বগালেক-কেওক্রাডং পেরিয়ে অপরূপা জাদিপাই ঝর্ণার খোঁজে (শেষ পর্ব)

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৮/২০১৪ - ৯:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


রংধনুর রঙে আঁকা জাদিপাই

প্রতিটি বয়সের যেমন আলাদা আলাদ একটি সৌন্দর্য থাকে তেমনি একটি দিনের নানান প্রহরের ভিন্ন ভিন্ন সৌন্দর্য থাকে। সেই সৌন্দর্যের সবটুকু শহরের জীবনে দেখার সৌভাগ্য না হলেও সভ্যতার আলো বিহীন নিস্তব্ধ পাহাড়ী জীবনে তার দেখা মিলে। এখানে ঘুম ভাঙ্গে না যন্ত্রচালিত কোন দানবের শব্দে, এখানে ছুটোছুটি কিংবা কোলাহল সুদূর প্রিয়তমার মতো অদৃশ্য কল্পনা শুধু। নৈসর্গিক এক স্নিগ্ধ ভোরের আলো যখন বাঁশের বেড়াকে বিদীর্ণ করে এসে যায় আয়েশি বিছানাতে, ঘুম তখন আলতো পরশে বিদায় নেয় অক্ষিগোলক থেকে। অথচ গতকাল সীমাহীন ক্লান্তি নিয়ে যখন রাতের সাথে সন্ধি করেছিলো শরীর, মনে হয়েছিলো এ ক্লান্তিকে সহসা মুছে দিতে পারবে না সে। অথচ সকালের মায়াবী আলোর পরশটুকু চোখে-মুখে আসতেই সব ক্লান্তি পাখির মতোই দূর আকাশে মিলিয়ে গেল। দরজা খুলে বাহিরে এসেই অভিভূত হয়ে গেলাম মেঘ পাহাড়ের অপরূপ সন্ধি দেখে। জমাট হয়ে থাকা মেঘমালা পাহাড়ের সবটুকু সবুজকে ঢেকে দিয়েছে সাদা শুভ্রতার চাদরে। আর সোনালি রোদ সেখানে পরশ বুলিয়ে স্বর্ণালী এক নব দিগন্তের সচূনা করেছে।

(২) ভোরের প্রথম সূর্যালো যখন মেঘ-পাহাড়ের শরীরে

অবাক বিস্ময়ে সেই নতুন ভোর দেখতে দেখতে মনের মাঝে উঁকি দিতে থাকলো অসংখ্য এলোমেলো ভাবনা। এই যে সবুজের দীর্ঘ প্রাচীর সময়ের অসংখ্য স্মৃতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে শত সহস্র বছর ধরে, এই যে স্নিগ্ধ বাতায়ন ভেসে যাওয়া মেঘমালাকে ধারণ করে পাহাড়কে আলিঙ্গন করে , দূরে বহুদূরে যেখানে পাহাড়ের বুকের পাঁজর কেটে গড়ায় ঝর্ণা অবিরাম ধারাতে সেখানে কি কোন পূর্ব কৌশলী থাকতে পারে? অবচেতন মন সাড়া দেয় না তাতে, বলে উঠে মিথ্যে কৌশলী দিয়ে প্রকৃতি তার ভাঙ্গা গড়ার খেলা না। প্রকৃতিই এখানে সৃষ্টিকারী আবার প্রকৃতি-ই ধ্বংসকারী।

