধানে দেখা গেলো সেখানে একটা ধ্রুবক আছে যার মান কো


July 16th

রোমান্টিক কবি শেলি ও তার ঈশ্বরভাবনা

দীক্ষক দ্রাবিড় এর ছবি
লিখেছেন দীক্ষক দ্রাবিড় (তারিখ: রবি, ১৬/০৭/২০০৬ - ৬:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ইংরেজ কবি পিবি শেলি ও তার বন্ধু অক্সফোর্ড থেকে বহিষ্কার হয়েছিলেন। সে 1811 সালের ঘটনা। ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন কলেজের প্রধান ও বিশপদেরকে তিনি একটা লিফলেট পাঠিয়েছিলেন।

লিফলেটে ধর্ম-কর্মের অসারতা নিয়ে একটা রচনা ছিল। ছদ্মনামেই তিনি সেটা লিখেছিলেন।

রচনাটির মূল কথা ছিল যে, ঈশ্বরের অস্তিত্বের বিষয়টি বাস্তব সাক্ষ্যপ্রমাণ বা যুক্তি দিয়ে প্রমাণিত না সুতরাং ধর্মীয় বিশ্বাসের বিষয়ে একটি মুক্ত তদন্ত হওয়া উচিত।

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এমন ঈশ্বর


July 15th

ডাইরি থেকে ব্লগঃ ১

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৭/২০০৬ - ৬:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ


ডাইরি থেকে ব্লগঃ ১

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৭/২০০৬ - ৬:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


(ভূমিকাঃ ব্লগ/ওয়েবলগ লেখাটা ডাইরি লেখারই একটা রূপ। বস্নগের সংজ্ঞা ও ব্যাকরণ অনত্দত: তাই বলে। ডাইরি বলতে আমার চোখে প্রায়ই ভাসে গোলাপী রংয়ের সুন্দর বাঁধানো কিশোরীরে ব্যক্তিগত রোজনামচার বই। যার সাথে ছোট্ট তালা-চাবি থাকে। লেখাগুলো যাতে অন্যে পড়তে না পারে। ব্লগের ক্ষেত্রে তো আর তালাচাবির প্রশ্ন ওঠে না। সারা পৃথিবীর সবার জন্য উন্মুক্ত। তবে আসল মানুষটিকে আমরা হয়তো চিনি না। একটা নিক দেয়া আছে। সেটাই হয়তো তালাচাবির কাজ করে। কিন্তু রোজনামচা লেখার মত ঘটনাবহ


July 14th

ইসরাইল

অপ বাক এর ছবি
লিখেছেন অপ বাক (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৭/২০০৬ - ১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আফ্রিকা এবং আরব উপদ্্ব ীপের সাথে ইউরোপের সংযোগস্থল সভ্যতার অন্যতম একটা অঙ্গ। মিশরের সাথে ইউরোপ মহাদেশের এবং এশিয়ার সংযোগ ঘটেছে এখানে,
মুসা যখন বনী ইসরাঈল জাতিকে মিশরের দাসত্ব থেকে মুক্ত করে আনে, এই ভূখন্ডই ছিলো প্রতিশ্রুত ভূমি। সেখানে একটা পর্যায়ে ইহুদি রাজ্য গড়ে উঠে, দাউদ এবং সোলায়মানের পর যেই রাজ্য 2টা অংশে বিভক্ত হয়, এবং কিংডম ওফ ইহুদ টিকে থাকে আরও সহস্রাধিক বছর, খ্রিষ্টিয় 135 সালের দিকে এই ভূখন্ড চলে যায় রোমানদের অধিকারে, তবে এর আগে সংঘবদ্ধ ইহুদি লড়াইয়ের ভয়াবহতা রোমানদের নতুন যুদ্ধকৌশল নিতে বাধ্য করে। তারা তাদের নিয়মিত সৈন্যবাহীনির এক তৃতীয়াংশ ব্যাবহার করে এই ভূখন্ড দখলের অভিপ্রায়ে।
এর পর এই ভূখন্ডের অধিকার জন্মায় আরবদের, ইসলামি শা