নিরপেক্ষরা (নির্বোধের চিন্তা)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩১/০১/২০১৫ - ১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফ্ল্যাশব্যাকঃ কেষ্টা ব্যাটা
================

৬ মার্চ ১৯৯৯ঃ উদীচীর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বোমা বিস্ফোরণ, যশোর (নিহত ১০, আহত ১০৫)
- ও ভাই, এইটা কে করছে?
- কে আবার আম্লীগ। দেশটারে শেষ করে দিল!

-------------

১৪ এপ্রিল ২০০১ঃ পহেলা বৈশাখ উদযাপন অনুষ্ঠানে বোমা বিস্ফোরণ, ঢাকা (নিহত ১১, আহত ১২০)
- দেখছেন ভাই আম্লীগের কান্ড? বোমা মাইরা দেখাইতে চায় বিএনপি-জামাত এই কাজ করছে। এতে একমাত্র লাভ তো আম্লীগের। অরা সবকিছু নিয়া পলিটিক্স করে।

--------------

৩ জুন ২০০১ঃ গির্জায় টাইম বোমা বিস্ফোরণ, গোপালগঞ্জ (নিহত ১০, আহত ২৫)
- আম্লীগ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে দেখাইতে চায় দেশে মৌলবাদীরা এইসব করতেছে। এইসব করে রাজনীতিতে লাভ করতে চায়...

----------------

১৬ জুন ২০০১ঃ আওয়ামীলীগ অফিসে বোমা বিস্ফোরণ, নারায়ণগঞ্জ (নিহত ২২, আহত ৫০)
- আম্লীগ নিজের অফিসে বোমা মেরে নিজেদের নির্যাতিত প্রমাণ করতে চায়। আহারে, এইভাবে কেউ নিজের দলের লোকদের মারে! রাজনীতিই কী সব?

-----------------

৭ ডিসেম্বর ২০০২ঃ ৪ টি সিনেমা হলে বোমা বিস্ফোরণ, ময়মনসিংহ (নিহত ২৭, আহত ২৯৮)
- কে আর মারবে আম্লীগ ছাড়া?

-----------------

২ এপ্রিল ২০০৪ঃ ১০ ট্রাক অস্ত্রবাহী জাহাজ, চট্টগ্রাম বন্দর ।
- আওয়ামী লীগ দেশ ধংস করতে এই অস্ত্র আনছে, চিন্তা করছেন! কত্ত খারাপ। দেশের ভিতরে এগুলা বিতরণ করে এরা সন্ত্রাসের রাজ্য কায়েম করতে চায়! কী ভয়ংকর এরা, যুদ্ধ বাঁধাইতে চায়!

-------------------

২১ আগস্ট ২০০৪ঃ আওয়ামীলীগের জনসভায় গ্রেনেড হামলা (নিহত ২৪, শেখ হাসিনাসহ আহত ৫০৩)
- রাজনীতির জন্য এরা কী না করে। নিজেদের দলের লোকদের হত্যা করে গ্রেনেড মাইরা। নিজের সমাবেশে বোমা মেরে দুনিয়ারে দেখায়, আম্নুষের সহানুভূতি নিতে চায়।
- হাসিনাও তো ভাই আহত। নিজের উপরে বোমা মারবে কেউ?
- আরে ভাই জানেন না, হাসিনা নিজেই করাইছে। যদি না করাইতো তাইলে তো হাসিনাই মইরা যাইতো।
- কিন্তু এইভাবে মইরাও তো যাইতে পারত?
- তাইলে আম্লীগের ভিতরের কেউ করাইছে, নেতা হইতে চায়। বিএনপি-জামাতের এইসব করে লাভ কী!

------------------

২৭ জানুয়ারি ২০০৫ঃ আওয়ামীলীগের জনসভায় গ্রেনেড হামলা (এসএএমএস কিবরিয়াসহ নিহত ৫)
- আম্লীগ পলিটিক্সের জন্য কী শুরু করছে এগুলা। কিবরিয়া সাবরেও মেরে ফেললো! নিজের দলের লোকদের মেরে এরা ক্ষমতায় যাইতে চায়!

