লন্ডনে আসলে কেউ নিশ্চয়ই গাছ দেখতে বোটানিক্যাল গার্ডেনে যায় না। লন্ডনকে এতটা প্রকৃতিমুখী শহর কেউ ভাবেও না। কিন্তু লন্ডন শহরের একপ্রানত্দে আছে বিস্ময়কর এক উদ্যান। এর নাম কিউ গার্ডেন। পুরো নাম রয়্যাল বোটানিক গার্ডেনস, কিউ। তিনশ একরের এই উদ্ভিদতাত্তিক উদ্যান ঘুরতে ঘন্টা তিনেক সময় লাগার কথা। এক মাথা থেকে আরেক মাথায় হেঁটে যেতে সময় লাগে 45 মিনিটের মত। ঢুকার ফি'টা একটু বেশি 11 পাউন্ড। আর হাঁটতে যদি অনিচ্ছা থাকে তবে কিউ এঙ্পেস্নারার নামের গাড়ি দিয়ে বানান
Love n Hate, best mate
ভালোবাসার উলটো পিঠে নাকি ঘৃনা । ভালো বলতে পারবেন কবি গন ।
কিন্তু যখন এসে দাড়াই মাটির পৃথিবীতে , ভালোবাসা ভালোবাসাই আর ঘৃনাটুকু ঘৃনাই । চরম বাস্তবতায় ভালোবাসা আর ঘৃনার মাঝে কি সত্যি কিছু থাকে?
একটা ভূ-খন্ডের প্রায় সকল মানুষ মিলে প্রত্যাখান করলো ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা । যুদ্ধ করে নতুন রাষ্ট্র গঠন করলো সেকু্যলারিজমের সুনির্দিষ্ট এজেন্ডায় । ধর্মভিত্তিক রাষ্ট্র ব্যবস্থাকে ঘৃনা করেছিলো বলে ই তো মানুষ সেদিন সেকু্যল
মিলেনিয়াম উপলক্ষে লন্ডন দুটি বড় প্রজেক্ট নিয়েছিল। একটি চরম ফ্লপ হয়েছে; মিলেনিয়াম ডোম। অপরটি সুপার-ডুপার হিট। মিলেনিয়াম হুইল নামেই যাত্রা শুরু করেছিলো সেটি। এখন জনপ্রিয় লন্ডন আই নামে। চোখের চেয়ে সাইকেলের চাকার সাথেই তুলনা করা যায় বেশি একে। রীতিমত স্পোকযুক্ত চাকা। তবে চাকার প্রান্তে 32টি ক্যাপসুল (স্বচ্ছ ডিম বলাটাই ভালো) লাগানো আছে। মোটমাট 30 জন লোক এঁটে যাবে এমন বড় ডিমগুলো। সুতরাং ডিমের ভেতর বসে বা দাঁড়িয়ে আকাশ থেকে লন্ডন শহর দেখা যায়।
গতিট
মিলেনিয়াম উপলক্ষে লন্ডন দুটি বড় প্রজেক্ট নিয়েছিল। একটি চরম ফ্লপ হয়েছে; মিলেনিয়াম ডোম। অপরটি সুপার-ডুপার হিট। মিলেনিয়াম হুইল নামেই যাত্রা শুরু করেছিলো সেটি। এখন জনপ্রিয় লন্ডন আই নামে। চোখের চেয়ে সাইকেলের চাকার সাথেই তুলনা করা যায় বেশি একে। রীতিমত স্পোকযুক্ত চাকা। তবে চাকার প্রান্তে 32টি ক্যাপসুল (স্বচ্ছ ডিম বলাটাই ভালো) লাগানো আছে। মোটমাট 30 জন লোক এঁটে যাবে এমন বড় ডিমগুলো। সুতরাং ডিমের ভেতর বসে বা দাঁড়িয়ে আকাশ থেকে লন্ডন শহর দেখা যায়।
গতিট
আপনাকে আমি চিনতাম না কখনো
হঠাৎ একদিন দেখা হলো
পরিচয় হলো
অনেক অনেক কথা হলো।
কথার পিঠের কথকথায়
তুমি আমাকে চিনলে
কাছে নিলে
আপন ভেবে ভালোবাসলে।
ভালোবেসে দেখলে - আমি একটা অপদার্থ।
তারপর তুই আমাকে
চড় দিলি
গলা ধাক্কা দিলি
লাথ্থি দিলি
থুতু দিলি,
জানি না - তুই কী পেলি
কিন্তু - আমার সব কেড়ে নিলি!
