হাতির সাথে গোসল, ভাগ্যবানের গন্ডার দর্শন আর আপুকলীর জন্য কান্না।

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: বুধ, ১২/১১/২০০৮ - ২:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

autoচিতওয়ান নেপালের ৭৫টি জেলার একটি, জেলা সদর ভরতপুর নেপালের সাতটি বড় শহরের অন্যতম। জায়গাটা সমতল, এরা বলে তরাই। অবস্থান কাঠমুন্ডু থেকে ২০০ কিমি. দূরে নেপালের দক্ষিন পূবে, নারায়নি অঞ্চলের পশ্চিমে এবং ভারতের বিহার রাজ্যের উত্তরে। প্রায় ৯৬১ বর্গ কিমি. জায়গা জুড়ে নেপালের সবচাইতে বড় জাতীয় উদ্যান ‘চিতওয়ান ন্যাশনাল পার্ক’ এখানকার মূল আকর্ষন। ১৯৮৪ সাল থেকে এটা ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ। এর আগে ১৯৫১ সাল পর্যন্ত রাজাদের শিকার ভূমি ছিলো এটা। বিশাল এক জায়গার তিন দিক প্রজাদের দিয়ে ঘেরাও দিয়ে উনারা বসে থাকতেন চুপচাপ, অন্যদিকে ঢোল বাজিয়ে চিৎকার করে প্রজারা সে ঘেরাও আস্তে আস্তে ছোট করে আনলে বসে বসে মজা করে শিকার করতেন উনারা, বা শিকারের উপর দাঁড়িয়ে ছবি তুলতেন।

এ পার্কে শাল গাছ সবচাইতে বেশী, এছাড়া প্রচুর পাইন, শিশু গাছও নজরে আসবে, আরো আছে লম্বা লম্বা ঘাস, এরা বলে হাতির ঘাস। হাতি আর গন্ডার এখানকার প্রধান প্রানী, এছাড়া গাউড়, চিতল-সাম্বার সহ কয়েক ধরনের হরিন, চিতা, বন্য শুয়োর মিলে ৪৩ প্রজাতির পশুর দেখা মিলে। অজগর, ঘড়িয়াল, কুমির মিলে সরিসৃপের সংখ্যাও প্রায় ৪৫ রকমের। আর পাখির সংখ্যা অগুনিত, ওরা বলে ৪৫০ প্রজাতির উপর রেকর্ড আছে তাদের।

এখানকার আদিবাসীদের নাম থারু, মুলত এরা বিহারের দলিত সম্প্রদায়ের লোক, বনে মশার আধিক্যের কারনে শিকারের সময় বা কাঠকাটার সময় স্থানীয়রা পালিয়ে থাকতো ম্যালেরিয়া হবে এই ভয়ে, এটার সমাধানের জন্য রাজারা থারু দের এখানে এনে বসতি গড়ে দেয়। চিতওয়ান নামকরন ও মজার, একসময় আগে বনে প্রচুর চিতার দেখা মিলতো, সে থেকে চিতাবন (নেপালী ভাষার সাথে বাংলার মিল আছে) এবং ইংরেজদের হাতে এসে চিতওয়ান। চিতওয়ানে যাবার প্রধান উপায় সড়ক পথ, পাহাড়ী রাস্তায় কাঠমুন্ডু থেকে ২০০ কিমি. যেতে সময় লাগবে ৬-৭ ঘন্টা, বিমানেও যাওয়া যায়, ভরতপুরে বিমানবন্দর আছে, আকাশ পথে ১৩০ কিমি., সেখান থেকে পার্ক ১০ কিমি.।

পার্কের ভেতর দিয়ে বয়ে চলা নদী গুলোর ভেতর নারায়নি, রিও আর রাপ্টি প্রধান। এদের পর্যটন কেন্দ্র গুলো এই রাপ্টি নদীর আশেপাশেই। মূলতঃ পাখী ও বন্য প্রাণী দেখা এবং এদের তথ্য সংগ্রহ, হাতির পিঠে চড়ে কিংবা খোলা জীপে জঙ্গলে ঘোরা, প্রকৃতির মাঝে হেঁটে কিংবা নৌকায় (ক্যানো) ঘুরে বেড়ানো এখানে আসা পর্যটকদের প্রধান কাজ। এছাড়া তথ্যচিত্র তৈরীর কাজেও প্রচুর লোকের আনাগোনা এখানে।