(৩) ঘুম পাড়ানিয়া প্রহর শেষে সাদা মেঘ যখন ফিরে যায় তার ঠিকানতে

কেওক্রাডং এর চূড়ায় দাঁড়িয়ে ভাবনার জাল ছুটছে যখন দিক-বেদিকে তখন ডাক পড়লো যাত্রা শুরুর। ঘড়িতে সময় তখন ৬টা, সকাল সকাল যাত্রা শরু করতে হবে জাদিপাইয়ের পথে। কেওক্রাডং থেকে শুধু নিচের দিকে নামতে হবে ক্রমাগত, গাইড জানালো প্রায় ২৫০০ ফুট নিচের দিকে নামতে হবে জাদিপাই যেতে হলে। আর পাহাড় থেকে নিচে নামার কাজটা সবসময় আমার কাছে বেশি চ্যালেঞ্জিং মনে হয়। শারীরিক ভাবে ক্লান্ত না হলেও এতে পায়ের হাঁটুর উপর,পেশীগুলোর উপর চাপ পড়ে বেশি। নাস্তা পর্ব শেষ করে শুরু হলো আমাদের পথ চলা। কেওক্রাডং থেকে মিনিট পনের-বিশ হাঁটার পর চলে আসি পাসিং পাড়া। কেওক্রাডং এর পরেই প্রায় ৩০৬৫ ফুট উচ্চতায় এই পাসিং পাড়া। আর অন্য কোন পাহাড়েও এত উঁচুতে কোন জনবসতি নেই। প্রায় সারা বছরই মেঘের ভেতরেই থাকে এই পাসিং পাড়ার লোকজন। সল্প সময়ের মাঝে পাসিং পাড়ায় চলে আসাতে ক্লান্তির কোন পরশ নেই বিধায় বিশ্রাম নেওয়ার তাগিদ অনুভব করলাম না। সামনের দিকে অগ্রসর হতে থাকলাম, তখনো শুধু নামছি নিচের দিকে। মনে হচ্ছে কোন বৃত্তের পরিধি থেকে কেন্দ্র মুখী হয়েছি, নামছি সমান্তরালে। মনের মাঝে কিছুটা ভয়ও কাজ করছে এই পথে তো কিছুক্ষন পর আবার উঠতে হবে, আবারো প্রায় দুই-আড়াই হাজার ফুট একদিনে উঠতে হবে।

(৪) জাদিপাইয়ের উদ্দেশ্যে পথ চলা-১

(৫) জাদিপাইয়ের উদ্দেশ্যে পথ চলা-২

(৬) জাদিপাইয়ের উদ্দেশ্যে পথ চলা-৩

(৭) জাদিপাইয়ের উদ্দেশ্যে পথ চলা-৪

তখনো দূরের পাহাড়ের শরীর থেকে মেঘগুলো বিলীন হয়ে যায়নি, ফলে মেঘের সমুদ্রে তখনো সূর্য তার স্বরূপে ফিরেনি। শান্ত, কোমল নীরবতায় ডুবে থাকা পথ ধরে চলছে আমাদের পথ চলা। পাহাড়ের যেন শেষ নেই, সারিবদ্ধ ভাবে মনে হচ্ছে একটার পর একটা পাহাড় দাঁড়িয়ে আছে সেই কবে থেকে। দূরে পাহাড়গুলোতে জুম চাষ হয়েছে, চাষের পর সেই পাহাড়গুলোতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। সেই আগুনে পোড়ার ক্ষত চিন্থ পাহাড়ের শরীরে এখনো জুড়ে রয়েছে। কোথাও কোথাও বড় বড় শনে আড়াল হয়ে গেছে পুরো-টা পথ, কোথাও আবার শুধু মাথার উপর নীল একটা আকাশ আর দূর পাহাড়ের গায়ে লেপ্টে থাকা অলস মেঘ চোখে পড়ে। চারিদিকে সুনসান নীরবতায় ভালোলাগার একেকটি বাঁক পেরিয়ে মনে হচ্ছে তলিয়ে যাচ্ছি আরো ভালোলাগার গভীর অস্পর্শী অতলে।

