রসখোর পাখিরা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২১/০১/২০১৫ - ৮:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC00144
মানুষ রস খায়। খেজুরের রসের কথা বলছি। রস খায় শিয়াল, বাদুড়, মৌমছি, পিঁপড়ে, মাছিতেও। রস খায় পাখিতেও। সে এক অভাবনীয় দৃশ্য!

DSC01076
শীতের বিকেলে গাঁয়ের পথে-মাঠে ঘুরতে বেরুবেন। সরষে ফুলের হলুদ দ্যুতি চোখ ধাঁধিয়ে দেবে আপনার। উত্তরের হিমেল বাতাস ছলকে ছলকে শীতের কামড় বসাবে আপনার শরীরে। অবশ্য গরম পোশাকে নিজেকে আবৃত করতে নিশ্চয়ই ভুলে যাননি আপনি। এরপর একটু মোঠো পথ ধরে হাঁটুন। রাস্তার দুধারে বুনো জংলার এখানে-সেখানে দেখবেন মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে খাপছাড়া কিছু খেজুর গাছ। ভাগ্য ভালো হলে আস্ত খেজুরবাগানও চোখে পড়তে পারে। নইলে ফসল খেতের মাঝে দেখবেন নিসঙ্গ খেজুরগাছ নীরবে তাঁর বেদনা জানাচ্ছে।

DSC00067
সন্ধ্যা তখনও নামেনি। তবে কিছুক্ষণ মাঠে থাকলেই দেখবেন কীভাবে শীতের শেষ বিকেলে ঝপ করে সন্ধ্যা নামে গাঁয়ের মাঠে।
নিঝুম সন্ধ্যায় পান্থ পাখিরা ঘরে ফিরছে। ঘর বলতে বাগান-আগান, বড় বড় গাছপালা। নীড় পাখিরা বাঁধে শুধু ডিম পাড়ার সময় হলে। তার আগে গাছের গাছের ডাল-পাতা, বাঁশবনের ঘন কঞ্চির আড়ালেই তাদের রাতের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। ঘোরলাগা সন্ধ্যায় যদি কোনও বাঁশবাগানের পাশ দিয়ে হাঁটেন, হাজারো পাখির কলতানে কান ঝালাপালা হয়ে যাবে আপনার। সে-তো অনেক পরের কথা। শেষ বিকেলের সোনাঝরা রোদে আপনাকে একটা দৃশ্য বিভোর করে দেবে। পাখির রস খাওয়ার দৃশ্য।

অনেক দিনের ইচ্ছা, পাখিদের রস খাওয়ার কিছু ছবি তুলব। কিন্তু চাইলেই তো সব পাওয়া যায় না। আমার ভালো কোনও ক্যামেরা নেই। এখন তবু ছোট-খাটো একটা হয়েছে, আগে সেটাও ছিল না। মোবাইলের ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলে বেড়াতাম। আরও একটা সমস্যা ছিল। ঢাকায় আসার পর চারটা শীত পার করেছি। পাবলিশিং হাউজে কাজ করার দরুণ শীতকালে বাড়ি যাওয়ার সুযোগ থাকে না। এবার ওই বাধ্যবাধকতা ছিল না। তাই বাড়ি যেতে ছিল না মানা। রসগুড় নিয়ে কাজ করা ইচ্ছা ছিল। ছিল রসখোর পাখিদের কিছু ছবি তোলারও। খুব ভালো মানের না হলেও কাজ চালানো গোছের ছবি হয়েছে আশা করি।

DSC00063
শীতের ছুটির প্রথম বিকেলটা কেটেছে নানাবাড়িতে। রস-গুড়ের ডিপো ওই গ্রামটা। তাই রসখোর পাখিদের ছবির প্রায় সবগেুলোই ওখান থেকে তোলা।
বিকেলে গিয়েছিলাম সন্ধ্যার রস খেতে। প্রথমেই পেয়ে গেলাম এক ভাত শালিকের দেখা। মোহময়ী ভেঙ্গিতে ভাঁড়ের গায়ে বসে আছে সে।

DSC00060
বেশি কাছে গেলে উড়ে পালিয়ে যাবে। খুব বেশি দূর থেকে ছবি তোলারও সুযোগ নেই। মাত্র ২১এক্স জুমের ক্যামেরা দিয়ে কত ভালো আর ছবি নেওয়া যায়। তবু চেষ্টা করে গেলাম। যতগুলো পারলাম ছবি নিলাম।

DSC00061
আমাদের চোখের সামনেই কয়েকবার ভাঁড়ের ভেতর মুখ ঢুকিয়ে রস খাওয়ার চেষ্টা করল। দেখে মনে হবে ভাঁড়ের রসই খাচ্ছে। কিন্তু সন্ধ্যায় রস থাকে তলানীতে। অত নিচের রস পাখি নাগাল পাবে কেন। সে আসলে নলির শেষ প্রান্ত থেকে রস খাওয়রার চেষ্টা করছিল।
এ দৃশ্য দেখে ছেলেবেলার একটা ঘটনার কথা মনে পড়ে গেল। ছোটবেলায় নানা বাড়ির মাঠে একটা শিয়াল চোখে পড়ত প্রায়ই। শিয়ালাটাকে আলাদা করে চেনা যেত তার গলায় অদ্ভুত একটা কলারের কারণে।
শিয়ালের গায়ে কলার? অবাক হচ্ছেন?
কলারটা হলো মাটির। মানে রসের ভাঁড়ের কান্দা।

