তিনটি চৈনিক কৌতুক : প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য

কীর্তিনাশা এর ছবি
লিখেছেন কীর্তিনাশা (তারিখ: বুধ, ১০/০৯/২০০৮ - ৩:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(বি: দ্র : যারা রোজা রেখেছেন, তাদের মধ্যে যাদের রোজা কারনে অকারনে ছুটে যেতে চায়, তারা চাইলে এই পোস্ট ইফতারীর পরেও পড়তে পাড়েন। আর যাদের রোজা বেজায় পোক্ত তারা রোজা আরো পোক্ত করার জন্য ইহা টেস্ট করতে পাড়েন।) দেঁতো হাসি

চৈনিক কৌতুক ০১ : যাদুর পাথর

জন বিয়ার খাবার জন্য বারে ঢুকেই দেখতে পেল তার বহুদিনের পুরোন বন্ধু পল বিষন্ন বদনে বসে আছে। আর তার সামনের টেবিলে খুব বেশি হলে দশ ইঞ্চি লম্বা এক মানুষ বসে বসে তেমনি ছোট একটা পিয়ানো বাজাচ্ছে এক মনে।

জন ভিষন আশ্চর্য হয়ে পলকে জিজ্ঞেস করলো - আরে পল, এই দশ ইঞ্চি লম্বা মানুষ কোথায় পেলে তুমি?!

পল উত্তর দিল - তুমি তো জানো কিছুদিন আমি চীন গিয়েছিলাম। ওখানে অদ্ভুত এক যাদুর পাথর পেয়েছি । সে পাথর যে কারো ইচ্ছা পুরন করে। তবে একজনের কেবল একটি ইচ্ছাই পুরন করে সে। তার মাধ্যমেই আমি এই লিলিপুটকে পেয়েছি।

জন উদগ্রিব হয়ে জানতে চাইলো - তোমার কাছে কি আছে এখন পাথরটা? পল হ্যা সুচক মাথা ঝাকালো। জন আরো উদগ্রিব হয়ে বলল - তাহলে আমাকে একবার দাও ওটা! আমি আমার একটা ইচ্ছা পুরন করি, প্লিজ!!

পল বলল - ঠিক আছে, দিচ্ছি। তবে তোমার ইচ্ছাটা বলার সময় একটু স্পষ্ট করে বলো। পাথরটা চীনাবংশোদ্ভুত কিনা, তাই বোধহয় এর অন্যভাষা বুঝতে সমস্যা হয়। এই বলে সে জনের হাতে একটা ছোট নীল পাথর ধরিয়ে দিল।

জন মহা উত্তেজিত হয়ে একটা নির্জন জায়গার খোঁজে ওয়াশ রুমের দিকে গেল। কিছুক্ষন পরে চোখে বিভ্রান্ত দৃষ্টি নিয়ে সে বেড়িয়ে এলো। আর তার পিছে পিছে বেড়িয়ে আসতে লাগলো হাজার হাজার হাঁস।

সে পলের কাছে গিয়ে অনিশ্চিত কন্ঠে বলল - আমি কিছুই বুঝলাম না। 'I asked the stone for a million bucks and suddenly I am surrounded by millions of ducks!!'

পল মুচকি হেসে বলল - তোমার কি মনে হয়? আমি কি পাথরটার কাছে ১০ ইঞ্চি 'Pianist' চেয়েছিলাম??

চৈনিক কৌতুক ০২ : চৈনিক চিকিৎসা

জনি বেশ কিছুদিন চীন ঘুরে ফিরে দেশে ফিরেছে। তো চীনে থাকা কালীন সময়ে সে ভালই মউজ মাস্তি করেছে। চীনা খাবার-দাবার থেকে শুরু করে চীনা মেয়ে-মানুষ কোনটাই তার মেন্যু থেকে বাদ যায়নি। ফলাফল স্বরূপ দেশে ফেরার এক সপ্তাহের মাথায় তার পুরুষাঙ্গ কেমন একধরনের সবুজ সবুজ গোটায় ভরে গেল। প্রচন্ড ভয়ে জনি তখনি ডাক্তারের কাছে ছুটলো। ডাক্তার সব দেখে শুনে চিন্তিত মুখে এদিক ওদিক মাথা নাড়লেন। তারপর এটা ওটা অনেক টেস্ট দিলেন। সেসব টেস্টের রেজাল্ট দেখে তার মুখ আরো গম্ভির হলো। তিনি জনিকে বললেন - মি: জনি আমি খুব দুঃখিত হয়ে জানাচ্ছি যে, আপনার যে রোগ হয়েছে তাতে আপনার ইয়েটা যদি এখনি অপারেশন করে কেটে ফেলা না হয়, তবে আপনার জীবন বাঁচানোই দায় হয়ে যাবে।

