শিকার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৫/০২/২০১০ - ১:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিকার

subconscious011: To aj rat 8:00 tai Bella Italia
shopnokonna: thik ache
subconscious011: bye, tc
মনিটরের দিকে তাঁকিয়ে ঠোঁটের কোণে একটা সূক্ষ হাসি ফুটিয়ে তুলে জারাব। “অনেক দিন পর তাহলে আবার”-নিজের মনেই বিড়বিড় করে উঠে সে। ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ায় জারাব। তৈরী হতে হবে এখন ওকে।
“Bella Italia” এর Reserved Table এ বসে শান্তভাবে রিমির জন্য অপেক্ষা করছে জারাব। অভিজাত এলাকার অভিজাত এই রেস্তোরাটিকে জারাব বেছে নিয়েছে এর ইতালিয়ান খাবারের জন্য না বরং এর আলো আঁধারের অদ্ভুত পরিবেশের জন্য। প্রায় মাস দুয়েক আগে এক চ্যাটরুমে রিমির সাথে পরিচয় হয় জারাবের।এই দুই মাসে রিমি সম্পর্কে বিশেষ কিছু জানতে পারেনি জারাব। সুনিপুণভাবে পাশ কাটিয়ে গেছে রিমি। ফেসবুকের অ্যাকাউন্টের কথা জানতে চাইলে সেখানে ওর কোন অ্যাকাউন্ট নেই বলে জানায়। এ সব থেকেই রিমি কোন ধরণের মেয়ে আন্দাজ করে ফেলেছে জারাব। তাতেও ওর কিছু যায় আসে না। চ্যাট করার সময়ই রিমির ভিতরের উন্মত্ততাটুকু ঠিকই টের পেয়েছিল জারাব। আর মেয়েদের এই জিনিসটাই ওর পছন্দ। হাতঘড়ির দিকে তাকাল জারাব। আটটা বেঁজে গেছে। ঠিক এমন সময় জারাবের টেবিলের সামনে এসে দাড়াল এক তরুণী। তরুণীর দিকে তাকিয়ে স্তম্ভিত হয়ে গেল জারাব। আঁটসাট লাল সালোয়ার কামিজে মেয়েটির শরীরের বাঁকগুলো স্পষ্ট হয়ে উঠেছে ঠিক কোন দক্ষ শীল্পির তুলির আচড়ের মত। টানা টানা মায়াময় দুটি চোখ, আবেদনময়ী ঠোঁট এবং মুখশ্রীর সাথে মানানসই ববকাট চুল। হালকা প্রসাধনী ব্যবহার করেছে মেয়েটি। কিন্তু সেটি নিজের তাঁমাটে বর্ণটিকে ঢাকার জন্য ন্য়। বরং সেটিকে আরো ফুটিয়ে তুলবার জন্য।
- তুমি কি জারাব?
- অ্যা, হ্যা আমি জারাব , আমি জারাব।
সম্বিত ফিরে পেয়ে বলে জারাব।
-তুমি নিশ্চই রিমি। বস।
মৃদু হেঁসে জারাবের পাশে বসে যায় রিমি। চিন্তা করতে থাকে জারাব। মেয়েটা অস্মভব সুন্দর সন্দেহ নেই। কিন্তু সে নিজে ও কম না। তার মাথাভর্তি কোকড়ান চুল, ঝাড়া ৬ ফুট লম্বা অ্যাথলেটিক শরীর,খাড়া নাক কোন মেয়েই অগ্রাহ্য করতে পারবে না। অতীতেও এর প্রমাণ পেয়েছে জারাব। “You can not ignore me baby” বিড়বিড় করে আপন মনে বলে কথা বলার জন্য রিমির আর কাছে এগিয়ে যায় জারাব।
-আজকে রাতে কি তুমি ফ্রি আছ?
খাবার শেষে ন্যাপকিন দিয়ে মুখ মুছতে মুছতে রিমিকে প্রশ্নটা করে জারাব।
-হুম আছি।
-চলনা আমার ফ্ল্যাটে। একসাথে বসে গল্প করব।
-গল্প করবে না কি করবে তাতো বুঝতেই পারছি।
বলে ইঙ্গিতপুর্ণ হাঁসি হাঁসল রিমি।
- ঠিক আছে চল।

