থ্যাংকিউ জোসেফ!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি
লিখেছেন সাফিনাজ আরজু [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১১/০১/২০১৩ - ৭:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জোসেফকে নিয়ে আর পারিনা, মানুষ হিসেবে এমনিতে সে খুবই ভাল , কিন্তু দোষের মধ্যে একটাই বড্ডও বেশী কথা বলে। বাসস্টপ, বাসের ভিতরে, শপিং মল, পারকিং লট, লন্ড্রি রুম, বেইজমেন্ট যেখানেই দেখা হোক না কেন, শুরু হয় তার ননস্টপ বকবকানি। আমি যে নিজে খুব কম কথা বলার মানুষ এমন দাবী করছিনা কিন্তু শুধু কথা বললেই কি হবে, অন্য কারো কথাও তো শুনতে হবে নাকি! জোসেফের কথার যন্ত্রণায় অন্য কেউ কথা বলার সুযোগই পায়না।

বলছিলাম জোসেফের কথা, ও আর আমি একই বাসার উপরতলা আর নীচতলার প্রতিবেশী। হাসিখুশি, বাচাল, শিশুদের মত কৌতূহলী নাইজেরিয়ান এই মানুষটিকে আমি বেশ পছন্দ করি। তারপরেও শুধু মাত্র তার এই কথার যন্ত্রণাতেই তার থেকে পালিয়ে পালিয়ে থাকতে হয়। ইদানিং এমন অবস্থা হয়েছে যে কোথাও দেখা হলে ও যেই মাত্র বলে- ”হেই সাফিনাজ”, আমিও অমনি তড়িঘড়ি বলে উঠি, ”ইয়ে মানে জোসেফ আমি তো এখন ব্যস্ত, পরে কথা হবে, এখন যাই কেমন...” বলেই ছুট লাগাই।

অথচ জোসেফের এই অতিরিক্ত কথা বলার জন্যই কিন্তু একটা বিশেষ ধন্যবাদ আমার কাছ থেকে তার পাওনা রয়েছে। ধন্যবাদ কথাটি অনেকবার তাকে বলেছি, তবুও মনে হয় যেন কম হয়ে গেল। ঘটনাটি বলি-

সেদিন মনটা হঠাৎ করেই বেশ ভাল হয়ে গিয়েছিল। অবশ্য এমন ঘটনা ঘটলে যে কারোই কম বেশী মন ভাল হয়ে যাবে। এক কাজে শহরের উল্টা দিকে গিয়েছিলাম। বাস ভাগ্য বলে যদি কোন ব্যাপার থাকে সেটি আমার বেশ খারাপ, টের পেয়েছি এইদেশে এসে। দেশে থাকতে তো আর বাসের টাইমটেবিলের বালাই ছিলনা, তাই তেমনভাবে বুঝতেও পারিনি যে আমার বাস ভাগ্য খারাপ। এখানে এসে আমি প্রায় প্রতিনিয়তই গাড়ি মিস করি এই বাস নিয়ে দুর্ভাগ্যের জন্য। যে গাড়ি আমি ধরার জন্য দৌড়াই তা নির্ধারিত সময়ের তিন চার মিনিট আগে দৌড়রত আমাকে বেকুব বানিয়ে হুঁশ করে আমার চোখের সামনে দিয়ে চলে যায়, এবং অবধারিত ভাবে পরেরটি আসে মিনিট পাঁচেক লেট করে, ফলাফল আমাকে সবসময় ১৫/২০মিনিট এই জমান্তি শীতে কাঁপতে কাঁপতে বাস স্টপে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়।

সেদিনও তাই দাঁড়িয়ে ঠকঠক করে কাঁপতে কাঁপতে বাসের চোদ্দ পুরুষ উদ্ধার করছিলাম। অবশেষে বাস আসল, আমিও কোনমতে জমাট শরীর নড়িয়ে ভিতরে প্রবেশ করলাম। চালক সাহেব আমাকে দেখে বিশাল একটা হাসি দিল। যখন কার্ড পাঞ্চ করছিলাম তখন হঠাৎ চালক জানতে চাইলেন আমি কোন দেশী?

