বদ লেখকের নষ্টামি : ইবলিশের একান্ত সাক্ষাতকার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৫/০৩/২০০৯ - ৬:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইবলিশ শয়তানের সাথে একান্তে কিছু কথা হচ্ছিল। বলতে গেলে তার একটা exclusive interview ই নিচ্ছিলাম। কিভাবে ইবলিশের মত ধুরন্ধর শয়তানকে এই ধরণের অদ্ভুত কাজে রাজি করালাম সেটা অনাবশ্যক ভেবে উহ্যই রাখলাম। কারো জানার আগ্রহ থাকলে হয়ত অচিরেই উত্তর পেয়ে যাবেন। অন্তত আশা করতে পারেন। সেই interview এর কিছু চুম্বক অংশ তুলে ধরছি।

“আমিঃ তা ইবলিশ……. সমস্যা হয়ে গেল। কি যে বলি………….
ইবলিশঃ আরে সমস্যা কেন? 'ভাই' বলতে পার। বল ইবলিশ ভাই।
আমিঃ অ্যা? আপনি আবার আমার ভাই হলেন কবে?
ইবলিশঃ কোরানে আছে, অপব্যায়কারী শয়তানের ভাই, এই যে, তুমি আমার সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করছ, তুমি আমার ভাই হয়ে গেলে না?
আমিঃ সর্বনাশ, একেই বলে ভূতের মুখে রাম নাম, শয়তানের মুখে কোরান!!!!!!!
ইবলিশঃ অপমান করো না। তুমি কি reference চাইছ? ইন্নাল মুবাজ্জিরিনা ফি আখিহীশ শাইতান, কোন সুরার কত নাম্বার আয়াত বলব?
আমিঃ না না তার আর দরকার নেই। বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে, তবুও শয়তান বলে কথা।
ইবলিশঃ তা অবশ্য যা বলেছ, শয়তান বলে কথা! নিজে আগে না জানলে অন্যকে ভুল বুঝাব কি ভাবে? তা এখন কি জন্য ডেকেছ সেটা বল ভাই।
আমিঃ দয়া করে ভাই বলে ডাকবেন না। যা বলছিলাম, শয়তান সাহেব আপনার মনে কোন দুঃখ টুঃখ আছে?
ইবলিশঃ অতি অবশ্যই আছে, শয়তান বলে কি আমার কোন দুঃখ থাকবে না?
আমিঃ সেটা কি একটু বলবেন কি? আল্লাহ পাক আপনাকে আর বেহেশতে ঢুকতে দেবেন না সেইটা কি আপনার দুঃখ?
ইবলিশঃ আরে ভাই সেই দুঃখ থাকলে কি আর শয়তানি করা যায়? তাইলে আমি আর ইবলিস হই কেমনে বলো তো? আমার সব চেয়ে বড় দুঃখ কি জানো? সবচেয়ে বড় দুঃখ হইল আমার কোন গুরু নাই। আল্লাহ পাক আমারে ক্ষমতা দিছেন, কিন্তু যা কিছু শিখছি সব নিজ চেষ্টায় শিখছি। মানুষরে যে আল্লাহ পাক সর্বশ্রেষ্ঠ জীব বানাইছেন সেই জীবকেও আল্লাহ পাক শিখাইছেন নাহয় আমি শিখাইছি। তারপরও মানুষের কি লাফালাফি!
আমিঃ অ্যা! আপনি আবার মানুষকে কবে কি শিখাইলেন?
ইবলিশঃ কেন না? একটা ছোট উদাহরণ দেই। আল্লামাহুল বাইয়্যান। আল্লাহ মানুষকে কথা বলা শিখাইছেন, আর আমি শিখাইছি বেশি কথা বলা। বেশি কথা বলা মানুষ আমি পছন্দ করি, কারণ যে বেশি কথা বলে সে নিজে confused হয় বেশি, অন্যকেও confused করে বেশি। আমি কাজ করি আবার মানুষকে confused করে দিয়ে। আবার ধর আল্লাহ পাক মানুষকে বিভিন্ন জীব জন্তুর নাম শিখাইছেন, আমি সেইগুলার প্রয়োগ শিখাইছি গালি হিসাবে। বুঝলা।
