ছবি ১: মেঘ দেখে কেউ করিসনে ভয় আড়ালে তার সূর্য হাসে...
ছবি ২: খেজুড় গাছে হাড়ি বাঁধো মন
ছবি ৩: এই ছবিটা পাতার না রোদের তা ভেবে পাচ্ছি না...
ছবি ৪: নানী পুকুরে কাপড় ধুচ্ছিলো... আমি তুলছিলাম সেই ছবি। আর আমার দিকে আড়চো...
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: এইটা একটা একেবারেই আজাইরা পোস্ট। ভেরেন্ডা ভাজার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকলেও এই পোস্টে এসে সময় নষ্ট করার দরকার নাই... সময় বড় মূল্যবান।
আশির দশকের জনপ্রিয় একটা ধারাবাহিক নাটকের রিহার্সেল চলতেছে বিটিভিতে। সেখানে দেশের মোটামুটি সব বড় বড় তারকার উপস্থিতি। তার মধ্যে একজনের বড় বদনাম... সে খালি বড়দের কৌতুক বলে। আশেপাশে পরিবেশ মান্য গণ্য করে না। গল্প তার চলতেই থা...
পরিত্যক্ত প্রেমের মতো...
ঘাসের মতো নির্বিকার দাড়িয়েঁ আছি
পরবর্তী দলিত হবার অপেক্ষায়
শিশিরের স্নিগ্ধতায় চাঁদ পোহাই
পৃথিবীরে মায়াবীর নদীর পারের দেশ বলে মনে হয়
এইখানে ঘাসের বুকে অযুত সুঘ্রাণ
পরিত্যক্ত প্রেমের মতো উল্লেখযোগ্য স্মৃতি
হয়ে জমে থাকে
* পৃথিবীরে মায়াবীর নদীর পারের দেশ বলে মনে হয়- জীবনানন্দ থেকে চুরি করা
** আর লিখতে ভাল্লাগতেছে না...
*** আসলে পারি না...
ছড়াকার আকতার
মাথায় নাই টাক তার
ক্ষিদে পেলে ছড়া খায় চিবিয়ে
সতর্কতা: আকতার মিয়া খালি এরে তারে নিয়া ছড়া লেখে, তাই দেখিয়া আমি একটু তাফালিং করলাম। একটি ব্যর্থ ছড়া চেষ্টা।
আমাদের ছিলো এক বেক্কল ছড়াকার,
সচল হয়েই সে নাম নিলো আকতার।
(ছন্দ মিলাতে তাকে ডাকবো কি রাজাকার?)
আকতার ভালো ছেলে কথা বলে কম,
যদিও ছড়াতে সে অনেকেরই যম।
দেশেতে বা সরকারে,
যদি কেউ ভুল করে,
যদি কেউ করে কোনো অনিয়...
প্রথম পর্ব
১.
ইনসান যখন আরিচা ঘাটে এসে নামলো লঞ্চ থেকে, ভেবেছিলো বুঝি পিছনে ফেলে আসা গেলো দারিদ্র কষ্ট আর ক্ষুধাকেও। তাই তো ঘাটে নেমেই পকেটের শেষ সম্বলটুকুর আধেকটা দিয়ে পেটভরে ভাত খেয়েছিলো ইলিশ ভাজা দিয়ে। গরম ফেনা ওঠা ভাত, এই ভাতে ধোঁওয়া ওঠে। এক থাল ভাতের ভেতর থেকে ধোঁওয়াগুলো কুণ্ডুলি পাকিয়ে যখন উপরে উঠতে থাকে, ইনসান তখন মুখ বাড়িয়ে চোখ বন্ধ কর...
যখন সে একেবারেই ছোট ছিলো... পিটি পিটি করে চোখ খুলতো একটুখানি... ছোট ছোট হাত... ছোট ছোট পা... ধরতে ভীষণ ভয় হতো। যদি সে পড়ে যায়?
কাঁথার স্তুপে মোড়া সেই ছোট্ট নিধির দিকে কেবল চেয়ে থাকাই ছিলো। মন চুয়ে চুয়ে বলতাম আরেক্টু বড় হ বাবা... তারপর আমরা দুজন মিলে খুব খেলবো।
ধীরে ধীরে সে হাসতে শিখলো... এ্যাঁ ও ট্যাঁ টো শিখলো... স্পষ্ট করে তাকাতে শিখলো... আঙ্গুলখানি ...
আপনি এত বোকা ছিলেন কেন?
কেন তবু করতে পারেন নাই বন্ধু শত্রু ভেদ?
আপনার সাহস অনেক।
পৃথিবীর সমান বয়সী স্বপ্ন নিয়ে আপনি
আলিঙ্গন করেন ফাঁসীর রজ্জু
আপনি আইকন হয়ে যান আমাদের
কিন্তু আপনার একটি ভুল সিদ্ধান্ত
আমাদের কোথায় নিয়ে যায় আপনি তা ভেবেছিলেন?
এত দূরদৃষ্টি আপনার তবে তখন কোথায় ছিলো?
৩৩ বছরের অন্ধকারের ভে...
আমরা সেবার ছিলাম রঙ্গপুরে... শহর ছাড়িয়ে যেখানে গ্রামের সীমানা সেই সীমানা ডুবে গিয়েছিলো জোনাকি পোকায়... অজস্র অসংখ্য জোনাক পোকারা জ্বলে জ্বলে উড়ে উড়ে বেড়াচ্ছিলো... যেন দূর থেকে দেখা মশাল মিছিল... সেখানে হারিয়ে গিয়েছিলো অন্ধকার... আলোর ঢেউয়ের নাচনে তারা আর জোনাকির রঙে ঝিলমিল...
তার মাঝ দিয়ে হেঁটে যাই আমি তুমি, তুমি আমি, অথবা আমরা, অথবা তোমরা। গানে গানে জোনাক আবাহনে... ''এক জোনাকি দুই জোনাক...
আহা... কেকের কি রূপ!!
মার্কিন মুল্লুক থেকে যাই আসে তার দিকেই আমাদের একটা অবিশ্বাস থাকে। সে ত্রাণ হোক বা রাষ্ট্র...
লেখাপড়া বড় কষ্ট
উহাতে সময় নষ্ট
তাই আমি জীবনে এই চেষ্টাটা কখনো করি নাই। তবু লোকজনের চাপের কাছে নতি স্বীকার করে আমার একটা সময় পর্যন্ত লেখাপড়া করতেই হইছে...