এই প্রশ্নটার উত্তর দিতে আমার বড্ডও বেশী ভালো লাগে। আর এই দেশের মানুষদের একটা জিনিষ খুবই ভালো সেটা হল কমবেশি সবাই ঠিকমত জানে বাংলাদেশ আসলে কোথায় অবস্থিত, কাউকে এখন পর্যন্ত আমার ভেঙে বুঝাতে হয়নি যে এটি ইন্ডিয়ার কোন অংশ নয়, এটি স্বাধীন একটি দেশ। যদিও চালক নিজেও ভিনদেশী ছিল তাও আমি দাঁত বের করে বললাম ”বাংলাদেশ।”

শুনে চালক মাথা ঝাঁকিয়ে হেসে কিছু একটা বলল আমাকে, যেটি আমার কানে শুনাল ঠিক-”কিকব্রে?” আমি তো পুরাই বেকুব এটি কি বলে সে, মাথা নেড়ে জানালাম আমি ফিনিস পারিনা, তখন সে দেখি আরও জোরে জোরে হাসতে শুরু করল, এবার ধীরে ধীরে বলল-
”কি কব্র?”

হঠাৎ করেই আমি বুঝতে পারলাম সে বাংলাতে বলছে ”কি খবর?” এত মজা লাগল শুনে, হেসে জবাব দিলাম ”খবর ভালো, তুমি ভাল।”

যাই হোক ততক্ষনে বাস চলা শুরু করেছে। তার কাছ থেকেই শুনলাম মরক্কান এই মানুষটা বছর পাঁচেক আগে বেলজিয়ামে থাকত, সেখানে তার খুব কাছের এক বন্ধু ছিল বাংলাদেশী, তার কাছ থেকেই ছোটখাট বাংলা শেখা। যদিও এখন চর্চার অভাবে অনেক কিছুই ভুলে গেছে তবুও ”কি কব্র, ভালু আসি, সিট করসে” এমন কিছু বাংলা এখনও তার মনে আছে। ভিনদেশে অন্ধকার রাতে অচেনা এক বিদেশী মানুষ যখন জানতে চায় আমার খবর ভাল কিনা, তাও আবার আমার নিজের ভাষায় তখন মন এমনিতেই অন্যরকম হয়ে যায়,গলা ভিজে আসে। যে মানুষগুলোর জন্য এই বাংলা ভাষাটি আমরা নিজের করে ধরে রাখতে পেরেছিলাম, নিজেদের ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছিলাম তাদের প্রতি শ্রদ্ধায়, কৃতজ্ঞতায়, ভালবাসায় মাথা বারবার নত হয়ে আসে।

ভাবছেন এত কথার মধ্যে তাহলে জোসেফ কোথাই? জোসেফের কথাতেই এখন আসছি। আসলে কাকতালীয় বলে যে একটা কথা আছে, সেটি আমি সেদিন ভালভাবেই টের পেয়েছিলাম। নাহলে আমার মন ভালর এমন একটা দিনে জোসেফের সাথেই দেখা হল, আর কথাও হতে হল এই বিষয় নিয়েই...!

যা হোক, যা বলছিলাম- টুকটাক কথার মধ্য দিয়েই হুট করেই সেন্টারে পৌঁছে গিয়েছিলাম। চালকের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বাস থেকে নেমে বাড়ির পথের জন্য অপেক্ষার শুরু। যথারীতি বাস বাবাজী আমার অপেক্ষার পরীক্ষা নিয়ে নির্ধারিত সময়ের প্রায় মিনিট আটেক পরে এসে পৌঁছাল। বাসে উঠেই দেখি সামনের সিটে জোসেফ বসে, আমাকে দেখেই চিৎকার ”হেই সাফিনাজ! কাম হিয়ার।”

মন ভাল ছিল তাই ওর পাশেই গিয়ে বসলাম। বসা মাত্র কথা শুরু, ”জানো গতকাল রাতে তোমার দেশী এক লোকের সাথে পরিচিত হয়েছি এক বারে, ওকে বলেছি তোমার কথা, কিন্তু তোমাকে চিনতে পারল কিনা ঠিক বুঝলাম না, ওর নামটা মনে করতে পারছিনা নাহলে তুমি বুঝতে পারতে তুমি ওকে চিন কিনা।”

ওর এত কথার মাঝে ফাঁক পেয়ে আমি বললাম ”নাও চিনতে পারি। এখানকার নতুন পুরাতন মিলিয়ে সব বাঙালিকে তো আর আমি চিনিনা।”
ও আচ্ছা বলে হঠাৎ করে আবার বলা শুরু করল- ”হেই সাফিনাজ, তুমি আমাকে বলনি কেন যে একসময় তোমার দেশ পাকিস্তানের অংশ ছিল? তোমার দেশের নামও পাকিস্তান ছিল।”

