[justify]মফিজ সাহেব প্রথম আলোতে সূর্যের আলোতে চালিত মোটর বাইক চালানোর খবর পড়ে অনেক উল্লসিত হলেন। চিন্তা করলেন তাহলে প্রতিদিন উত্তরা থেকে মতিঝিলে যেতে তাহলে আর পয়সা খরচ করে তেল কিনতে হবে না। ওই মোটর বাইকের মূল্য পড়ে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললেন এই মোটরবাইকে তাঁকে কিনতেই হবে যে করে হোক।
এই সময়ের প্রতিটি নগরে কৃত্তিমতা জমে ওঠে
দীর্ঘশ্বাস ছাপিয়ে যখন স্বপ্নরা মৃতজন্মে
আস্তে আস্তে গড়ে জীবনের পরমায়ু;
হেঁটে চলা অনিশ্চয়তায় অবাধ্য দৃষ্টি,
বিষাক্ত নিলয়ের গভীরতা,
অনাহুত সম্পর্কের বুনট আর
স্থবির কিছু সন্দেহ।
যুগে যুগে অনেক মহা মনীষী ও মহা বিজ্ঞানী মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করতে নানা রকম যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন। তাদের আবিষ্কৃত যন্ত্রাবলী দ্বারা অতীতে যেমন মানুষজন উপকৃত হয়েছে তেমনি বর্তমানেও হচ্ছে, আশা করি ভবিষ্যতেও হবে। যুগ যুগান্তরের এইসব মহা-মনিষী, মহা বিজ্ঞানীদের মধ্যে বাংলাদেশীদের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়। কাল থেকে কালান্তরে এইসব বাংলাদেশী মহা-মনীষী পুঁথিগত বিদ্যা পরিহার করে তাঁদের গবেষণালব্ধ জ্ঞান দিয়ে আমাদের জ্বালানী ব্যতীত বায়ু, পানি সহযোগে যন্ত্রচালনার স্বপ্ন দেখিয়ে এসেছেন, আশা করি ভবিষ্যতেও দেখাবেন। এদের মধ্যে অনেকেই আবার নিরন্তর চলৎ যন্ত্রের স্বপ্নও দেখিয়েছেন। অনেকটা এরকমই একটি খবর অতি সম্প্রতি (২৩ মার্চ, ২০১১) প্রকাশিত হয় জনপ্রিয় দৈনিক “প্রথম আলো” যাদের স্লোগান হচ্ছে, “যা কিছু ভাল, তার সঙ্গে প্রথম আলো।”
গানটি আমার অসম্ভব প্রিয় ৷ মায়ার খেলার গান ৷প্রিয় হবার একটা ব্যক্তিগত কারণও আছে ৷সেটাই আগে বলি ৷
আমরা যারা চল্লিশ পেরিয়ে পঞ্চাশে পা দেব দেব করছি, তাদের বয়ঃসন্ধি আজকের পোলাপানদের বয়ঃসন্ধির মতো
আড়িয়াল বিল এবং আমার সরল ভাবনা
আজকে লেখার জন্য বিষয়টা যথেষ্ট পুরোনো................ তারপরও......................................
অনেকদিন থেকেই ভাবনাটা মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছিল, কিন্তু সময়ের অভাবে ঠিক হয়ে উঠছিলো না। আসলে আমরা যারা পেট চালাতে গিয়ে অন্যের দাসত্ব করি তাদের পক্ষে নিয়মিত কলম চালানো খুবই মুশকিল। বিষয়টা এখন লেখার জন্য যথেষ্ট পুরোনো হলেও আশাকরি কিছুটা হলেও নতুন চিন্তার খোরাক যোগাবে।
সচলায়তনের যারা নিয়মিত পাঠক অথবা যারা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখেন তারা নিশ্চয়ই অবগত আছেন বুয়েট এ ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক ন্যক্কারজনক মারামারিগুলো নিয়ে। এর পেছনে কারা আছে তা কমবেশি সবাই জানে। কিন্তু সমস্যা হলো প্রশাসন এদের পক্ষে বিধায় আইনগত ভাবে এদের কিছু করা আপাতত সম্ভব নয়।
ছবি তোলার ব্যপারে আগ্রহটা সেই ছোট বেলা থেকেই আছে। তুলতে পারি আর না পারি চেষ্টা করতে দোষ কী….?
সালেক খোকন
দিনাজপুরের একপ্রান্তে এক চৌরাস্তার মোড়। সবার কাছে এটি চিরিরবন্দর মোড়। মোড় থেকে সোজা পূর্বদিকে চলে গেছে পিচঢালা একটি রাস্তা। দুপাশে প্রহরী বেশে দাড়িয়ে বড় বড় সব গাছ। গাছগুলোর অবয়বই বলে দেয় এরা শতবর্ষি।