সচলায়তনের ব্যাপারে কোন বিষয়গুলো সত্য?

সচলায়তনের এক বছর উপলক্ষ্যে সচলায়তনের ব্যাপারে কোন বিষয়গুলো আপনাদের ঠিক মনে হয় সেগুলো বাছাই করুন। সচলায়তনের ব্যাপারে কতগুলো স্টেইটমেন্ট দেয়া হচ্ছে। আপনার যেটা ঠিক মনে হয় সেটা বাছাই করুন। অনেকটা সত্য-মিথ্যা বাছাইয়ের মত। সত্য হলে টিক চিহ্ন, মিথ্যা হল খালি।

Choices

দুঃখিত, এই পোস্টে আপনার ভোট গৃহীত হবে না।

মন্তব্য

রানা মেহের এর ছবি

ডুয়েল পোস্টিং নিয়ে কীসের এতো সমস্যা
আমার মাথায় খেলেনা।
হিমু বলেছেন পন্চাশ বার ব্যাখ্যার কথা।
আমার তো মনে হয় আমি এ ব্যাখ্যা পাঁচশ বার শুনেছি।
এবং যথেস্ট স্পস্ট ও গ্রহনযোগ্য ব্যাখ্যা মনে হয়েছে।

রেটিং সিস্টেম ভালো।
তবে এইটুকু একটা পেইজে তিনটা রেটিং
একদম অপ্রয়োজনীয়।
ছবি যোগ করর পদ্ধতি আরেকটু সহজ করা যায়কি?
-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

-----------------------------------
আমার মাঝে এক মানবীর ধবল বসবাস
আমার সাথেই সেই মানবীর তুমুল সহবাস

আলমগীর এর ছবি

দেখতে পাচ্ছি এখানে অনেকে আছেন যারা টেকনিক্যাল ত্রুটিগুলো সারাতে পারবেন। সাইট চালু রাখার জন্য এর চেয়ে ভাল আর কী চাই।

আরেকটা সাজেশন: জাভাস্ক্রিপ্টগুলোকে কম্প্রেস করে দিতে পারেন। এতে দ্রুত লোড হবে। ৩০কেবির ফাইলকে ২/৩কেবি করা বিচিত্র না।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

১। সচলায়তন বাংলা ব্লগগুলোর মধ্যে সেরা
৮৪% (৩২টি ভোট)

২। লেখক স্বাধীনতা রক্ষিত হয়
৪৭% (১৮টি ভোট)

৩। খুবই চমৎকার স্পিড, সচলায়তনের পেইজ লোডে কোন সমস্যা হয় না
৪২% (১৬টি ভোট)

৪। সব এক পেশে সাহিত্যঘেষা লেখা, বৈচিত্র্য নেই
৩৯% (১৫টি ভোট)

৫। সচল নির্বাচনের ব্যাপারে অতিরিক্ত কড়াকড়ি করা হয়
৩৭% (১৪টি ভোট)

৬। ফালতু ইন্টারফেইস, কিচ্ছু ঠিক মতো কাজ করে না
৮% (৩টি ভোট)

৭। পরিবেশ খুব বাজে, যে যা খুশী বলতে পারে
৩% (১টি ভোট)

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

দিগন্ত এর ছবি

ফলাফল পজিটিভ কারণ তিনটে পজিটিভ পয়েন্টই নেগেটিভগুলোর চেয়ে বেশী ভোট পেয়েছে।


হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

আরিফ জেবতিক এর ছবি

শনিবারের ব্লগ আড্ডায় এসব জিনিস কিছু উঠে এসেছিলো - যেটা চোখে পড়েছে।

সুবিনয় মুস্তফির এই কথাগুলোতে ভুল বুঝাবুঝির অবকাশ আছে বলে আমার মনে হচ্ছে । যদি গত রবিবারের ( শনিবারের নয় ) লন্ডনের ব্লগাড্ডার কথা মিন করা হয়ে থাকে ( আমার তাই ধারনা ) তাহলে বলতে হয় , এধরনের কোন কথাবার্তা হয়েছে বলে আমার মনে পড়ছে না ।

সেখানে সচলের পাশাপাশি সামহোয়্যার এবং আমারব্লগ এর ব্লগাররাও ছিলেন , সুতরাং সেখানে এধরনের কোন কথাবার্তা হওয়ার সুযোগও ছিল না , উচিতও হতো না ।

হয়তো আমরা পৌছার আগে এ ধরনের কোন কথাবার্তা হলেও হতে পারে , কিন্তু আমি যতোক্ষন ছিলাম তখন মূলত : আমাদের আড্ডাটা ছিল লন্ডনের বাঙালি সমাজ ভিত্তিক ।
-----------------
ভোট দিয়েছি , এর বাইরে মন্তব্য করতে চাইছি না ।

জুলিয়ান সিদ্দিকী এর ছবি

এরই মধ্যে আমার মনের কথাগুলোও অন্যান্য সচল বন্ধুরা প্রকাশ করে ফেলেছেন। এখন আমার বাকি বিষয় হচ্ছে কমগুরুত্বপূর্ণ (হয়তো গুরুত্বপূর্ণ) বিষয় যে, মাঝে মাঝে পোস্টের সঙ্গে অডিও ভিডিও আপলোড করা হয়। সেগুলো ডাউনলোডের কোনো ব্যবস্থা নেই। থাকলে সেটা খুবই প্রত্যাশিত একটা ব্যাপার হবে।
উদাহরণ: কনফুসিয়াসের পোস্টের গানটি। লিংক নেই। ডাউনলোড অপশন নেই।

