ভিটামিন সি

আমার প্রথম সাইকেলের কথা মনে পড়লো। এসএসসির পরে কেনা (শুভাশীষ হয়তো মনে করতে পারবি ঐটার কথা)। প্রাণ ভরে বহুদিন চালিয়েছি চট্টগ্রামে। বুয়েটে পড়তে গিয়ে রেখে এসেছিলাম, কিন্তু এক সময় কুরিয়ারে করে নিয়ে এলাম ঢাকায়। হলের নিচের সিঁড়ি ঘরে রাখা ছিলো। মাস কয়েক চালালাম। তার পর কোরবানীর ঈদের ছুটিতে বাড়িতে গেলাম, ফিরে আর পেলাম না ...

সবাই পরামর্শ দিয়েছিলো, আজিমপুরের সাইকেলের দোকানগুলোতে যেতে, কারণ তারাই নাকি সাইকেল "সংগ্রহ" করতে আশে পাশে লোক পাঠাতো।

----

ঢাকার রাস্তার যা দশা, তাতে সাইকেলে যত মানুষ অভ্যস্ত হবে, তাতেই মঙ্গল। ঢাকার দূরত্বগুলো যে কতো কম, তা এখন বুঝতে পারি, যেখানে বাংলা মোটর থেকে বুয়েট মাত্র মাইল খানেক বা দেড়েক, সেখানে এর তিনগুণ দূরত্ব সাইকেলে পেরিয়ে গণক-কারখানায় যেতাম ভুট্টাক্ষেতে বাসের সময়ে। অথচ ১৫ মিনিটে সেই দূরত্ব পেরুলেও ১৫ মিনিটে কখনো বাংলা মোটর থেকে পলাশী যেতে পেরেছি কি না সন্দেহ।

----------------
গণক মিস্তিরি
মায়ানগর, আম্রিকা
ওয়েবসাইট | কুহুকুহু

ভালো লাগলো

আমি আমার h.s.c. এর স্কলারশিপ এর টাকা দিয়ে সামনের মাসেই একটা কিনবো! কালো রঙের কিনবো!!!

লাস্ট সাইকেল চালাই ক্লাস সেভেন এ! এতো দিন শখ মেটাতে পারি নাই! এই বার মেটাবো ই...হয়তো!!

লেখা সুন্দর হয়েহে!!

"কিছুদিন ধরে যখন তখন হরমোন মাথায় ঘাই মারছিল । এমনিতে সব ঠিকঠাক থাকে, কিন্তু যেই হরমোন ঘাই মারে অমনি সব এলোমেলো হয়ে যায় । হরমোনের এরকম এলোপাথাড়ি আক্রমন থেকে বাঁচার উপায় হল দেহে সঞ্চিত প্রয়োজনের অতিরিক্ত সমস্ত শক্তি খরচ করে ফেলা । সোজা বাংলায় একে বলা হয় তেল বের করা, ঘানির মধ্যে ফেলে ছিবড়ে করে ফেলার মত । নিয়মিত সাইকেল চালিয়ে যাতায়াত করলে অতিরিক্ত তেল খরচ হতে পারে, এই মনে করে সাইকেল কিনব সিদ্ধান্ত নিলাম ।"

-একেবারেই ভ্রান্ত ধারমা। এই রোগ সারানোর জন্য ভিটামিন-She লাগবে। দুনিয়ার অন্য সব ভিটামিন গুলে খেলেও এই রোগ সারবেনা।

********************************************************

এই লেখা এবং মাশ্রুমনামা নিয়ে আমার একটা পর্যবেক্ষণ আছে। একটি পোস্টে এক-এর বেশি operating point থাকলে পাঠকরা একটাতে মনোযোগ দেয়, বাকিগুলো মোটামুটি মাঠে মারা পড়ে। মন্তব্যগুলো পড়লে দেখবেন প্রায় সবাই একটা পয়েন্ট নিয়ে হামলে পড়েন। অথচ লেখকের পছন্দের পয়েন্টটা হয়তো উপেক্ষিতই রয়ে গেছে।