--------------------

৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ শাহবাগঃ কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবীতে শাহবাগের আন্দোলন
- সব আম্লীগের আই ওয়াশ, আম্লীগের ষড়যন্ত্র। সরকারে থেকে দেখাইতে চায় অরা বিচার করতেছে। আবার নিজেরাই শাহবাগ করে ঢং করে। রাজনীতি সবই রাজনীতি-

গণতন্ত্র
============

২০১৩-২০১৫ঃ শত শত মানুষ দগ্ধ, পুলিশসহ সাধারণ মানুষ সহিংস হামলায় নিহত
- সব আম্লীগের কাজ, তারা নিজেরা বোমা মেরে, মানুষ মেরে, বাসে আগুন দিয়ে রাজনৈতিকভাবে লাভবান হতে চায়। সব দোষ বিএনপি-জামাতের কাঁধে দিয়ে তারা সরকারে থাকতে চায়।
- কিন্তু সব জায়গায় তো বিএনপি-জামাতের কর্মীরা ধরা পড়তেছে।
- আরে ওরা সব আওয়ামী লীগের কর্মী। ধরা পড়ে বিএনপি-জামাতের নাম নিতেছে। তাছাড়া এইসব করে বিএনপি-জামাতের তো কোন লাভ নাই।
- কিন্তু ঐ যে বিজিবি গুলি চালাবে বলায় যে বিএনপি বললো, এইটা মানবাধিকারের লঙ্ঘন। বেগম জিয়া বললেন যে গণতন্ত্রের জন্য দেশবাসীকে সহ্য করতে হবে এগুলো।
- হ্যাঁ, গণতন্ত্রের জন্য তো অবশ্যই সহ্য করতে হবে। কিছু লোক তো আন্দোলনে মারা যাবেই। ... গণতন্ত্র হইলো আসল- এর জন্য মানুষকে তো স্যাক্রিফাইস করতেই হবে। আর তাছাড়া বিএনপি-জামাতের উপর যে অত্যাচার আম্লীগ করতেছে... ... ... এগুলা সুষ্পষ্ট মানবাধিকার লঙ্ঘণ। সেটার প্রতিবাদ তো করতেই হবে... অধিকার...ইসলাম...জাতিসংঘ...মানবাধিকার...আমেরিকা...মুক্তিযুদ্ধ...তেল-গ্যাস...ইত্যাদি ইত্যাদি... মানুষ আন্দোলনে মারা যাইতেই পারে- সেইটা গোনার সময় নাই।

জিয়াদ
============

প্রথম অংশ এইটা আম্লীগের নজর ঘুরানোর চেষ্টা। মহাসমাবেশ থেকে দেশের জনগণের দৃষ্টি অন্যদিকে সরানোর জন্য আম্লীগের চাল। আমি গ্যারান্টি দিতে পারি, ঐখানে কেউ পড়ে নাই, সবাইকে নাটক দেখাইতেছে- লাইভ। দেশের সবাই বোকা, দেখতেছে। সব সাজানো। হিন্দি সিরিয়াল দেখাচ্ছে। কেউ না থাকলে কাউরে নামায়ে দিবে আবার গোপনে আরেক দিক দিয়া... আম্লীগ।

দ্বিতীয় অংশঃ কাউরে পাওয়া যায় নাই। কইছিলাম না? হুঁ হুঁ! সব নাটক। আম্লীগ এতক্ষণ সময় নষ্ট করে সবার দৃষ্টি ঘুরায়ে দিসে! দেখসেন কীরকম পলিটিক্স!

তৃতীয় অংশঃ জিয়াদরে আম্লীগ মেরে ফেললো। বাচ্চাটারে বাঁচানোর চেষ্টা করলো না। আম্লীগের জন্য এইরকম হইলো!

রাজনীতিবিদরা দুর্নীতিবাজ
=================

- বুঝছো, বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা দুনিয়ার সবচেয়ে খারাপ। সবকিছুতে দুর্নীতি করে সব ধংস করে দিল। নেতারা সব দুর্নীতিবাজ।

- হ্যাঁ, আসলেই খারাপ। আচ্ছা ভাই, আপনি গতমাসের বিল নাকি বেশি আসছে বলছিলেন?

- হ্যাঁ, বেশি আসছিলো। পরে ব্যবস্থা করছি।

- কেম্নে করলেন? আমারও তো অনেক বেশি আসছে।

- আরে, অফিসে আমার লিংক আছে। তাকে গিয়া হাতে কিছু টাকা গুঁজে দিছি, সে ব্যবস্থা করে দিসে। এখন থেকে আর বেশি আসবে না বলে দিছে- তবে মাসে মাসে তারে কিছু দিতে হবে। তোমার সাথে তাকে পরিচয় করায়ে দিবো।

- আচ্ছা ঠিক আছে। তা আপনার ব্যবসা কিরকম চলতেছে, বস?