রিসোর্ট গুলো প্রায় সবই পার্কের মূল অংশের বাইরে, ভেতরে যে গুলো
আছে তার মাঝে চালু মাত্র একটি। আমার সৌভাগ্য আমি চারবারে দুবার ভেতরের আর দুবার বাইরের অংশে ছিলাম। জুলাই, আগষ্ট আর সেপ্টেম্বরে যখন প্রচুর বৃষ্টি হয় তখন রাপ্টি নদী ফুলে ফেঁপে যায়, বনের ভেতরের রাস্তা কয়েকহাত ডুবে থাকে পানিতে, সেসময় ভেতরের রিসোর্ট বন্ধ থাকে কারন সেখানে যেতে নদী পেরুতে হয় আর নদী পেরুবার একমাত্র বাহন পুরোনো ল্যান্ডরোভার। বাইরের আশে পাশে কিছু রিসোর্ট খোলা থাকলেও পর্যটক খুবই কম থাকে।

আমার পরবর্তী লেখায় চেষ্টা করবো যতটুকু সম্ভব শেষবার চিতওয়ান ঘুরে আসার কিছু কিছু মজার ঘটনা আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করতে, ভালো লাগবে আশাকরি।

আমরা ছিলাম মহিলা আর বাচ্চা সহ ৭৮জনের একটা দল, বিশাল বলা যায়, দুটো বাস ভর্তি শুধু আমরাই, এখানে মজার ব্যাপার হলো সবাই সবাইকে চিনি, এইচ পি বাংলাদেশের সাব্বির ভাই আমার খুব কাছের, অনেকগুলো ভ্রমন একসাথে করেছি, মূলতঃ এবারের দলটা তৈরীর পিছনে উনার আগ্রহ আর চেষ্টাই ছিলো প্রধান, আমি ছিলাম ভ্রমন সূচী তৈরী আর ওখানের হোটেল, বাহন, খাবার ইত্যাদির দায়িত্বে। খুবই ভালো ভাবে আটদিনে আমরা কাঠমুন্ডু, চিতওয়ান আর পোখারা ঘুরে এসেছি মাঝখানে রাফ্‌টিং ও করেছি, আমাদের দলে ৬২ বছরের প্রবীণ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাও ছিলো।

চিতওয়ান যখন পৌঁছাই সন্ধ্যা হয়ে গেছে, একটু আগে বৃষ্টি থেমেছে, দুপুর থেকে ৪ঘণ্টা রাফ্‌টিং করাতে সবাই ক্লান্ত, অনেককে দেখলাম ঘুমাচ্ছে। বাস থেকে নেমে দেখি জীপ তৈরী, ৭ কিমি. নিয়ে যাবে জংগলের ভেতর দিয়ে, মাঝখানে নদী পেরুবে। অন্ধকারে রওনা দিলাম, উঁচু নীচু রাস্তা, আশে পাশে কিছুই দেখা যাচ্ছেনা, গাড়ীর আলো সামনে কিছু অংশ মাত্র দেখা যায়, একটু পর সে আলোও নাই, কঠিন কাদার ভেতর দিয়ে যাচ্ছি আমরা। এত কাদা গাড়ীর লাইট পর্যন্ত দেবে গেছে, এভাবে মিনিট বিশেক যাবার পর গাড়ী নামলো নদীতে, নদী পেরিয়ে আরো দশ মিনিট যাবার পর দাড়ালাম পার্কের চেক পোস্টে, মানুষ গুনে প্রবেশ ফী নিয়ে ভেতরে ঢোকালো আমাদের, একটু পরই রিসোর্ট। ৩৫ মিনিটের এ যাত্রা সবার আজীবন মনে থাকবে।

৪রুমের এক একটা কটেজ, এখানে বিদ্যুতের ব্যবস্থা নেই, দিনের বেলা কিছুক্ষণের জন্য জেনারেটর চালানো হয় ফ্রীজ এবং অন্যান্ন কাজে, বাকি সময় সৌর বিদ্যুত আর কেরসিন বাতি। টিপ টিপ বৃষ্টি পড়ছে, সবাই যার যার রুমে জিনিষ পত্র রেখে রাতের খাবার খেলাম। খাবার ঘরে আমাদের পরবর্তী কার্যসূচী সবাইকে জানানো হলো। আগামীকাল খুব ভোরে উঠতে হবে, ঘুমাতে গেলো সবাই, কেউ কেউ বসে গেলো রঙ্গীন পানির গেলাস হাতে, রাত দশে বন্ধ হবে বার, ততক্ষণ তো থাকা যাবে এখন।

