আমেরিকার আসন্ন নির্বাচনে কোন রকম টাল্টু-বাল্টু বাংলাদেশ 'বরদাশত' করবে না

এনকিদু এর ছবি
লিখেছেন এনকিদু (তারিখ: রবি, ১৮/০৫/২০০৮ - ১২:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকদিন আগে খবরের কাগজে দেখলাম বাউচার নামে এক আমেরিকান ব্যাটা বক্তব্য দিয়েছে এই মর্মে যে, বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন আমেরিকার সরকার গভীর ভাবে পর্যবেক্ষণে রেখেছে এবং কোন ধরনের কারচুপি বা ষঢ়যন্ত্র বরদাশ্‌ত করা হবে না ।

খুব ভাল সংবাদ ! আমাদের দেশের সাধারন মানুষের দুঃখে আমাদের ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ আমেরিকার সরকারের ঘুম হারাম হয়ে গেছে । বিশেষ এজেন্টদেরকে নিয়োগ করা হয়েছে আমাদের নির্বাচনকে গভীর পর্যবেক্ষণ করার জন্য । শুধু পর্যবেক্ষণেই তার ক্ষান্ত নন, সমস্যা হলে মোটেও 'বরদাশ্‌ত' করা হবে না আগেই থেকেই বলে দিলেন । মনে রাখা দরকার, আমাদের ভ্রাতৃপ্রতিম দেশ আমেরিকা কিন্তু দুনিয়ার মধ্যে সবচাইতে শক্তিশালী । আর তারা কোন কিছু 'বরদাশ্‌ত' করতে না পারলে কি কি করে তা অন্যদের ভাল করেই জানা আছে । হুমম ... এইবার দেখব আসন্ন নির্বাচনে আমাদের দেশের গন-মানুষের অধিকার অর্জন কোন শালা ঠেকায় ।

তবে যারা নিয়মিত সংবাদপত্র পড়েন তারা ভাল করেই জানেন যে আমেরিকান দূতাবাসের কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সে দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, সেনেটর এমনকি প্রেসিডন্ট পর্যন্ত মাঝে মধ্যে আমাদের দুঃখে সমব্যথী হয়ে এধরনের বক্তব্য বা হুমকি দিয়ে থাকেন । বাংলার সাধারন মানুষের জন্য যাদের এত ভালোবাসা, আমরা বাংলার মানুষেরা তাদের দেশের সাধারন মানুষের দুঃখে সমব্যথী হয়ে আজ পর্যন্ত কেউ একটা লাইনও লিখলাম না, এটা কি ঠিক ? বাঙ্গালি কি এতই অকৃতজ্ঞ ? এই বদনাম ঘুচানর জন্য আজকে দু'টি লাইন লিখেছি আমাদের আমেরিকান ভাইদের জন্য ।

---

প্রিয় সাদা-কাল-লাল-নিল-বেগুনি-ইত্যাদি রঙের আমেরিকান ভাইয়েরা আমার,
এই কলিকালে যখন মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক ক্রমশ খারাপের দিকে, সেখানে আমাদের দুঃখে সমব্যথী হয়ে আপনারা আপনাদের দেশের জনপ্রতিনিধিদের পাঠিয়েছেন আমাদেরকে সাহস যোগানর জন্য । এমন নিঃস্বার্থ মনোভাব এই যুগে সত্যিই বিরল । অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাদেরকে ।

এক দুঃখী মানুষের দুঃখ বুঝতে পারে শুধু আরেক জন দুঃখী মানুষ । শুনেছি আপনাদেরো নাকি সামনে নির্বাচন আছে । আরো শুনেছি ইদানিং নাকি আপনাদের ওদিকেও গনতন্ত্রের গুষ্ঠি উদ্ধার করা শুরু হয়েছে । আপনাদের বিশিষ্ট চলচিত্র নির্মাতা মাইকেল মুরের কাছ থেকে জানতে পারলাম