লিফটে একসাথে ঢুকল রহমান সাহেব, জারাব এবং রিমি। রহমান সাহেব জারাবের পাশের ফ্ল্যাটে থাকেন। চোখাচোখি হতে হাঁসি বিনিময় করল জারাব এবং রহমান সাহেব। একেকদিন জারাবকে একেক মেয়ের সাথে দেখেন তিনি। আজ জারাবের সাথে রিমিকে দেখে দীর্ঘশবাস ফেললেন তিনি। সেটা দেশের যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ের জন্য নাকি নিজের দুর্ভাগ্যর জন্য তা ঠিক বোঝা গেল না।
জারাবের ডুপ্লেক্স এপার্টমেণ্টটা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখতে লাগল রিমি।
-তুমি তো বেশ বড়লোক।
-বলতে পার।
-এতবড় এপার্টমেন্টে কি তুমি একা থাক।
-হুম। কাজের মানুষ আমি পছন্দ করি না। আর আমার বাবা মা আমেরিকায় থাকে। চল বেডরুমটা দেখবে।
-ওকে চল।
জারাবের বেডরুমে ঢুকে কিছুটা অবাক হল রিমি। দেয়ালে ঝুলানো রকমারী খাপবন্দী তরবারী, সাইড টেবিলে স্ট্যান্ডে সাজিয়ে রাখা বিভিন্ন রকমের ছুড়ি দেখে প্রশ্নবিদ্ধ চোঁখে জারাবের দিকে তাকাল রিমি।
-ছোটবেলা থেকেই এগুলো collect করার সখ আমার।
-হুম।
ওড়নাটা খুলে একপাশে সরিয়ে রাখে রিমি। ওর চোঁখের ভাষা পড়তে অসুবিধা হয় না জারাবের। মদীর চাহুনী দিয়ে জারাবের দিকে এগিয়ে আসতে থাকে রিমি।
-Okay dear. Show me what you have.
বলে টান দিয়ে জারাবের পোলো টিশার্টটা খুলে ফেলে রিমি। জারাবের সুগঠিত শরীর দেখে শিস দিয়ে উঠে ও। ঔদিকে ঘামতে শুরু করেছে জারাব। কপালে জমে থাকা ঘামটুকু মুছে দেয় রিমি।
-Relax baby.
আড়চোঁখে রিমির শরীরের দিকে তাকায় জারাব। যেকোন পুরেষের আরাধ্য এই শরীর। প্রাণপণে সাড়া পাওয়ার চেষ্টা করতে থাকে জারাব। ব্যার্থ হয় সে। মাথার ভিতরে যেন বিস্ফোরণ ঘটে জারাবের। রিমির গলা চেঁপে ধরে জারাব। কামনার বদলে রিমির চোঁখে স্থান করে নেয় ভয়। জারাবের পায়ে সর্বশক্তি দিয়ে লাঁথি মারে রিমি। রিমিকে ছেড়ে দেয় জারাব। ভয়ার্ত রিমি সাইড টেবিলের পাশে স্থির দাঁড়িয়ে থাকে। রিমির দিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে জারাব। চিৎ কার করে একপাশে হরে যায় রিমি। তাল সামলাতে না পেরে সাইড টেবিলের উপর উপুড় হয়ে পড়ে জারাব। সাথে সাথে টেবিলের স্ট্যান্ডের উপর রাখা দুইটা ছুড়ি ঢুকে যায় জারাবের পেটে। অন্যদিকে রুমের অন্যপাশে থাকা ভারী ফুলদানীটা নিয়ে সর্বশক্তি দিয়ে জারাবের মাথায় মারে রিমি। টলতে টলতে মেঝেতে পড়ে কাতড়াতে থাকে জারাব। দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে ধপ করে মেঝেতে বসে পড়ে রিমি। ঘড়িতে তখন ২ টা বাজে।

-এই ওঠ।
-কি হয়েছে?
স্ত্রীর ডাক শুনে ঘুম জড়ানো কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করেন রহমান সাহেব।
-পাসের ফ্ল্যাটে চিৎ কার শুনলাম। যেয়ে দেখত।
-উফফফ। এটা চিৎকার না শীৎকার।
- যাওতো। বুড়া বয়সে যত্তসব ভীমরতি।
ঠিক ৫ টায় পাশের ফ্ল্যাটে গিয়ে দরজা ধাক্কান রহমান সাহেব। জবাবে নারীকণ্ঠের ফোঁপানী শুনতে পান তিনি। পুলিশে খবর দেয়ার জন্য বাসায় ছুটে যান তিনি।