জনি এ কথা শুনে হাউমাউ করে কেঁদে উঠলো - বলছেন কি ডাক্তার সাহেব?! ওটা ছাড়া এ জীবন রেখে কি হবে? সে কাঁদতে কাঁদতেই গেল তার সবচেয়ে কাছের বন্ধুর কাছে দুঃখের কথা বলবে বলে। তার বন্ধু সব শুনে বলল - শোন দোস্ত, যেহেতু তুই চীনে গিয়ে এই রোগ বাধিয়েছিস সেহেতু এই রোগের চিকিৎসা চীনা কোন ডাক্তারই ভালো জানবে। আমার পরিচিত এক চীনা ভেষজ ডাক্তার আছে। চল তার কাছে যাই। জনি যেন কিছুটা আশা ফিরে পেল, বলল - চল তবে এক্ষুনি যাই।

চীনা ডাক্তার সব দেখে শুনে ভিষন বিরক্তিতে চোখ মুখ কুঁচকে বললেন - তোমাদের দেশের এই সব ছাই পাশ ডাক্তার কি যে সব বলে না! সুযোগ পেলেই খালি ধর মার কাট কাট!! কেন বাপু, কি এমন হয়েছে যে তোমার ওটা অপারেশন করে কেটে ফেলতে হবে?! জনির চোখে আশার আলো ঝিলিক দিয়ে উঠলো - সত্যি বলছেন ডাক্তার সাহেব? আমার তাহলে অপারেশন লাগবে না? ওটা কেটে ফেলতে হবে না?

ডাক্তার বললেন - আরে না বোকা! কোন অপারেশন লাগবে না। তুমি আর এক সপ্তাহ অপেক্ষা করো। ওটার যা অবস্থা, তাতে ওটা আপনা আপনিই খশে পড়বে।

চৈনিক কৌতুক ০৩ : তিনটি চৈনিক শাস্তি

এক তরুন ট্যুরিস্ট গেছে চীন দেশে বেড়াতে। একদিন সে ঘুরতে ঘুবতে শহর ছেড়ে একেবারে গ্রাম্য এলাকায় চলে গেছে। এটা ওটা দেখতে দেখতে কখন যে দিন গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়েছে তা সে লক্ষ্য করেনি। যখন তার খেয়াল হলো, ততক্ষনে শহরে ফেরার সব যানবাহন চলে গেছে। রাতে কোথায় থাকবে এসব ভাবতে ভাবতে একটু সামনে সে দেখতে পেল এক প্রাচীন দূর্গের মতো বাড়ি। সেখানে গিয়ে দরজায় টোকা দিল সে। দরজা খুলল এক বৃদ্ধ লোক। লোকটার লম্বা ঝুঁটি বাঁধা চুল, থুতনিতে লম্বা এক গোছা দাড়ি, নাকের নিচে পুরু গোঁফ, চোখের ওপরে মোটা ভুরু, সব পেকে ধব ধবে শাদা।

তরুন তাকে অনেক কষ্টে বোঝালো সে রাতটুকুর জন্য বৃদ্ধর বাড়িতে আশ্রয় চায়। বৃদ্ধ তাকে জানালো, সে সানন্দেই তরুনকে আশ্রয় দেবে। এমনকি রাতের খাবারটাও বিনে পয়সায় খাওয়াবে। তবে তার একটাই শর্ত - ঘরে তার এক যুবতি মেয়ে আছে। তার সাথে তরুন কোন লটর পটর মানে অনৈতিক কাজ করতে পাড়বে না। যদি সে তেমন কিছু করে তবে তাকে ভয়াবহ তিনটি চৈনিক শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। তরুন বৃদ্ধকে আশ্বস্ত করলো কোন ধরনের অনৈতিক কাজ সে করবে না।