"Most candidates run unopposed in their primaries and 95% are re-elected every time in the general election. What we get from these Congressmen-for-life is a lot of hot air, a bunch of promises that are never kept, problems like health care and education that are never addressed, more taxes for a bigger military when there are no wars, and a bigger paycheck for Congress when they don’t deserve it."

http://www.democracynow.org/2000/6/7/ficus_for_congress

দুই-একটা ব্যাপার বাদ দিলে আমাদের দেশের শয়তানের-বাচ্চা রাজনীতিবিদদের সাথে কোন পার্থক্য নেই । চিন্তা করবেন না বন্ধুরা, অন্ধকার এই যুগে গনতন্ত্র মুক্তির পথে আসন্ন নির্বাচনে আমরাও আপনাদের পাশে আছি যেমন আপনারা আছেন আমাদের পাশে আমাদের আসন্ন নির্বাচনে । আপনাদের নির্বাচনে এইবার যদি কোন টাল্টু-বাল্টু হয়, আমরাও 'বরদাশ্‌ত' করব না বলে দিলাম । সাহস হারাবেন না, আপনার ভোট আপনার অধিকার । আপনার যাকে ইচ্ছা ভোট তাকেই দিবেন । দরকার হয় তো জনাব মাইকেল মুরের বন্ধু টবের ফাইকাস গাছের চারাকেই ভোট দিবেন । তবু ঐসব আজেবাজে লোককে কোন সুযোগ দিবেন
না । আর তার পরেও যদি ব্যাটারা পার পেয়ে যায় প্রতিবারের মত তাহলেও চিন্তার কিছু নাই । আমরা তো আছি । আমরাও আপনাদের নির্বাচনকে গভীর পর্যবেক্ষণে রাখছি । BBC, CNN আর ইন্টারনেটের কোন খবর miss হবে না । খারাপ কিছু যদি ঘটেই যায়, আমাদের জন্য VISA পাওয়ার ব্যাপারটা একটু সহজ করে দিয়েন । আমরা সবাই এসে পড়ব আপনাদের সাহায্যে । আপনাদের পাশে পাশে রাজপথে, দোকান-রেস্তোরাঁ-বারে, স্কুল-কলেজে, কল-কারখানায় সকল পেশায় সকল শ্রেনীর লোকের সাথে মিলে-মিশে ঐসব ইতর বদমায়েশ রাজনীতিবিদদের হাত থেকে আপনাদের কে রক্ষা করব । এরকম আজেবাজে লোকজনের সাথে খেলাধুলার অনেক অভিজ্ঞতা আমাদের আছে ।

আজকের মত এখানেই শেষ করছি, আশা করি ভবিষ্যতে আবার কথা হবে আপনাদের সাথে । বিদায়, শুভেচ্ছা রইল ।

- আপনাদের ভ্রাতৃপ্রতীম বাংলাদেশের জনগন

পূনশ্চঃ VISA দেয়ার ব্যাপারটা একটু দেখবেন কিন্তু ।

---

এনকিদু


মন্তব্য

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

থিমটা ভাল হয়েছে, ভাবছি এরকম থিমের লেখা আগে এলোনা কেন। ধন্যবাদ বিষয়টা তুলে আনার জন্য। তবে লেখাটা আরো ভালো হতো ভিসার ব্যাপারটা যদি সরাসরি উল্রেখ না করে অন্যকোনভাবে তুলে আনতে পারতেন।

লুৎফর রহমান রিটন এর ছবি

শিরোনামটি পাঠ করেই মু© হয়ে গেলাম।
মারাত্মক আপনার রসবোধ!

হাবু বেশ বড়সড়,গাবুটা তো পিচ্চি
হেরে গিয়ে হাবু বলে--উৎসাহ দিচ্ছি!

দ্রোহী এর ছবি

আইডিয়াটা চমৎকার।

হাতি চিপায় পড়লে ইঁদুর যেমন আঙুল দেখায় ঠিক তেমন একটা লেখা লিখলেন।


কি মাঝি? ডরাইলা?

