আমাদের সেই শেওলা বাড়ি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৯/১১/২০১৩ - ৪:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের সেই বাড়িটা আর নেই। পুরনো ঢাকার কলতাবাজারের জরাজীর্ণ এলাকায় আরও জরাজীর্ণ শেওলা ধরা মাঝারি মাপের একটা বাড়ি। আমাদের শৈশব কৈশোর তারুন্নের সাক্ষী একটা বাড়ি। বাড়িটার ঘরগুলো খুব সাজানো গোছান প্রকৌশলীর হাতে বানানো ছিল না প্রথমে। বিশাল বিশাল সেগুন কাঠের বিম কড়িবর্গা। প্রথমেই ছিল বাবার কাজের ঘর তারপর বসার ঘর আমরা বলতাম মাঝখানের ঘর, মাঝে বারান্দা আসলে প্রতিটা ঘরের সাথেই বড় বারান্দা ছিল তারপরে আমাদের শোবার ঘর। সেই ঘরের উলটো দিকে টিনের চালের ভাইয়ার ঘর, রান্না ঘর একফালি কাঁচা মাটির টুকরো ও ছিল, সেখানে আমাদের মজার বাবা কত কি যে এক্সপেরিমেন্ট করতেন বিধাতাই জানেন।

একটা হাস্নাহেনার গাছ ছিল মনে পরে। বাবার কাজের ঘরের জানালাটার পাশে তিনি বসতেন তার একটু পেছনেই ছিল গাছ টা। ছোট্ট আমাকে কেউ বলে ছিল হাস্নাহেনার গন্ধে সাপ আসে সাপ ফবিয়াগ্রস্থ আমি সন্ধ্যার পরে গাছটার কাছে যেতে চাইতাম না। প্রতিদিন সন্ধ্যায় সেই ফুলের মাদকতায় আলোচনা চলতো কঠিন আইনি মারপ্যাঁচের অথবা প্রগতিশীল রাজনীতির। প্রগতিশীল রাজনীতি শব্দটির মানে বোঝার আগেই শব্দটি আমার মুখস্ত ছিল। আমাদের রান্না ঘরে সব সময় একটা চুলাতে চা এর জল চাপানো থাকত প্রতিদিন এত মানুষ এসে কি যে আলচনা করত কে জানে। শৈশবে পরদার আড়াল থেকে উঁকি দিয়ে শুধু মানুষ দেখতাম।
বৃদ্ধ বাড়িটি মাঝে মাঝেই কেশে উঠত ছোট খাট পলেস্তারা খসে পড়লে, ইয়ুসুফ চাচা কালু মিস্তিরি কে খবর দিতেন। রগাপটকা কাল রঙের কালু মিস্তিরি তার বিরাট গোঁফ আর ২ জন যোগালি সহ চলে আসতেন। বাড়ির অসুখ সাময়িক ভাবে সেরে যেতো।

এই বাড়িটাতে কত যে স্মৃতি। আমার পড়া প্রথম ৩ গয়েন্দা কাকাতুয়া রহস্য লুকিয়ে পড়েছি। ভাইয়ার মাসুদ রানা। জানি না কে বাবার কাছে সেবা প্রকাশনীর সব বইএর নাম ই ছিল বেনহুর। আব্বু বলতেন বেনহুর পরনা বেনহুর পরা ভাল না, ভাল খারাপের হিসাব মেলেনি আজও J এক্তা টিভি ছিল অনেক বেশি ছোট বেলায় তার গায়ে পারটেক্সের খয়েরি রঙের জামা ছিল। ২ টা দরজা খুললে টিভি তার মুখ দর্শন দিতেন। তখন আমরা শুধু বিটিভি দেখতাম।

কত আনন্দ যে ছিল ছোট্ট ৮/৯ বছরের আমি প্রতি বৃহস্পতি বারের অপেক্ষায় থাকতাম বৃহস্পতি বার আপুনি আসতো জাহাঙ্গির নগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। আমার সারাজীবনের যতো আব্দার ওই একজনের ই কাছে। কার্টুনের মুখ আকা স্কুল ব্যাগ, রংবেরঙের ছবির বই। রঙ পেন্সিল,রুশ উপকথা, চিন দেশের উপকথা টনাটুনির ঝুলি, নিজের হাতে কাজ করে সেলাই করে বানানো জাম্‌ বলতে থাকলে ফুরবে না। আমার আপুনি আর দিদির জ্যান্ত খেলনা পুতুল আমি, মহা আনন্দে শুধু নিয়েই গেছি আজও কিছু দিতে পারিনি।

