বদলাইব কি কেবলই দুইটা অক্ষর আর একটা হ্রস্ব ই কার? - নগন্য মানুষের ভাবনা

অবাঞ্ছিত এর ছবি
লিখেছেন অবাঞ্ছিত (তারিখ: বুধ, ৩১/১২/২০০৮ - ৪:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অকিঞ্চিতকর মানুষ, এইসব যায়গায় পোস্টাইতেও ভয় লাগে... একেকজনের লেখা পড়ি আর মুগ্ধ হই... কিছু লেখা অবশ্য মাথার উপরে দিয়া যায়... ধইরা নেই বুদ্ধি কম তাই বুঝি নাই... গুছিয়ে লিখতে পারিনা তাই দয়া করে নিজ গুণে ক্ষমা করে দিয়েন।

নির্বাচন ফলাফলে আমিও বেশ খুশি... মানে যতটুক খুশি থাকা যায় আরকি। কিন্তু তারই মধ্যে দেখি কিছু ঘটনা, দেখে যেন মনে হয় ঘটেছিল আগেও - তাইলে আর বদলাইলো কি?

খবরের কাগজে দেখি "পুরাতন বোতলে নতুন সুধা" ভরতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দখল নিল ছাত্রলীগ। ছিল ছাত্রদল, হইলো ছাত্রলীগ... বদলাইলো কি? দুইটা অক্ষর আর একটা হ্রস্ব ই কার?
http://www.jugantor.com/online/content/2008/12/30/news0139.htm

প্রথম আলোয় দেখলাম কেউ কেউ আবার ফেরত আসছে.. শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশে কর্মীদের আপাতত শান্ত করা হয়েছে। শুভ লক্ষণ ও সাধুবাদ... কিন্তু দখলদারিত্বের ব্যাপারে কিছু দেখলাম না.. আর কতদিন এই দখলের রাজনীতি চলবে?

তারপরে ধরেন শ্রদ্ধেয় ব্লগার হাসান মোর্শেদের "শুভকামনা বাংলাদেশ।।'আয়েশাদের পাশেই যেন অর্চনা'রা থাকতে পারে...'' শীর্ষক ব্লগ পড়ে চোখে পানি চলে আসছিলো। অনেক আশা নিয়ে লেখা উনার... আমারও একান্ত কামনা তাইই.... তখন আবার দেখি প্রথম আলোয় এক সংবাদের শিরোনাম-

"নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় সারা দেশে ৭০ জন আহত
সংখ্যালঘুদের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর"

http://www.prothom-alo.com/index.news.details.php?nid=MjA5NTU=

ভাল্লাগে না... অনেক প্রশ্ন আসে মনে

সংবিধানকে পুনরায় অসাম্প্রদায়িক করা হবে কি?

রাজাকারেরা এবারের মতন হেরে গেছে ঠিকই কিন্তু তাদের মোট প্রাপ্ত ভোটসংখ্যা কিন্তু এখনো আশঙ্কাজনক... এত সমর্থক তাদের, এই ভোটারগুলি যতদিন দেশে থাকবে অসাম্প্রদায়িকতা প্রতিষ্ঠা আদৌ সম্ভব হবে কি?

জারজ এক জাতি হয়ে থাকার লজ্জা মুক্ত হয়ে আমরা আমাদের পিতাকে যোগ্য সম্মানে প্রতিষ্ঠিত করতে পারব কি?

মৌলবাদের মূলোত্পাটন সম্ভব হবে কি?

জেলহত্যা মামলা সহ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে কি?

বিহারী সেই বীরপ্রতিকের মতন অবহেলায় অনাদরে মৃতপ্রায় মুক্তিযোদ্ধাদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা দেওয়া হবে কি?

দুর্নীতি আর স্বজনপ্রীতির অবসান হবে কি?

দ্রব্যমূল্যের দাম আবার সাধারন মানুষের নাগালে আসবে কি?

শিক্ষার প্রসার (লাইব্রেরী দরকার) ও দারিদ্র বিমোচন (কর্মসংস্থান) হবে কি? ভূমিহীনদের পুনর্বাসন হবে কি?

