মাঝে মাঝে রূচিশীল মানুষের শীতঘুম কাটিয়ে জেগে উঠে কিছু কথা বলে ঘুমিয়ে যায়। বোকাইয়ের পোষ্ট নিয়ে একটা সস্তা স্ট্যান্টবাজী হলো, এইসব রঙ্গরসিকতা এবং রূচিশীলতার ঘ্যাঁনঘ্যাঁনানি দেখলে ভালোই লাগে, ব্লগে সবাই নিজের কথা লিখতে আসে, যেহেতু অনেক মানুষের মধ্যেই স্থুল অর্থে মিল বিদ্যমান তাই তারা স্বমতের মানুষ খোঁজে, এভাবেই মানুষে মানুষে ঐক্য গড়ে উঠে, অন্য সময় হলে সেটা হতো রাজনীতির ময়দান, এই ভার্চুয়াল জগতে সেটাসমমনা ব্লগার। বেশ অনেকদিন আগে অশীলতা নিয়ে জলঘোলা হলো, কিন্তু অশীলতার সংজ্ঞা আর পরিধি নিয়ে কেউ একটা স্পষ্ট দিকনির্দেশনা দিলো না, এমন মানুষ নির্মিত দেয়ালের ক্ষেত্রে যা হয় তাই হলো এখানে, স্যান্ডো গেঞ্জি পড়া টগবগে তরুনীর যৌনউত্তেজক ভঙ্গি দেখেও যেহেতু সম
লেবাননের বিষয় নিয়ে সবাই বেশ উচ্চকিত, সবাই এি সুযোগে নিজের বিবেক ধুয়ে নিচ্ছে লেবাননের শিশুদের রক্ত দিয়ে, তাদের গলায় মানবিকতার সুর উঠে আসছে, দেখতে ভালোই লাগে, বাংলাদেশের পেপার পড়লে মনে হয় ইসরাইলের সৈন্যদের অন্য কোনো কাজ নেই তারা প্রতিদিন লেবাননের নিরিহ মানুষদের না মারলে ঠিকমতো আহারগ্রহন করতে পারে না, আবার এখানের সংবাদ দেখলে মনে হয় হেজবুল্লাহর মতো পাজী সংগঠন আর নেই।
নির্বোধের সংখ্যা আশংকাজনক হারে বেড়ে গেছে পৃথিবীতে, বাংলাদেশের নির্বোধ মানুষ আর এখানের নির্বোধ মানুষের ভেতরে তফাত খুব কম। বরং একটা সার্বজনীন ঐক্য আর প্রতিযোগিতা বিদ্যমান।
ইসরাইলের সাথে হেজবুল্লাহর সংঘাতের ভেতরের সূচনা কোথায়? হেজবুল্লাহ ইসরাইলের সীমান্ত অতিক্রম করে তাদের 8 জন সৈন
ড: রামিন জাহান ।
ইরানী লেখক, সাংবাদিক ও দার্শনিক ।
মুলত: গান্ধী'র অহিংসবাদী দর্শনে বিশ্বাসী এই লেখক বন্দী আছেন ইরানের কারাগারে গত 27 এপ্রিল থেকে ।
এখন পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আনা হয়নি । কিন্তু তাকে কোনো আইনী আশ্রয় নেবার বা পরিবারের সদস্যদের সাথে দেখা করার সুযোগ দেয়া হচ্ছেনা । ধারনা করা হচ্ছে মানবতাবাদী এই লেখককে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করছে ইরান কতৃপক্ষ । কিছুদিন আগে ইরানী প্রেসিডেন্ট দ্্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ইহুদী
ভুলটা আমি করেছি মাত্র গতকাল। এতদিন সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। দাওয়াত খেতে গেছি এক বন্ধুর বাসায়। ভরপেট খেয়ে হাত ধুতে বাথরম্নমে যাবো, দেখি কিউ। রান্নাঘরে বেসিনেই হাত থেকে না খাওয়া খাদ্যাংশগুলোকে ছাড়ালাম। পেটে যেহেতু যেতে পারেনি সুতরাং এসব খাদ্য এখন অভিধান অনুযায়ী উচ্ছিষ্ট। কাজ শেষে ফিরছি, চোখে পড়লো ওজনের স্কেল। ভুলটা সেখানেই। শিশু যেমন কোল দেখলেই চড়ে বসে আমিও ওতে উঠে দাঁড়ালাম। ওজনের কাঁটা নাচতে নাচতে যেখানে এসে থামলো তা দেখে চোখ একেবারে বাঙ্গি ফটাশ। পঁচাশ