ধীরে ধীরে রিমিকে জরীপ করে নেন এ এস পি নাবিল। অনেকটাই ধকল সামলে উঠতে পেরেছে রিমি এরই মাঝে।
-কি ভয়াবহ!! যাই হোক মিস রিমি আপনার জন্যই এরকম একজন সিরিয়াল কিলারকে খুজে পেলাম আমরা। ওর বাসা থেকেই ২ টা ডেডবডি পাওয়া গেছে। না জানি আর কয়টা খুন করেছে শালা।
বলে উঠলেন গুলশান থানার ওসি রফিক। বিরক্ত চোঁখে তার দিকে তাঁকালেন নাবিল। মিলির দিকে ঝুঁকলেন তিনি।
- আপনি কোথায় থাকেন বললেন?
- লালমাটিয়ায় আমার পরিবারের সাথে।
-আপনি বরং বাসায় চলে যান মিলি। আমি পুলিশের গাড়ি দিয়ে দিচ্ছি।
গদগদ ভাবে বললেন রফিক।
-না উনাকে পুলিশের গাড়ি দিয়ে ঢাকা মেডিকেলে পাঁঠান। মিস মিলি আমরা আপনার পরিবারকে খবর দিচ্ছি।
-কিন্তু স্যা্র।
চোঁখ গরম করে রফিকের দিকে তাঁকালেন নাবিল। কথাটুকু আর শেষ করতে পারলেন না রফিক। বিরষ বদনে সেন্ট্রিকে ডেকে মিলিকে ডিএমসি নিয়ে যেতে বললেন তিনি।
বাইরে বারান্দায় এসে সিগারেট ধরালেন নাবিল। মনটা বড্ড খচখচ করছে তাঁর। হিসাব মিলাতে পারছেন না তিনি। অথচ সকালের শুরুটাকে ভালই বলা যায়। এরকম একজন দূর্ধষ সিরিয়াল কিলারকে ধরার জন্য যে উপর মহল থেকে ভাল পিঠ চাঁপড়ানি তিনি পাবেন তা নিশ্চিত। কিন্তু তারপরে ও অস্থির বোধ করছেন তিনি। থানার মর্গের দিকে গেলেন তিনি। পোস্টমর্টেমের আগে ডেডবডি থানার মর্গে রাখা হয়। চাদর তুলে লাশটা দেখতে লাগলেনন তিনি। আঘাতে চেহারা বিক্রিত হয়ে গেলেও এক সময় যে এই চেহারা খুব সুদর্শন ছিল তা বুঝতে অসুবিধ হয় না তার। মাথার পিছনে, গলা এবং পেটে ক্ষত দেখতে পেলেন তিনি। রিমির ভাষ্যমতে গলা এবং পেটের ক্ষতের কারণ হচ্ছে সাইড টেবিলের স্ট্যান্ডে রাখা ছুড়ি। আর মাথার ক্ষতের কারণ হচ্ছে ফুলদানীর আঘাত। মাথার পিছনে এবং পেটের ক্ষতগুলোতে রক্ত শুকিয়ে কাল হয়ে গেছে। একটু পানি নিয়ে পেটের ক্ষতটুকু ধুলেন তিনি। ২ টা ছুড়ির দাগ স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে। তবে পেটের এই ক্ষতটুকু যে জারাবের মারা যাওয়ার কারণ না তা বুঝতে বেগ পেতে হল না নাবিলের। কিন্তু মাথার আঘাতটাও তো অত গুরুতর কিছু মনে হচ্ছে না। গলার আঘাতটুকু বেশ তাজা মনে হল। এখন হাল্কা হাল্কা রক্ত বের হচ্ছে ওখান থেকে। ঐ ক্ষতটুকু ধুলেন তিনি। ছুড়ির দুইটা দাগ দেখা গেল। তবে ছুড়ির পাশাপাশি আর ও কিছু আঘাত স্পষ্ট হয়ে উঠল। দাঁতের স্পষ্ট দাগ চিনতে কোন ভুল হল না নাবিলের। গলার এই আঘাতই যে জারাবের মারা যাওয়ার কারণ বুঝে ফেললেন তিনি। থানার দিকে ছুটে গেলেন নাবিল।
-ডি এম সি তে একটা ফোন দেন তো রফিক সাহেব।
-কেন, স্যার?
-রিমি ঠিক আছে কিনা দেখুন।
অনিচ্ছা সত্তেও ফোন করলেন রফিক।
ফোনে কথা বলতে বলতে রফিকের পরিবর্তিত মুখভঙ্গি দেখেই যা বুঝার বুঝে নিলেন তিনি।
- স্যার। ওনাকে পাওয়া যাচ্ছে না। ওনার বাসায় লোক পাঠাই।
- পাঠিয়ে লাভ হবে না। তবে পাঠাতে চাচ্ছেন যখন পাঠান।
রীতিমত ছুটে থানা থেকে বাইরে বেড়িয়ে গেলেন তিনি। গভীর চিন্তায় ডুবে গেলেন নাবিল। গত কয়েকদিন ধরেই বিভিন্ন শিল্পপতি, ধনীর দুলালের খুনের খবর পাওয়া যাচ্ছে। বেশীরভাগক্ষেত্রেই ভিক্টিমের শরীরের কোথাও কোন ক্ষত পাওয়া যেত না। তবে গলায় পাওয়া যেত অসংখ্য দাঁতের দাগ। কেঊ যেন নিদারুণ আক্রোশে ছিন্নভিন্ন করে ফেলতে চাইছে তাদের কন্ঠখানি। তখনই এটা যে কোন serial killer এর কাজ
তা বুঝতে পেরেছিলেন নাবিল।
হন্তদন্ত হয়ে থানায় ঢুকলেন রফিক।
-স্যার ঠিকানাটা ভুঁয়া। আমার মনে হয় ওনাকে কেঊ কিডন্যাপ করে নিয়ে গিয়েছে।
রফিকের কথা আর কানে যাচ্ছে না নাবিলের। কেন যেন খুবই ভাল বোধ করছে এখন ও। এতদিনে তাহলে একজন শক্ত অপরাধী পাওয়া গেল।
########################################################
পার্টিতে সবার থেকে দূরে একটু আলাদা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটির দিকে চোঁখ গেল আজাদের। ধীরে ধীরে তার দিকে এগিয়ে গেল সে।
-একটু কথা কি বলা যাবে আমার সাথে?
আজাদের দিকে ঘুরে তাকায় মায়াময় চোঁখের মেয়েটি।
-Sure. Why not?