ছাদটা ছিল এক বিরাট আকর্ষণ। নানা রকম গাছ আম্মুর লাউ পুঁই ডগা এখান সেখান থেকে ঝুলছে। আমাদের ছাদে উঠতে হতো বাঁশের চঙ্গা বেয়ে।আমি আমাদের পুরান ঢাকার শাখামৃগ দের সম্মান রেখে সেই ছাঁদে বেয়ে বেয়ে উঠে জেতাম কত যে টুকিটাকি খেলনা ছিল। আর ছিল আমার কাল্পনির বন্ধু দিমকা। রুশ উপকথার সেই দিমকা এখনও আমার বকবক শুনে যায় যখন আর কেউ শুনতে চায় না। আরও ছিল আমার ক্যাকটাস সবার এক্তা করে নাম ছিল কিছু নাঝাম, পিজিম, কিমযুরান, হারুন হাকশি কিছু নাম আমার মন গড়া বাকীটা ধার দিয়েছেন মোহাম্মাদ জাফর ইকবাল। সবার সাথে লম্বা সময় কেটে যেত ছাঁদে

শৈশবে আমাদের বাড়ীটার লোহার শিকের জানালা ধরে রাস্তা দেখতাম ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কত বিচিত্র মানুষ, ফেরিওয়ালা, টুন টুন ঘণ্টা বাজিয়ে আইসক্রিম ওয়ালা আসতো । কিনবা বিকেলে বাদাম ওয়ালা । পাশের স্কুলটার বাচ্চারা কমলা প্যান্ট আর কাদা মাখা সাদা শার্ট পরে অনেক হট্টগোল করতে করতে বাসায় ফিরত । অল্প দূরের ম্যথর পট্টির মহিলারা এক অদ্ভুত ভাষায় চিৎকার করে ঝগড়া করত যে ভাষা আজও উদ্ধার করতে পারিনি। অলস, ক্লান্ত দুপুর গুলোর অন্যরকম মেজাজ ছিল । সন্ধায় কোর্ট হাউস স্ট্রীটের গির্জার ঘণ্টা না শুনলে দিনটাকে বিদায় দিতে পারতাম না।

এক সময় এই জরাজীর্ণ অথচ আনন্দের বাড়িটি থেকে একে একে সবাই বিদায় নিতে শুরু করল। ৯১এর এপ্রিল এর ২১ যদি খুব ভুল করে না থাকি আপুনি চলে গেল পরবাসে, হাসিনার মা খালা গেলেন অবসরে কোন এক মনে না রাখা তারিখে। আমার শৈশবের এক্তা বিরাট সময় আমার মা কে তিনি সাহায্য করেছেন।

একদিন বৃদ্ধ বাড়ি টাও গেল আবার নতুন করে ফিরেও এল শুধু উচ্চতায় বেড়ে নতুন তরুন রুপে, তখন আমি কৈশোরে।
দিদি আর ভাইয়া যখন জাহাঙ্গির নগর থেকে আসতো কত আড্ডা আর গান ভাইয়া গিটার হাতে হোটেল ক্যালিফোর্নিয়া ,নানা গল্প আড্ডা, দিদি আর ভাইয়াদের বন্ধুদের নানা দুষ্টামির গল্প। পিক্লু ভাইয়া (ভাইয়ার বন্ধু) আমাকে দেখলেই বলতেই এই তুই কোন ক্লাস এ পরিস উত্তর দেয়ার সাথে সাথেই বলতেন তুই না গত বছর এও এই এক ই ক্লাস এ পরতি। আমিতো আর এই মজা বুঝতাম না খুবি কান্না পেত।
একদিন দিদি চলে গেল বিয়ের পিড়িতে বসে ৯৮ তে। একই বছর আব্বুকে চোখের সামনে দিয়ে একটু একটু করে নিয়ে গেল কান্সার। আমরা শুধু দেখলাম না, ফেরার দেশ থেকে তাকে আর ফিরাতে পারলাম না... সেই কষ্টের গল্প না হয় আর একদিন হবে।

একদিন আমি চলে গেলাম কালাপানি পার হয়ে বিলেতে। শুধু আম্মু আর ভাইয়া রয়ে গেল আমাদের সেই বৃদ্ধ থেকে পুনরজন্ম নেয়া নতুন বাড়িটাতে। বাড়িটা আজ আর আমাদের নেই। কুট্টি পাড়াতে বাঙাল আমাদের জানের কোন রক্ষক নেই। বাড়িটা তাই বিক্রি হয়ে গেছে।