এই লেখাতে কমপক্ষে তিনটি operating point আছে। খেয়াল করে দেখুন পাঠকরা কয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন। আমার নিজের পোস্ট নিয়েও এমন অভিজ্ঞতা আছে। এরচেয়ে এক কাজ করতে পারেন। এমন পোস্টকে তিন-চার ভাগ করে এক সপ্তাহ ধরে পোস্ট করুন। দেখবেন পাঠকের মাথায় আপনার সবগুলো বক্তব্য পৌঁছে গেছে। প্রতিটা পয়েন্টের উপর তাদের সুচিন্তিত মতামতগুলোও পেয়ে যাবেন। এতে আখেরে উভয় পক্ষেরই লাভ হবে।

খুব ভালো লাগলো লেখাটা।

স্মৃতিকাতর হয়ে পড়লাম।
আমার প্রথম বাইসাইকেল কেনা হয় ছ'বছর বয়সে।
তখন আমরা ইরানের ইব্রাহিমাবাদ গ্রামের বাসিন্দা। সাইকেল কিনতে আম্মু-আব্বুর সাথে কাযভিন গিয়েছিলাম। কালো-হলুদ ডোরাকাটা BMX সাইকেলটা মনে ধরল। দাম শুনে হতাশ হতে হল। ঐ পরিমাণ ক্যাশ সঙ্গে নেয়া হয়নি। ততক্ষণে সাইকেলটার সাথে সখ্য গড়ে উঠেছে আমার। তাকে ফেলে আসাও সম্ভব নয়।
আমার মা তখন তাঁর হাতের আংটি বিক্রি করেছিলেন। কান্না পেয়েছিল। আম্মু বলেছিলেন আমি বড় হলে তাঁকে অমন আংটি কিনে দিতে পারব। আংটিটা এখনো কিনে দেয়া হয়নি।

ছোটকালে একটা সময় সাইকেল চালাতাম তারপর প্রায় অনেক বছর চালান হচ্ছে না। আচ্ছা সাইকেল চালান নাকি একবার শিখলে কেউ আর ভুলে না কথাটা সত্য নাকি?
লেখাটা ভাল লাগছে

আমিও শুনেছি! একবার সাইকেল চালানো, সাঁতার কাটা আর গাড়ি চালানো শিখলে নাকি কেউ কখনো ভোলেনা!

আমার কেনো জানি ছোট বেলার তিন চাকার সাইকেলের কথা মনে পরে গেলো। আমাদের বাসাটা ছিলো ছোট্ট। বাইরে যেতে দিত না। তাই ছাদে উঠে চালাতাম...

ভাল লাগলো সাইকেল কথন ও তার পারিপার্শ্বিকতা শুনে।
আমি মাত্র মাস তিনেক হল চালানো শিখেছি। এবার দেশে এসে আমিও কিনব একটা। তবে চালাবো খুলনায়। দামটাও কীরকম হতে পারে জেনে গেলাম আপনার বদৌলতে।

ভাল্লাগ্লো সব্টাই। পাণ্ডবদার মন্তব্য/পরামর্শটাও বেশ মনে ধরছে।

-----------------------------------------------------------------------------
সোনা কাঠির পাশে রুপো কাঠি
পকেটে নিয়ে আমি পথ হাঁটি

সাইকেল নিয়ে মাতামাতি করা কিছু পোলাপান বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্রে আমার জুনিয়র ব্যাচে ছিল। এখনো এরা আশেপাশেই আছে। এদের থেকে শিখেছি সাইকেলের কতরাকম রঙ-ঢঙ-মাহাত্ন আর ক্যারিকেচার হতে পারে! WBB Trust বাংলাদেশে ভাল মানের কিছু সাইকেল আমদানি করেছিল। এখনো আছে কিনা জানিনা। থাকলে আগ্রহীরা একবার চোখ বুলিয়ে নিতে পারেন। কম দামে ভাল ব্রান্ড পাবেন তাহলে।

বাংলাদেশে একবার সাইকেলের জন্য আলাদা লেনের জোর দাবি উঠেছিল। সেটি যে কেন চাপা পড়ল বুঝলাম না।
ভিয়েতনামের একটি রাস্তায় সাইকেলের আলাদা লেন

(লেখার অনেকগুলো বিষয়ের এটি নিয়েই কেবল কমেন্ট করতে ইচ্ছে হলো। লেখা দারুন হয়েছে এন্কিদু )
____________________________
নিজের ভেতর কোথায় সে তীব্র মানুষ !

