টুকরো টুকরো লেখা ১৬

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: সোম, ০২/১১/২০০৯ - ১:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলায়তনে লেখার মান নিয়ে নানান কথা হয়। সেইসব কথার সাথে আমার যে তেমন দ্বিমত আছে তাও না। বাজে পোস্টগুলির নমুনা দেখি। শঙ্কিত হই নিজের লেখাজোখা নিয়ে। বাংলা ব্লগিঙের শুরু থেকে কালিরামের ঢোল ফাটিয়ে নেচে চলেছি বলে কখনো ভাবতে চেষ্টাও করিনি পাঠকরা হঠাৎ একদিন "বল হরি" শুরু করলে কোন্দিক যাবো। এইসব ভাবনা কান টেনে চাঁদিতে ঠুয়া মারে। ঠিক কোন স্কেলে টিউন করতে চায় বোঝা যায় না।

১.

কত কাজ জমে আছে ভাবতে যাবার মূল সমস্যা হচ্ছে তাতে টেবিলে পেন্ডিঙ কাজের বিন্ধ্যাচল তৈরী হয়ে যায়। আর যারা ডিফল্ট বিন্ধ্যাচল থেকে ভাবতে শুরু করেন তাদের অবস্থা কী হয়? সমস্যা হলো এই ভাবাভাবি থেকে কীভাবে রেহাই পাওয়া যায় এটাও ভাবতে হয়। আর সেখান থেকে ফণা তোলে অসংখ্য বাইলাইন। আমি কম্পিউটার গেমসের কোনকালেই ভক্ত না। ১৯৯৮ এর দিকে ক্ল খেলতাম আর ২০০০-২০০১ এর দিকে হলে বসে শিখেছিলাম নীড ফর স্পীড ১ আর ২। সেখানে আমার যে স্কিল তাতে এইসব ত্রিমাত্রিক বাইলাইনের ধাঁধা থেকে বের হওয়া পোষায় না। সুতরাং প্লবগস্ক্রুবাস্তবতা থেকে মুক্তির কোন দূরবর্তী সম্ভাবনা আপাতত দেখতে পাচ্ছি না। তারপরেও জৈবিক নিয়মে নড়তে চড়তে হয়। পদার্থ বিজ্ঞানের সাথে খানিক দর্শন মিলিয়ে এইসব নড়াচড়াকে সরণ বলে চালিয়ে দেওয়া যেতে পারে। সেই দিক থেকে দেখলে প্রচুর কাজ প্রতিদিনই করছি দেঁতো হাসি

২.

চালের দাম কমেছে। নির্বাচনের দেড় সপ্তাহের মাথায় এই ঘটনা থেকে অনেকেই দুইয়ে দুইয় চার করার চেষ্টা করছেন। আমি চেষ্টার লাইন বাদ দিয়ে সোজা কয়েক দোকান ঘুরে সব থেকে কম অফার দেখে কিনে ফেললাম। একদুই কেজি না। একবারে ১০ কেজি। কোত্থেকে এসেছে পরিস্কার লেখা নাই। বাসমতি চাল যেহেতু, ৮০% সম্ভাবনা পাকিস্তান আর ২০% ভারত। যাই হোক সস্তা বলে কথা। আফগান দোকানে বাসমতির দাম যে খানে কখনোই দুই আড়াই ইউরোর নিচে নামে না সেখানে একেবারে কেজিপ্রতি এক ইউরো চল্লিশ সেন্টের অফার। দেখামাত্র সাতপাঁচ না ভেবে দুই হাতে দুইটা পাঁচ কেজির ব্যাগ নিয়ে সোজা বাড়ি। বাড়ি এসে দেখি কোম্পানির নাম আল জাজিরা। এই চাল কিনবার দিন থেকেই সচলে লেখালেখি বন্ধ। এই নিয়েই চিন্তায় ছিলাম। চালই কি তাহলে আঙ্গুলে বান মারলো? এইসব ধুনফুন ভাবতে ভাবতে শেষে পূর্বপুরুষকে কিছু না-হক গালাগালি করে লগ ইন করলাম সচলে। তারপর সোজা ব্লগ লিখুনে ক্লিক করে শুরু করলাম আল জাজিরা ব্লগিং ....

৩.