২ সপ্তাহ পর আমার ছোট্ট শিশু পুত্রকে বুকে নিয়ে আমার প্রিয় শহরে যাবো। আমার শৈশবের সেই বাড়িতে নয় নতুন কোন এক খানে। শুনেছি আমাদের সেই বাড়ির নতুন মালিক এক বিশেষ রাজনৈতিক দলের ভক্ত। যে ঘরে শুয়ে পূর্ণিমার চাঁদ দেখে আমি আজ জোছনা রাতে সবাই গেছে বনে শুনে কাটাতাম আমার সদ্য মেয়েবেলায়, হয়ত সেই একি ঘরে শুয়ে কোন অবুঝ কিশোরী হন্নে হয়ে চাঁদের গায়ে সায়েদি কে খুঁজে বেড়াচ্ছে না পেয়ে আপরাধ বোধে দংশিত হচ্ছে। শুনেছি আমার মা আমার প্রিয় ক্যাকটাস নাঝাম, পিজিম, কিমযুরান, হারুন হাকশি কে ওখানেই রেখে এসেছেন ।আমার কাল্পনিক বন্ধু দিমকার দিব্বি তমাদের কনদিন ভুলব না। তোমরা ফুল ফোটানো বন্ধ করো না আমার শৈশবের বেড়ে উঠার অনেক ভালবাসার বাড়িটাকে তোমরা আমার মত করে ভালবেসো।

পুরান শহরে নতুন আবাসে হয়ত নতুন অনেক কিছু পাব কিন্তু আমার পুরন ঢাকা, বিকেলের পুরি, বিচিত্র সব ফেরিওালা, সেই কমলা প্যান্ট সাদা শার্ট বাচ্চা গুলো, সকালের তেহারি, কোর্ট হউস স্ট্রীটের গির্জার ঘণ্টা,সেই অলশ রাস্তা, আমার সেই ফিরোজা আকাশ আর আগের মত করে দেখা হবে না তাই বুঝি প্রিয় শহর তাকেও আজ অচেনা মনে হয়।
- নিলাভ


মন্তব্য

ঈয়াসীন এর ছবি

পুরান ঢাকা আমিও খুব মিস করি। থাকতাম পাতলাখান লেনে, স্কুল- সেইন্ট গ্রেগ্ররি। আপনার লেখা পড়ে কিছুটা স্মৃতি রোমন্থন হলো।

------------------------------------------------------------------
মাভৈ, রাতের আঁধার গভীর যত ভোর ততই সন্নিকটে জেনো।

অতিথি লেখক এর ছবি

পুরান ঢাকা ছেড়ে কোন দিন থাকতে হবে সেটাই তো ভাবিনি ঢাকায় যাচ্ছি কিন্তু মনে হয় নতুন কোন শহরে যাচ্ছি। লেখাটা লিখার সময় শুধু তাই মনে হচ্ছিল । আমার ভাই ও সেন্ট গ্রেগরি তে পরতো ।
নাজিয়া (নিলাভ)

মেঘলা মানুষ এর ছবি

চমৎকার আপনার স্মৃতি রোমন্থন!
মনে হল যেন পুরো বাড়িটাই ঘুরিয়ে আনলেন আমাদের।

শুভেচ্ছা হাসি

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

'নিলাভ' মানে কী? বাংলা ভাষায় 'নীলাভ' বলে একটা শব্দ আছে বলে জানি।

যেহেতু আপনার এখনো এডিট করার সুযোগ নেই তাই লেখা পোস্ট করার আগে ভালো করে চেক করে নেবেন। তাহলে আর এতো বানান ভুল, বাঙা ফরম্যাট থাকবে না।

আপনি যতগুলো বিষয় একটা লেখাতে আনতে চেষ্টা করেছেন তাতে পাঠকের পক্ষে কনসেনট্রেশন ধরে রাখা একটু কঠিন। এই লেখাটাই যদি তিন-চার পর্বে (প্রতিটা প্রসঙ্গ আরেকটু বিস্তারিতভাবে) দিতেন তাহলে পাঠক আনন্দের সাথে পড়তে পারতেন।