____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।

___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!

রণদীপম বসু এর ছবি

সচল হওয়া অন্যের ইচ্ছায় আর সচল থাকা নিজের ইচ্ছায়, এ দুটোর মধ্যে কোনটিকে সচলায়তন প্রাধান্য দেয় ?
ভানুর কৌতুকের মতো প্রশ্নোত্তর পর্ব হয়তো এগিয়ে যেতে থাকবে। তাই উত্তর না পেলেও ক্ষতি নেই। তবে আমি সচল হই বা না হই, স্বীকার করতে বাধা নেই, সচলায়তন এখনো একটা রুচিশীল ব্লগ। যদিও প্রযুক্তিগত বিষয়টিকে সম্ভবত সচল কর্তৃপক্ষ হৃদয় দিয়ে ভাবার অবকাশ পাচ্ছেন না। এ ক্ষেত্রে মনে হয় সন্তোষ প্রকাশের সময় এখনো আসে নি।
আশার নাম মৃগতৃষ্ণিকা।

-------------------------------------------
‘চিন্তারাজিকে লুকিয়ে রাখার মধ্যে কোন মাহাত্ম্য নেই।’

হিমু এর ছবি

আপনার ডান পা-টা কাটলে ভালো, নাকি বাম পা-টা, কোনটাকে প্রাধান্য দেন হাসি?

প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতাটুকু সহ্য করে নিন আরো কিছুদিন। কর্তৃপক্ষের চেষ্টা মনে হয় অব্যাহত আছে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

দ্রোহী এর ছবি

ভুট দিছি।

হিমুর বক্তিমার সাথে সহমত।


কি মাঝি? ডরাইলা?

সুবিনয় মুস্তফী এর ছবি

প্রথমেই বলে রাখি সচলকে আমি নিজের আপন জায়গা বলেই ভাবি। তাই এরপরে যদি কিছু ক্রিটিসিজম করি, সেটা সেই দাবী থেকে করি। সাইটের উৎকর্ষ আমরা সবাই দেখতে চাই বলেই আমার বিশ্বাস।

বিষয়ের বৈচিত্র্যের যে অভাবের কথা দিগন্ত, বিপ্লব ভাই বা থার্ড আই বলেছেন, তার সাথে মোটামুটি একমত। কিন্তু এর প্রতিকার কি আমার জানা নেই। নতুন লেখকদের মধ্যেও তেমন একটা ব্যতিক্রমী কন্ঠ পাওয়া যাচ্ছে না আসলে।

নতুন লেখক আহবানে টাইট দেওয়া আছে, তাতে কোন সমস্যা নেই। লেখার মান দেখেই লেখক ঢুকতে দেওয়া উচিৎ। তবে পুরাতন লেখকদের থেকে কেউ কেউ নানা কারনে চলে গেছেন, এই জিনিসটা খারাপ লাগে। এদের মধ্যে কেউ কেউ আহত বোধ করেও সচল ছেড়ে দিয়েছেন, যেটা আরো দুঃখজনক। অনেকে হয়তো একেবারে চলে যাননি, কিন্তু লেখার ফ্রিকোয়েন্সি কমিয়ে দিয়েছেন অনেকটা।

যেমন আজকে নুশেরা তানজীনের পেজে গেলাম - তার মাকে নিয়ে এমন অসাধারণ লেখাটা যেই লেখিকা লিখেছিলেন, সচলের অল-টাইম সেরা লেখাগুলোর একটা - সেই লেখিকাও নেই, তার পেজের সব লেখাও তিনি মুছে ফেলেছেন। কারন জানি না। পুরাতনদের মধ্যে সুশান্ত, অলৌকিক হাসান - এরা লং-টার্ম ব্লগার, ব্লগের সাথে দীর্ঘদিন যোগাযোগ ছিল তাদের। তাদেরকেও হারিয়েছি।

এসব বিষয়ে কর্তৃপক্ষের মনোভাব কি তা জানি না, কিন্তু তারা যেন স্বেচ্ছায় ব্লগার বিদায় হওয়া বিষয়ে অ্যারোগ্যান্ট না হন, সেই অনুরোধ থাকবে। শনিবারের ব্লগ আড্ডায় এসব জিনিস কিছু উঠে এসেছিলো - যেটা চোখে পড়েছে।

এইখানে ডুয়েল পোস্টিং-এর পুরানো ইস্যুটা আবার উঠে এসেছে। একেক মানুষের জন্যে একেক নিয়ম, এমন অভিযোগ রয়েছে - বা হয়তো ব্লগাররাই নিয়ম বুঝতে ভুল করেছে। এখানে স্বচ্ছতা এবং বিশেষ করে consistency-র অভাব লক্ষনীয়। কেউ কেউ সচলে পুরাতন পোস্ট রিসাইকেল করেছেন। কেউ কেউ একই পোস্ট একাধিক জায়গায় একই সময় ছাপিয়েছেন কিন্তু কিছু হয়নি - তাসনীম খলিল নিয়ে লেখাটি সম্ভবত এমন ছিল - অন্য ব্লগাররা এরকম উদাহরণ আরো জানতে পারেন।