আমি ওকে থামিয়ে বললাম ”পাকিস্তান নয় পূর্ব পাকিস্তান, আর তাছাড়া তুমি কি অন্য কারো কথা শুনতে চাও যে তোমাকে আমি আমার দেশের ইতিহাস বলব।”

এবার দেখলাম ও নিজে নিজেই বলছে – ”আসলেই কিছু রাজনৈতিক নেতার চাওয়ার জন্য যখন একটা দেশ ভেঙে দুইটা দেশ হয়ে যায় সেটা খুব কষ্টের। এটা খুবই স্বাভাবিক যে তাই তোমরা এখনও পাকিস্তান মিস করবা, এই জন্যই তোমরা সবাই পাকিস্তানের ভাষায় কথা বলতে পার।”

এই পর্যন্ত শুনেই রাগে আমার শরীর জ্বলছিল, প্রায় চিৎকার দিয়েই ওকে থামতে বলেছিলাম। জানতে চাইলাম এসব ওকে কে বলেছে? ও নিজে আবিস্কার করেছে নাকি অন্য কেউ ওকে বলেছে?
যা শুনলাম সেটা হল- সেই বারে সেই বাঙালির সাথে এক পাকিও ছিল। দুইজনের খুব দোস্তি, উর্দুতে কথা বলছিল। পরিচিত হবার পর জোসেফ অবাক হয়ে জানতে চেয়েছিল সে কিভাবে পাকিস্তানের ভাষায় কথা বলতে পারে। তার জবাবে সেই কুলাঙ্গার বাঙালী এইসব ফালতু কথা ওকে বলেছে। আরও নাকি বলেছে, যখন দুটি দেশ এক হয়ে ছিল তখন নাকি খুব ভালো ছিল, মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই আর তাই পাকিরা আমাদের ভাই এইসব নোংরা কথা বার্তা......

শুনতে শুনতে আমি প্রচণ্ড উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলাম। আর কতদিন এইসব বেঈমান নব্য রাজাকার, কুলাঙ্গারের দল এই দেশে টিকে থাকবে???

সেদিন জোসেফ কে অনেক কথাই বলেছিলাম। আমার দেশের ইতিহাস, ৪৭ সালের দেশ বিভাগ,ভাষা আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ সব কিছু যতটুকু সম্ভব সহজ করে বুঝিয়ে ছিলাম। সেদিন প্রথম দেখলাম ও চুপটি করে আমার কথা শুনল, কথার মাঝখানে এতটুকু বাঁধা না দিয়ে। ওকে বলেছিলাম গুগলে সার্চ করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখতে। এমনকি বাসায় ফিরেও ওকে অনেক লিংক পাঠিয়েছিলাম মেইল করে। কিছুতেই আমার শান্তি হচ্ছিল না। শেষ যে কথাটি ওকে বলেছিলাম সেটি হল আমাদের দেশীয় যারা মুক্তিযুদ্ধে আমাদের বিরুদ্ধচারন করেছিল সেই সব দেশদ্রোহী, বেঈমান, বেজন্মা, রাজাকারদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবার আর তাদের পালাবার কোন পথ নেই। আর যারা এখনও বাংলাদেশের বিরোধিতা করে সেই সব রাজাকারের বাচ্চাদেরও কোন ক্ষমা নেই। নতুন প্রজন্ম এখন অনেক সজাগ।

ঘটনাটি হয়ত সেই রাতেই শেষ হয়ে যেতে পারত কিন্তু হলনা শুধুমাত্র জোসেফের জন্যই। সেই ঘটনার দিন সাতেক পরের কথা, একদিন হঠাৎ এক সুপার মার্কেটে জোসেফের সাথে আবার দেখা। যথারীতি আমাকে দেখেই চিৎকার ”হেই সাফিনাজ! জানো আমি তাকে বলেছি।”

