"লেবাননে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে যুদ্ধরত ৪ শত বাংলাদেশী বন্দী"

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: রবি, ২৭/১১/২০১৬ - ১০:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যেদিন আমি জন্মেছিলাম সেদিনের পত্রিকায় কি ছিল সেটি দেখার কৌতুহল ছিল অনেকদিন। তাই ইত্তেফাকের সেদিনের পত্রিকার চোখ খুলে ছানাবড়া হয়ে গেল। আমাদের ইতিহাসের এই অধ্যায় আমি জানতামই না! চারশ' বাংলাদেশী ফিলিস্তিনিদের পক্ষে যুদ্ধ করেছিল? তারা এখন কোথায়? আমি ১৯৮২ সালের ১২ই জুলাই পত্রিকার ক্লিপিংসগুলো এখানে দিয়ে দিলাম।

এর আগে আর পরে আর কোন ফলোআপ দেখলাম না। ভাবলাম রেকর্ডে রেখে দেই।


মন্তব্য

সজীব ওসমান এর ছবি

ছবি দেখতে পারছিনা কোন কারনে।

হাসিব এর ছবি

এটা নিয়ে বছর দুই আগে দেশেবিদেশে কিছু লেখা চোখে পড়েছিল। বাংলাদেশিরা ফিলিস্তিনে গিয়েছে। এর থেকে বেশি গিয়েছে আফগান যুদ্ধে। আশির দশকে জনশক্তি রপ্তানির এই খাতটি এখন এতো তরতাজা নেই।

Emran  এর ছবি

মহিউদ্দিন আহমদ রচিত "জাসদের উত্থান-পতন" বইতে এরকম একটা ব্যাপারের উল্লেখ আছে। লিবিয়াতে কর্নেল রশিদের আস্তানায় এসব বাংলাদেশিদের ট্রেনিং দেয়া হত। এদের অনেকেই নাকি ছিল ইউরোপে অ্যাসাইলাম-প্রত্যাশী বাংলাদেশের বিভিন্ন বাম্পন্থী রাজনৈতিক দলের তরুণ কর্মী!

অতিথি লেখক এর ছবি

ক্লিপিংসগুলো দেখতে পেলাম না। যেহেতু ক্লিপিং-এর কনটেন্ট নিয়ে কোন আলোচনা করা হয়নি তাই ব্লগটির কিছুই বুঝতে পারলাম না।

নীড় সন্ধানী এর ছবি

কোন কারণে পত্রিকার ক্লিপগুলো আসেনি। আবার যোগ করে দিন।

‍‌-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.--.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.-.
সকল লোকের মাঝে বসে, আমার নিজের মুদ্রাদোষে
আমি একা হতেছি আলাদা? আমার চোখেই শুধু ধাঁধা?

সত্যপীর এর ছবি

ছবি এম্বেড হয়নি, লিন্ক ক্লিকিয়ে দেখা যায় অবশ্য। যাহোক, কোন আলোচনা না করে বিবিধ ফটোকপি রেকর্ডে রেখে দিতে চাইলে নিজের ব্লগে নিয়ে রাখতে পারেন, নীড়পাতায় প্রয়োজন নেই।

..................................................................
#Banshibir.

অতিথি লেখক এর ছবি

গগন ভাই যখন প্যালেস্টাইন থেকে ফিরে এলেন আমরা তখন বোধ হয় ক্লাস থ্রি কি ফোর এ পড়ি। মহল্লায় তাঁর তখন দারুণ প্রতাপ, সুঠাম দেহ আর পাকানো গোঁফ, সাক্ষাৎ গেরিলা। সাত আট বছর পর মহল্লা ছেড়ে চলে আসার দিন সকালে গগন ভাইয়ের সাথে দেখা। হাড় জিরজিরে মানুষটা ঘ্যাসঘেসে গলায় জিগ্যেস করলেন "কই যাস?" বললাম, "এই তো খেলতে যাই"। এক বন্ধুর নাম করে বললেন, "অরে কইস খালাম্মার কাছ থিকা ময়লার টেকা নিয়া আমারে জলদি জলদি দিয়া দিতে"। গগন ভাইয়ের সেই দিন আর নেই। হেরোইন নিতে নিতে টাকা, পয়সা, শক্তি, সামর্থ্য সব শেষ। প্যালেস্টাইন ফেরত গেরিলার খাবার (এবং হেরোইন) জোটে বাড়ি বাড়ি ঘুরে টাকার বিনিময়ে ময়লা সংগ্রহ করে। আমাদের মা খালারও খুশি, আশেপাশে ডাস্টবিন যেহেতু নেই। প্যালেস্টাইন ফেরত অন্যদের কী হয়েছিলো জানিনা। এই একজনকেই দেখেছি কেবল।

----মোখলেস হোসেন

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।