কফিরুমে সবসময় কিছু না কিছু থাকে। হয়তো কারো বাগানের চেরী (আমার প্রিয় ফল, তবে সময়ের অভাবে খাওয়া হয় না), কারো বাগানের স্ট্রবেরী (ভালো লাগে না)। যার কিছুই নিয়ে আসার উপায় নেই উনি সাধারনত কেক নিয়েই আসে। অন্য ডিপার্টমেন্টের তুলনায় আমাদের কপাল এইদিক দিয়ে মোটামুটি ফাটা বলা যায় (মেয়ে কলিগ একটাও নাই। তাই সবাই সুপারমার্কেট থেকে নিয়ে আসে)। কেকের প্রতি আমার দূর্বলতা নেই। জিনিসটা খুব একটা ...
।। ১।।
ভেবে ভেবে পাই না দিশা
কূল রাখি না শ্যামে,
ভীষণ রকম ফেঁসে গেছি
তোমার প্রেমের জ্যামে।
।।২।।
সংসারটা চুতরা পাতা,
কিংবা কচুর লতি।
বিয়ে করবে সময় হলেই
প্রেমটা যখন বতি।
।।৩।।
হৃদয়টা তো নিলেই না
করলা উল্টা-উল্টি।
ভালবাসা তো দিলেই না
দি...
আজি মেঘমেদুর হাওয়া লাগে প্রানে;
নিছক বিষাদে,জেগে থাকে বিষণ্ণ দুপুর..
উদাসীন আপনমনে আনমনা কথকতা,
কানে বাঁজে;
বৃষ্টি ধ্বনি টাপুর-টুপুর..
অবসন্ন সময় কাটে;
এক দু'চুমুক চা'য়ের কাপে,
রবির সুরে গুন্জরিত প্রানে..
আকাশের যত মেঘ;
ছায়া পরে যেনো হৃদয়ের গা'য়,
অলীক মায়ায়..
বয়ে চলে অকারন অভিমানে,
ভেঁজা-চোখ;বৃষ্টিস্নাত অলস দ্বিপ্রহর..
নিছক বিষাদে..
[বিষণ্ণ বাউন্ডুলে]
(নিচের গল্পটি নেহায়েত-ই একটি স্বপ্নে প্রাপ্ত রূপকথা, এর সাথে সাম্প্রতিক অভ্র বনাম বিজয় কপিরাইট বিতর্কের কোন সম্পর্ক নেই)
আফ্রিকার গহীন অরণ্যের মাঝে নিঝুম একটি গ্রাম- সেলুকাসাংগো। এই গ্রামটা ‘বোবা মানুষের গ্রাম’ হিসেবেই আশে-পাশের গ্রামে পরিচিত। কারণ সেলুকাসাংগোতে জন্ম নেওয়া প্রতিটি শিশু সাপের জিভের মত মাঝখানে চেরা জিভ নিয়ে জন্মায়। কেন এমন হল সেটা বিস্তারিত জানা যায় ...
এইখানে, এই তিন রাস্তার মধ্যমনিতে
খুবই প্রয়োজন ছিল একটি বটবৃক্ষের;
যেখানে রোজ বাজার মিলবে,
শনি, মঙ্গলবারে হাট বসবে,
চৈত্র সংক্রান্তিতে মেলা।
এইখানে, এই অন্ধকার রাস্তায়
খুবই প্রয়োজন ছিল একটি ল্যাম্পপোস্টের;
নিতুর বাবা মাসের বেতন নিয়ে বাজার করে
রিকসাযোগে ফিরবে নিশ্চিন্তে,
পথভোলা পথিক ল্যাম্পপোস্টের আলোয়
মেলে ধরবে আধঘন্টা ধরে না পাওয়া ঠিকানা,
নাসিরউদ্দিন খুঁজবে ঘর...