কিছুই বুঝলাম না, কাকে সে কি বলেছে। জানতে চাইলাম কি হয়েছে খুলে বল-
ঘটনা হল মাঝের এই দিনগুলোর কোন একদিন তার সাথে আবার সেই বাঙালী এবং পাকির দেখা সেই একই বারে। এবার তাদের দেখে জোসেফ নাকি এগিয়ে গিয়ে বাঙালির কাছে গিয়ে বলেছে- ”হেই, তুমি তো তোমার দেশের ইতিহাস মিথ্যে বলেছ আমাকে। সাফিনাজের কাছে আমি জানতে চেয়েছিলাম সে আমাকে সত্যিটুকু বলেছে আর তাছাড়া আমি ইন্টারনেটেও সার্চ দিয়ে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছি। এরপর নাকি জোসেফ তাকে আরও বলেছে তুমি পাকিস্তানীদের তোমার ভাই বলছ ওরা তো যুদ্ধে তোমাদের অনেক মানুষ হত্যা করেছে, অনেক অন্যায় করেছে তোমাদের সাথে......”

এই পর্যন্ত শুনেই আমি থাকতে না পেরে ছটফট করে বলে উঠি- ”সত্যি জোসেফ, সত্যি তুমি ওকে এইসব বলেছ? ও মিটিমিটি হাসতে হাসতে আমাকে বলল আমি তোমাকে মিথ্যে কেন বলব?”

এবার আমার প্রশ্ন- ”এইসব শুনে সে কি বলল?”

প্রথমে তো খুব রেগে গেছিল মনে হল, বলল ”আমি যেন নিজের চরকায় নিজে তেল দেই, আরও কি কি সব বলছিল কিন্তু তখন আমি ওকে থামিয়ে দিয়ে ওকে আরও একটা কথা বলেছি-”
ওর এই তারিয়ে তারিয়ে কথা বলা আমার আর সহ্য হচ্ছিল না তড়বড় করে বলে উঠি- ”কি বলেছ, তাড়াতাড়ি বলনা জোসেফ?”
এইবার জোসেফ আবার আমার দিকে তাকিয়ে হাসে, হেসে বলে ওকে বলেছি যে-

”সাফিনাজ বলেছে-
দোজ পিপল হু আর এগেইন্সট আউয়ার কান্ট্রি দে আর রাজাকার, কাওয়ার্ড, স্পাইনলেস, বিট্রেয়ার এন্ড বাস্টার্ড! ”

”সত্যি বলেছ জোসেফ”, এবার আমি ওর হাতটা আঁকড়ে ধরি, ”মনে ছিল তোমার এত কথা?”

এইবার ও ওর মাথার দিকে আঙ্গুল তুলে বলে, ”ইউ নো, আই হ্যাভ আ শার্প মেমোরি।”

ওকে থামিয়ে দিয়ে আবার আমি জানতে চাইলাম, ”তোমার কথা শুনে ও কি বলল?”-
নাহ আর কিছু বলেনি, ওর মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেছিল, কিছু একটা বলার চেষ্টা করল, তারপরে মাথা নিচু করে সামনে থেকে সরে গেল।

আমি জোসেফের কথা শুনে হাসছিলাম, অনেক অনেক খুশির হাসি, সেদিন আমার সেই মন ভালর দিনে সে যতটুকু মেজাজ খারাপ করে দিয়েছিল আজ তারচেয়ে বেশী মন ভাল করে দিয়েছে। বিড়বিড় করে বললাম তাইত রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন-

”যখনি দাঁড়াবে তুমি সন্মুখে তাহার তখনি সে
পথ কুক্কুরের মতো সংকোচে, সত্রাসে যাবি মিশে ”
ঠিক তাই, তারা আসলে মিশেই যায় সংকোচে, সত্রাসে পথ কুক্কুরদের মত।

জোসেফ তখন আমার সামনে দাঁড়িয়ে, আমাকে বলল ”হেই সাফিনাজ! কি বলছ তুমি?”
মাথা নেড়ে বললাম ”কিছুনা জোসেফ” তারপর ওর হাতটি ধরে বললাম ” থ্যাংকিউ ফ্রেন্ড, থ্যাংকিউ সো মাচ! ”


মন্তব্য

কৌস্তুভ এর ছবি

দেঁতো হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি
অসংখ্য আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- কৌদা ।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

চরম উদাস এর ছবি

হাততালি

জোসেফের জন্য গুরু গুরু

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

উদাসদা, জোসেফের পক্ষ থেকে আপনার জন্য দেঁতো হাসি
আমার পক্ষ থেকেও দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সুলতান এর ছবি