ভুলটা আমি করেছি মাত্র গতকাল। এতদিন সবকিছু ঠিকঠাক ছিল। দাওয়াত খেতে গেছি এক বন্ধুর বাসায়। ভরপেট খেয়ে হাত ধুতে বাথরম্নমে যাবো, দেখি কিউ। রান্নাঘরে বেসিনেই হাত থেকে না খাওয়া খাদ্যাংশগুলোকে ছাড়ালাম। পেটে যেহেতু যেতে পারেনি সুতরাং এসব খাদ্য এখন অভিধান অনুযায়ী উচ্ছিষ্ট। কাজ শেষে ফিরছি, চোখে পড়লো ওজনের স্কেল। ভুলটা সেখানেই। শিশু যেমন কোল দেখলেই চড়ে বসে আমিও ওতে উঠে দাঁড়ালাম। ওজনের কাঁটা নাচতে নাচতে যেখানে এসে থামলো তা দেখে চোখ একেবারে বাঙ্গি ফটাশ। পঁচাশ
পরপর দুটো খুনের ঘটনা নামকরা সাইকোঅ্যানালিস্ট ড. স্টিভেন জুড-এর জীবনটা অস্থির করে তুলে। সকালে খুন হয় এক রোগী জন হ্যানসন; জুডের চেম্বার থেকে বেরুনোর কয়েক মিনিটের মধ্যে। হ্যানসন পরা ছিল জুডের রেইনকোট। পুলিশ অফিসার ম্যাকগ্রেভির সন্দেহের চোখ পড়ে জুডের উপর। সকালের ধকল না কাটাতেই সন্ধ্যায় অফিসে বিভৎসভাবে খুন হয় জুডের সেক্রেটারি ক্যারোল। এবার ম্যাকগ্রেভির সন্দেহ আরো দৃঢ় হয়, কিন্তু প্রমাণের অভাবে গ্রেফতার করে না। ম্যাকগ্রেভির সাথে জুডের একটা পূর্ব শত্রুত
দুপুরে এসে সকালের ছেলে মানুষীভুল সব কান্ড-কারখানাধোঁয়া উঠা ভাতের বদলেপায়েশ কিং বা ছানা।ব্যবধান বেড়ে তুই আর আমিএবং আমরা চতুর্ভূজবিচ্ছিন্ন দ্্বীপমাঝে বয়ে যায় কষ্টের নদী।কোন সাঁকো পারবে নাকরবে না সংযোগ,কেবলই আমাদের কাছে আসাএক হওয়াবড্ড প্রয়োজন - অতএবভুল করিস্ না আর; জেনে রাখিসসোডিয়াম লাইট খুব বিভ্রম সবসময়,সব যায়নি এখনোআমিও যাইনি যেমন -একটি মোমবাতি হাতে অন্তত:তোর ফেরার অপেক্ষায় - - -
শিশিরদাকে অনেক শব্দ খরচ করতে হয়েছে একথা বুঝাতে যে তিনি মূলত: ক্যারিকেচার অাঁকেন । তিনি ঠিক প্রচলিত অর্থের কাটর্ুনিস্ট নন। খুব কম লোককেই হয়তো তিনি বুঝাতে পেরেছেন। সে হতেই পারে। চিত্র শিল্পের বিষয়ে আমাদের দৌড় বেশি না। ছবি আঁকা নিয়ে আমাদের রাষ্ট্রধর্মের নিষেধ আছে। ছবি নিয়ে আর্ট কলেজে পড়াকে এখনও অনেকে পড়ালেখা মনে করেন না। এক উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকের একমাত্র কন্যা অংক কষার চেয়ে ছবি আঁকতে বেশি পছন্দ করতো বলে তিনি তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গিয়েছিলেন পীর
শিশিরদাকে অনেক শব্দ খরচ করতে হয়েছে একথা বুঝাতে যে তিনি মূলত: ক্যারিকেচার অাঁকেন । তিনি ঠিক প্রচলিত অর্থের কাটর্ুনিস্ট নন। খুব কম লোককেই হয়তো তিনি বুঝাতে পেরেছেন। সে হতেই পারে। চিত্র শিল্পের বিষয়ে আমাদের দৌড় বেশি না। ছবি আঁকা নিয়ে আমাদের রাষ্ট্রধর্মের নিষেধ আছে। ছবি নিয়ে আর্ট কলেজে পড়াকে এখনও অনেকে পড়ালেখা মনে করেন না। এক উচ্চ শিক্ষিত ভদ্রলোকের একমাত্র কন্যা অংক কষার চেয়ে ছবি আঁকতে বেশি পছন্দ করতো বলে তিনি তাকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নিয়ে গিয়েছিলেন পীর
আজকে সপ্তাহান্তে অনেক দেরী করে ঘুম থেকে উঠে ল্যাপটপ নিয়ে বসে আমার নিত্যসঙ্গী youtube.com এ closeup1 এর অনুষ্ঠান দেখছিলাম। হঠাৎ করে রাজীবের একটা অনুষ্ঠানে গাওয়া গান শুনে খুব মন খারাপ হয়ে গেল। খুবই খারাপ। মা'কে নিয়ে একটা খুব সুন্দর গান। রাজীব গেয়েছেও ভীষণ দরদ দিয়ে। গানটার কথা এরকম -
ব্যস্ততার এই নগর ছেড়ে
অনেক দূরের মফস্বলে
ডাকছে আমার মন
শেষ দেখেছি কবে জানি
আদর ভরা ঘোমটাখানি
ইচ্ছে করে যাই ছুটে এখন
ছুটি পেলে এবার মা গো
তোম