এই গেল এক সেট। আবার আরেক সেটের বেলায় সম্পূর্ণ ভিন্ন নিয়ম খেটেছে। ডুয়েল পোস্টিং করে যারা আকারে-ইংগিতে চোখ রাঙানো খেয়েছেন বা বিষদ নিয়মের লিস্টি শুনেছেন, তারা খটকাবোধ করেছেন, এবং সেটা তাদের লেখায় (বা লেখার অভাবে) প্রতিফলিত হয়েছে।

এই পোস্টে এসব কিঞ্চিত অপ্রীতিকর বিষয় নিয়ে খোলাখুলি আলাপ করলাম, তাই পাঠক ও সংশ্লিষ্ট সকলের কাছে ক্ষমা চাইছি। সাধারণত বলা হয়, ইস্যু থাকলে ব্যক্তিগত যোগাযোগ করতে। সেই রাস্তায় না গিয়ে এখানেই বললাম, তাই কেউ কিছু মনে নিয়েন না। যারা গেছে তারা হয়তো আর কোন দিনই ফিরবে না। কিন্তু অস্বচ্ছ নিয়ম আর নিয়মের প্রয়োগে consistency-র অভাব, এই দুটো বিষয়ে কর্তৃপক্ষের সজাগ থাকা উচিত বলে মনে করি।

-------------------------
হাজার বছর ব্লগর ব্লগর

হিমু এর ছবি

আমার মনে হয় নতুন করে এই পুরনো বিষয়ের পুনরুত্থাপন হওয়ায় আবারও সেই পুরনো কনফিউশন এবং কচলাকচলির একটা সম্ভাবনা থেকে যায়, তাই মডারেটরদের পক্ষ থেকে একটা ব্যাপার স্পষ্ট করি। সচলায়তনে ডুয়াল পোস্টিঙের ব্যাপারে কম করে হলেও পঞ্চাশবার আলাদা আলাদা ভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একান্নতমবার করলেও সমস্যা নেই, যেহেতু আমরা একান্নবর্তী পরিবার :)।

নিয়মটা ব্যাখ্যার আগে নিয়মের প্রয়োগের কথা বলি। ডুয়াল পোস্টিং সম্পর্কে একটা সচেতনতা তৈরির চেষ্টাও সচলায়তনের শুরুতে করা হয়েছিলো, এ নিয়ে বিস্তর আলাপ আলোচনা হয়েছে। ডুয়াল পোস্টিং কী জিনিস, তা পরিষ্কারভাবে ব্যাখ্যা করে বলা হয়েছে। ধীরে ধীরে, সময়ের সাথে ডুয়াল পোস্টিং সম্পর্কে সচলায়তনের নিয়ম প্রয়োগ কঠোরতর এবং ত্বরিত হয়েছে। একটা সময় ডুয়াল পোস্টিঙের প্রসঙ্গ নিয়ে সচলে, মেসেঞ্জারে, ফোনে, সামনাসামনি কথা হয়েছে ব্লগারদের সাথে। কাজেই এই জিনিসের মিসইন্টারপ্রিটেশন কেউ করে থাকলে তা বিস্ময়কর। তারপরও তার সুযোগ থেকে যায় ব্যাপারটা বোঝার, যে কোন সময় মডারেটরদের প্রশ্ন করে। নতুন সদস্যদের শুরুতেই এ ব্যাপারে এখন জানানো হয়, এবং তাঁরা এই অপকর্ম না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েই সচল হন।

সচলে প্রকাশিত পোস্ট একই সময়ে, বা স্বল্প সময়ের ব্যবধানে (এই স্বল্প সময় এখন ৭২ ঘন্টায় এসে ঠেকেছে) অন্য কোন কমিউনিটি ব্লগে প্রকাশিত হলে তাকে আমরা ডুয়াল পোস্টিং বলছি। ডুয়াল পোস্ট সচলের প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়। এটাই এখন সচলের রীতি।

পুরনো লেখা বা পোস্ট রিপোস্ট করার ব্যাপারে শৈথিল্য থেকেই যায়। ধরা যাক আজ এমন কোন প্রসঙ্গ বা পরিস্থিতির অবতারণা ঘটলো, যার সাথে প্রাসঙ্গিক একটি লেখা সুবিনয় দশ বছর আগে তাঁর বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যাগাজিনে, পাঁচ বছর আগে কোন পত্রিকায়, দুই বছর আগে তাঁর অন্য কোন ব্লগে প্রকাশ করেছেন। সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি তা রিপোস্ট করতে পারেন। এটি ডুয়াল পোস্টিং হিসেবে গণ্য হবে, যদি সচলে তা রিপোস্ট করার পাশাপাশি বা স্বল্প সময়ের ব্যবধানে অন্য কোন ব্লগে তিনি প্রকাশ করেন। তখন আবারও সেই নিয়মের প্রয়োগ, পোস্টটি প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেয়া হবে।

অর্থাৎ, সচলে প্রকাশিত কোন লেখা কমপক্ষে ৭২ ঘন্টার জন্যে অনন্য থাকতে হবে। এই নিয়মটিই মেনে চলার জন্যে অনুরোধ জানানো হয় সদস্যদের। নিয়মটির ব্যতিক্রম ঘটলে তা সংশ্লিষ্ট ব্লগারকে জানিয়ে প্রথম পাতা থেকে সরিয়ে দেয়া হয়।