কিন্তু রাতে খাবার টেবিলে বৃদ্ধর মেয়েকে দেখে তরুনের মাথায় মোটামুটি আগুন ধরে গেল। বারে বারে বাহ! কি চমৎকার লাল টুক টুক চেহারা, কি অনন্য ফিগার! এমন মেয়ে দেখলে যেকোন পুরুষের মন টলে উঠতে বাদ্ধ্য। তরুন কিছুতেই সে মেয়ের দিক থেকে চোখ ফিরাতে পাড়ছিল না। আবা বৃদ্ধের সেই ভয়াবহ শাস্তির কথা মনে করে সে কিছু করতেও পাড়ছিল না।

রাতে তরুনের ঘুমানোর জায়গা হলো দুইতলার এক ঘরে। সে ঘরের বিছানার পায়ের ধারে অনেক বড় জানালা। গরাদ বিহীন সে জানালা দিয়ে শন শন বাতাস বয়। সে বাতাসের আরামে তরুন বিছানায় শুয়ে পড়তেই ঘুমিয়ে গেল। অনেক রাতে তার ঘুম ভেঙে গেল, শরীরের ওপর প্রচন্ড এক চাপ অনুভব করায়। আবছা আলোয় সে চোখ মেলে তাকাতেই দেখতে পেল, বৃদ্ধের সেই রূপসী মেয়ে তার শরীরের ওপর জেঁকে বসেছে।

তরুন কিছু বুঝে ওঠার আগেই মেয়েটি সতস্ফুর্ত ভাবে তার কাজ করা শুরু করলো। যেন মেয়েটি প্রধান সেতার বাদক আর ছেলেটি তার তবলচি। সেতারের সাথে সঙ্গত দিয়ে যাওয়াই তার কাজ। ছেলেটি আনন্দিত মনেই সঙ্গত দিয়ে গেল। আহা! এমন স্বর্গসুখ জীবনে হাজার পূন্য করলে তবে পাওয়া যায়!!

যদিও প্রথম দিকে তরুনের মনে বৃদ্ধের সেই শাস্তির কথা উঁকি দিচ্ছিল। কিন্তু অমন থুত্থুরে বুড়ো তার কিই বা এমন তি করতে পাড়বে, এ কথা ভেবে সে আর তা পাত্তা দিল না। সবকিছু শেষ হয়ে যাবার পর মেয়েটি যেমন নীরবে এসেছিল তেমনি নীরবে চলে গেল। আর তরুনটিও মনের ভেতর এক অপূর্ব আবেশ নিয়ে ঘুমিয়ে পড়লো।

সকালে তরুনের ঘুম ভাঙলো আবারো বুকের ওপর হালকা চাপ অনুভব করায়। চোখ মেলে দেখলো, তার বুকের ওপর একটা মাঝারি মাপের পাথর। তাতে একটা শাদা কাগজ সাঁটা। আর তাতে লেখা - নিয়ম ভঙ্গের কারনে চৈনিক শাস্তি ০১ : বুকের ওপর দশ কেজি ওজনের পাথর।

তরুনের ঠোঁট তাচ্ছিল্যের হাসিতে বেঁকে গেল - হুহ্ এই তবে চৈনিক শাস্তির নমুনা! সে পাথরটি তুলে সামনের জানালা দিয়ে ছুঁড়ে মারলো। সাথে সাথে সে দেখতে পেল, বুকের যেখানে পাথরটি ছিল সেখানে আরেক টুকরো শাদা কাগজ। তাতে লেখা - চৈনিক শাস্তি ০২ : বাম টেস্টিকল্ শক্ত সুঁতো দিয়ে পাথরের সাথে বাঁধা।

নিজের বিশেষ অঙ্গ বাঁচাতে সে মুহুর্ত মাত্র দেরী না করে জানালা দিয়ে ঝাপিয়ে পড়লো পাথরটির পিছে পিছে। ঝাপিয়ে জানালা পাড় হবার সময় সে দেখতে পেল, জানালার বাইরের দেয়ালে আরেকটা বড় শাদা কাগজ সেঁটে আছে। সেখানে লেখা - চৈনিক শাস্তি ০৩ : ডান টেস্টিকল্ শক্ত সুঁতো দিয়ে খাটের পায়ার সাথে বাঁধা।