(৮) শনে আড়াল হয়ে যাওয়া পথ

(১০) রঙধনুর আবেশ ছড়ানো জাদিপাই

(১১) পাশ থেকে দেখা জাদিপাই

(১২) জাদিপাইয়ে জলমানব

আকৃতি তে দেশের সবচেয়ে বড় না হলেও গঠন আর অবস্থানের ভিত্তিতে এই ঝর্ণা সবচেয়ে অনন্য আর অপরূপা। অজস্র পাহাড়ের বুকে বেঁচে থাকা শত বছরের নীরবতার মাঝে ছন্দময় এক রিনঝিন কলতান নিয়ে সবার আড়ালে লুকিয়ে আছে জাদিপাই। পথের পরিশ্রম আর ক্লান্তির সবটুকু অবসাদ দূর করে সেই লুকিয়ে থাকা ঝর্নার জলে সিক্ত করলো আমাদের। সেই সিক্ত জলে স্লান সেরে আবার শুরু হলো উর্ধমুখী পথ চলা। প্রতি পদক্ষেপে মহাকর্ষের আকর্ষনকে পেছনে ফেলে উপরের দিকে উঠা বেশ কষ্টদায়ক। জাদিপাইয়ের খাড়া ঢালটি পর্যন্ত উঠতেই ঘন্টা খানিক লেগে গেল। আবার দলবেঁধে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়েরা দৃষ্টিগোচর হলো, রোদের প্রখরতা তখন চারিদিকে আগুনসম তপ্ততা ছড়িয়ে যাচ্ছিলো, ফলে ২০-৩০ মিনিট পর পর-ই বিশ্রামে যেতে হলো।

(১৩) পাহাড় যেখানে সারি সারি

প্রকৃতির বিরূপ মনোভাবকে সাথী করে পাহাড়ের পর পাহাড় বেয়ে শুধু উঠতেই থাকলাম, আর মনে মনে জপতে থাকলাম ”কেওক্রাডং কতদূর আর কতদূর বলো গাইড”। গাইডদের কথায় বিশ্বাস নেই, তাহারা যদি বলে এইতো সামনে ৩০ মিনিটের পথ তাহলে দেখা যায় ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও সে পথের কোন শেষ মেলে না। অবশ্য এর কারণ আছে, ওরা ওদের হিসেবে বলে। কিন্তু আমরা শহরবাসীরা তো আর ওদের গতিতে পথ চলতে পারিনা। তারপরও নিদিষ্ট সময়ের কিছু পরেই আমরা কেওক্রাডং ফিরলাম। ক্ষুধার রাজ্যে তখন বান্দরবান কে গদ্যময় লাগছিলো, এসেই কয়েক লিটার জল সাবাড় করে দিলাম। হাত-মুখ ধুয়ে লাল মিয়ার ফাইভ স্টার হটেলে খেতে বসলাম।

(১৪) কেওক্রাডং এর চূড়ায় লাল মিয়ার ফাইভস্টার হোটেল

খাওয়া শেষে বিশ্রামে। আজ আর তড়িগড়ি নেই, সন্ধ্যার আগে বগালেক ফিরলে হবে। তাই বিশ্রাম শ্রেয়, বিশ্রামের মাঝে কেওক্রাডং সম্পর্কে একটু তথ্য দেই। কেওক্রাডং বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ (যদিও অফিসিয়ালী সর্বোচ্চ) পর্বতশৃঙ্গ। কেওক্রাডং শব্দটি মারমা ভাষা থেকে এসেছে; মারমা ভাষায় কিও মানে 'পাথর', ক্রো মানে 'পাহাড়' আর এবং ডং মানে 'সবচেয়ে উঁচু'। অর্থাৎ কিওক্রাডং মানে সবচেয়ে উঁচু পাথরের পাহাড়। কেওক্রাডং থেকে বগালেক যেতে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা সময় লাগে। পাহাড় থেকে শুধু নামার কাজ, তাই পরিশ্রম কম। আজ রাত বগালেক কাটিয়ে কাল বান্দরবান হয়ে চট্রগ্রাম ফেরার পরিকল্পনা। তাই বিশ্রাম শেষে বিকেলে ক্ষয়ে যাওয়া আলোতে কেওক্রাডং থেকে যাত্রা শুরু করলাম। তার আগে বদলে যাওয়া কেওক্রাডং এর চূড়ায় কিছু স্মৃতিকে ক্যামেরা বন্দি করে নিলাম।

(১৫) বিকেলের আলোতে কেওক্রাডং থেকে দেখা মেঘে ডাকা পাহাড়

কেওক্রাডং থেকে বগালেকের পথটা বেশ আরাম দায়ক। তার উপর সময়টা যদি বিকেল হয় তাহলে সেটি বাড়তি বোনাস। ঈদ বোনাসের মতো সেই বোনাসকে সাথী করে বেশ রয়েসয়ে নামতে শুরু করলাম।