"মানুষগুলো" আজবই বটে!
.
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

আহা !
আমার লাল টুকটুকে সাইকেলটার কথা মনে করিয়ে দিলেন।

...........................

কেউ আমাকে সরল পেয়ে বানিয়ে গেছে জটিল মানুষ

লেখা ভাল্লাগছে; পাণ্ডবদার মন্তব্যটাও।

ছোটকাল থেকে আমার খুব শখ ছিল সাইকেলে করে স্কুলে যাওয়ার। বন্ধুরা অনেকেই আসত, কাজিনরাও। চোখ চকচক করত দেখে। প্রাইমারি তে পড়ার সময় ছোট বলে আব্বু কিনে দেয় নি; আর হাইস্কুল ছিল বাসা থেকে হেঁটে একমিনিটের পথ। এস এস সি পরীক্ষা দিয়ে সাইকেল চালানো শিখেছিলাম;মোটামুটি চালাতে শেখার পর সারাদিন ধরে শহরের অনেক অলিগলিতে ঘুরেছি। তবে সাইকেলের ব্যাপারে আমার পর্যবেক্ষণ হলো কিছুদিন চালানোর পর আগ্রহটা আর তাজা থাকে না, সাইকেল চালানোটা শারীরিক পরিশ্রমে রূপ নেয়। সেই দিক থেকে মোটরসাইকেল ভাল জিনিস্‌।
তুই আছিস্‌ কেমন??

---------------------------------------
আমি সব দেবতারে ছেড়ে
আমার প্রাণের কাছে চলে আসি,
বলি আমি এই হৃদয়েরে;
সে কেন জলের মতন ঘুরে ঘুরে একা কথা কয়!

আসলে ছাত্র জীবনে আশেপাশের অনেক কিছুই অন্যভাবে খেয়াল করা হয়; আপনার বাইসাইকেলে করে চারপাশের অদল-বদল সময়ের চালচিত্র অনূধাবন করার প্রয়াশ পড়ে ভাল লাগল। -- শফকত মোর্শেদ। < >

বলিয়া গেছেন তাই মহাকবি মাইকেল,
যেও না যেও না সেথা, যেথা চলে সাইকেল...

লেখা ইন্টারেস্টিং। একেবারে এনকিদু টাইপ।
--------------------------------------------------------
বুদ্ধিমানেরা তর্ক করে, প্রতিভাবানেরা এগিয়ে যায়...

খুব ভালো লাগল, নিজের সাইকেলের অভিজ্ঞতার কথা মনে পড়ে গেল। সাইকেল চালানো শিখেছিলাম ক্লাস সিক্সে, খোলা মাঠে আমার ফুফাতো ভাই বুঝিয়ে দিল, ব্যাস আমি চক্কর কাটতে লাগলাম, তবে কাছে কেউ আসলেই ব্যাড়াছ্যাড়া লেগে যেত। ১০-১২ বার পাক দিয়ে মনে হল, এখন আর ভয় পাবো না, গ্রামের স্কুলের মাঠ থেকে বড় রাস্তায় উঠার জায়গাটা একটু চাপা ছিল, যখন উঠতে গেলাম, উল্টা পাশ থেকে ২ জন লাঙ্গল কাঁধে এসে হাজির হল, আমিও এক্কেবাড়ে আড়াআড়ি রাস্তার এক পাশ দিয়ে উঠে অন্যপাশদিয়ে নেমে গেলাম ধানখেতে প্রায় ১০ ফুট নিচে, হাটু কাঁদার মধ্যে।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী

এইটাতো পুরা একটা বুড়া কিসিমের রচনা হযে গেলো
পড়তে গিয়ে মনে হচ্ছিল বুদ্ধদেব বসুর ঢাকার স্মৃতিচারণ পড়ছি

আমার সাইকেল ছিলো দুইটা- ভেরা পানোভার "সেরিওজা"র মতৈ অবস্থা আমার। পুরোনো হবার পরে দুটোই অযত্নে শেষ হয়ে গেলো। তবে যে হারে টাকা বাঁচানোর কথা বললেন- ভাবতেসি আমি ও একটা কিনে ফেলবো কী না আবার...

পান্ডব'দার মন্তব্যটাও ভেবে দেখবার মত।

মাশ্রুমাড্ডায় একদিন ভিটামিন সি হয়ে যাক...
_________________________________________

সেরিওজা

********************************************************
আমার লেখায় বানান এবং বিরাম চিহ্নের সন্নিবেশনের ভুল থাকলে দয়া করে ধরিয়ে দিন।

ছোটবেলা হরতাল হলে অনেক খুশী হওয়ার একটা কারণ ছিল বাসার নীচে নেমে আমার আর ছোটবোনের পালা করে সাইকেল চালানোটা।
লেখাটা পড়তে বেশ ভালো লাগলো

---------------------------------------------------------
জানতে হলে পথেই এসো, গৃহী হয়ে কে কবে কি পেয়েছে বলো....

ন-বছর আগে প্রথম সাইকেল কিনেছিলাম তা চোরবাবাজীদের সুনজরে পড়ে তিন সপ্তাহের মাথায় হাওয়া। তবে ঐ তিন সপ্তাহ সারা শহরের অলি-গলিতে ঘুরেছি। খুব ভাল সময় কেটেছিল সে সময়টা।

অনেকদিন পর মনে করিয়ে দিলেন।

স্বপ্নদ্রোহ

অসাধারণ লাগল, সোজাসুজি অসাধারণ!!
তোমার লেখার ভক্ত বনে গেলাম বস---!!
আরো আসুক--

নিরন্তর শুভেচ্ছা

আমার এখনকার সাইকেলটা আমার ৪ নম্বর সাইকেল। আগের ৩টা চুরি গেছে (১টা বুয়েট থেকে, বাকি দুইটা ভুট্টা ক্ষেত থেকে)। এবারেরটা শত্রুর মুখে ছাই দিয়ে গত ৪ বছর ধরে টিকে আছে।

---

সাইকেল সারানো নিয়ে একবার পিস্তল হাতে পুলিশের ধাওয়া খেয়েছিলাম।

---

আমেরিকায় কিছু সাইকেল পাগল লোক দেখেছি। তাদের সাইকেলের দাম হয় ২০০০ ডলার বা তারও বেশি। কার্বন ফাইবার দিয়ে তৈরী করা।

আমার মাউন্টেইন বাইকটা ওয়ালমার্ট-চাচার দোকান থেকে কেনা, একবার এক বাইকের দোকানের বো্দ্ধা মালিক "এই রকমের ওয়ালমার্ট বাইক আমি স্ক্রু ড্রাইভার দিয়েও ছুই না" বলে ঝাড়ি দিয়েছিলো। তার পর থেকে বোদ্ধা সাইকেল ওয়ালার কাছে আর যাই না। যন্ত্রপাতি জোগাড় করে নিজেই মেরামতি সারি।

---

@এনকিদু, geek মনে হলেও হেলমেট পরতে ভুলো না। (লোকে ঢিলালেও, মেয়েরা হাসলেও)। ঢাকার রাস্তায় সাইকেল হলো ওজনের দিক থেকে হালকাতম যান, কাজেই সাবধানে চালিও।

----------------
গণক মিস্তিরি
মায়ানগর, আম্রিকা
ওয়েবসাইট | কুহুকুহু

ইন্টার পাস করার আগ পর্যন্ত টানা সাইকেল চালাইসি ... স্কুলে যাওয়া, প্রাইভেট পড়তে যাওয়া, এমনি ঘুরে বেড়ানো সব সাইকেলে ... ঢাকায় সাইকেল চালানোর জন্য ক্যান্টনমেণ্ট সেরা জায়গা ...