লেখা চালিয়ে যান।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

মন মাঝি এর ছবি

'বাঙা' ফরম্যাটটা কি? দেঁতো হাসি

****************************************

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

এহ্‌হে ভেম হইয়া গ্যাছে। 'ভাঙা' হবে।


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

এক লহমা এর ছবি

একমত।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

অতিথি লেখক এর ছবি

ষষ্ঠ পাণ্ডব
আপনার ফিডব্যাক ও উৎসাহর জন্য অনেক ধন্যবাদ। অনেক কম বাংলা লিখার এবং নিয়মিত না লিখার কারনে এই বানান দুর্গতি। এর আগে যে ২/১ তা লিখা সচল এ লিখেছি তখন আমার নিজের নাম নিক হিসেবে ব্যবহার করেছি। শব্দটি নীলাভ ই হবে। যখন দেখলাম অনেক ভুল তার আগেই গুলি ছুটে গেছে আই মিন মডারেশন এর জন্য পাঠানো হয়ে গেছে। ভবিষ্যৎ এ অবশ্যই সাবধানী হব। পর্বের বিষয়টা মাথায় থাকবে। অতিথি লেখক হিসেবে যে পর্ব করে লেখা যাবে এটা বুঝতে পারিনি। ‘নীলাভ অহন’ আমার শিশু পুত্রের নাম এই নিক এ লিখব না আর। নাম টা ওর ই থাক। ভবিষ্যৎ এ লিখার ইচ্ছা আছে। আশা করি সবার উৎসাহ পাব।
নাজিয়া

মন মাঝি এর ছবি

চলুক দারুন! তবে অজস্র টাইপো আর বানান ভুলের জন্য রসাস্বাদনে বিঘ্ন ঘটল। পরবর্তীতে এ ব্যাপারে নজর দিবেন আশা করি।

****************************************

এক লহমা এর ছবি

লেখার মধ্যে যে আবেগ আছে তা অবশ্যই ছুঁয়ে গেছে। কিন্তু লেখায় আরো যত্ন নেওয়া দরকার বলে বোধ হল।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

স্মৃতি সবসময়ই মনটাকে মেদুর করে দেয়। বিশেষ করে শৈশব স্মৃতি। ভালো লাগলো আপনার স্মৃতিচারণ। তবে পদে পদে হোঁচট খেয়েছি অজস্র টাইপোর কারনে। লেখা শেষ করে কিছুক্ষণ গ্যাপ দিয়ে এক দুইবার পড়ে নেবেন, তাহলে এগুলো থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।

____________________________

অমি_বন্যা এর ছবি

স্মৃতি রোমন্থন ভালো লাগলো । লেখা চালিয়ে যান তবে পাণ্ডব দা 'র পরামর্শের দিকে খেয়াল রাখবেন।

তীরন্দাজ এর ছবি

আমরা পুরোনা ঢাকায় ‌ছিলাম না বটে। তবে আমাদের শান্তিবাগে পুরনো একটি বাড়ি আছে, যা একসময় ভাঙতে হবে। অনেকগুলো নারকেল গাছ চিল চারপাশে। এখন তার একটিও নেই।
বাড়ি তৈরী ও দেখাশোনার কাজে ছিলেন রমজান মিন্ত্রী। ওনি অনেক আগেই মারা গেছেন। বাবা-মাও নেই আর। আপনার লেখাটি পড়ার পর সব একসাথে মনে পড়ে গেল।

**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব

নীড় সন্ধানী এর ছবি

আমাদেরও একটা শ্যাওলা ধরা, পলেস্তরা খসা পুরোনো বাড়ি ছিল, সেই বাড়িটা স্মৃতিতে উঁকি দিল লেখাটা পড়ে। আপনাকে লেখার ফরমেট আর বানানের প্রতি আরেকটু যত্নশীল হতে হবে। মনে হচ্ছে ড্রাফট অবস্থায়ই পোষ্ট করে দিয়েছেন। এডিট করতে পারবেন না মনে হয়, তাই ভবিষ্যতে পোষ্ট করার সময় আগে ড্রাফট চেক করে তারপর পোষ্ট করুন। লেখালেখি জারি থাকুক।

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

মন খারাপ

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

সাধারণত এই পরিমাণ বানান ভুল থাকলে পড়তে পারি না লেখা। কিন্তু এটা পুরোটা পড়লাম শুধু লেখাটা ভালো লেগেছে বলে।
নিয়মিত লেখার অনুরোধ রইলো

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

তারেক অণু এর ছবি
মাসুম এর ছবি

গপ ভালো লাগছে

সাজ্জাদুল হাসান পন্নী এর ছবি

ভালো।।।।।।।।।।।।।।।।।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।