(১৬) কেওক্রাডং থেকে নামার পথ

কেওক্রাডং থেকে নামার পথে প্রথম যে জনপদের দেখা মিলে তার নাম দার্জেলিং পাড়া। ছোট্ট বম গ্রাম দার্জিলিং পাড়া। খ্রিষ্টীয় মিশনারীগুলোর দেওয়া নানান সুযোগের ছোঁয়ায় দার্জিলিং পাড়ায় আধুনিকতার নানান পরশ লেগেছে। স্কুল, গির্জা, সোলার স্থাপন, আসবারপত্র সহ নানান সহায়তার বিনিময়ে তারা এই জনপদের মানুষগুলো কে ধর্মান্তিরিত করে তাদের দলে টেনে নিচ্ছে। অভাবকে পুঁজি করে ধর্ম নিয়ে এ ব্যবসা রমরমা এখন দুর্গম পাহাড়ের সব জনপদে। পাহাড়ের বুকে জমে থাকা অজস্র দীর্ঘশ্বাসের মাঝে ধর্ম নিয়ে জন্ম নেওয়া নিজের মাঝে দীর্ঘশ্বাসটিকেও জমা দিয়ে সামনে চলতে থাকলাম।

(১৭) দার্জিলিং পাড়ায় প্রবেশ

একে একে দার্জিলিং পাড়া, চিংড়ি ঝর্ণা পেরিয়ে যখন বগালেক পৌছাই তখন বিকেলের আলো বিদায় নেওয়ার প্রস্তুতি সেরে ফেলেছে। বগালেক এসেই ঘর ঠিক করে নিয়ে নেমে পড়লাম লেকের জলে। জলের আদর মুছে দিলো সারাদিনের সবটুকু ক্লান্তি। বগালেকও ঠিক আগের মত নেই, অসংখ্য মানুষের কলরবে বগালেক তার সৌন্দর্য হারিয়ে অনেকটা। বিয়ে করে হানিমুন করতে এসেছে বগালেকে এমন একটা পরিবারকেও দেখলাম। বগালেকে এসেই শুরু করে দিলো মধুর দাম্পত্য কলহ। স্বামী-টা নাকি আগে আগে উঠে গেছে বউকে একা ফেলে এই অভিযোগে ঘোমড়া মুখে বসে আসে নতুন বউ। জামাই বাবাও কম না, তারও অভিযোগ অসংখ্য, এমন জানলে তোমাকে নিয়ে কে চড়তো পাহাড়ে? তাই সাবধান, পাহাড়ে চড়ার সময় বন্ধু চেনা যায় সহজে। পাহাড়ে চড়ার আগে আপনার সহযাত্রী সম্পর্কে আপনার সঠিক ধারণা থাকা আবশ্যক। না হলে এমন ভুলবুঝাবুঝি চরমে গিয়ে ঠেকে।

(১৮) বিকেলের আলোয় বগালেক

সন্ধ্যার আলো নিভে যাওয়ার পর বিকেলের নাস্তাটুকু সেরে নিয়ে বসে পড়লাম আড্ডায়। নাস্তা অবশ্যই ফরমালিন বিহীন ফল, কলা, পেপে,জাম্বুরা।

(১৯) সন্ধ্যার অমৃত

বগালেকে মোবাইল, ক্যামেরার ব্যাটারি চার্জ দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ঘন্টা ২০টাকা করে নেয়। বগালেকেই পরিচয় হলো বেশ কয়েকটি গ্রুপের সাথে। কয়েকদিন দুর্বল খাওয়ার রেশ কাটাতে রাতে বড় একখান মোরগ কুরবান দিয়ে বারবিকিউর ব্যবস্থা করা হলো। গাইড সব ব্যবস্থা করলো, এত অতুলনীয় স্বাদের বারবিকিউ আমি আগে কখনো খেয়েছি কিনা মনে করতে পারিনি।