মন্তব্য

স্নিগ্ধা এর ছবি

খুব সম্ভবত আপনার ঝরঝরে অনুবাদের জন্যই, চৈনিক কৌতুকগুলো মজার লাগলো হাসি

কীর্তিনাশা এর ছবি

কি যে কন স্নিগ্ধা দি! আমার অনুবাদ আবার ঝরঝরে?! আসলেই আমি আমার সাম্প্রতিক লেখার মান নিয়ে সন্তুষ্ট না।
তবুও আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

পলাশ দত্ত এর ছবি

আমি কি পাথরটার কাছে ১০ ইঞ্চি 'Pianist' চেয়েছিলাম??
[i]

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

দেবোত্তম দাশ এর ছবি

পুরুষাঙ্গ
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি

------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !

পলাশ দত্ত এর ছবি

আমি কি পাথরটার কাছে ১০ ইঞ্চি 'Pianist' চেয়েছিলাম??
[i]

==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু

তানবীরা এর ছবি

এটা আমিও বুঝিনি।
তানবীরা
---------------------------------------------------------
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে

*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়

দেবোত্তম দাশ এর ছবি

উপরের টা পডেন
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি

------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !

দেবোত্তম দাশ এর ছবি

উপরের টা পডেন
------------------------------------------------------
স্বপ্নকে জিইয়ে রেখেছি বলেই আজো বেঁচে আছি

------------------------------------------------------
হারিয়ে যাওয়া স্বপ্ন’রা কি কখনো ফিরে আসে !

কীর্তিনাশা এর ছবি

@পলাশ দত্ত, তানবীরা,

দেবুদার এমন উত্তরের পরও আপনাদের বুঝতে সমস্যা হলে, লীলেন ভাই'র মন্তব্য দেখতারেন। দেঁতো হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

অতন্দ্র প্রহরী এর ছবি

ক্যান্টনমেন্টে জ্যামে আটকে থাকা অবস্থায় আপনার কৌতুকগুলো পড়লাম। মজা পেলাম অনেক। যে সিরিয়ালে ভাল লাগল: ৩,১,২।কালেকশনে আছে নাকি আর? দেঁতো হাসি ______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?

কীর্তিনাশা এর ছবি

আছে আছে, আমার ভান্ডার পুরা পরিপূর্ন বলতারেন। দেঁতো হাসি
পোস্টামুনে সময় করে!!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

রিনি এর ছবি

সব গুলা জোকস ভয়াবহ, last two jokes are really scary.. i got scared:-(

কীর্তিনাশা এর ছবি

বলেন কি!! অ্যাঁ
তাইলে নিশ্চই আপনি প্রাপ্তবয়স্ক না। হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

পরিবর্তনশীল এর ছবি

ভালা লাগছে।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল

কীর্তিনাশা এর ছবি

দেঁতো হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

মাহবুব লীলেন এর ছবি

পিয়ানিস্টটা ইংরেজিতে না চেয়ে যদি বাংলায় চাইতো তাহলে আর কিছু না হোক প্রচুর ধনদৌলতের মালিক হতে পারতো লোকটা

অছ্যুৎ বলাই এর ছবি

সুন্দর'বনে'ও পাঠিয়ে দেয়া হতে পারতো লোকটাকে।

---------
চাবি থাকনই শেষ কথা নয়; তালার হদিস রাখতে হইবো

অনিকেত এর ছবি

হা হা হা
এইটা অসাধারন বলেছেন----

কীর্তিনাশা এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

রায়হান আবীর এর ছবি

কৌতুক মজা হয়েছে এবং রোজাও ভাইঙ্গা গেছে। যাই গিয়া পানি খাই....

প্রথমটা আগে শুনছিলাম এইখানে =============================
তু লাল পাহাড়ীর দেশে যা!
রাঙ্গা মাটির দেশে যা!
ইতাক তুরে মানাইছে না গ!
ইক্কেবারে মানাইসে না গ!