” থ্যাংকিউ ফ্রেন্ড, থ্যাংকিউ সো মাচ! ”

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

থ্যাংকিউ ফ্রেন্ড, থ্যাংকিউ সো মাচ! হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

নিরন্তর ধারা এর ছবি

যারা মাতৃভূমির মর্যাদা দিতে জানে না, পৃথিবীর কোথাও তারা মর্যাদা পাবে না।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

যারা মাতৃভূমির মর্যাদা দিতে জানে না, পৃথিবীর কোথাও তারা মর্যাদা পাবে না।

চলুক হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

চরম হইসে ভাই ।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ভাই নারে ভাই, আপু। চোখ টিপি
মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ হে নামহীন অতিথি।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

বেচারাথেরিয়াম এর ছবি

দেঁতো হাসি থ্যাঙ্ক ইউ জোসেফ

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

স্বপ্নখুঁজি এর ছবি

দারুণ। থ্যাঙ্ক ইউ জোসেফ।
আর ওই কুলাঙ্গারের জন্য আপসুস। দেশকে ভালবাসতে পারলি না।

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ঐ কুলাঙ্গারগুলা দেশের কলংক। ইচ্ছে করে এইগুলারে আর কোনদিন দেশে ঢুকতে না দিতে। রেগে টং
অনেক ধন্যবাদ স্বপ্ন ভাইয়া পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

স্যাম এর ছবি

সাফিনাজ এর বলা গল্পের ভক্ত হয়ে যাচ্ছি চলুক চলুক ফিনল্যান্ড এ থাকা মাত্র ৪ জন আমার পরিচিত - তার মধ্যে ৩ জন ওখানকার - একজন বাঙালি - সবাই চেনে তাকে - ৪ জন ই ভীষন ভাল এবং গুণী মানুষ - আরেকজন যোগ হচ্ছে নাকি?

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হায় হায় কন কি স্যামদা লইজ্জা লাগে
আমি কিন্তু লুক ভালু না চোখ টিপি শয়তানী হাসি

প্রিয় শিল্পীর মন্তব্য সবসময় উৎসাহিত করে।
অনেক অনেক অনেক আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ফাহিম হাসান এর ছবি

জোসেফ মানুষটা ভালো - আগেই বলেছিলাম হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ইসসি রে, এইডা আমি সন্দেহ করছিলাম। চোখ টিপি
আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ফাহিম ভাই।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

গৃহবাসী বাউল এর ছবি

আমার ভাই, তোমার ভাই ------ জোসেব্বাই, জোসেব্বাই হাততালি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আমার ভাই, তোমার ভাই ------ জোসেব্বাই, জোসেব্বাই হাততালি

বাউল আইছে আমার ঘরে, বাউলের জন্য ফ্রেশ বাগানের কচি বুড়ো আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অমি_বন্যা এর ছবি

জোসেফ এর জন্য অজস্র ভালবাসা। লেখায় উত্তম জাঝা!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাসি
ধন্যবাদ অমি ভাই।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সায়ন এর ছবি

জোসেফের জন্য গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু গুরু

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি দেঁতো হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

জোসেফ কে শ্রদ্ধা। এই পুরো পৃথিবীতে আমরাই বোধহয় একমাত্র জাতি যারা নিজের দেশের সাথেই বেঈমানী করি।

ফারাসাত

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

সেই মন খারাপ
কেম্নে যে পারি?

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

রু এর ছবি

জোসেফকে সালাম। তা, মুসলমান মুসলমান ভাইরা বারে বসে কী করছিল তা তো বুঝলাম না!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

এইডা একটা চিন্তার বিষয়। চিন্তিত
মনে হয় ধর্ম কর্ম নিয়া আলাপ করতাছিল। শয়তানী হাসি চোখ টিপি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ধুসর জলছবি এর ছবি

জোসেফ কে গুরু গুরু গুরু গুরু
আরজু , আপনার লেখার ভক্ত হয়ে গেছি। লিখতে থাকুন হাত খুলে, লেখা যেন না থামে খবরদার হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ জলছবি। হাসি
জোসেফ কে বলব আপনাদের সবার এত ভাললাগার কথা।