বাইরে ঝিঁঝিঁ পোকার একটানা ডাক, চারদিক চুপচাপ থাকাতে অনভ্যস্থ কানে বেশী বাজে, কেমন যেনো সম্মোহনী শক্তি আছে এই ডাকে। হারিকেনের মৃদু আলোতে দেখলাম ঘড়িতে রাত দেড়টা, সিগারেট হাতে বাইরে এলাম, চারদিক অন্ধকার কিছুই দেখা যায়না। চুপচাপ হাঁটছি, একা একা, হঠাৎ দূরে আলো দেখতে পেলাম, আমাদেরই একজন বসে বসে সিগারেট টানছে, দুজন হ’লাম, একটু পর তিনজন। অজানা প্রকৃতির মাঝে চুপচাপ বসে আছি সবাই, হঠাৎ গান গেয়ে উঠলো টুটুল

ওয়ান্ডারফুল কলের মেশিন এই দেহ সবার
টেকনিক্যালের হেড মেস্তরী নিজেই খোদা তার ফিটার
মনোরে...........................
নিজেই খোদা হেড মেস্তরী
ছয় জনা তার কর্মচারী, ষোল জন আছেন প্রহরী
পাচ জনা তার পেসেঞ্জার............
ইলেক্ট্রিক কারেন্ট এর বলে
টুলাইট টুলাইট জ্বলে
আগ দোয়ারে আছেন বাবা এমনি চলে ওয়েদার
ওয়ান্ডারফুল কলের মেশিন এই দেহ সবার
...............
চলবে নাকি?


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

হুম... অবশ্যই চলুক ।
নিবিড়

মুস্তাফিজ এর ছবি

জঙ্গলের রাস্তাতো একটু সময় লাগবে

...........................
Every Picture Tells a Story

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি

চলবে মানে? দৌড়াইবো... (কপিরাইট সুমন চৌধুরী)

গানটা জোস...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল

মুস্তাফিজ এর ছবি

ঠিকই দৌড়াইতে হবে একটু পর, সেদিন রাতে যা হইছিলো, পরের কিস্তিতে দেখবেন

গানটা প্রথম শুনেছিলাম যশোরে, নূরু পাগলার গলায়, জোশ গান, তারই লেখা আর সুর, সেই থেকে আমাদের জাতীয় সংগীত।

...........................
Every Picture Tells a Story

রানা মেহের এর ছবি

কী সব লেখেন ছবি টবি ছাড়া
ছবি দিন
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

মুস্তাফিজ এর ছবি

আগামীতে ইনশাল্লাহ্‌

...........................
Every Picture Tells a Story

রণদীপম বসু এর ছবি

পোস্টের সর্বশেষ আপত্তিকর বাক্যটা দিয়ে আমাদেরকে অপমান করার একটা হীন প্রচেষ্টা দৃষ্টিগোচর হচ্ছে ! 'চলবে নাকি?' মানে !
যান, প্রথমবারের ভুল হিসেবে মাফ কইরা দিলাম, যদি পরের পোস্ট তারাতারি আসে।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

রণদীপম বসু এর ছবি

পোস্টের সর্বশেষ আপত্তিকর বাক্যটা দিয়ে আমাদেরকে অপমান করার একটা হীন প্রচেষ্টা দৃষ্টিগোচর হচ্ছে ! 'চলবে নাকি?' মানে !
যান, প্রথমবারের ভুল হিসেবে মাফ কইরা দিলাম, যদি পরের পোস্ট তারাতারি আসে।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মুস্তাফিজ এর ছবি

হাসি
দাদা, 'চলবে নাকি'র উপরে ............ আছে, ঐ শূন্য স্থান তো পূরন করিনাই, ঐটা পড়লে মন ভালো হইতেও পারে।
পড়েন
"ঐ খানে একজনের কাছে শুকনা কিছু গাছপালার অংশ কাগজ দিয়া মোড়ানো ছিলো, একমাথায় আগুন দিয়া ধোয়া পেটে নিতে হয় অন্য মাথা দিয়া, অভ্যাস না থাকলে ক্যামন ক্যামন লাগে, আমাকে টুটুল বললো মামা চলবে নাকি..."

...........................
Every Picture Tells a Story

রণদীপম বসু এর ছবি

আরে খাইছে !
ঐ খাইল্যা জায়গায় আমার পুরাতন প্রেমরে পুইরা রাখছেন ! আগে কইবেন না ! কী সাংঘাতিক কথা !