- এইতো আল্লাহর রহমতে মোটামুটি আর কী। গতকালকেই এক বেকুব ক্লায়েন্ট-এর কাছ থেকে বেশ কিছু টাকা খসাইলাম নানারকম ভুজুংভাজুং দিয়া। গতমাসে আমার পার্টনার আর আমি বিশাল এক দাঁও মারছিলাম- এরপর সেই টাকা দিয়া এক সপ্তাহ ব্যাংককে থেকে আসলাম, বোঝোই তো (চোখ টিপ)। গত সপ্তাহে অবশ্য ট্যাক্স নিয়া কিছু ঝামেলা হইছিল। পরে সেইটাও একজনরে ধরে ম্যানেজ করে ফেলছি... অনেক টাকা ট্যাক্স দিতে হইতো নাইলে।(জয়ের হাসি)

দুর্নীতি হটাও
=========

- আমাদের দেশ থেকে দুর্নীতি হটাতে হবে, বুঝছো মিয়া। সব দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে।

- হ্যাঁ তাতো অবশ্যই। তবে দেশের এই অবস্থায় ভাল লাগে না।

- হ্যাঁ, এই যে দেখো কোকো ভাই মারা গেলেন, কী ভাল লোক ছিলেন। তারেক ভাইও খুব ভাল লোক। উনাদের ক্ষমতায় আসা দরকার।

পরের ছেলের মা
============

তিনি দেশবাসীর প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, আপনার মাকে যদি কেউ এভাবে বন্দী করে রাখতো- তাহলে আপনি যাই করতে, নেতা কর্মীরা তাই করুন।

- আপনার মা বন্দী হলে, আপনি কী করবেন?

- নির্বোধ

লেখকের আগের লেখাগুলো

কথোপকথনঃ গুণাহ

আমাদের পীর-আওলিয়াগণ!

মানবতাবাদীর ডাইরীর পাতা

ভবিষ্যতের পুরুষঃ মানবী সভ্যতা!


মন্তব্য

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

ছিঃ কি বেশরীয়তি কথা, আগে গণতন্ত্রটা ঠিক রাখতে হবে বাহে। চোখ টিপি

সংযোজনীঃ যেসব (কু)বুদ্ধিজীবী আগে মাহাথির আর মালয়শিয়া জপতে জপতে মুখে ছিপিখোলা স্যাম্পেনের বোতলের মতন ফেনা তুলে ফেলতেন, তাঁরাই ইদানীং "বাংলাদশে মালয়শিয়া মডেল গ্রহণযোগ্য নয়" শিরোনামে প্রথমালোয় গিয়ানগর্ভ প্রবন্ধ প্রসব করে মুতুখানার মতন ফেনা তুলে ফেলেন। দেঁতো হাসি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

হ, এইটা মিস গেসে! তবে বাংলাদেশে শুধু পাকিস্তানের মডেলই গ্রহণযোগ্য চোখ টিপি

- নির্বোধ

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক গুলো সত‌্য কথা একসাথে এসেছে।
যে দাবী তে আন্দোলন সেটাই তো ভুলে গিয়ে চায়ের সাথে বিস্কুটের মত চালান হয়ে গেছে। একটা দলের সব খবর সারাদিন ব্রেকিং নিউজ হিসেবে আসছে যেখানে ফখরুলের ব্রিফিং প্রতিদিন পাওয়া যায়। আর কত সুবিধা পেলে গনতন্ত্র বলা হবে ______
তুচ্ছ কারণে হরতাল দিলে কি লাভ ; পরে দেখা যাবে মিথ‌্যাবাদী রাখালের গল্পের মত মানুষ কে কিছুতেই আর বিশ্বাস করানো যাবে না।
কোন দলই নিজের পক্ষের লোককে মারেনা একমাত্র পাকিরা বাদে। কাদের মোল্লা তো আর এমনি এমনি ভি-চিহ্ন দেখায় নি
ট্রোল

অতিথি লেখক এর ছবি

মূল উদ্দেশ্যটা মনে হয় মৌলবাদী সেনাতন্ত্র

- নির্বোধ

অতিথি লেখক এর ছবি

একটা বিষয় বাদ গেছে। বিষয়টা আমি নীচে উল্লেখ করছি। পছন্দ হইলে পোস্টে এডাইয়েন-

যখনই বাসে আগুন দিয়ে মানুষ পোড়ানোর প্রসঙ্গটা আসে, তখনই শেরাটনের সামনে বাসে ১১ জনকে পুড়িয়ে মারার প্রসঙ্গটা তুলে ধরে আওয়ামী লীগের উপর দায় চাপানো হয়।

তারিখটা সম্ভবতঃ ২০০৪ সালের ৪ঠা জুন।

এই ঘটনার প্রায় ১ সপ্তাহ পরে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে একটা ভিডিও ফুটেজ ডিবি অফিস থেকে সাপ্লাই দেয়া হয় এই মর্মে যে, বাধ্যতামূলক এটি প্রচার করতে হবে। ঐ ভিডিও ফুটেজে আরিফুল ইসলাম কালু নামে এক ব্যক্তির জবানবন্দী ছিল।