DSC01164
লোকে বলত, ছোট কোন গাছে রস খেতে গিয়ে শিয়াল ভাঁড়ের ভেতর গলা ঢুকিয়ে দিয়েছিল। রস-টস খাওয়ার পরে শত চেষ্টা করেও ভাঁড়ের ভেতর থেকে নিজের মাথা বের করতে পারেনি। তারপর কোন এক গাছের সাথে ধ্বাক্কা খেয়ে রসের ভাঁড়টা ফেটে যায়। সেই শিয়ালকে নিয়েই একটা শিশুতোষ গল্প ফেঁদেছিলাম সচলায়তনে। আগ্রহীরা সেটা পড়ে দেখতে পারেন। গল্পের নাম ছিল হাড়িচাঁছা শিয়াল ওপরের ছবির মতো খেুজরগাছগুলোই কিন্তু শিয়াল বাবাজিদের জন্য “সবে ধন নীলমনি”।

DSC00070
DSC00071
আরেকটা গাছে পেয়ে গেলাম এক ঝুটি শালিক দম্পতিকে। ঝাপ দেয়া ভাঁড়ে রস খাওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করছে।

DSC00072
একটু কাছে যেতেই একজন ফুড়ুৎ। কিন্তু বাকিজনের স্পষ্ট ছবি নিতে পারলাম।

DSC00080
রস-টস খেয়ে এই ঝুটি শালিক মশায় গিয়ে বসলেন খেজুর গাছের মাইজপাতায়। মাইজ পাতা হলো সবপাতার মাঝখানের এবং সবচে নবীন পাতা।

DSC00144

DSC00102
ঝপ করে সন্ধ্যা নামল। পাখিরাও উড়াল দিল তাদের আপন ঠিকানায়। টেকো একটা একটা যুগনি গাছের মাথাটা কালো হয়ে হয়ে উঠল ঘরেফেরা পাখিদের রঙে।

DSC00105
সেদিনের মতোই ওখানেই রসখোর পাখিদের পেছনে ঘোরা শেষ।

DSC00294
পরদিন ভোরে গাছিদের ছবি তুলতে গিয়ে পেলাম এক হলদে পাখির দেখা। ‘বউ কথা কও’ গাইতে গাইতে গিয়ে বসল একটা রসের নলিতে। ভাবলাম রস খাবে। কিন্তু ব্যাটা বড্ড পাজি। কিছুতেই ক্যামেরার সামনে পোজ দিতে রাজি হলো না। পাতার আড়ালে আড়ালে নিজেকে লুকাবার চেষ্টা করছিল বারবার। আমিও নাছোড়বান্দা। রসের ভাঁড়ে পোজ না দিক, বাঁশের কঞ্চিতে বসে বসে পোজ দিতেই হলো ব্যাটাকে।

DSC00269
কুয়াশার চাদর জড়ানো সেই ভোরে পেয়ে গেলাম আশ্চর্য সুন্দর একজোড়া ক্ষুদে পাখির দেখা। গাঁয়ের লোকেরা একে টুনটুনিরই একটা জাত বলে ভাবে। কিন্তু আমার মন মানতে চাইল না। তাই প্রিয় পরিবাজ্রক, পাখিপ্রেমি তারেক অণুকে ফেসবুকের ইনবক্সে একটা ছবি পাঠালাম। অণুদা জানালেন, পাখিটার নাম উদয়ী ধলাচোখ বা Oriental White-Eye.

DSC00270
নাম যাই হোক, রসের নলিতে তাদের রস খাওয়ার ভঙ্গিমা বুকে দাগ কাটার মতো।

DSC00264

DSC00265

DSC00259
এরা মানুষকে অতটা পরোয়া করে বলে মনে হলো না। তাই বুকে সাহস বেঁধে কিছুটা এগিয়ে গেলাম ক্লোজ ছবির লোভে। কিন্তু কাছে যেতই একজন মাইন্ড করে বসল। উড়ে কোথায় যেন গেল চলে।

DSC00823
সেদিন দুপুরে গাছকাটর ছবি তুলতে গিয়ে পেয়ে গেলাম এক বুলবুলির দেখা। কাছে যাওয়ার ঝুঁকি আর নিলাম না।

DSC00808
আরেকটা গাছে রসে ভাগ বসাতে এলো পাঁচ-পাঁচজনা। প্রথমজন বুলবুলি (বাঁদিকে)। দুজন ভাত শালিক। বাকিদের একজন গো শালিক (ডানদিকে), আরেকজন গ্রামীণ পাখির রাজা ফিঙে। সবাইকে খেদিয়ে রাজা দখল করলেন রসের ভাঁড়। আর ভাত শালিক দুটো ভাঁড়ের নিচের দিক থেকে চুপিসারে এগোনোর চেষ্টা করে যাচ্ছিল।