কিন্তু রুপকথার প্রথম পর্ব দিয়ে আপনি হারিয়ে গেলেন কই?
নতুন লিখা কই??
তাড়াতাড়ি নতুন লিখা দেন নাইলে কইলাম রেগে টং

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

লেখাটির জন্যে আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

”যখনি দাঁড়াবে তুমি সন্মুখে তাহার তখনি সে
পথ কুক্কুরের মতো সংকোচে, সত্রাসে যাবি মিশে ”

ঠিক এই সামনে দাঁড়ানোটাই আমরা শিখিনি। আর সত্যি বলতে কি বহুবার মুখোমুখি দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা থেকে জানি রাষ্ট্র আসলে ওদেরই মদদ দেয়। পুলিস ও প্রশাসনে অগুণতি জামাতী আছে। এরা সুযোগ পেলেই মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে বেধড়ক পেটায়। বাংলাদেশের প্রতিটি রন্ধ্রে জামাত এমন ভাবে প্রবেশ করেছে যে, এদের থেকে দেশকে মুক্ত করা বোধহয় হারকিউলিসের অভিযানের চেয়েও কঠিন।

জামাতের সবচেয়ে প্রিয় অস্ত্র প্রতিটি সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনে অনুপ্রবেশকারী ঢোকানো। এই কৌশল বুয়েটের শিবির-কর্মীর ডায়েরী থেকে জনসমক্ষে এসেছে। আমরা আগে থেকেই জানি। এই কৌশল মোকাবেলা করতে যে নিঃস্বার্থ চেতনা দরকার তা অধিকাংশ লোকের মধ্যেই অনুপস্থিত। একজন জামাতী ছাগুও আমাদের কাছে মামা-চাচা-ভাতিজা বলেই প্রিয়পাত্র হন। গত চার বছরে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে জামাতের অগ্রগতি কিন্তু সমান্তরালে চলেছে ফাঁক-ফোঁকর দিয়ে। এদের রুখতে না পারলে এবং এই সরকারের আমলে বিচার সম্পন্ন না হলে, তিক্ত সত্য হচ্ছে যে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আর হবে না। বি,এন,পি আবার ক্ষমতায় এলে নিজামীর "পুনর্মন্ত্রী ভব" -স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। তাছাড়া প্রশাসনে যে পরিমাণ মামা-চাচা জামাত-বি,এন,পি রেখেছে এখনো তাতে ক্ষমতা পাবার পর আওয়ামী লীগ এবং বামপন্থী দলগুলোর চিরস্তব্ধ হয়ে যাবারও সম্ভাবনা রয়েছে। এবারে দেখলাম বি,সি,এস পরীক্ষায় মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধ শীর্ষক প্রশ্ন এসেছে। আমার মতে যারা এই প্রশ্নগুলো এড়িয়ে গেছে বাংলাদেশে সরকারী চাকরী পাবার কোন অধিকার তাদের নেই। সংবিধানের নবম ধারা অনুযায়ী এরা বাংলাদেশী পরিচয়েরও অধিকারী নয় কারণ এরা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে। অথচ করুণ বাস্তব হচ্ছে, যে তরুণরা তথ্য ও হৃদয়ের আবেগ মিশিয়ে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছেন, জামাতী পরীক্ষকদের হাতে খাতা পড়লে উলটো এই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দৃপ্ত, সৎ, নির্লোভ তরুণদেরই চাকরী হবে না, কারণ জামাতী শিক্ষকরা কখনোই এসব প্রশ্নে গোল্লা ছাড়া আর কিছু দেবে না। এদের হাত থেকে তরুণদের কে বাঁচাবে?

সুদূর প্রবাসে, বরফের দেশে এক বুক কষ্ট নিয়েও যে এসব অনুপ্রেরণা জাগানো লেখা লিখছেন এর জন্য আমরা দেশবাসীরা কৃতজ্ঞ।