জার্মানীর নির্বাচনের আগে একটা সিরিজ শুরু করেছিলাম। সেটা চালাবার প্রতিশ্রতি থেকে সরে আসছি না। যদিও কবে ঠিকঠাক মতো একটা রিভিউ লিখতে পারবো জানি না। হতে পারে এই হপ্তাতেই। হতে পারে পরের মাসে। ততদিনে ইস্যু অবশ্য বাসি হয়ে যাবার সম্ভাবনা আছে। তবুও লিখবার পরিকল্পনাটা মাথায় ধরে রাখছি। দেখা যাক আল জাজিরা কতদূর লেখায়।

জার্মানীর ইতিহাসের সব থেকে খারাপ কোয়ালিশন এখন ক্ষমতায়। এরকম সর্বাত্মক ডানপন্থী কোয়ালিশন অতীতে এখানে গদীতে বসেনি। আশা বলতে একমাত্র রিসেশানটাই আছে। আর্য বুর্জোয়ারা যদি অন্তত রিসেশানের দোহাই দিয়েও একটু কম ব্যাথা দেয় এরকম ভ্রান্ত প্রত্যাশায় থাকার চেষ্টায় আছেন আমিসহ আরো বহু দক্ষিণপন্থা বিরোধীরা।

৪.

আঙ্গুলের খানিক ব্যায়াম হলেও লেখা আসলে হচ্ছে কী না পাঠক বলতে পারবেন। তবে ব্যায়াম ছাড়া লেখা বের হবে না এটাও ঠিক। যারা লেখার মান নিয়ে চিন্তায় আছেন তাদের একটা কথাই বলতে পারি, আঙ্গুল থামাবেন না। লোকে যাই বলুক। আপনার লেখা যদি ধুনফুন হয়ে থাকে তো লোকে ধুনফুন বলবেই। তাতে বরং আরো লেখার সেক্স বেড়ে যাবার কথা। দ্বিতীয়তে না হলেও অন্তত চতুর্থ চেষ্টায় দেখবেন লেখায় সদ্য তোলা নানরুটির ভাঁপ। পাশে খিরিগুর্দার ঝোল ....

একটা গান দিয়ে শেষ করি। গানটা শচীন দেব বর্মনের। আধ্যাত্মিক গান। কিন্তু উপাদেয়। এখানেই গায়কের মুন্সীয়ানা। কর্তার স্কিল এতোই উপরের যে ডিজুসদেরকেও কানে ধরে মারফতি গান শুনতে বাধ্য করতে পারেন।

এম্বেড করতে গিয়ে দেখি ইস্নিপসের ঐ ফাইলে এম্বেডের কোড নাই। অনেক্ষণ আনাড়ির মতো গুতাগুতি করে শেষে এভাবেই লিঙ্কু দিলাম

দোষ আমার না। ইস্নিপসের আর আল জাজিরার ....


মন্তব্য

সাইফ তাহসিন এর ছবি

যারা লেখার মান নিয়ে চিন্তায় আছেন তাদের একটা কথাই বলতে পারি, আঙ্গুল থামাবেন না। লোকে যাই বলুক। আপনার লেখা যদি ধুনফুন হয়ে থাকে তো লোকে ধুনফুন বলবেই। তাতে বরং আরো লেখার সেক্স বেড়ে যাবার কথা। দ্বিতীয়তে না হলেও অন্তত চতুর্থ চেষ্টায় দেখবেন লেখায় সদ্য তোলা নানরুটির ভাঁপ

খুব ভালো লাগল, আমার মত আনাড়িদের জন্যে এমন কথাগুলো অনেক অনুপ্রেরণা যোগায়। আর চালের গল্প পড়ে হাসতে হাসতে শেষ। চালের দাম শুনে আক্কেল গুড়ুম হইসে বস। এখানে ১০ কেজি ১৫ ডলার, কাজেই আমরা চরম ভাগ্যবান।

ইস্নিপসে ইদানিং যা ভুংভাং বাইচলামি শুরু করেছে যে রাগে গা জ্বলে যায়, কোন আইডি-৩ ট্যাগ থাকলে ব্যাটারা এম্বেড করতে দেয় না, মহা বিরক্তিকর। হয় ট্যাগ সরিয়ে দিতে হবে পাওনাকে, নাহলে অন্য ওয়েবসাইট যোগাড় করতে হবে।

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

সুমন চৌধুরী এর ছবি

ট্যাগ কেমনে সরায়?



অজ্ঞাতবাস

সাইফ তাহসিন এর ছবি

বস, সরি, দেখিনাই আপনে জবাব দিয়া ফালাইসেন। যেটারে এডিট করতে চান সেটারে এক্সপ্লোরারে গিয়ে ----
১। ফাইলের প্রোপার্টিসে যাইবেন বস রাইট ক্লিক মাইরা
২। উপরে ট্যাবে দেখবেন এক্কেবারে ডান পাশে 'সামারি' আছে
৩। সামারি তে ক্লিক মারেন ১টা
৪। নিচে এডভান্সড অপশন আছে
৫। তারপর লেফ্ট ক্লিক করে DEL মারতে থাকেন
৬। সব ট্যাগ হাওয়া করে দিলে কাজ হবে।
৭। সব শেষে apply এ একটা ক্লিক দিয়েন বস