এখন আসি ব্যতিক্রম প্রসঙ্গে। কখনো কখনো ব্যতিক্রম ঘটে, অনিচ্ছাবশত। সচলের সহৃদয় ব্লগাররা অনেকে মেসেজ করে তা আবার আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন, আমরা যত দ্রুত সম্ভব নিয়মটি তখন প্রয়োগ করি। আবার দুয়েকটি ক্ষেত্রে কিছু বিশেষ তথ্যের দ্রুত বিস্তারের জন্যে ডুয়াল পোস্টের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম অনুসরণ করা হয়, কিন্তু এমন পরিস্থিতিও হাতে গোণা, তিন বা চারবার এমনটি হয়েছে। প্রতিবারই পোস্টের বিষয়বস্তুর গুরুত্ব বিচার করেই এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।

এবার আসি যারা এ নিয়ে অসন্তুষ্ট হয়ে সচল ছেড়েছেন, তাদের প্রসঙ্গে। তাদের মধ্যে কয়েকজন তর্ক শুরু করে দিয়েছিলেন, নিয়ম প্রয়োগে অনিয়ম কেন হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে দুটি কথা বলা যায়। নিয়ম ফেলে কেন অনিয়মকেই অনুসরণ করতে হবে? আর অনিয়ম যখন হয়, সেই অনিয়মের প্রতিকারে কেন তিনি সহায়তা করবেন না?

যারা গেছেন, তাদের অনেকেই নিজের পোস্ট মুছে দিয়ে চলে গেছেন। একবার সচল হলে কারো পোস্ট সচলায়তনের মডারেটররা মোছেন না, বড়জোর তার অ্যাকাউন্টে প্রবেশাধিকার সীমিত করে দেন। কেউ নিজের পোস্ট মুছে তার নিজের অ্যাকাউন্ট বাতিল করার কথা জানিয়ে চলে গেলে কী করা যেতে পারে?

সচলায়তনের নিয়মের প্রতি আমরা সবাই যত্নশীল। কিছু নিয়ম না থাকলে কোন কিছুই শেষ পর্যন্ত পরিচ্ছন্ন থাকে না। আমরা সচলের পরিচ্ছন্নতার প্রশংসা করবো, কিন্তু নিয়ম মানার বেলায় হুঙ্কার দিয়ে ঝগড়া করবো, এ তো হতে পারে না।

কাউকে একটি নিয়মের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়া আর চোখ রাঙানো এক জিনিস নয়। সচলের মডারেটররা অনেক চোখ রাঙানো মেসেজ পেয়েছেন, সেসব নিয়ে শনিবারের আড্ডায় হাল্লাচিল্লা হয় না বলে নেপথ্যেই থেকে যায় সেসব মস্তানির ইতিহাস। অ্যাট দ্য এন্ড অব দ্য ডে, এখানে আমরা সবাই সবার প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন। এই ভাব যেচে পড়ে কেউ নষ্ট করলে কিছু করার থাকে না। কেউ যদি ভাবেন, কোন এক মডারেটরকে ধমক দিয়ে সচলের নিয়ম পাল্টে ফেলবেন, তাঁর প্রত্যাশা পূরণ হবে না । এ কাজটি এ পর্যন্ত পাঁচজন করেছেন, তারা আর সচলে নেই। সচলায়তন থেকে স্বেচ্ছায় বিদায় নেয়ার পরও যে সচলায়তনের নিয়ম সম্পর্কে তাদের এত আগ্রহ, এত নজরদারি, এবং শনিবারের আড্ডায় এত অনুযোগ, জেনে কিছুটা বিস্মিত হচ্ছি।

আশা করি স্পষ্ট করতে পারলাম সবকিছু। এ প্রসঙ্গটা দুইদিন পর পর লাশের মতো ভেসে ওঠে, দেখে বিরক্ত লাগে। আরো কোন জিজ্ঞাসা থাকলে জানান, আজই কনফিউশন দূর করি।


হাঁটুপানির জলদস্যু

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

হিমুর সাথে ১০০০% একমত ।

পুনশ্চ ঃ
ডুয়াল পোস্টিংঃধরি মি X এর একটি লেখা আমি আমার গবেষনার রেফারেন্স হিসেবে cite করব । এখন, যদি তার ঐ লেখা একাধিক সাইটে/ব্লগে প্রকাশিত হয় তা ৭২ ঘন্টা আগে পরে হোক না কেন তবে আমি কি সোর্স হিসেবে ঐ শতাধিক সাইটের/ই ফোরামের/ব্লগের নাম ব্যবহার করব আর যদি তাই করি তবে তা কি ভাল দেখাবে আর লেজ কি বড় হয়ে যাবে না ?তাছাড়া প্রথম প্রকাশিত সোর্সই যদি ব্যবহার করি তবে প্রশ্ন হল প্রথম প্রকাশিত সোর্স কোনটা আর তা জানার উপায় কি ?