(২০) সেই অতুলনীয় বারবিকিউ

আহার পর্ব শেষ করে চাঁদের আলোয় নতুন বন্ধুদের সাথে আড্ডায় মেতে যখন ঘুমাতে গেলাম তখন ঘড়িতে এগারটা ছুঁইছুঁই। পাহাড়ি জনপদের মাঝে একমাত্র বগালেকে এতরাত মানুষজন জেগে থাকে। নিরিবিচ্ছিন্ন একখান ঘুম দিয়ে সাত-সকালে উঠে পড়লাম। শহর অভিমুখী যাত্রা শুরু, রুমাবাজার হয়ে দুপুরের শেষ প্রহরে বান্দরবান শহরে পৌছে গেলাম। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে যখন দেখলাম হাতে যথেষ্ট সময় যখন আছে তাহলে স্বর্ণ মন্দিরটা ঘুরে আসি। যেই ভাবনা সেই কাজ, চলে গেলাম স্বর্ণ মন্দির।বান্দরবান শহরের খুব নিকটে বৌদ্ধদের এই তীর্থ স্থানটি অবস্থিত। শহরের বাস স্ট্যান্ড থেকে ব্যাটারি চালিত গাড়ি যায়, জন প্রতি ২০-২৫ টাকা নেয়। এছাড়া সিএনজিও পাওয়া যায়। ২০-৩০ মিনিটের মাঝে চলে আসা যায় স্বর্ণ মন্দির। স্বর্ণ মন্দির বৌদ্ধ ধর্মের মানুষদের জন্যে সবচেয়ে পবিত্র স্থান, সুতরাং তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস কে সম্মানকরে সেখানে গিয়ে উচ্চবাক্যে কথোকপকথন, হাসি, হৈ-চৈ করা থেকে বিরত থাকুন।

(২১) স্বর্ণ মন্দির-১

(২২) স্বর্ণ মন্দির-২

(২৩) স্বর্ণ মন্দির-৩

স্বর্ণ মন্দির থেকে ফিরে বিকেলের নাস্তা পর্ব শেষ করে উঠে পড়লাম চট্রগ্রামের বাসে। পেছনে ফেলে আসলাম অসংখ্য ভালোলাগার অম্লান স্মৃতি, যা কোনদিন ধূসর হবে না হৃদয়ের কোণে। বেঁচে থাকুক পাহাড়, বেঁচে থাকুক এই সবুজ প্রকৃতি তার মতো করে। (সমাপ্ত)

(উপদেশনামা: পাহাড়ে ভ্রমণের পূর্বে অবশ্যই কয়েকদিন ব্যায়াম করে নিজের ফিটনেস বাড়াতে হবে, না হলে মাঝ পথে গিয়ে শরীর আর সাপোর্ট দিতে পারবে না। এছাড়া ব্যবহারের প্রয়োজনীয় সকল দ্রব্য সাথে নিবেন, ব্যাগ হালকা রাখবেন, পাহাড়ের উপযোগী পোশাক নিবেন শুধু, রুমা বাজার থেকে রুপালি জুতো কিনে নিবেন ১২০-১৫০ টাকায়, ম্যালেরিয়ার ঔষুধ আগেই খেয়ে নিবেন। এছাড়া রাতে মশার প্রতিরোধক হিসাবে মশার মলম, জোকের পাউডার, ব্যাথা, পেটের সমস্যার, সহ নিত্য প্রয়োজনীয় ঔষুধ সাথে নিবেন।)


মন্তব্য

দীনহিন এর ছবি

ভাল লেগেছে, মাসুদ সজীব ভাইয়া!
চলুক। হাসি

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ, আগে থেকে পরিকল্পনা করে তেমন কোথাও হয়না। তারপরও সিলোট যাওয়ার ইচ্ছে রাখছি কিংবা জীবনানন্দের বরিশালে।

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

দীনহিন এর ছবি

কিংবা জীবনানন্দের বরিশালে।

আমি যাইনি। যদি আপত্তি না থাকে, আমারে দলে রাখতে পারেন যখন যাবেন ধানসিড়ি!

.............................
তুমি কষে ধর হাল
আমি তুলে বাঁধি পাল

মাসুদ সজীব এর ছবি

সেপ্টেম্বরের প্রথম সাপ্তাহে বিছনাকান্দি , রাতারগুল , পান্থুমাই , জাফলং যাচ্ছি খুব সম্ভব। এরপর বরিশালের ধানসিঁড়ি, পুটায়াখালী কুয়াকটা হাসি । যেতে আপত্তি থাকবে কেন?