DSC00825
একসময় শালিকজোড়ারই জয় হলো। অন্যরা খুব শীঘ্রি আগ্রহ হারিয়ে কোথায় হারিয়ে গেল। কিন্তু রয়ে গেল দুই শালিক।

DSC01143
রসের নলিতে সর্বশেষ ছবিটা এক ফিঙেরাজার। তবে নানাবাড়ির মাঠে নয়। আমাদের গাঁয়ের মাঠে, আমার চাচাতো ভাইয়ের খেজুর বাগানে।


মন্তব্য

অতিথি লেখক এর ছবি

জবরদস্ত পোস্ট , পড়ে অনেক ভালো লাগলো
- ওমেশু

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

তারেক অণু এর ছবি

খুবই পরিশ্রমসাধ্য পোস্ট, আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন লেখার জন্য। আর গাঙশালিক না, ঐটা আসলে ঝুঁটি শালিক।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনাকেও ধন্যবাদ। আপনার জন্যই পোস্টটা পূর্ণতা পেল। ঝুটি শালিক? ঠিক করে দিলাম।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

দারুণ! হাততালি

[ তবে বলছিলাম কি, রস খালি পাখিতে খেলে চলবে? আমরাও আছি তো! ইয়ে, মানে... ]

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ ভাই।

[পাখিরা নলিতে গিয়ে রস খায়। আপনার অন্তত গাছের কাছেপিঠে আসুন। দেঁতো হাসি ]

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

মন খারাপ

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

Barun malakar  এর ছবি

হা রসারু জীব্ন!!

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

সাথে মজারুও।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

মানুষ রস খায়, খেজুরের রসের কথা বলছি।

মানুষ শুধু খেজুরের রসই নয়, আরও নানা প্রকার রসের সমঝদার ও অনুরাগী। যদিও আছে নানা রকম রস, এমনকি দুঃখ বেদনার মধ্যেও রস আছে- করুনরস, তবে হাস্যরস এবং আদিরসের উপরে আর কোন রস আছে বলে মনে হয় না।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

পচা তালের রসও আছে এর মধ্যে, এটা খেয়ে নাকি নিজেকে রাজা-মহারাজা মনে হয়।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

তারেক অণু এর ছবি
আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

না খেয়ে গড়াগড়ি দিলেন অণুদা? হো হো হো

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

নাহ! বেশি খায়া ফালাইছে, দেখেন না দু'দিন ধইরা গড়াইতেই আছে। দেঁতো হাসি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

ঐটাও খেয়ে দেখেছি একসময়। লইজ্জা লাগে

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আপনার জবরদস্ত অভিজ্ঞতা আছে পৌঢ়দা!

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

অনেকদিন খেজুরের রস খাওয়া হয়না। এবারে শীতকালে গ্রামে যেতে চেয়েছিলাম, তা রাজনৈতিক কারণে দেশের এই পরিস্থিতিতে আর যাওয়া হয়ে উঠলোনা। আপনার লেখা পড়েই দুধের স্বাদ ঘোলে মেটাচ্ছি।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

মাঝে মাঝে গ্রামে ঘুরে আসলে মনটা বরং ভালোই হয়।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

শাব্দিক এর ছবি

অসাধারণ পোস্ট আর ছবিগুলো অপূর্ব! চলুক

---------------------------------------------------------
ভাঙে কতক হারায় কতক যা আছে মোর দামী
এমনি করে একে একে সর্বস্বান্ত আমি।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ, ভালো থাকুন।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

তাহসিন রেজা এর ছবি

আপনার এই পোস্টগুলি দেখে গ্রামে যেতে ইচ্ছে করে খুব হাসি

------------------------------------------------------------------------------------------------------------
“We sit in the mud, my friend, and reach for the stars.”

অলীক জানালা _________

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

আসুন না একদিন।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

ইউসুফ খান এর ছবি

এত ভালোবাসা এত অধ্যবসায় এত টান এত ভেতর থেকে লেখা আপনার পোস্টগুলো যে এর পাশে দাঁড়ানোর মতো লেখা আমার এত বছর ইন্টারনেট ঘাঁটা চোখে পড়েনি।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ, বড্ড বেশিই বলে ফেললেন বোধহয়।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

ইউসুফ খান এর ছবি

বাংলার জন্য আপনাকে হাজার বছর বেঁচে থাকতে হবে।

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

হা। হা। হাসাইলেন

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

অতিথি লেখক এর ছবি

মনোমুগ্ধকর এক না ভোলা মুহূর্ত কেটে গেল ছবিগুলোর সঙ্গে

তুষার রায়

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি

ধন্যবাদ, কষ্ট করে পড়ার জন্য।

----------------------------------------------------------------
বন পাহাড় আর সমুদ্র আমাকে হাতছানি দেয়
নিস্তব্ধ-গভীর রাতে এতোদূর থেকেও শুনি ইছামতীর মায়াডাক
খুঁজে ফিরি জিপসি বেদুইন আর সাঁওতালদের যাযাবর জীবন...
www.facebook.com/abdulgaffar.rony

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।