২। পুরনো লেখা বা পোস্ট রিপোস্ট করার ব্যাপারে হিমুর বক্তব্যই আমার বক্তব্য ।
*********************************************
A life unexamined is not worthliving.-Socrates

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

সবজান্তা এর ছবি

মুস্তফী ভাই এর সাথে সহমত। বিশেষত, নুশেরা আপুর লেখাগুলি অসাধারণ ছিলো। উনার চলে যাওয়া এবং লেখাগুলি মুছে দেওয়া , অন্তত ব্যক্তিগত ভাবে আমার কাছে বিরাট ক্ষতি


অলমিতি বিস্তারেণ

হিমু এর ছবি

এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট ব্লগার ভালো বলতে পারবেন। তিনি কেন বিরতি দিলেন, তা মডারেটরদের চেয়ে তিনি ভালো বলতে পারবেন।


হাঁটুপানির জলদস্যু

খেকশিয়াল এর ছবি

সচলের মেইন ব্যানারটা < img > ট্যাগে থাকার ফলেই প্রতি নতুন পেজ লোডে ব্যানারটা প্রতিবার লোড হয়, আপনাদের যাদের স্পীড বেশি তারা হয়ত ব্যাপারটা বুঝতে পারেন না । img হিসেবে না থেকে যদি ব্যানারটা css ফাইলে background হিসেবে থাকত তাহলে css একবার লোড হয়ে নিলেই এই সমস্যাটা আর হত না, আর ব্যানার প্রতিবার চেঞ্জ করার সময় css এ গিয়ে বদলালেই হল, এই ব্যাপারে ডেভুদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি ।

-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'

-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

এই ব্যাপারটা দেখবোনে।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

মুজিব মেহদী এর ছবি

সম্ভবত স্পিডের বাজে অবস্থার কারণেই হবে, মাঝে মাঝে লেখার প্রতি লাইনের রাইট মার্জিনের এক দুটো করে শব্দ ডিসপ্লে হয় না। স্টপ করে রিফ্রেস বাটনে ক্লিক করলে অনেক সময় ঠিক হয়, অনেক সময় হয় না। তখন অনুমান করে করে পড়ি যে, এখানে হয়ত এরকম একটা শব্দ আছে। এতে, বলাই বাহুল্য, লেখার পুরো সৌন্দর্যটা অনাবিষ্কৃত থেকে যায়। বলা ভালো, এরকম অভিজ্ঞতা আমার অন্য কোনো বাংলা ব্লগসাইটের ক্ষেত্রে হয় নি।

সচলায়তনে কি খণ্ড ত (ৎ) কখনোই লিখতে পারব না? সামহ্যোয়ার থেকে অনেক দিন আগেই এ সমস্যা দূর করা সম্ভব হয়েছে, সচলায়তন থেকে কেন করা যাবে না?

ও, বলতে ভুলে গেছি যে, আমার ভোট আমি দিয়েছি।

................................................................
আমার সমস্ত কৃতকর্মের জন্য দায়ী আমি বটে
তবে সহযোগিতায় ছিল মেঘ : আলতাফ হোসেন

... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ... ...
কচুরিপানার নিচে জেগে থাকে ক্রন্দনশীলা সব নদী

হিমু এর ছবি

ফায়ারফক্সে খন্ড ৎ নিয়ে সমস্যাটা হয় না। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে হয়। আর শব্দ গায়েব হয়ে যাবার সমস্যাটা আমি কোন ব্রাউজারেই পাইনি। আর কারো কি এটা হয়?


হাঁটুপানির জলদস্যু

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍পড়ার সময় চোখের আরামের জন্য আমার কাছে বিশাল ফ্যাক্টর ফন্ট। ফায়ারফক্সে সচলায়তন যে-ফন্টে দেখায়, তার চেয়ে ঢের মনোরম Maxthon-এর ফন্ট।

উদাহরণ দেখুন:

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

ইশতিয়াক রউফ এর ছবি

দেখে সুতন্বী মনে হচ্ছে। আমি বিবিসি বাংলার ওয়েবপেজ থেকে "সুতন্বী-ওএমজে" ইন্সটল করে সেটা ব্যবহার করি ফায়ারফক্স-এ। এই ছবিটার মতই দেখায়।

সংসারে এক সন্ন্যাসী এর ছবি

‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍এই ফন্টটি ইনস্টল করা আছে আমারও। তাহলে ফায়ারফক্স তা দেখায় না কেন, বলতে পারবেন?

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
মৌমাছির জীবন কি মধুর?

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু? চিন্তিত

হিমু এর ছবি

ফায়ারফক্সের অপশনসে গিয়ে আলাদাভাবে বাংলার জন্যে এই ফন্টটা সেট করে দিতে হবে, নইলে বাই ডিফল্ট সেই কুচ্ছিত বৃন্দ ফন্টটা দেখাবে।


হাঁটুপানির জলদস্যু

শেখ জলিল এর ছবি

মন্তব্য নেই। ভোট দিলাম।

যতবার তাকে পাই মৃত্যুর শীতল ঢেউ এসে থামে বুকে
আমার জীবন নিয়ে সে থাকে আনন্দ ও স্পর্শের সুখে!