শামীম এর ছবি

বরদাশত না করলে আমেরিকানদের কোথাও যেতে ভিসা লাগে না (ট্যাংক, রণতরীতে করে গেলে কোন আহাম্মক ভিসা দেখতে চাইবে).... আমাদের ভিসা লাগে - এইটুকুই যা পার্থক্য।

শিরোনামটা মারাত্নক হয়েছে ... জাঝা
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

বিপ্রতীপ এর ছবি
আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

লেখার জন্য জাঝা

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ সবাইকে । এই লেখাটার জন্যই আমি সচলায়তনে আসলাম, এখানে এটাই আমার প্রথম লেখা । আমেরিকানদের এই মাতব্বরী ভাবটা নিয়ে অনেক আগে থেকেই আমি খুব বিরক্ত, কিন্তু কিছু একটা লিখে ফেলার মত যথেষ্ট বিরক্তি পাচ্ছিলাম না । সেদিন বাউচারের অতি চালাক মার্কা বক্তব্য দেখার পর ঠিক করলাম এইবার কিছু একটা লিখেই ফেলব । তবে এতদিন দেরী করে লেখায় একটা লাভ হয়েছে, আরো আগে লিখলে লেখাটা আরো কাঁচা হত । প্রকৃতিপ্রেমিক যেমন বলেছেন,

প্রকৃতিপ্রেমিক লিখেছেন:
তবে লেখাটা আরো ভালো হতো ভিসার ব্যাপারটা যদি সরাসরি উল্রেখ না করে অন্যকোনভাবে তুলে আনতে পারতেন।

ভবিষ্যতে এই ধরনের কাঁচামো সংশোধন করতে পারব আশা করি ।

-এনকিদু

অতিথি লেখক এর ছবি

হেনী কলেজের টিঁয়া লই
সুদুর বুদুর চৈলতো ন-

নুশেরা তাজরীন

দ্রোহী এর ছবি

হেনী কলেজের টিঁয়া লই
সুদুর বুদুর চৈলতো ন-

চুদুর বুদুর


কি মাঝি? ডরাইলা?

সবজান্তা এর ছবি

হো হো হো

হো হো হো

আমি একবার আমার এক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, " বল তো, যদি বাংলাদেশ-আমেরিকার মধ্যে যুদ্ধ হয়,তাহলে কি হবে ? " ও কিছু ক্ষণ চুপ করে থেকে বললো, "জানি না।"

আমি বললাম, "যুদ্ধে যদি আমেরিকা জিতে তাহলে বাংলাদেশ হবে আমেরিকার ৫১তম স্টেট। আর যদি বাংলাদেশ জিতে ? তাহলে আমেরিকা হবে বাংলাদেশের ৬৫তম জেলা "

আপনার লেখাটা পড়ে দারুন মজা পেয়েছি, আর এই কথাটা পড়ে গেল।


অলমিতি বিস্তারেণ

আরণ্যক সৌরভ এর ছবি

মজা পাইসি। শিরোনামেই হাসতে শুরু করছি।
সবজান্তার গল্প পড়ে আরো মজা পাইলাম।
বিপ্লব!

অতিথি লেখক এর ছবি

হাঁ, সবজান্তার ঐ দুই লাইন কথার মধ্যে অনেক মজা আছে । পরের বার এই আইডিয়াটা নিয়ে আরেকটা দুষ্টামি করব নাকি চিন্তা করছি হাসি

অতিথি লেখক এর ছবি

বাউচাররা অনবরত বাউন্স দিয়া যাইতাছে । আপনার মতন হুক করা ব্যাটসম্যান দরকার। হুক করতে থাকেন।
eru

-------------------------------------------------
pause 4 Exam

সুমন চৌধুরী এর ছবি

ভালো লাগলো।
অতিথিরা লেখার নিচে ইমেইল ঠিকানা দিলে ভালো হয়।



ঈশ্বরাসিদ্ধে:

অতিথি লেখক এর ছবি

ইমেইল ঠিকানা দিতে ভুলে গিয়েছিলাম, আশা করেছিলাম নিক দিয়েই কাজ হবে । এখন থেকে দিব ।