তার্কিক


মন্তব্য

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি

হুমম...

তবে বানানে আরো সতর্কতা চাই।
'ছুড়ির দাগ' তো সমস্যা!

অতিথি লেখক এর ছবি

কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আরো কিছু বানান ভুল যদি ধরিয়ে দিতেন তাহলে আর ভাল লাগত।
তার্কিক

সুহান রিজওয়ান এর ছবি

রামিন্রে, গল্পটা তো মাম্মা শুরু কর্সিলি... শেষে একটু টাশকাইছে, ব্যাপার্না মামা- সচলে স্বাগতম নতুন গপ্পো লিখিয়েকে দেঁতো হাসি

_________________________________________

সেরিওজা

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ দোস্ত। হুম শেষটা আমার নিজেরই তেমন পছন্দ হই নাই। তবে চেষ্টা করব এরপর থেকে।

মাহবুব লীলেন এর ছবি

সচলে স্বাগত
চমৎকার গল্প

তিথীডোর এর ছবি

সচলে স্বাগতম (তালিয়া)
দারুণ আগ্রহ নিয়ে পড়লাম, বানানে মনোযোগী হন...
কিবোর্ড ফাটিয়ে লিখুন!

--------------------------------------------------
"আমি তো থাকবোই, শুধু মাঝে মাঝে পাতা থাকবে সাদা/
এই ইচ্ছেমৃত্যু আমি জেনেছি তিথির মতো..."
*সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত

________________________________________
"আষাঢ় সজলঘন আঁধারে, ভাবে বসি দুরাশার ধেয়ানে--
আমি কেন তিথিডোরে বাঁধা রে, ফাগুনেরে মোর পাশে কে আনে"

অতিথি লেখক এর ছবি

অননননেক ধন্যবাদ। আপনাদের জন্যই এইসব দুঃসাহস দেখাতে পারি।

তার্কিক

দুষ্ট বালিকা এর ছবি

স্বাগতম! দেঁতো হাসি

-------------------------
ওলো সুজন আমার ঘরে তবু আইলোনা
এ পোড়া মনের জ্বলন কেন বুঝলোনা!

**************************************************
“মসজিদ ভাঙলে আল্লার কিছু যায় আসে না, মন্দির ভাঙলে ভগবানের কিছু যায়-আসে না; যায়-আসে শুধু ধর্মান্ধদের। ওরাই মসজিদ ভাঙে, মন্দির ভাঙে।

মসজিদ তোলা আর ভাঙার নাম রাজনীতি, মন্দির ভাঙা আর তোলার নাম রাজনীতি।

দ্রোহী এর ছবি

১.
গল্পের শেষ দিকে এসে রিমি হঠাৎ মিলি হয়ে গেল নাকি মিলি অন্য কেউ?
২.
চোখ, ছুরি, শিল্পী — এতো সহজ সহজ বানানগুলো ভুল হলে তো ব্যাপক সমস্যা।
৩.
সচলায়তনে স্বাগতম। হাত-পা খুলে লিখে যান।

সুলতানা পারভীন শিমুল এর ছবি

ভাল্লাগলো।

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

...........................

একটি নিমেষ ধরতে চেয়ে আমার এমন কাঙালপনা

শুভাশীষ দাশ এর ছবি

রিমি কেন মিলি হয় সেটা নিয়ে মু. জাফর ইকবালের একটা গল্প আছে। পড়তে পারেন। দেঁতো হাসি

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।