আমিঃ এইসব অপব্যাবহার শিখায়ে আপনি গর্ব করে বলতাছেন যে আপনি মানুষকে শিখাইছেন? ছিঃ ছিঃ
ইবলিশঃ মানুষ বরাবরই অকৃতজ্ঞ জীব। আল্লাহ পাক পর্যন্ত বলেছেন ‘ফাবি আইয়্যি আলা ই রাব্বিকুমা তুকাযযিবান’ তথাপি তোমরা অস্মীকার করিবে রবের কোন দান। যেই জাত প্রভুর অবদান অস্মীকার করবে সেই জাত আমার অবদান অস্মীকার করবে সেইটা আর বিচিত্র কি? এই জাতকে আল্লাহ পাক এতো মহব্বত করেন কেন সেইটাই একটা ঘটনা।
আমিঃ অনেক হইছে। এখন আগের কথায় ফিরে আসি, বলেন দেখি গুরু হিসাবে কাউকে পেয়েছিলেন নাকি? মানে এমন কেউ কি আছে বা ছিল যার কাছ থেকে কিছু বিদ্যা আয়ত্ব করতে চেয়েছিলেন?
ইবলিশঃ থাকবে না কেন? মানুষ ভাই অতি আজিব জীব। এদের বুদ্ধির কাছে আমি পর্যন্ত মাঝে মাঝে পর্যুদস্ত হয়ে যাই। এদেরকে ভাই কিছু শিখাইলেই হইছে, আমার উপর দিয়ে যায়। তাতে অবশ্য ভাই আমার সুবিধাই হয়। তাই কিছু বলি না। তবে কষ্ট লাগে, এই রকম বুদ্ধি আমার থাকলে গোটা আদম জাতকেই আমার সাথে জাহান্নামে নিয়ে যেতে পারতাম।
আমিঃ ঠিক বুঝলাম না, আপনি কি বলতে চান মানুষ আপনার চেয়েও খারাপ?
ইবলিশঃ অতি অবশ্যই। মানুষের যে potential সেইটাতো সাধারণ না। আল্লাহ পাক জ্বীন জাত থেকে শয়তান বানাইছেন কারণ উনি জানতেন আদম জাত থেকে শয়তান বানাইলে কিয়ামত আরো চার পাঁচটা ঘটাইতে হইত।
আমিঃ বিষয়টা আরেকটু খোলাসা করেন।
ইবলিশঃ একটা উদাহরণ দেই। তাইলেই টের পাবে। আমিতো শয়তান তাই সবসময় মিথ্যা কথা বলি না। সব সময় মিথ্যা কথা বললে কেউ আমার পথে আসত না। আমাকে সত্যি কথা বলতে হয়। আমি সত্যির সাথে মিথ্যা মিশ্রিত করি, তাই তোমরা আমার কথা বিশ্বাস কর, মানে আমিও একটু বিশ্বাস করতে সাহায্য করি। এই বিদ্যাটা কিভাবে যেন কয়েক জন শিখে গেল। তারাও আমার কাজে সাহায্য করতে লাগল। তারপর মানুষ শিখল কিভাবে মিথ্যার সাথে সত্য মিশাইতে হয়? আমি কিন্তু এই বিদ্যা সরাসরি শিখাইনি। মানুষ আমারে দেখে শিখছে। তারপর শোন মজার কথা, আমি সাধারণত ১০ কেজি সত্যের সাথে ১০০-২০০ গ্রাম মিথ্যা মিশাই, তারপর তোমাদের বিশ্বাস করতে সাহায্য করি, কিন্তু তোমাদের কিছু মানুষই এখন দেখি ১০০-২০০ কেজি মিথ্যার সাথেই ভেজাল হিসাবে আবারও মিথ্যা মিশায়। এর নাম আবার দিছে বিকৃত ইতিহাস। এবং আজব ব্যাপার তোমাদের অধিকাংশই আমার তেমন কোন সাহায্য ছাড়াই এইগুলা বিশ্বাস করে। মানুষের কাছে এই জিনিসটা শেখার আগ্রহ রইল।
আমিঃ আপনি না বললেন যে মানুষ নাকি কিছুই নিজ থেকে শিখে নাই?
ইবলিশঃ ব্যাপারটা একটু অন্য রকম, আমি মানুষকে দিয়ে করাই, এখন মানুষ কোনটা শিখছে তার দায় ভার আমি নিতে পারব না। তবে এইটা সত্যি যে আমি মানুষকে দিয়ে না করাইতে পারলে মানুষ এই বিদ্যাও শিখতে পারত না। এই জন্যই বলছি মানুষ নিজ থেকে কিছু পারে না। আল্লাহ পাক মানুষরে অনেক ক্ষমতা দিছেন কিন্তু use করার বুদ্ধি দেন নাই, আমিই use করায় নেই আরকি।