নির্ঝর অলয়

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

জামাতের সবচেয়ে প্রিয় অস্ত্র প্রতিটি সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনে অনুপ্রবেশকারী ঢোকানো। এই কৌশল বুয়েটের শিবির-কর্মীর ডায়েরী থেকে জনসমক্ষে এসেছে। আমরা আগে থেকেই জানি। এই কৌশল মোকাবেলা করতে যে নিঃস্বার্থ চেতনা দরকার তা অধিকাংশ লোকের মধ্যেই অনুপস্থিত। একজন জামাতী ছাগুও আমাদের কাছে মামা-চাচা-ভাতিজা বলেই প্রিয়পাত্র হন। গত চার বছরে প্রশাসনিক ক্ষেত্রে জামাতের অগ্রগতি কিন্তু সমান্তরালে চলেছে ফাঁক-ফোঁকর দিয়ে। এদের রুখতে না পারলে এবং এই সরকারের আমলে বিচার সম্পন্ন না হলে, তিক্ত সত্য হচ্ছে যে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার আর হবে না। বি,এন,পি আবার ক্ষমতায় এলে নিজামীর "পুনর্মন্ত্রী ভব" -স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে। তাছাড়া প্রশাসনে যে পরিমাণ মামা-চাচা জামাত-বি,এন,পি রেখেছে এখনো তাতে ক্ষমতা পাবার পর আওয়ামী লীগ এবং বামপন্থী দলগুলোর চিরস্তব্ধ হয়ে যাবারও সম্ভাবনা রয়েছে। এবারে দেখলাম বি,সি,এস পরীক্ষায় মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধ শীর্ষক প্রশ্ন এসেছে। আমার মতে যারা এই প্রশ্নগুলো এড়িয়ে গেছে বাংলাদেশে সরকারী চাকরী পাবার কোন অধিকার তাদের নেই। সংবিধানের নবম ধারা অনুযায়ী এরা বাংলাদেশী পরিচয়েরও অধিকারী নয় কারণ এরা মুক্তিযুদ্ধকে অস্বীকার করে। অথচ করুণ বাস্তব হচ্ছে, যে তরুণরা তথ্য ও হৃদয়ের আবেগ মিশিয়ে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়েছেন, জামাতী পরীক্ষকদের হাতে খাতা পড়লে উলটো এই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দৃপ্ত, সৎ, নির্লোভ তরুণদেরই চাকরী হবে না, কারণ জামাতী শিক্ষকরা কখনোই এসব প্রশ্নে গোল্লা ছাড়া আর কিছু দেবে না। এদের হাত থেকে তরুণদের কে বাঁচাবে?

সহমত নির্ঝর। এদের থেকে মুক্তি পেতেই হবে আমাদের যেভাবেই হোক। তবে আমি আশাবাদি, মানুষ এখন অনেক অনেক বেশী সচেতন জামাতিদের নিয়ে। বিচার এবার হতেই হবে।
কিছুটা এই বিষয়ভিত্তিক আমার একটা লেখা আছে। চাইলে পড়ে দেখতে পারেন।
সাথে থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

দিব্য এর ছবি

জোসেফ কে গুরু গুরু

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আর আপনাকে আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

নীড় সন্ধানী এর ছবি

ব্রাভো জোসেফ!! দেঁতো হাসি

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ব্রাভো জোসেফ! হাসি

পড়ার এবং মন্তব্যর জন্য অনেক আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- নীড়দা।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

যুমার এর ছবি

থ্যাংক ইউ জোসেফ, চলুক

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

তাপস শর্মা এর ছবি
সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি
সব কৃতিত্ব জোসেফের।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ইয়াসির আরাফাত এর ছবি

এক কাজ করা যায় না, পাকিপ্রেমী বাংলাদেশিটাকে গলা ধাক্কা দিয়ে তার নাগরিকত্বটা জোসেফকে দিয়ে দিলাম? সে হয়তো চায় না, আমরা দিলাম আরকি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

ঠিকই তো কইছেন মনে হচ্ছে। হাসি
পড়ার জন্য আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

আমার আমি এর ছবি

থ্যাংকইউ জোসেফ !!!
আপনার লিখা চলতে থাকুক। উত্তম জাঝা!

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

থ্যাংকইউ জোসেফ !!!
আপনাকে অনেক আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি

জোসেফকে আমার পক্ষ থেকে একটা ধন্যবাদ পৌছে দিয়েন। আর লেখায় উত্তম জাঝা।

_ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _
একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই
আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ
সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

কবি ভাই, জোসেফকে সবার পক্ষ থেকেই ধন্যবাদ জানিয়ে দিয়েছি। হাসি
আপনাকেও ধন্যবাদ।

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি

থ্যাঙ্কিউ, সাফিনাজ ! চলুক

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

দেঁতো হাসি
চিন্তিত মোরে ক্যান থাঙ্কু?