হেলেন অব ট্রয় । পুরাণের নারী যার জন্য যুদ্ধ করতে সমুদ্রে জাহাজ ভাসিয়েছিল গ্রীকরা । সেই নারী যার জন্য ট্রয় ধ্বংশস্তুপে পরিণত হয় ট্রয় । প্যারিসের প্রেমে ঘর ছাড়ে সে । তার স্বজাতি গ্রীকরা তা সহজে মেনে নিতে পারেনি । প্রতিশোধের নেশায় সমুদ্রে জাহাজ ভাসায় তারা ।
হেলেন হচ্ছে জিউসের কন্যা । মিথের বর্ণনামতে তার মাতার নাম লেডা । কোন কোন বর...
ঘর মানে,
জানালার অফ-হোয়াইট পর্দা;
পর্দা সরালে আম গাছ উঠোনে,
দড়িতে দোলনা বাঁধা,
দুলছে বাতাসে।
ঘর মানে,
ঝুল বারান্দা,
ঝুলন্ত ক্যাকটাস,
দুটো চেয়ার, আর
নীলের মাঝে সাদার আভাস।
ঘর মানে,
দুটি ছায়া
তোমার-আমার,
নরম ছোঁয়া
আর আলিঙ্গনে পেলব আদর।
ঘর মানে,
শ্মশান অন্য,
পুড়বে দুঃখ-কষ্ট, বেদনা
অভাব বন্য;
আগুন হবে ভালবাসা
ভালবাসার জন্য।
ঘর ম...
জহিরুল ইসলাম নাদিম
যে ছেলেটির শীর্ণ দেহ
যে ছেলেটি খোঁড়ায়
ষাট দশকের শেষের দিকে-
একাত্তরের গোড়ায়
সে ছেলেটি ভীষণ রকম
থাকত বুনো মাতাল,
দেশ-মাতার-ই দুঃখে হোত
হূদয় উথাল-পাথাল।
সইতে যখন পারলো না সে
মায়ের চোখের পানি
প্রতিশোধের তীব্র জ্বালায়
তুললো মেশিনগান-ই!
পাক সেনাদের পাঁকে ফেলে
খাইয়ে ঘোলা পানি
খ্যাত হলো যে ছেলেটি
তার কি খবর জানি?
যে ছেলেটির শীর্ণ দেহ
যে ছেলেটি খোঁড়ায়
এখনো ...
অনুভব আর চাপা নিশ্বাস দেখে নেয় রাত্রিপরিখা, ম্লান ক্লান্তির ঘোরে ধীরে ধীরে মোলায়েম দু'টি চোখের কষ্ট বাড়ে… তোমার পছন্দের সব কিছু থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখে সত্তা... প্রতিবাদ করতে পারিনা
সাহসিক পরিচর্চায় হাতের নাগালে ধরা দেয় ধুমকেতু, অনায়াসে পা বাড়াই, স্বপ্নের ঘোরে হাঁটি, ওপারে নেমে আসে বর্ষা… স্নায়বিক পরিচর্যা শুরু হলে আমার কিছু বলার থাকে না
মনের চোখ থেকে একটি মিনিটের জন্...
ইংল্যাণ্ডের বিদায়ঘন্টা বাজিয়ে দিল জার্মানি । জার্মানির সাথে মোকাবেলায় ইংলিশদের একেবারে বিবর্ণ মনে হয়েছে । রূণিকে মনে হয়েছে একেবারে নিষ্প্রভ । পুরো ইংল্যাণ্ড দলকে ক্লান্ত এবং অবসন্ন মনে হয়েছে জার্মানির তরূন তুর্কিদের মোকাবেলায় ।
প্রখমার্ধেই ইংলিশ দল ২-১ গোলে পিছিয়ে পড়ে । দ্বিতীয়ার্ধেও তারা উন্নতি করতে ব্যর্থ হয় । পরিকল্পনাহীন ফুটবলের প্রদর্শনী করে তারা । রক্...