কীর্তিনাশা এর ছবি

এই লাইগাই তো মুরুব্বিরা কয় - রোজা বাচ্চা পোলাপাইনের জন্য না।
তিনটা কৌতুক পইড়াই ঠুস্ !!
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

বিপ্লব রহমান এর ছবি

জট্টিল! খাইছে

তিনটি চৈনিক শাস্তি'প্রাপ্ত বালকটি, ওরফে সেই তবলা বাদক আমাদের হের ধূ. গো. নয় তো? চোখ টিপি


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- ঈমানে কই আমি কখনো চীন দেশে জ্ঞানাহরণে যাই নাই। তবে শোনার শোনা শুনি কোনো এক সাংবাদিক রহমান সাহেব নাকি কাছাকাছি এক ঘটনার শিকার হয়েছেন সাম্প্রতিক, সত্যি নাকি বিপ্লবী ভাই! চোখ টিপি
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

কীর্তিনাশা এর ছবি

বিপ্লব ভাই, ধুগো ভাই,

আপনারে কে কোথায় কিভাবে ডুবে ডুবে জল খাইসেন তার বিস্তারিত বিবরন দিয়া জলদি সচলে পোস্ট মারেন।

ইহা হইলো - জনগনের জানিবার অধিকার, যাহা আপনারা কিছুতেই খর্ব করিতে পারেন না।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

দুর্দান্ত এর ছবি

মাইনকা চিপার নতুন ভার্সান : বিচিফাঁড়া গিট্ঠু।

কীর্তিনাশা এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি
মন্তব্যে আপনারে গুল্লি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

মুশফিকা মুমু এর ছবি

হায় আল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ, লাস্টের টা পড়ে আমি দারুন ভয় পাইসি ইয়ে, মানে...
প্রথমটা পড়েছিলাম আগেই কিন্তু দ্বিতীয়টা পড়ে মজা পাইসি হিহিহি হো হো হো
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে ‍‍

কীর্তিনাশা এর ছবি

এতো দেখি ত্রিমুখি অনুভুতি!!! অ্যাঁ

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

নজমুল আলবাব এর ছবি

আমি ইফতারির পরে পড়ছি। চোখ টিপি

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

কীর্তিনাশা এর ছবি

বাউল ভাই তো তাইলে বাঁইচা গেছেন। দেঁতো হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

ভূঁতের বাচ্চা এর ছবি

আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লাগছে নম্বর তিন।
তিনটা আসলে ছিল তিন ধরনের মজার।
ভাইজানের কি চৈনিক ভাষার উপর দখল সত্যি আছে নাকি ?

--------------------------------------------------------

কীর্তিনাশা এর ছবি

ধন্যবাদ ভূঁত ভাই।

জানি বৈকি চৈনিক ভাষা, এই যে কইতাছি শুনেন -
ইং ব্লান চ্যান চি !!!

কি বুঝছেন কিছু ?! চোখ টিপি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

জুলিয়ান সিদ্দিকী এর ছবি

হো হো হো
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!

কীর্তিনাশা এর ছবি

হো হো হো গড়াগড়ি দিয়া হাসি চোখ টিপি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

আবু রেজা এর ছবি

ছাড়েন হে কীর্তিমান আরো চৈনিক জোকস ছাড়েন।

যে জন বঙ্গেতে জন্মি হিংসে বঙ্গ বাণী
সে জন কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি।।

কীর্তিনাশা এর ছবি

ছাড়ুম রেজা ভাই, অবশ্যই ছাড়ুম। এট্টু অপেক্ষা করেন। দেঁতো হাসি

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

খেকশিয়াল এর ছবি

সবগুলাই শুনছিলাম, আবার পইড়া মনে পড়লো, জোশ !

------------------------------
'এই ঘুম চেয়েছিলে বুঝি ?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

কীর্তিনাশা এর ছবি

ধুরো শিয়াল ভাই!!
আপনার লগে খেলুম না যান! মন খারাপ
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

বিপ্রতীপ এর ছবি

গড়াগড়ি দিয়া হাসি
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
http://biprodhar.com

কীর্তিনাশা এর ছবি

হাসিহো হো হোগড়াগড়ি দিয়া হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

আকতার আহমেদ এর ছবি

গুল্লি

কীর্তিনাশা এর ছবি

থ্যাঙ্কু!! দেঁতো হাসি
-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

অতিথি লেখক এর ছবি

টেস্টিকলগুলা বাধলো ক্যমনে?
এটা কিভাবে সম্ভব?

কীর্তিনাশা এর ছবি

খুবই জট্টিল প্রশ্ন।
চিন্তায় ফালায়া দিলেন দেখি। চিন্তিত

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।