আমিঃ বেশ বুঝতে পারছি। আচ্ছা এবার একটু প্রসঙ্গ change করা যাক, শুনেছি আপনি নাকি একবার গাধা সেজে বাচ্চাদের হাতে বেশ নাজেহাল হয়েছিলেন।
ইবলিশঃ সেইবার হিসাবে একটু ভুল ছিল। সেইটা ছিল আরব দেশে। ওই দেশেতো ধর গাধা একটু rare প্রজাতি, তাই বাচ্চারা একটু আদর করে লেজ টেজ টেনে দেখছিল। ওইখানে আসলে উট সাজা দরকার ছিল। তারপর থেকে অবশ্য সেই রকম ভুল আর করি না। তোমাদের বঙ্গ দেশে প্রায়ই গাধা সেজে থাকি।
আমিঃ সেকি, এখানে গাধা সেজে কি ফায়দা?
ইবলিশঃ ফায়দা নাই বলতাছ? কি বল? এদেশে এত দামী দামী গাধারা কত কিছু করে খাচ্ছে আর এদেশে গাধা সেজে লাভ নাই? এদেশে অন্ধ আর গাধা সেজে কত যে ফায়দা তার লিস্টি দিলে খাবি খাবা। এদেশের সব বড় বড় পোস্টে গাধা আর অন্ধরা বসে আছে, এদেশের অতীতেও গাধারাই বসে ছিল, ইনশাল্লাহ ভবিষ্যতেও বসায় রাখার ব্যবস্থা নিছি।
আমিঃ আচ্ছা এইখানেই একটা কথা ছিল। আপনি চাইলেতো বুশরে দিয়ে বাংলাদেশ আক্রমণ করাইতে পারতেন। তাই না? করালেন না কেন?
ইবলিশঃ সব তোমারে বলতে হবে এমন কোন deal তোমার সাথে করেছি বলে মনে পড়ে না। তারপরও শোন। আল্লাহ পাক বলেছেন ‘ফিতনা ফাসাদ হত্যার চেয়েও জঘন্য অপরাধ’ বাঙ্গালী আর পাকিস্তানিরা হইতাছে আমার ফিতনা চাষ করার জমি। আর এইদেশে বুশরে পাঠানোর দরকার নেই, এরা নিজেরাই মারামারি করতে ওস্তাদ। ভাই ভাইরে খুন করতাছে, এই দৃশ্যতো ধর বাংলাদেশে practice করি। দেখার পর অবশ্য পাকিস্তানে আর ভারতে গিয়ে apply করি। তবে ভাই বাংলাদেশের মত ভাইয়ে ভাইয়ে মারামারি বাধায়ে আর কোথাও এত আরাম পাই নাই। পুরা হাবিল কাবিলের কথা মনে পড়ে যায় গো।
আমিঃ কেন হাবিল কাবিলের কথা মনে পড়ে কেন?
ইবলিশঃ এই দেশে এক দল মানুষ আছে যারা আমি শয়তান হয়েও certificate দিতাছি, সত্যি কথা পুরা সাচ্চা মানুষ। একেবারে খাঁটি মানুষ। কিন্তু তাদেরকে আমি হাবিলের মত বাইন্ধা রাখছি। তারা কিছুই করতে পারে না। আর এক শ্রেণীর মানুষ আছে যাদের সাথে কাবিলের তুলনা করলে কাবিলও লজ্জা পাইতে পারে। এই রকম বিপরীত চরিত্রের মানুষ এক বাংলাদেশেই পাওয়া যাবে। কাবিলের হাতে হাবিল মাইর খাইতে দেখলে আমার দিলটা পুরা শান্ত হয়ে যায়রে ভাই।
আমিঃ আচ্ছা শয়তান সাহেব আপনিতো বললেন যে আপনি সত্যের সাথে মিথ্যা মিশ্রিত করেন। এই সাক্ষাতকারে কি কি মিথ্যা বললেন সেইটা একটু বলে গেলে……
ইবলিশঃ মাথাতো খারাপ হইছে আমার!!!! আমি সব সময়ই মানুষকে confused করে রেখে যাই। আমার রক্তে সত্য ঘটনা পরিষ্কার করে বুঝায় বলা নাই।
আমিঃ আপনার রক্ত আছে নাকি?