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

মেঘলা মানুষ এর ছবি

১০ আর ২০ নম্বর ভাল লেগেছে সবচেয়ে বেশি।

এর পরে কোথায় যাচ্ছেন খাইছে

শুভেচ্ছা হাসি

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

চলুক

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

মাসুদ সজীব এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

অতিথি লেখক এর ছবি

হিংসা হচ্ছে, সেইরকম হিংসা। পাহাড় চড়া আমার পক্ষে সম্ভব না। আমি এ্যাজমা রোগী, তার উপর আবার ধুম্রপানের অভ্যাস আছে। সারাজীবন পাহাড় দেইখাই যামু আর আফসুস করবো। মন খারাপ

ছবিগুলো খুবই ভাললাগছে। বিশেষ করে তিন নাম্বার আর জলমানব। ঐখানে যদি একবার বইতে পারতাম। যাক গা, আফসুস কইরা ত আর রোগ যাইবোনা। আপনার লেখাও ছবির মতো ভালো হইছে, কাব্যিক ভাব আছে। ভাইজান কোবতেও লেখেন নাকি?

আইচ্ছা দুনিয়াতে এমন আদমও আছে যে বউরে নিয়া পাহাড় ডিংগাইতে যায়? বিয়া কইরা তার শখ মিটে নাই? শয়তানী হাসি

--------------------
আশফাক(অধম)

মাসুদ সজীব এর ছবি

হিংসের কিছু নেই, সচলে বসে ভ্রমণকারীদের সাথে আমি যত ভ্রমণ করি একজীবনে তার সিকি ভাগও ভ্রমণ করা সম্ভব না, এক অণুদা নিজেই তো একখান জ্বলন্ত অভিশাপ চোখ টিপি

সচলে শুরু হয়েছিলো এই কোবতে দিয়ে $)। অথচ আজ সে কোথায় আর আমি কোথায় মন খারাপ

বউ নিয়া পাহাড় ডিঙ্গাইতে কোন বাঁধা নেই, তবে তার আগে জানতে হবে-বুঝতে হবে শারীরিক সক্ষমতা রয়েছে কিনা? এক বিয়ে কইরা যদি শখ মিটতো তাইলে কি আর চারখান বিয়া ফরজ করতো? দেঁতো হাসি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

অতিথি লেখক এর ছবি

জাদিপাই ঝর্ণা দেখে আমার মনটা নিজে থেকেই গুণ গুণ করে গেয়ে উঠল-

"আকাশে হেলান দিয়ে পাহাড় ঘুমায় ওই

ওই পাহাড়ের ঝর্না আমি, ঘরে নাহি রই গো

উধাও হয়ে বই"

ফাহিমা দিলশাদ

মাসুদ সজীব এর ছবি

বাহ! কাগজে না গেয়ে রেকর্ড করে সচলে পোষ্ট করে দেন, শুনে দেখি আপনাকে পেপসুডেন্ট ওয়ান করা যায় কিনা চোখ টিপি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

অতিথি লেখক এর ছবি

ও আচ্ছা গান শুনতে চান। ঠিক আছে, কোন সমস্যা নাই। এখানে ক্লিক করেন। কিন্তু ভাইয়া পেপসুডেন্ট ওয়ানে আমি যেতে চাই না।

ফাহিমা দিলশাদ

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

স্তরে স্তরে মেঘের ছবিগুলো সেরকম লাগছে!