ভিডিও ফুটেজের ঐ জবানবন্দীতে কালু বলেছিল, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মির্জা আজম, হাজী সেলিম, সাঈদ খোকনসহ আরও কয়েকজন বাসে মানুষ পোড়ানোর জন্য তাকে টাকা দিয়েছেন। কালু পুরান ঢাকা থেকে কেরোসিন কিনে তার ২/৩ জন সঙ্গী নিয়ে শাহবাগ পর্যন্ত রিক্সায় আসে। শাহবাগ থেকে হেটে এসে বাসে আগুন দিয়েছে। যে আগুনে ১১ জন বাসযাত্রী মারা যান।

এই ভিডিও স্টেটমেন্ট প্রচারের কিছুদিন পর যুবলীগের পক্ষ থেকে একটা প্রেস কনফারেন্স করা হয়। যে প্রেস কনফারেন্সে প্রমাণ করে দেয়া হয়, ২০০৪ সালের ৪ঠা জুন তারিখে ঐ কালু পুলিশের রিমান্ডে ছিল। রমনা থানায় পুলিশ কাস্টডিতে ছিল।

এই মামলায় এসব প্রমাণপত্র আদালতে উপস্থাপন করা হলে প্রমাণিত হয় যে, কালু ঠিকই ঐ দিনগুলোতে পুলিশ রিমান্ডে ছিল।

পুলিশের তৎকালীন ডিসি খান সাঈদ হাসান এর কথা প্রথম আলো পত্রিকায় ‘দিনের উক্তি’ হয়েছিল, “খান সাঈদ হাসান কোর্ট থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় ঐ জবানবন্দীদাতা কালুকে বলছে, তুই যে ঐ সময় জেলে ছিলি, এটা আমাদের বলবি না, বললে কি আর তোকে দিয়ে এই মামলা সাজাই?”

অতিথি লেখক এর ছবি

ক্রমিক নম্বর ৫ এর মন্তব্যের তথ্যটি জানা ছিল না। তথ্যটি শেয়ার করার জন্য অতিথি লেখককে অনেক ধন্যবাদ। সম্ভব হলে এর উপর একটি পোস্ট দিলে এ তথ্যটি ভবিষ্যতে রেফার করতে সুবিধা হতো। ২০০৮ এর নির্বাচনে জাহঙ্গীর কবীর নানক যখন মোহাম্মদপুর আসন থেকে আগের শিবির ও পরে বিএনপি হেলালের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে তখন একদিন এক ডাক্তারের চ্যাম্বারে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি এমনভাবে তথ্যটি উপস্থাপন করেছিল যে ওখানে এমন একটি আবহ তৈরী হয়েছিল যে নানক সাহেবের কথা সেখানে বলাই দুরূহ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।
আমাদের রাজনীতিতে এ ধরণের মিথ্যাচার হরহামেশাই হচ্ছে। আমরা আমজনতা ভোটের বাজারে এসব মিথ্যাচারকারীদের প্রতি শূণ্য সহনীয়তার নীতি প্রদর্শন না করাতে তারাও আর এসব করতে কুন্ঠাবোধ করছে না। যতদিন আমরা ব্যাপকভাবে এসব লোকদের ব্যাপারে ’না’ বলা শুরু না করব, যতদিন এসব লোক আমার নিজের দলের হলেও বর্জনীয় মনে না করব, তত দিন এসবের ব্যাপহার জ্যামিতিক হারে বাড়তে থাকবে।

- পামাআলে

অতিথি লেখক এর ছবি

অকাট্য প্রমাণ হিসেবে কয়েকদিন আগে এ বিষয়ে একাত্তর টিভিতে একাত্তরের জার্নালে টক শোর ফুটেজ দেখতে পারেন। ফেসবুক পোস্টের লিঙ্ক দিলাম। ঐ টক শোর ভিডিও ক্লিপ ফেসবুকে আপলোড করা হয়েছে- এর এমবেড কোডও দিলাম। মডু যেটা রাখেন।
লিঙ্ক : http://goo.gl/EQ3AHc

(function(d, s, id) { var js, fjs = d.getElementsByTagName(s)[0]; if (d.getElementById(id)) return; js = d.createElement(s); js.id = id; js.src = "//connect.facebook.net/en_US/all.js#xfbml=1"; fjs.parentNode.insertBefore(js, fjs); }(document, 'script', 'facebook-jssdk'));
Post by Sultan Mirza.

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।