হুট করে সেদিন চলে গেলাম লন্ডন । গত সোমবার । এক বন্ধু এসেছে দেশ থেকে । সাথে কিছু টুকটাক কাজ ।
আমাদের ছোটো হোয়াইট হেভেন থেকে লন্ডন বেশদূর । সকাল 11.45 উঠলাম লোকাল ট্রেন নর্দান রেলওয়েতে । নর্দান রেলওয়ের অবস্থা বাংলাদেশ রেলের থেকে খুব একটা সুবিধার না । ছোটো ট্রেন । আসতে ও লেট, ছাড়তে ও লেট, পৌঁছাতে ও লেট । তবে আইরিশ সাগরের পাড় ঘেঁষে একঘন্টার জার্নি বাই ট্রেন জোস!
পৌঁছালাম কালর্াইল 12.45 এ । ইংল্যান্ডের বর্ডার সিটি । স্টেশনের বাইরেই বিখ্যাত টু ক
লেবানন নিয়ে একদা খুনী, ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের আহাজারির ভন্ডামি দেখে আপনার যে কষ্ট হচ্ছে তা যেকোনো বিবেকবান বাঙালিই বুঝতে পারবে অরূপ। আলবদরের হাতে খুন হয়ে যাওয়া বুদ্ধিজীবির সন্তানই শুধু বুঝতে পারবে নিজামীর গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা উড়তে দেখলে বুকের কোথায় লাগে। যারা লুঙ্গি খুলে লিঙ্গ দেখে ধর্মের পরীক্ষা নিয়ে থাকে তাদের মুখে ধর্ম ও মানবতার কথা শুনলে শরীর রি রি করে ওঠে, তাও ঠিক অরূপ।
ভন্ডদের মুখ থেকে উঠে আসা শুভ্রবাণীতে কে বিশ্বাস করে? পৃথিবীজু
লেবানন নিয়ে একদা খুনী, ধর্ষক ও নির্যাতনকারীদের আহাজারির ভন্ডামি দেখে আপনার যে কষ্ট হচ্ছে তা যেকোনো বিবেকবান বাঙালিই বুঝতে পারবে অরূপ। আলবদরের হাতে খুন হয়ে যাওয়া বুদ্ধিজীবির সন্তানই শুধু বুঝতে পারবে নিজামীর গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকা উড়তে দেখলে বুকের কোথায় লাগে। যারা লুঙ্গি খুলে লিঙ্গ দেখে ধর্মের পরীক্ষা নিয়ে থাকে তাদের মুখে ধর্ম ও মানবতার কথা শুনলে শরীর রি রি করে ওঠে, তাও ঠিক অরূপ।
ভন্ডদের মুখ থেকে উঠে আসা শুভ্রবাণীতে কে বিশ্বাস করে? পৃথিবীজু
ক্লাস ফাইভের দিকে কি কোন ঝগড়া হয়েছিল? ঠিক মাথায় আসছে না। হতে পারে। আবার নাও হতে পারে। ঝগড়া বোধ হয় শুরু হয়েছিল তারো অনেক পরে।
যা হোক, ক্লাস সেভেন থেকে আবার শুরু করছি। মাঝখানের 3 টা বছর অপুর প্রতক্ষ্য প্রভাববিহীন বলেই হয়ত আমার কাছে বেশ স্মৃতিবিহীন।
অপু বরাবরই খুব চুপচাপ ছেলে। ক্লাসের এক কোণায় বসে জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকে। যেন ক্লাসে থেকেও নেই! আমি অন্যদিকে এক মুহূর্তও চুপ থাকতে পারিনা। পড়ালেখায় ভাল ছিলাম, তাই বাবা-মা'র কাছে টিচারদে
বিরাট কাহানি ইহা, সংক্ষেপে বর্ণিলে
মজা মারা যাবে, সাথে চোট পাবে দিলে।
রসাইয়া কষাইয়া তাই কান্ডে একাধিক
ব্যাখ্যান করিলে মনু মজা পাবে ঠিক।
নাহক না খুঁজো তোমরা দর্শন প্রমাণ
মুখফোড় ভাংখোর ভনে শুনে পুণ্যবান।
জংলার মুল্লুকে যিনি মন্ত্রী যোগাযোগে
হঠাৎ একদিন তারে ধরিলো কী রোগে।
গাঁজার কল্কির বশে বুদ্ধি হইলো নাশ
সম্মেলন ডাকি সে যে করিলো প্রকাশ।
পাশর্্ববতর্ী রাজ্য থেকে চন্দ্রে গেছে যান
আমাদেরও যাইতে হবে রাখিতে সম্মান।
লাগুক অর্বুদ টঙ্কা, নিযুত লোকবল
আসছে পৌষ মাসে চন্দ্রে পাঠাবো শাটল।
ঘোষণা শুনিয়া লোকে বিস্ময়ে অজ্ঞান
মুখফোড় ভাংখোর ভনে শুনে পুণ্যবান।