- এনকিদু

সুমন চৌধুরী এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

ঐ শিরোনামের সংবাদ পত্রিকার পাতায় দেখে গা রি রি করে উঠেছিল ঘৃণায়। ছবিতে দেখলাম অনেক সাংবাদিক দাঁড়ানো। আপনার মতো আমিও কষ্ট পেয়েছিলাম। কষ্ট পেয়েই শেষ; তারপর আর সবকিছুর মতো ভুলে যেতে চেয়েছি। ধন্যবাদ আপনি বিস্মৃতি থেকে তা তুলে এনেছেন। আশ্চর্য কোন সাংবাদিক তাকে সেখানে একটা প্রশ্ন কি করতে পারতো না যে আপনার এ ধরনের সরাসরি বক্তব্য বাঙলাদেশের মানুষের কাছে অপমানজনক। নাকি সংবাদ সম্মেলনের পরে রিফ্রেশমেন্টের চিন্তায় মাথায় অন্য কিছু বাষ্পাচ্ছন্ন হয়ে যায়। রাজভোগের নেশায় পাছায় লাত্থিটাও মধুর লাগে। দেশের রাজনীতিবিদেরা এখন আবার ক্ষমতার নেশায় পাগলা কুত্তা হয়ে উঠছে। শেখ হাসিনার মামলা পর্যবেক্ষণের জন্য কানাডা থেকে আসে ব্রিটেন থেকে আসে। সবাই শাসিয়ে যায়। পরোক্ষ ধামকি দেয়। রাষ্ট্রদূতেরা কূটনৈতিক শিষ্টাচারের বাইরে এসে নাক গলিয়ে যায়। কেউ কিছু বলে না। একজন রাজনীতিবিদও এ নিয়ে মিন মিন করেও দ্বেষ প্রকাশ করে না। পাছে বাবারা নারাজ হয়। কে জানে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কখন কার পা চাটতে হবে। তখন যদি পা সরিয়ে নেয়। ক্ষমতার জন্য বিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য তারা প্রয়োজনে দেশকে বেচে দিতেও পিছপা হবে না কোনদিন। এটাই তার উজ্জ্বল! দৃষ্টান্ত। আশ্চর্য বাঙলাদেশের রাজনীতিবিদদের দেশী বন্ধুর চেয়ে মনে হয় বিদেশী বন্ধুই বেশি। সর্বকালের সবদেশের রাজনৈতিক ভণ্ডামির প্রতি ঘৃণা।

জিজ্ঞাসু

মাসুম এর ছবি

মনের কথা গল্পে লিখে দিয়েছেন। থ্যাংক ইউ।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍শিরোনামে "টাল্টু-বাল্টু" শব্দটির ব্যবহার অভিনব ও লক্ষ্যভেদী।

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই চোখ টিপি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ সব পাঠকদের কে ।

সন্ন্যাসী বাবা আশীর্বাদ করুন এরকম লক্ষ্যভেদী শিরোনাম যেন আরও দিতে পারি চোখ টিপি

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

হায় হায়, বলেন কি !
এই যে ধরেন হাত বাড়ায় দিলাম, হাত ধরে উঠে পড়েন - এই সুযোগে হ্যান্ডশেক টাও হয়ে যাক হাসি

ধুসর গোধূলি এর ছবি
অতিথি লেখক এর ছবি

অতিথি লেখক লিখেছেন:
শেখ হাসিনার মামলা পর্যবেক্ষণের জন্য কানাডা থেকে আসে ব্রিটেন থেকে আসে। সবাই শাসিয়ে যায়। পরোক্ষ ধামকি দেয়।

আমার ধারনা হাসিনার প্রবাসে থাকা হাসিনার পুত্র সহ অন্যান্য আত্নীয় স্বজনেরাই এই কৃতিত্বের দাবিদার । দেশ ও জাতির কপাল ভাল যে খালেদার সেরকম কেউ বিদেশে থাকে না । এক হাসিনার আত্নীয়রাই আমাদেরকে যেই পরিমান অপমান করেছে ! খালেদার লোকেরাও সেই হারে contribute করা শুরু করলে আমরা আর কাউকে মুখ দেখাইতে পারতাম না ।