একটা পরামর্শ: লেখার মধ্যে ছবিতে যদি লেখক বা তার সাথে ভ্রমণকারীর ছবি দেখা যায় সেক্ষেত্রে পুরা লেখাটাই আমার কাছে দূর্বল হয়ে যায়। পাঠক হিসেবে তখন লেখার মধ্যে ডুব দেয়াটা কঠিন হয়ে পড়ে। অবশ্যই অনেক লেখায় এরকম ছবি দরকার আছে, তবে এই লেখায় দরকার আছে বলে আমার কাছে মনে হয়নি। যে দুটো ছবিতে মানুষগুলোকে চেনা যাচ্ছে সেগুলো বাদ দেয়া যেত বোধহয়।

অবশ্যই আপনি যেমনটা স্বচ্ছন্দ বোধ করেন তেমনটিই করবেন। আমার পরামর্শ আমি দিলাম। ধন্যবাদ।

মাসুদ সজীব এর ছবি

সহমত অনেকাংশে, গত তিনদিনে ফ্লিকারে আমি ছবি শেয়ার লিংক পাচ্ছিলাম না, আজ পেলাম। আবার প্রিভিউ দেওয়ার পর কোন ছবি এসেছে আর কোনটা আসেনি সেটাও দেখতে পাচ্ছিলাম না। হয়তো নেটের গতি কম কিংবা অন্য কোন কারণ হতে পারে। একটু লক্ষ্য করলে দেখবেন ৮নং ছবির পর ১০ নং ছবি এসেছে, এর মাঝে কিছু লেখাও উধাও হয়ে গেছে। আমি সম্পাদনা করে দিচ্ছি, আপনার পরামর্শের জন্যে ধন্যাবদ।

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

আয়নামতি এর ছবি

২,৩,১০,১৮ ফটুকগুলো অতি চমৎকার এসেছে চলুক
খোসা আর বীচি সবই পেঁপের সাথে খেয়ে ফেলেছেন নাকি রে বাবা!

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

এটা পরিবেশন, পাহাড়িরাও এখন পরিবেশের ক্ষেত্রে ভীষন যত্নবান। প্রথমবার বগালেক দুপুরেরর খাবার খেতে বসে এমন পরিবেশনার ফান্দে পড়েছিলো আমার এক সহযাত্রী। বাটিতে করে ছোট মরিচ লাল করে ভাজি করে টেবিলে দিয়েছিলো, আলু ভাজি ভেবে সবার আগে বেশি করে নিয়েই মুখে পুরে দিলো অ্যাঁ তারপর ভাইজানের আর ভাত খাওয়া হয়নি গড়াগড়ি দিয়া হাসি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

মরুদ্যান এর ছবি

চলুক পোস্ট ভালা পাইসি। দেশের এই জায়গা গুলায় যাওয়া হয়নাই মন খারাপ

-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে

মাসুদ সজীব এর ছবি

বেরিয়ে পড়ুন আজ-ই। বাংলাদেশের স্বর্গস্থানে না গেলে ক্যামনে হয়? স্বর্গস্থানের পর্ব-৩ কিছু পর্ব-২ পর্ব-১লেখা দিলাম। আশা করি স্থানগুলোর সাথে পরিচিত হয়ে মুগ্ধ হবেন।শুভেচ্ছা

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

তাসনীম এর ছবি

ভালো লাগলো। ফ্লিকার অ্যালবামে সবুজ একটা সাপের ছবি দেখলাম, ওইটা গল্প আছে কোন?

________________________________________
অন্ধকার শেষ হ'লে যেই স্তর জেগে ওঠে আলোর আবেগে...

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

সাপের গল্প এর আগের পর্বে আছে কিছুটা।

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

অপূর্ব!!! রংধনুর রং ছড়ানো জাদিপাই অসম্ভব ভালো লাগলো। সেই সাথে আপনার লেখাও। তবে কয়েকটা টাইপো ছিল যেমন তড়িগড়ি। ঠিক করে নেবেন।

১১ নাম্বার ছবিটায় বাম পাশে সাদা দাগ কেন?

____________________________

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ প্রোফেসর হাসি

১১নং ছবিতে কিছু স্পট ছিলো তাই ওটা মুছে দিতে সাদা করে দিয়েছি।

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

Sohel Lehos এর ছবি

আমি শিওর ১১ নাম্বারে যে জায়গায় সাদা দাগ সেখানে মাসুদ সজীব ভাই অনন্ত জলিল বডি বাইর কইরা পানিতে দাড়াইয়া আছে দেঁতো হাসি

সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল হাসি

মাসুদ সজীব এর ছবি

আপনারা গুণীর সম্মান করতে জানেন না, জলিল সাহেবও গুণী লোক, আসুন গুণী লোকের সম্মান করি হো হো হো