ইবলিশঃ শুনে কষ্ট পাইলাম, তোমার দেখি কিছু কিছু বুদ্ধি গজাইতাছে। মানুষ চাইলে অবশ্য আমার পর্দা ফাঁস করতে পারে, কিন্তু আদম জাত বড়ই অদ্ভুত। এদের কোনদিনই সময় হবে না।
আমিঃ সময়টা যায় কই?
ইবলিশঃ সময় যায় কই বোঝো না? তোমাদের অধিকাংশ সময়ই যায় আবেগে। আজো তোমাদের মিথ্যা কিছু আবেগে ফাসায়া রাখছি। তোমাদেরকে জাতি হিসাবে তোমাদেরই আবেগ এবং ইতিহাস নিয়েই মাশাল্লাহ সেই ১০০ বছর আগে যেইখানে লটকায়ে রাখছিলাম সেইখানেই এখনো লটকায়ে রাখছি। ইনশাল্লাহ আরো ১০০০ বছর লটকায়ে রাখব। তোমরা বেশি আবেগ প্রবণ বলেই এখন নিজেদের ইতিহাস হাতড়ায় বেড়াও। ঠিক কই নাই?
আমিঃ ঠিক তো বলেছেন। কিন্তু এথেকে কোন পরিত্রাণ নাই?
ইবলিশঃ অবশ্যই আছে, ইতিহাস ভুলে গেলেই হয়।
আমিঃ অসম্ভব, ইতিহাস ছাড়া আমাদের কি আছে বলেন তো? আমরা তো আর পরগাছা জাতি না।
ইবলিশঃ ইতিহাস ছাড়াও যে শরীরে দুইখান হাত আর ঘাড়ের উপর একখান মাথা আছে সেইটা অবশ্য আমি তোমাদের কাছ থেকে লুকায় রাখছি। তবে, ইউরোপিয়ান অধিকাংশ জাতেরও তো কোন ইতিহাস নাই। তারা ইতিহাস ছাড়াই ভাল আছে। সেইটার কারণ হচ্ছে তোমরা তো বেশি আবেগ প্রবণ তাই তোমরা এত বছর পরেও ঠিক মত বুঝতে পার না তোমাদের জাতির পিতা কে? বুঝলেও নানা রকম ঝামেলা কর। ইউরোপিয়ানদের অবশ্য সেই বালাই নেই, ওদের বাপ থাকলেই বা কি আর না থাকলেই বা কি? তোমাদের আবেগ কাজে লাগায়েই মাশাল্লাহ তোমাদের দিয়ে আরো সহজেই কঠিন কঠিন খারাপ কাজ গুলা অবলীলায় করায় নেয়া যায়। মজার ব্যাপার হচ্ছে খারাপ কাজ করার পর এই মানুষ গুলা মনে করে যে তারা ভালো কাজ করছে। আদম জাত বড়ই আজিব, তার মধ্যে বাঙ্গালী জাত আরো বেশি আজিব। এই জাত না অতীতে ঠিক মত যাইতে পারবে না ভবিষ্যতের দিকে আগায় যাইতে পারবে।
আমিঃ ঘটনা কি? হঠাত ইতিহাস ভুলে যাইতে বলতাছেন কেন?
ইবলিশঃ আরে না না, ইতিহাস ভুলে যেতে বলতাছি নাতো। তোমাদেরকে ইতিহাসের যে ফান্দে ফেলাইছি সেইটা থেকে বের করে নতুন কোন খেলা খেলার কোন ইচ্ছা আমার নাই। তবে তোমার ইতিহাস ভুলে গেলে আমার কিছু খাস চ্যালার বেশ সুবিধা হত।
আমিঃ ঠিক মত বলেন তো আপনি আসলে কি বলতে চাচ্ছেন?
ইবলিশঃ হে হে!!!!!! Confused হইছ তো? ভাল ভাল তাইলে বুইঝা গেলা তো আমার খেলা!!! আমি এখন যাব।
আমিঃ প্লিজ যাওয়ার আগে একটু বলে যান বাঙ্গালীর কি করা উচিত?
ইবলিশঃ আসল শয়তানও বোধহয় বলতে পারবে না। আমিতো ধর নকল শয়তান।
আমিঃ নকল শয়তান? সেইটা কি?
ইবলিশঃ এখনো বোঝ নাই? আপসোস!!!!!!! আসল ইবলিশের কি আর সময় আছে তোমার সাথে গেজানোর? আমি আসলে তোমার মনের মধ্যে তৈরী হইছি। প্রত্যেকের মনের ভিতরে শয়তান থাকে বুঝলা। আমি ধর সেইটাই।
আমিঃ আপসোস................. আমি পুরাই confused।”