মহা ভেজাইলা কাজ, আর বিরক্তিকর। ছবি দিয়ে দিতেছি বস সুবিধার্থে

1

2

3

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদ্বপি গরীয়সী

=================================
বাংলাদেশই আমার ভূ-স্বর্গ, জননী জন্মভূমিশ্চ স্বর্গাদপি গরিয়সী

সুমন চৌধুরী এর ছবি

অতি বিশাল ধন্যবাদ।

তবে কাজটা যে বিরক্তিকর সেইটা ঘটনা দেঁতো হাসি



অজ্ঞাতবাস

হাসিব এর ছবি

চাউল স্টক কৈরা রাখো পারলে । ক্যান সেইটা আগামীকল্য বা পরশু প্রথম আলোতে পাইবা ।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

আবার ফাল দিবো নাকি?



অজ্ঞাতবাস

হিমু এর ছবি

চালের অফার কই পাইলেন?

শচীনকত্তার আরেকটা হোক তাহলে।



হাঁটুপানির জলদস্যু আলো দিয়ে লিখি

সুমন চৌধুরী এর ছবি

আসামাইতে ছিল শেষ হইয়া গেছে।



অজ্ঞাতবাস

তুলিরেখা এর ছবি

আল জাজিরা চালও বিক্রি করে নাকি? চিন্তিত

-----------------------------------------------
কোন্‌ দূর নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

-----------------------------------------------
কোনো এক নক্ষত্রের চোখের বিস্ময়
তাহার মানুষ-চোখে ছবি দেখে
একা জেগে রয় -

সুমন চৌধুরী এর ছবি

তাই তো দেক্তেছি .....



অজ্ঞাতবাস

অনিকেত এর ছবি

ভালৈছে, বস!
শচীন কত্তার গানের জন্য বিশ লক্ষ তারা----

সুমন চৌধুরী এর ছবি
পুতুল এর ছবি

গানের জন্য ধন্যবাদ।
লেখালেখি একটা চর্চার বিষয় কথাটা বলা খুব জরুরী ছিল।
**********************
ছায়া বাজে পুতুল রুপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কি দোষ!
!কাঁশ বনের বাঘ!

**********************
ছায়াবাজি পুতুলরূপে বানাইয়া মানুষ
যেমনি নাচাও তেমনি নাচি, পুতুলের কী দোষ!
!কাশ বনের বাঘ!

সুমন চৌধুরী এর ছবি

বেডাঙ্কে মীষ ....



অজ্ঞাতবাস

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- আমি সর্বনিম্ন পাই এক-সত্তুরে। এর চেয়ে নিচে পাই নাই। আফগান চুদির্ভাই একটা ডাকাইত। তাই নরমার দ্বারস্থ হইছি কিছুদিন থাইকা। চাইল কইত্তে আহে সেইটা নিয়া মাথা ঘামাইনা। প্যাকেটে জর্ম্মন লেহা থাহে, এইটাই শান্তি। এইখানে পশ্চিমপুরুষ আর পূর্বপুরুষ, লগে মধ্যপুরুষ, সবাইরেই ব্যাপক গালিবাজির অবকাশ আছে গলাবাজী থুইয়া। একবারই কালিজিরা পাইছিলাম, দুই কিলো কিন্তে পশ্চাৎদেশের চর্ম খুইলা ঝুইলা গেছিলো!

ইলেকশনের বিশ্লেষণটা নিয়া লেখেন। যদিও ঐসব বালছাল জাহাজের মাস্তুল নিয়া আমার মতোন আদার খুচরা বিক্রেতার পোষায় না, তাও জান্তে মঞ্চায়— "অবশেষে কাহারা সুখে শান্তিতে দিনাতিপাত করিতে লাগিলো!"

ইস্নিপ্সে কেবল এমপিথ্রি ফাইলগুলার এমবেড কোড পাবেন, বাকি এক্সটেনশনগুলারে ওরা ইয়ে করে না।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

হাসিব এর ছবি

এডেকার চাউল ভালো । দেক্তারো ট্রাই মাইরা ।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

চালের দাম মনে হয় সব জাগাতেই কমছে।



অজ্ঞাতবাস

আলমগীর এর ছবি

দক্ষিণপন্থীরা লোকজনরে বাইর কইরা দিবে- এই রকম কোন এজেন্ডা আছে তাদের?