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

Sohel Lehos এর ছবি

২,৩, এবং ১৫ চলুক

সোহেল লেহস
-------------------------------------------------------
এইটা কি লেখলেন ভাই! গল্পের ট্যুইস্ট দেইখা পেটে কেমন জানি একটু মোচড় দিল হাসি

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

অভিমন্যু . এর ছবি

চলুক দারুণ হইসে।

জাদিপাই নামার শেষ ঢালটা যে কারো জন্য পিলে চমকানো, ব্যাপক খারা,ঢালু ও বিপদজনক তথাপি নামার পর কিছুই আর মনে থাকেনা যদিও উঠার সময়ও কষ্টটা টের পাওয়া যায়।

আশফাক অধম ভাই পাহাড়ে চলতে শারীরিক সক্ষমতার সাথে লাগে প্রবল মনোবল আর বিড়ি খাওয়ার অভ্যাস কোন ব্যাপারনা আমাদের দলে আট জনের আটজনই ছিলাম চেইন স্মোকার সেই সাথে পানিরও অভ্যাস ও প্রভাব ছিল, তাছাড়া ইনহেলার ক্যারী করাও একজন ছিল কিন্তু তাতে কোন সমস্যা হয় নাই। তাই সাহস করে একবার যাবার চেষ্টা করেন দেখবেন আপনিও পারবেন।

________________________
সেই চক্রবুহ্যে আজও বন্দী হয়ে আছি

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ, হাসি জাদিপাই তাহলে যাওয়া হইছে?
অাশফাই ভাই পাহাড়ে উঠতে মনোবলটাই আসল। পানি খাওয়া দুষের না, মনে রাখবেন পানির অপর নাম জীবন চোখ টিপি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

সজীবের চোখে সজীব পাহাড় দেখা চলছে ভালই! চলুক
আচ্ছা,মশার মলমটা কি জিনিস?

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

ফেয়ার এন্ড লাভলীর মতোই একপ্রকার শরীরে মাখার ক্রীম। যাহা মাখিলে মশা কামড় তো দূরের কথা শরীরে বসেই না। রুমা বাজারে কিংবা থানচিতে ইহা ফেয়ার এন্ড লাভলীর চেয়েও বেশি জনপ্রিয়। মায়ানমার আর ভারতে উৎপাদিত পণ্য এটি। বান্দরবানে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ বেশি, তাই ইহা অতি আবশ্যক।

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

অতিথি লেখক এর ছবি

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

জাদিপাই ঝর্ণার সবগুলো ছবি আর বিকেলের আলোয় বগালেক, এই ক'টিতে মুগ্ধ হয়েছি সবচেয়ে বেশি।

আপনাদেরকে হিংসা। চালিয়ে যান চলুক

মাসুদ সজীব এর ছবি

ওঁয়া ওঁয়া আমার মতো আধানবিহীন নিউট্রন কে হিংসে করে কি লাভ? হিংসে যদি করতেই হয় তাহলে অণু (তারেক অণু)-পরমানু দের করেন চোখ টিপি

ধন্যবাদ হাসি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

অতিথি লেখক এর ছবি

অসাধারণ, যেতে ইচ্ছা করছে।
__________________
সরীসৃপ

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি মন চাইলে কোন কিছুই অসাধ্য নয়, আজি বেরিয়ে পড়ুন। শুভকামনা

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

এক লহমা এর ছবি

আপনার লেখা আর ছবি থেকে যা বুঝলাম, জাদিপাই ঝর্ণাটি অপূর্ব সুন্দর।

২, ৩, ১৮ আর ১৯ খুব সুন্দর লাগল।

--------------------------------------------------------

এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন।
এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।।

এক লহমার... টুকিটাকি

মাসুদ সজীব এর ছবি

ধন্যবাদ হাসি

-------------------------------------------
আমার কোন অতীত নেই, আমার কোন ভবিষ্যত নেই, আমি জন্ম হতেই বর্তমান।
আমি অতীত হবো মৃত্যুতে, আমি ভবিষ্যত হবো আমার রক্তকোষের দ্বি-বিভাজনে।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।