থার্ড আই এর ছবি

কবিরা মাইন্ড খাইয়েন না। আমি কবিতা না লিখলেও কবিতার ভালো পাঠক। তবে ,একই দিনে প্রথম পাতায় গন্ডায় গন্ডায় কবিতা না আসলে ভালো লাগবে। এক্ষেত্রে লেখকরা নিজেরাই একটু সচেতন হলে একটু দেখে শুনে যদি কবিত ছাড়েন তাহলে ভালে হয়।

বিশেষ বিশেষ দিনে ( বিজয় দিবস , স্বাধীনতা দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারী....) প্রথম পাতায় একই টাইপ লিখা এসে ভরে যায় এক্ষেত্রে একটু বৈচিত্র আনতে লেখকরা যদি একই বিষয় নিয়ে রিপিট না করে ভিন্ন ধর্মী লেখা নিয়ে আসেন তাহলে পাঠক হিসাবে কেউ ক্লান্ত হবেন না।

আপাতত আর কিছু মনে আসছে না । মনে পড়লে আওয়াজ দিমু।

-------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

বিপ্লব রহমান এর ছবি

অনেকটাই একমত@ দিগন্ত@ থার্ডআই।
শুধু কবিতা নয়, গল্প, অনুগল্পের বাড়াবাড়ি রকম আধিক্যে প্রায়ই হাঁফ ধরে যায়। সেই রকম তাজা ভিন্নস্বাদের লেখা সচলে প্রায় আসছে না। তারমানে কোনো মতেই এই নয় যে, আমি সাহিত্য-বিমুখ কোনো প্রাণী।

এই নিয়ে কিছুদিন আগে-- সচলে এ কী দেখি! --শিরোনামে একটি লেখা লিখেছিলাম। ওই লেখায় আমি একজন সাধারণ পাঠক হিসেবে প্রিয় বাংলা ব্লগটির কাছে আমার পাঠ চাহিদা বা ব্যক্তিগত পাঠরুচির বিষয় তুলে ধরতে চেয়েছি। লেখাটির ক্যাটাগরি ছিলো--ব্লগরব্লগর, প্রাপ্তমনস্ক ও বিতর্ক।

সকলের প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই বলছি, অনেকেই দ্বিমত পোষণ করে নানা মন্তব্য করেছেন, সুস্থ্য বিতর্কও হয়েছে। এটি হতেই পারে, বরং এটি স্বাভাবিকও বটে।

কিন্তু অনেক পুরনো সচলই (বোধগম্য কারণেই অতিথিদের কথা আপাতত: বলছি না) আর যা-ই হোক প্রাপ্তমনস্কতার পরিচয় দেননি! এর পরের বেশ কয়েকদিনও বিভিন্ন পোস্ট ও মন্তব্যে এর জের চলেছে।

তাহলে কেমনে কী? খাইছে
---
পুনশ্চ: সচলায়তনের কাছে একটি আব্দার:

আমার মতো ক্ষীণদৃষ্টির অনলাইন পাঠকের কথা মনে করে প্রতি পোস্টের সঙ্গে কি 'ছাপার উপযোগি সংস্করণ' এরকম কোনো স্বয়ংক্রিয় অপশন তৈরি করা যায়?

অনেক সময় কোনো লেখা হয়তো এখন পড়ার সময় নেই; তখন হয়তো ভাবলাম, লেখাটি প্রিন্ট করে নিয়ে যাই, পরে আয়েশ করে ধীরে-সুস্থে পড়বো। এখনকার অপশনে সরাসরি প্রিন্ট নিলে পোস্টের সঙ্গে পাঠকের মন্তব্যও প্রিন্ট হয়ে যায়। এতে প্রচুর কাগজের প্রয়োজন পড়ে।

কিন্তু প্রস্তাবিত অপশনে প্রিন্ট নিলে শুধু লেখাটিই প্রিন্ট হবে, মন্তব্য নয়।...

সচলের অনেক শুভ কামনা। অনেক ধন্যবাদ।


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...


একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...

থার্ড আই এর ছবি

অনেক সময় কোনো লেখা হয়তো এখন পড়ার সময় নেই; তখন হয়তো ভাবলাম, লেখাটি প্রিন্ট করে নিয়ে যাই, পরে আয়েশ করে ধীরে-সুস্থে পড়বো। এখনকার অপশনে সরাসরি প্রিন্ট নিলে পোস্টের সঙ্গে পাঠকের মন্তব্যও প্রিন্ট হয়ে যায়। এতে প্রচুর কাগজের প্রয়োজন পড়ে।

কিন্তু প্রস্তাবিত অপশনে প্রিন্ট নিলে শুধু লেখাটিই প্রিন্ট হবে,


সহমত।
---------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

-------------------------------
স্বপ্নকে ছুঁতে চাই সৃষ্টির উল্লাসে

দিগন্ত এর ছবি

আমি তো কমেন্ট পড়তেও ভালবাসি, কমেন্টও প্রিন্ট আউটের ব্যবস্থা থাকলে ভাল হয় - তবে ব্যাপারটা টেকনিক্যালি একটু শক্ত হয়ে যাবে।


হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

কীর্তিনাশা এর ছবি

সচলের কোন নেতিবাচক দিক এখনো আমার চোখে পড়েনি। তবে এর আকর্ষনী ক্ষমতাটা টের পাই প্রতিদিন। কবে সচল হবো বা আদৌ হবো কিনা এই চিন্তা মাথায় থাকে সারাক্ষন।

------------------------------------
সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে !

-------------------------------
আকালের স্রোতে ভেসে চলি নিশাচর।

লুৎফুল আরেফীন এর ছবি

স্পিড নিয়ে আমার বলার কিছু নেই। জার্মানীর অভিজ্ঞতা দেশের সাথে মেলানোর সময় এখনও হয় নাই।

তবে বাকি সব কিছু খুবই ভালো।
বৈচিত্র নিয়েও অভিযোগ নেই আমার।

মেসেজবক্সে একটা মেসেজ পড়ে আবার আনরিড করে রাখা গেলে ভালো হতো। সবসময় মেসেজ পড়ে উত্তর দেবার সময় থাকে না।

সবার জন্য শুভ কামনা।

___________________________
বুড়োরা সবাই সমস্বরে বললো, "নবজন্ম", আমি চাইলাম "একটা রিওয়াইন্ড বাটন"

আলমগীর এর ছবি

স্পিড নিয়ে একটা কথা:
ডিজাইনই এমন করা হয়েছে কিনা জানিনা তবে পেজের প্রতিটি লেখা মূলত দুইবার লোড হয়। একটা দেখা যায় আরেকটা জাভাস্ক্রিপ্টের কাছে থাকে উদ্ধৃতি দেয়ার জন্য। এটা অপচয়।

ধন্যবাদ।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

ঠিক ধরেছেন। শুধু ফায়ারফক্সে ঘটে এটা। তবে আরো ভালো করে ইনভেস্টিগেট করে দেখিনি।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

রায়হান আবীর এর ছবি

আমার একটাই কথা। সচল অনেক স্লো। আমার কচ্ছপ ইন্টারনেটে প্রায় ছয় মিনিট লাগে প্রথমবার লোড হতে। ফেইসবুকের চেয়েও বেশী। তবে একবার লোড হলে পরের পেইজ গুলা অপেক্ষাকৃত দ্রুত ব্রাউজ করা যায়।

---------------------------------
জানিনা জানবোনা... কোন স্কেলে গাইছে কোকিল
গুনিনা আমি গুনিনা...কার গালে কটা আছে তিল

দিগন্ত এর ছবি

সচল নির্বাচনের ক্ষেত্রে বৈচিত্রকে প্রাধান্য দেবার সময় এসেছে বলে মনে হয়। আমার মতে ব্লগে একটা সচল সার্ভে করে দেখে নিতে পারেন কজন রাজনীতি নিয়ে লেখেন, কজন অর্থনীতি কজন বিজ্ঞান নিয়ে, কজন সমাজ নিয়ে আর কজন কবিতা আর সাহিত্য লেখেন। এবার, দেখে নিতে পারেন আরো কি কি বিষয়ে লেখা পেলে ভাল লাগে। আর সেইসব বিষয়ের ভাল লেখকদের সচল হবার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া যায়। এখন সচলে খেলা, অর্থনীতি আর ফিল্ম রিভিউ লিখিয়েদের যথেষ্ট অভাব বোধ করি।

একই ভাবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের কিছু সচল হলে ভাল লাগে, সেইসব প্রান্ত থেকে কিছু বাংলা শুনতে ভাল লাগে।


হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

এটা একটা খুব ভাল সাজেশন।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

দিগন্ত এর ছবি

এটার একটা ভ্যারিয়েশন সহজেই প্রয়োগ করা যায় সাময়িকভাবে। প্রথম পাতায় বিষয় অনুসারে কয়েকটা পোস্ট থাকবে - বাঁ দিকের পেন-টাতে। তাহলেই লোকে বিভিন্ন বিষয়ে কিছু কিছু লেখা দিতে উৎসাহী হবে।


হাতি ঘোড়া গেল তল, মশা বলে কত জল।


পথের দেবতা প্রসন্ন হাসিয়া বলেন, মূর্খ বালক, পথ তো আমার শেষ হয়নি তোমাদের গ্রামের বাঁশের বনে । পথ আমার চলে গেছে সামনে, সামনে, শুধুই সামনে...।

নুরুজ্জামান মানিক এর ছবি

১। শুধু সচল হওয়ার জন্যই নয়
শিক্ষাকেন্দ্র/শিক্ষাগত যোগ্যতা ও ব্যক্তিগত পরিচিতি
মিডিয়া -অন্তর্জালে -ব্লগে বা অন্যকোথাও কাজে লাগে কিনা
তা' আমার জানা নেই
কারন গত বিশ বছর কোথাও আমাকে সিভি দিতে হয়নি
বা ব্যক্তিগত যোগাযোগও প্রয়োজন পড়েনি
সচলায়তনে তো নয়ই ।

********************************************* A life unexamined is not worthliving.-Socrates

নুরুজ্জামান মানিক
*******************************************
বলে এক আর করে আর এক যারা
তারাই প্রচণ্ড বাঁচা বেঁচে আছে দাপটে হরষে
এই প্রতারক কালে (মুজিব মেহদী)

নজমুল আলবাব এর ছবি

আরেকটু ফার্স্ট করা যায় না? চা ঠান্ডা হয়ে যায়।

ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল

রেনেট এর ছবি

ওমা অ্যাঁ
একবারের বেশি ভোট দেয়া যায় না! চিন্তিত
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

রেনেট এর ছবি

দিলাম ভোট হাসি
-----------------------------------------------------
We cannot change the cards we are dealt, just how we play the hand.