ক্যান্টনেমেণ্টের [আসলে ক্যান্টনমেন্টেরও শেষ মাথা, কুর্মিটোলা; সেখানে রাতের বেলা রাস্তায় শজারু হেঁটে বেড়ায়, নিজ চোখে দেখা] খালি রাস্তায় সাইকেল চালাতে গিয়ে আবিষ্কার করলাম রাস্তার ঠিক মাঝে হলুদ ডিভাইডার লাইনের উপর দিয়ে সাইকেল চালাতে সবচে আরাম ... বাকি রাস্তা আস্তে আস্তে ক্ষয়ে যায়, কিন্তু ঐ জায়গাটা সবচে স্মুথ থাকে

দেশে কত নবাব ছিলাম সেটা বাইরে আসার পর টের পাই ... মহাখালী মোড়ের বাসা থেকে গ্রামীনফোন হেডকোয়ার্টারের দূরত্ব দুই কিলোও মনে হয় হবে না; সেটা যাইতাম বাস নাহলে সিএনজি নিয়ে ... আর এখানে আসার পর মাঝে মাঝে শুধু ঘুরে বেড়ানোর জন্য তার চেয়ে অনেক বেশি হাঁটি ...
................................................................................................
খাদে নামতে আজ ভয় করে, নেই যে কেউ আর হাতটাকে ধরা ...

এনকিদু ভয়াবহ ধরনের বাজে লোক, এই অবেলায় এত স্মৃতি মনে করিয়ে দিলো। আমি নিজেও সাইকেল নিয়ে আমার পিচ্চিবেলার কিছু কাহিনী লেখা শুরু করেছিলাম, শেষ করা হয়নি।

প্রাচীনপেশার মানুষ, প্যাডেলওয়ালা লোকজন সবার জন্য অনিঃশেষ শুভকামনা।

আমার সাইকেল ভিটামিনটার জন্যও অনেক দুঃখ উথলাইলো এই লেখা পইড়া।

এমনভাবে এতক্ষণে একটু একটু কইরা একটা চিপা বাইর কইরা এই একটা ফিলোসফি দিলেন শেষে! এই ছিল তবে মনে!

ভালৈছে।

___________
স্বাক্ষর?!
মাঝেসাঝে বুঝতে পাই- আমি
নিরক্ষর!

চমৎকার লেখা।

সাইকেল নিয়ে আমার কতো কতো মজার স্মৃতি আছে। ☺

চমৎকার লেখা

------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

ভালো।
মানুষ আজব প্রাণী- কথা সত্য।
সাইকেল= খন্ডকালীন স্বাধীনতা, আমার কাছে এমনটাই মনে হয়।

দারুন!

- লেখাটার সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ লাগলো প্যাডেলমারদের মধ্যকার যোগাযোগ! রাস্তায় "ও মামা" ডাকটায় যে আন্তরিকতা আছে, কালো রঙের থাই গ্লাসের জানালার শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষগুলোতে আপাত আন্তরিক কিছু মুখের মাঝেও সেই আন্তরিকতার ছোঁয়া নেই।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

আপনাদের কথাবার্তা শুনে আমার তো এখনি ইচ্ছা করতাসে বংশালে উড়াল মারি .......................... আসলে আমার সাইকেল চালিয়েছি সেই ক্লাস ২ থেকে .......................... কিন্তু ঢাকায় এসে আর চালাতে পারিনাই .......................... বলতেসি একটা কিনে দিতে.......................... কিন্তু আমাকে বলে সাইকেল চালাইলে নাকি আমি পঙ্গু হয়ে যাব ..........................!!!! কিন্তু এইবার কিনাইয়াই ছাড়ব .......................... তারপরে আপনেরা দিসেন উস্কাইয়া .......................... আমারে আর ঠেকায় কে?????