ধুসর গোধূলি এর ছবি

- না। ইংল্যাণ্ডের বিএনপি'র মতো সরাসরি কোনো এ্যাজেণ্ডা তাদের নাই। তবে এই রকম এজেণ্ডা আছে এনপিডি দলের (এরা আবার ডানপন্থিদের একটা অংশ সিএসইউ এর পরোক্ষ আশীর্বাদপুষ্ট)।

বাস্তবতা চিন্তা করলে এনপিডির বেইল নাই। বদ্দা হয়তো ভালো করে ব্যাখ্যা করতে পারবেন।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক

সুমন চৌধুরী এর ছবি

ঘাড় ধাক্কা দেওনের ইচ্ছা অনেকেরই আছে। বুকফাটে তো মুখফোটে না পরিস্থিতি আর কি। এই কথাটা খুব স্পষ্ট কইরা কয় একমাত্র এনপিডি। কিন্তু ওদের ভোট ৪% এর উপরে সচরাচর উঠে না।



অজ্ঞাতবাস

আহির ভৈরব এর ছবি

নির্বাচন সম্পর্কীয় লেখার অপেক্ষায় থাকলাম। এবার তো মনে হচ্ছে বৃটেনেও ডানপন্থীদেরই জয় হবে। অবশ্য এখন যারা ক্ষমতায় আছে তারা শুধু নামেই অন্য কিছু। তবুও, নামটা কিছুটা হলেও আশ্বস্ত করতো, এবার সেটুকুও যাবে।

আর গানের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ঘুম ভুলেছিটা পেলাম না এ-স্নিপ্সে, তাই দিতে পারলাম না মন খারাপ
-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।

-----------------------------------------------------
আর কিছু না চাই
যেন আকাশখানা পাই
আর পালিয়ে যাবার মাঠ।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

ইকোনমিস্টের ১৯৯৮ সালের অক্টোবর বা নভেম্বর ইস্যুর প্রচ্ছদ নিবন্ধ ছিল ইউরোপ বৌস্ লেফট্ ....... ২০০৯ এ আইসা মনে হয় সেইটারে রাইট বানানো যাইতারে ....



অজ্ঞাতবাস

অবাঞ্ছিত এর ছবি

প্রথম বারের মতন সত্যি সত্যি পাঁচ তারা দিলাম, ভার্চুয়াল না দেঁতো হাসি । ব্যাপক ফুর্তি লাগতেসে।

জার্মানীর বর্তমান রাজনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে আরো জানতে মঞ্চায়।

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

সুমন চৌধুরী এর ছবি

আহলান ওয়া সাহালান



অজ্ঞাতবাস

সিরাত এর ছবি

ভাল লাগলো যথারীতি।

সিরাত এর ছবি

লেখা নিয়ে বলতে চাইলে, আমার ব্যক্তিগত মতামত তো বটেই - একটা পয়েন্টে অন্যান্য জিনিসের সুযোগ ব্যয় বেড়ে যায়; দুনিয়ায় এখন এন্টারটেইনমেন্ট অপশনের অভাব নাই। সুতরাং বৃহদার্থে আঙ্গুল চালান বলা যত সোজা ক্ষুদ্রার্থে তা না। এখানে একটা এফোর্ট-রিওয়ার্ড ম্যাট্রিক্স ও আছে।

যাউগগা, এটা নিয়া আজাইড়া প্যাঁচাল পাইড়া লাভ নাই। আপনি লেখতে থাকেন।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

দুনিয়ায় এখন এন্টারটেইনমেন্ট অপশনের অভাব নাই।

একমত



অজ্ঞাতবাস

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

লেখালেখির ব্যাপারে আপনার অমর বাণীর ফলে আর কোন দুশ্চিন্তা থাকলনা।

সুমন চৌধুরী এর ছবি
দুর্দান্ত এর ছবি

সারাজীবন নাজিরশাইল খাইয়া বাশমতি বেশী চিকন লাগে। থাই/ভিয়েতনামি সুগন্ধী (পান্ডান) এর সাথে দেশী নাজিরশাইল/কাটারিভোগের কিছু মিল আছে। এইদিকে ২০ কেজির বস্তা ৩৬-৩৭ টাকা।

তবে সুমন চৌ-এর তেহারী তিল্ডা গোল্ড ছাড়া জমবে না।

সুমন চৌধুরী এর ছবি

আমিও আশৈশব নাজিরশাইল/পাইজং খাইয়া মানুষ। বৈদেশ আইসা কেমনে কেমনে জানি বাসমতিতে ধরছে। তার একটা বড় কারণ অবশ্য ইনফরমেশান গ্যাপ। জেসমিনের অস্তিত্ব জানতে পারছি যখন ততদিনে অলরেডি বাসমতিতে সেট কৈরা গেছি। আরো একটা ব্যাপার হৈল জেসমিন আর বাসমতির দাম সমান।

তবে পোলাও এর জন্য আমার মতে বেস্ট হইলো বাংলাদেশের কালিজিরা চাউল। স্কয়ারের এককেজির প্যাকেট কিনি কালেভদ্রে। নিয়মিত কিন্তারিনা। পকেটে পোষায় না ...



অজ্ঞাতবাস

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।