অতিথি লেখক এর ছবি

অতিথি লেখক লিখেছেন:
শেখ হাসিনার মামলা পর্যবেক্ষণের জন্য কানাডা থেকে আসে ব্রিটেন থেকে আসে। সবাই শাসিয়ে যায়। পরোক্ষ ধামকি দেয়।

আমার ধারনা হাসিনার প্রবাসে থাকা হাসিনার পুত্র সহ অন্যান্য আত্নীয় স্বজনেরাই এই কৃতিত্বের দাবিদার । দেশ ও জাতির কপাল ভাল যে খালেদার সেরকম কেউ বিদেশে থাকে না । এক হাসিনার আত্নীয়রাই আমাদেরকে যেই পরিমান অপমান করেছে ! খালেদার লোকেরাও সেই হারে contribute করা শুরু করলে আমরা আর কাউকে মুখ দেখাইতে পারতাম না ।

- এনকিদু

অতিথি লেখক এর ছবি

অতিথি লেখক লিখেছেন:
হেনী কলেজের টিঁয়া লই
সুদুর বুদুর চৈলতো ন-

নুশেরা তাজরীন

নুশেরা আপু কিছু মনে করবেন না, এখানে ফেনী কলেজ এল কোত্থেকে বুঝলাম না ।

- এনকিদু

nushera এর ছবি

খালেদা জিয়া প্রথমবার ক্ষমতায় এসে ফেনীর জন্য বড় বড় সব বরাদ্দের ঘোষণা দিচ্ছিলেন। জয়নাল হাজারির বাহিনী এই পুরনো স্লোগানটা তখন খুব দিত। অনধিকারচর্চিত হুমকি-ধামকি বোঝাতে এটা ঐদিকে খুব চলে। যাই হোক, বোঝালে নাকি কমেডি ট্রাডেজি হয়ে যায়...

btw- আপনি খুবই ভাল লিখছেন।

অতিথি লেখক এর ছবি

ধুসর গোধূলি লিখেছেন:
- আমারে টাইনা না উঠায়া আপনেও আমার লগে গড়াগড়ি দেন।
আসেন গড়াগড়ি দিয়া হাসি

তথাস্তু !
গড়াগড়ি দিয়া হাসি <= এইটা আপনি
গড়াগড়ি দিয়া হাসি <= আর এইটা আমি

হা হা হা

- এনকিদু

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

রাস্তায় গজারির ডাইল দিয়া গাড়ি ভাঙনের মজাটা একবার মার্কিন পোলাপানরে বুঝাইতে পারলে দারুণ হইতো... খেইল কারে কয় দেখন যাইতো... ______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

অমিত এর ছবি

ইনশুরেন্স কম্পানিগুলার ব্যবসা চাঙ্গে উঠত আর কি।
আরও অনেক কিসুই শেখাতে হবে। হরতাল দিয়া শুরু করি কি বলেন !!

অতিথি লেখক এর ছবি

ভিন্নধর্মী লেখা মনে হয়েছে এবং নিঃসন্দেহে ভাল লেগেছে হাসি

ঘুরেফিরে একই রাজনীতিবিদদের ক্ষমতায় আরোহণ? 'রাজনীতি'র মত নীতিহীন লাভজনক পেশায় হয়ত অধিকাংশ মানুষের রুচি হয় না।

ধন্যবাদ লেখককে।

- ফেরারী ফেরদৌস

তানবীরা এর ছবি

লেখার নামটাই এমন কুড়মুড়ে যে এক নিঃশ্বাসে না পড়ে পারলাম না। আপনার সংবাদ পত্রে কাজের ভবিষ্যত ভাল হবে।খবর যাই হোক হেডিং এই মাত। আপনি ভিসার ব্যাপারটা নিয়ে আর একটা মজার লেখা লিখে ফেলুন চট জলদি।

তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।