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

মুস্তাফিজ এর ছবি

ভাবে আছি ভাই

...........................
Every Picture Tells a Story

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

অবশ্যই চলবে! তবে এইবার ছবি দিলেন না যে! ছবিগুলো কিন্তু আপনার লেখার অলঙ্কার। হাসি

মুস্তাফিজ এর ছবি

আপনি পাহারা দিচ্ছেন জানলে রাতের বেলা ঠিকই ক্যামেরা নিয়া আসতাম, যদিও ফ্ল্যাশ নাই। তবে সকাল হোক পাবেন, দিনে ছবি কম তুলিনাই

...........................
Every Picture Tells a Story

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

এখন তো জানলেন, এখন থেকে, দিন হোক বা রাত, ক্যামেরা-ফ্ল্যাশ সাথেই রাখবেন, আর আমাদের জন্য তুলবেন অসাধারণ সব ছবি। হাসি

খেকশিয়াল এর ছবি

চলবে মানে ? আসল কাহিনীতেই তো যান নাই মনে হয় এখনো, চলুক চলুক !

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

মুস্তাফিজ এর ছবি

হাসি

...........................
Every Picture Tells a Story

টিপু কিবরিয়া এর ছবি

মুস্তাফিজ ভাই ভাল লিখেছেন। চমতকার।

মুস্তাফিজ এর ছবি

টিপু ভাই স্বাগতম

...........................
Every Picture Tells a Story

শামীম এর ছবি

কিঞ্চিত হিংসা হচ্ছে .....

দুইবার নেপাল গেলাম ... কিন্তু কাজে কামেই সময় শেষ ... ঘোরাঘুরি আর হইলো না .... শালার জাপানি প্রফেসর! কাঠমুন্ডু -- ভৈরাহোয়া -- বুটওয়াল (লুম্বিনি)। কাজ করেছিলাম নাওয়াল পারাসি জেলায়।

গুগল ম্যাপে দেখে দূঃখ বেড়ে গেল। চিতওয়ান কাঠমুন্ডু আর বুটওয়ালের ঠিক মাঝখানে ... আর পারাসি থেকে খুব কাছে, চিতওয়ানের সীমানা থেকে মাত্র ২০ কি.মি. ..... ওঁয়া ওঁয়া

আপনার লেখাই ভরসা .... চালিয়ে যান।
________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

________________________________
সমস্যা জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ; পালিয়ে লাভ নাই।

মুস্তাফিজ এর ছবি

তবু তো ভালো লুম্বিনি গিয়েছেন, ওখানে তো ভরতপুর হয়েই যায়, আমার ইচ্ছা ছিলো, আছে, কিন্তু সময় আর হয়ে উঠেনা।

...........................
Every Picture Tells a Story

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

দুই-তিনটা লেখা দিয়াই অভ্যাস করাইয়া ফালাইসেন; ছবি না দিলে বালা পাই না হাসি

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
একলা পথে চলা আমার করবো রমণীয়...

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

মুস্তাফিজ এর ছবি

দিমু

...........................
Every Picture Tells a Story

দ্রোহী এর ছবি

আপনার বেশ কয়েকটি লেখা অফলাইনে পড়েছি। কখনো মন্তব্য করা হয়নি লগইন করার ভয়ে। দেঁতো হাসি

তাই একেবারে প্রথম লেখাটিতে মন্তব্য করেই মন্তব্যের খাতা খুললাম।

"ওয়ান্ডারফুল কলের মেশিন......." গানটির সুর কোথায় পাবো বলতে পারেন?


কী ব্লগার? ডরাইলা?

মুস্তাফিজ এর ছবি

দ্রোহী লিখেছেন:
আপনার বেশ কয়েকটি লেখা অফলাইনে পড়েছি। কখনো মন্তব্য করা হয়নি লগইন করার ভয়ে। দেঁতো হাসি
"ওয়ান্ডারফুল কলের মেশিন......." গানটির সুর কোথায় পাবো বলতে পারেন?

কী ব্লগার? ডরাইলা?

লগইন করার ভয়???
কী ব্লগার? ডরাইলা?

"ওয়ান্ডারফুল কলের মেশিন......." গানের সুর? কারো কাছে মনে হয় ভিডিও আছে, দেখি যোগাড় করতে পারি কিনা। আর তা না হলে জানুয়ারীর ১ তারিখ কক্সবাজার যাবো তখন নিশ্চয় আবার গাওয়া হবে, রেকর্ড রাখবো।

...........................
Every Picture Tells a Story

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।