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

থ্যাংকিউ জোসেফ!! গুরু গুরু

আমার এখানেও আমাকে এই জিনিসটা ফেইস করতে হয় নিয়মিত। 'তুমি উর্দু পারো না ? এখানে বাংলাদেশের সবাই তো উর্দু পারে।' এই প্রশ্ন প্রথমেই শুনতে হয় এবং জোসেফ নয়, আমি নিজেই দায়িত্ব নিয়ে পাইক্কাগুলোরে বুঝাই দেই !!!?? আমার ওই চেহারা দেখে ওরা আর আগে বাড়েনা। আর আমার ওই বাংলাদেশি ভাইগুলোর জন্য রাগ নয়, খালি একদলা থুথু এসে জমা হয় আমার মুখে !! হাসি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আমি নিজেই দায়িত্ব নিয়ে পাইক্কাগুলোরে বুঝাই দেই !!!?? আমার ওই চেহারা দেখে ওরা আর আগে বাড়েনা। আর আমার ওই বাংলাদেশি ভাইগুলোর জন্য রাগ নয়, খালি একদলা থুথু এসে জমা হয় আমার মুখে

চলুক হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

সাবেকা এর ছবি

কদিন ধরেই লেখাটি দেখছি,পড়ার সুযোগ হয়নি । আজ পড়লাম ।
অনেক সময় পার হয়ে গেছে, আর নয়, এই বিষ পোড়াগুলো কে উপড়ে ফেলতেই হবে এবার - আর না হলে আমাদের কপালে সামনে কী আছে ভাবতেও ভয় হয় ভীষণ ।

সাফিনাজ, আপনার মাধ্যমে জোসেফকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানালাম আর সেই সাথে এমন চমৎকার একটা লেখার জন্য আপনাকেও হাততালি

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

এই রাজাকারের বাচ্চাগুলাকে সমূলে উৎপাটিত করতে হবে, হবেই হবে।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

অতিথি লেখক এর ছবি

অদ্ভুত মেয়েটি

এই সাইট এর ফ্যান হয়ে যাচ্ছি। লেখা পড়ে চোখে পানি এসে গেল

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

আপনার নিকটা বেশ অদ্ভুত। প্রথমে নিক আর মেইল অ্যাড্রেস এসেছে, নিয়ম হল শেষে আসা। হাসি
তাই প্রথমে বুঝতেই পারিনি আপনার কমেন্টটা। খাইছে
লেখার প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ।
সচলায়তন আসলেই একটা দারুন জায়গা, আরও আসুন, সবার লেখা নিয়মিত পড়ুন, কথা দিচ্ছি সচলে আটকে যাবেন। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

রংতুলি এর ছবি

ফ্যান হয়ে গেলাম আরজু, তোমার আর জোসেফের! হাসি চলুক চলুক

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

শয়তানী হাসি
কি ফ্যান, টেবিল ফ্যান না সিলিং ফ্যান? চোখ টিপি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

রংতুলি এর ছবি

দুইটাই! দেঁতো হাসি

রংতুলি এর ছবি

ফ্যান হয়ে গেলাম আরজু, তোমার আর জোসেফের! হাসি চলুক চলুক

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

তিনবার করে এসেছে আপু। চিন্তিত

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

রংতুলি এর ছবি

এইটা কি হইলো?! চিন্তিত

মুছে ফেলতেও পারছি না! ওঁয়া ওঁয়া মডুরা কেউ যদি বাকি দুটো মন্তব্য মুছে দিত...

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

থাক না তিনটাই। হো হো হো

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

রংতুলি এর ছবি

ফ্যান হয়ে গেলাম আরজু, তোমার আর জোসেফের! চলুক চলুক হাসি

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

হাততালি থ্যাঙ্ক ইউ জোসেফ, থ্যাঙ্ক ইউ ভেরি মাচ হাসি

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

হাসি আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা-

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

প্রোফেসর হিজিবিজবিজ এর ছবি

জোসেফ তোমাকে লক্ষ কোটি সালাম - তোমার জন্য বুক ভরা ভালোবাসা।

সাফিনাজের জন্যও তাই।

____________________________

সাফিনাজ আরজু এর ছবি

লইজ্জা লাগে
অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর, আপনার এত ভাল লেগেছে জেনেই ভাল লাগল। হাসি

__________________________________
----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে---

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।