---------------------------------------------------------------------------
একা একা লাগে

অমিত আহমেদ এর ছবি

প্রচন্ড স্লো।
হোস্ট চেঞ্জ করার সময় হয়েছে।


ওয়েবসাইট | ফেসবুক | ইমেইল

কেমিকেল আলী এর ছবি

এস এম মাহবুব মুর্শেদ ভাই,
আমার জানা মতে আমি শুধু সামহোয়ারইনেই এখন থেকে ১০ মাসেরও বেশি সময় আগে একটা বিষয় নিয়ে লিখেছিলাম। আর তার কারনটাও আশা করছি আপনি জানেন। আর কোথাও কখনও বলেছি বা লিখেছি বলে আপাতত মনে পরছে না।

আর আমি যা বলেছি তা বলেই দিয়েছি তা আমার "ধারনা"। আপনারাই সঠিক তথ্যটা জানেন।

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

বিষয়টা নজরে আনার জন্য ধন্যবাদ। আর সাহস করে আপনার কাছে যেটা সত্য মনে হয় সেটা বলার জন্য বিশাল আরেকটা ধন্যবাদ।

সবার কাছে এ ব্যাপার ফিডব্যাকের জন্য অনুরোধ জানাই।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির

কেমিকেল আলী এর ছবি

সচল হওয়ার জন্য ইদানিং শিক্ষাকেন্দ্র ও ব্যক্তিগত পরিচিত বেশ কাজ করছে বলে আমার ধারনা।

আকতার আহমেদ এর ছবি

কেমিকেল আলী লিখেছেন :
সচল হওয়ার জন্য ইদানিং শিক্ষাকেন্দ্র ও ব্যক্তিগত পরিচিত বেশ কাজ করছে বলে আমার ধারনা।

কেমিকেল আলী'র "ধারণা"-র জবাবে আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানানোর দরকার মনে করছি -
আমার মনে হয় সচলায়তনে আমিই সবচে' কম পড়াশোনা করা সচল । পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে ইলেক্ট্রনিক্স এ ডিপ্লোমা করেছি যা সাধারণ উচ্চ মাধ্যমিক এর সমমান । যদিও এ পর্যন্ত কাউকে বলার দরকার পড়েনি আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা । আর ব্যক্তিগত পরিচয়ের কথা যদি বলা হয় .. তাহলে সচলদের মধ্যে আমার পুর্বপরিচিতের সংখ্যা ছিল শুন্য । অতিথি লেখক হিসেব লিখেছি.. পাঠক পড়েছে.. মন্তব্য করেছে..এবং একটা সময় পর সচল করা হয়েছে ।
এই হলো আমার যোগ্যতা, পরিচিতি এবং অচল (অতিথি লেখক) থেকে সচল হওয়ার কাহিনী !
সবার জন্য শুভ কামনা ।

সত্য-সুন্দরের জয় হোক
জয় হোক সচলায়তনের

কেমিকেল আলী এর ছবি

আপনি মনে হয় একটু বেশি বুঝে ফেলেছেন, আমার মন্তব্যে কোথাও শিক্ষাগত যোগ্যতার কথা বলা না হলেও আপনি জোর করে সেটা টেনে এনেছেন। আপনি মনোযোগ দিয়ে আবারও আমার মন্তব্য পড়ুন, আশা করি বুঝতে পারবেন।

আকতার আহমেদ এর ছবি

@কেমিকেল আলী
বেশী বুঝিনি.. কিছুটা ভুল বুঝেছি বলতে পারেন!
ভুল স্বীকার করেই বলছি.. বিশেষ কোন শিক্ষাকেন্দ্র'র না হয়েও এবং ব্যক্তিগত পরিচিতি না থাকার পরেও খুব স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় আমাকে অতিথি থেকে সচল করা হয়েছে বলেই আমার মনে হয় ।
উত্তর-প্রতি উত্তর না. নিতান্তই আমার নিজস্ব অভিজ্ঞতাটা জানানোর তাগিদ থেকেই এই মন্তব্য করা।
ভালো থাকবেন । শুভ কামনা আপনার জন্য !

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি

কেমিক্যাল আলী ভাই আপনার বেশ কয়েকটি ব্লগে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ব্যাপারে আপনার চরম বিদ্বেষ লক্ষ্য করেছি। আশা করি এই অবজার্ভেশন সেই বিদ্বেষ প্রসুত নয়।

তবে হলফ করে বলতে পারি ব্যক্তিগত পরিচয় বা বিশেষ প্রথিষ্ঠানের হলেই সচল করা হবে এই বিষয়টা যথেষ্ট পরিমানে এভয়েড করা হয়। প্রত্যেকটা সচল প্রচুর কাঠখড় পুড়িয়ে সচল হয়েছে। তাদের ডেডিকেশনে কোন দ্বিধা নেই আমাদের।

তবু সমস্যা থাকতেই পারে। অন্যান্য সচলদের এ বিষয়ে মুক্ত আলোচনা করার আহ্বান জানাই। আপনাদের কাছে কোন বায়াস আছে বলে মনে করলে জানান।

====
চিত্ত থাকুক সমুন্নত, উচ্চ থাকুক শির