Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

কুড়িগ্রাম

মুজিব বর্ষে স্মৃতিচারনাঃ বঙ্গবন্ধু ও একটি সেতুর কথা।

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০২০ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাবার চাকুরীর সূত্রে ১৯৭০ সালের জানুয়ারি মাসের কোন একটি দিনে আমরা সপরিবারে ভুরুঙ্গামারি নামক একটি প্রত্যন্ত স্থানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছি। রংপুর থেকে লালমনিরহাট গামী ট্রেনে এসে তিস্তা নদীর উপরে যে তিস্তা রেলওয়ে সেতু, তার কাছেই তিস্তা নামের একটি অতি অর্বাচীন রেল জংশনে আমরা কুড়িগ্রামগামী ট্রেন ধরার জন্য দুপুরের পর পর এসে পৌঁছালাম। আব্বা বললেন- ঐ তো কুড়িগ্রামের ট্রেনটি প্লাটফর্মেই দাঁড়িয়ে আছে। তা অব


বন্যাযাত্রা ২

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: শুক্র, ০৩/০৮/২০১২ - ৬:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১৩. নুনখাওয়া ইউনিয়নে ঢোকার রাস্তাটা বেশ সরু। মাঝখানে আবার একটি কালভার্ট ভেঙ্গে আছে। কিছুক্ষণ আগেই বৃষ্টি হয়েছে, রাস্তার অবস্থা যাচ্ছেতাই। এক ভ্যানওয়ালাকে অনেক অনুরোধ করলাম, পাত্তাই দিলো না! আগেরদিন এরকম রাস্তায় বাটার জুতা পায়ে দিয়ে বেড়াতে গিয়ে নাকাল হয়েছি, রাতে কুড়িগ্রাম ফিরে ২৯০ টাকায় জুতা কিনলাম-বাটা, রবারের জুতা! তারপরও কয়েকবার মনে হলো আছাড় খেতে খেতে বেঁচে গিয়েছি; অথচ ছোটবেলায় এর চেয়েও কঠিন রাস্তা দাবড়াতাম খালি পায়ে! শহর আর গ্রামের মানুষের ফারাকগুলো এরকম ছোট ছোট, কিন্তু পরিমাণে অনেক।


বন্যাযাত্রা ১

গৌতম এর ছবি
লিখেছেন গৌতম (তারিখ: সোম, ৩০/০৭/২০১২ - ১১:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. কুড়িগ্রামে ছিলাম বেশ ক’দিন। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ করে কুড়িগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় আকস্মিক বন্যা শুরু হয়। মাঝখানে কয়েকটা দিন বিরতি দিয়ে এ মাসের মাঝামাঝি আবার নতুন করে বন্যার প্রকোপ বাড়ে। যে কাজে গিয়েছিলাম সেটি বন্যা-পরবর্তী-পুনর্বাসন বা ত্রাণ-সম্পর্কিত কাজ না হলেও আমার কাজের সাথে বন্যার একটি সরাসরি সম্পর্ক আছে। ফলে বন্যাপ্রকোপ এলাকাগুলোতে প্রচুর ঘুরাঘুরি করতে হচ্ছে। এর আগে রাজশাহী ও চাঁপাই নবাবগঞ্জের চরে কাজের অভিজ্ঞতা আছে। ওই এলাকাগুলোতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কাজকর্ম কীভাবে চলে তা দেখতে গিয়েছিলাম একবার। ভোর ছয়টায় রওনা দিয়ে মাইলের পর মাইল হেঁটে যখন বিদ্যালয়ে পৌঁছতাম, অধিকাংশ দিনই গিয়ে দেখতাম বিদ্যালয়ের কাজকর্ম শেষ হয়ে গেছে। এভাবে দিনে ২৫ মাইলের বেশি হাঁটার অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু এখানকার অভিজ্ঞতা একেবারেই বিপরীত।