পাঠক এ ঘটনার পরই আমার তন্দ্রা ভেঙ্গে গিয়েছিল। অহেতুক আপনাদের কিছু সময় নষ্ট করার জন্য আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

# ফ্রা 'কিম'


মন্তব্য

কীর্তিনাশা এর ছবি

এই ইবলিশটা দেখি অনেক ভদ্র। হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

ওসিরিস [অতিথি] এর ছবি

মানুষের যে potential সেইটাতো সাধারণ না। আল্লাহ পাক জ্বীন জাত থেকে শয়তান বানাইছেন কারণ উনি জানতেন আদম জাত থেকে শয়তান বানাইলে কিয়ামত আরো চার পাঁচটা ঘটাইতে হইত।

হাঃ হাঃ হাঃ
অক্করে হাচা কথা।

নীড় সন্ধানী [অতিথি] এর ছবি

স্বপ্নে শয়তানের চ্যানেল টিউন করতে হয় কী করে? কিছু আলাপ করার আছিল।

মুশফিকা মুমু এর ছবি

আজকে পুরোটা পড়তে পারলাম না কালকে পড়ব, এই অর্ধেক পড়েই আমি হাসতে হাসতে শেষ গড়াগড়ি দিয়া হাসি , খুবি মজার লিখেছেন হিহিহি

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

সারছে !

...........................

সংশোধনহীন স্বপ্ন দেখার স্বপ্ন দেখি একদিন

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

মজা লাগল।
তবে কনভার্সেশনের লাইনগুলোর মাঝে ব্রেক থাকলে আরাম করে পড়া যেত।

শাহেনশাহ সিমন [অতিথি] এর ছবি

পড়ে বেশ আমোদ পেলাম

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

হুমম

___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।