জরাগ্রস্ত কাঠামো (বিদ্যুত) ও ভগ্ন সরকারী শিল্প ও প্রফিটমূলক প্রতিষ্ঠান (যেমন বিমান) ঠিক করে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করা হবে কি? ( ঠিক গুছিয়ে বলতে পারলামনা.. ভোকাবুলারি দুর্বল)

কেবল ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন না করে অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সংযোজন হবে কি?

পারিবারিক রাজনীতি বন্ধ করে যোগ্যতার ভিত্তিতে সুযোগ দেওয়া হবে কি?

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সন্ত্রাস মুক্ত করা হবে কি?

প্রবাসীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে কি?

মানুষের নিরাপত্তা ও বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করা হবে কি?

হয়রান হয়ে গেছি রে ভাই.. দিন পার হয়ে যাবে.... অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা... সবই জানা প্রশ্ন... তবু নগন্য মানুষদের মাথায় বোধহয় এগুলাই আসে...

অনেক প্রশ্ন , সারমর্ম একটাই...
কিছুই বদলাবে কি? নাকি কেবলই পুরাতন বোতলে নতুন সুধা?


মন্তব্য

জিজ্ঞাসু এর ছবি

বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষকদের সক্রিয় রাজনীতি অসমর্থনযোগ্য। পরিবর্তন আমরা চেয়েছিলাম, কিন্তু ভেবে দেখুন দেশের মানুষ নিয়েই কিন্তু রাজনীতিবিদগণ রাজনীতি করে। যেমন জনতা তেমন নেতা; তেমনই রাজনৈতিক সংস্কৃতি। এসবের পরিবর্তন আসতে হবে। ঠিক এবারই আসবে কিনা কে জানে। আশা করতে দোষ নাই। আশায় বুক বাঁধতে হবে।

___________________
সহজ কথা যায়না বলা সহজে

অবাঞ্ছিত এর ছবি

জনতার পরিবর্তন আসে শিক্ষা আর সামাজিক চেতনার মধ্য দিয়ে। মানুষকে সচেতন করতে হবে। আধুনিক বিশ্বের শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষামূলক রাজনীতি আর আমাদের দেশের নোংরামীর মধ্যে তুলনা করে জাগরন সৃষ্টি করতে হবে। আমাদের হরতালের সংস্কৃতি কিন্তু তৈরি হয় শিক্ষাক্ষেত্র থেকেই... উন্নত বিশ্বে কোথাও এতদিন ও এমন সব কারনে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকেনা যেমনটা আমাদের থাকে। এসবের কারন আমাদের ছাত্ররাজনীতি কলুষিত, সংঘাতের রাজনীতি.... এই ধারা পাল্টাতে হবে আমাদেরই... "নিজে থেকেই হবে" এ আশায় বসে থাকলে চলবে না...
__________________________
I think , therefore i am - Descartes

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

প্রকৃতিপ্রেমিক এর ছবি

ঢাবি'র হল দখল নিয়ে আপনি যে খবরের উল্লেখ করেছেন তা অসম্পূর্ণ মনে হচ্ছে। বরং ইত্তেফাকের লেখাটা এখানে রেকর্ডের স্বার্থে তুলে রাখছি:

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান চায় ছাত্রলীগ। তারা সহনশীল রাজনীতিতে বিশ্বাসী। তবে তারা ক্যাম্পাসকে রাজাকারমুক্ত করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। ছাত্রলীগ বলেছে, জাতীয় রাজনীতির যে গুণগত পরিবর্তন হয়েছে, তার প্রভাব ছাত্ররাজনীতিতেও পড়েছে। তারা কোন সহিংসতা ও আধিপত্যের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। শিক্ষাঙ্গনে কেউ অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে তাদেরকে প্রতিহত করা হবে। নির্বাচনে মহাজোটের বিশাল জয়ের পরে শিক্ষাঙ্গনে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে বলে তারা জানান। অন্যদিকে ছাত্রদল অভিযোগ করেছে, নির্বাচনের ফলাফলে জয় নিশ্চিত হওয়ার পরে ছাত্রলীগ হলে হলে তাদের নেতা-কর্মীদের কক্ষের তালা ভেঙ্গে ভাংচুর চালিয়েছে। তাদের কক্ষগুলো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে ছাত্রলীগ। তাদেরকে হল থেকেও বের করে দেয়া হয়েছে বলে জানান তারা।

আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের মহাবিজয়ের পর গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোন আনন্দ মিছিল দেখা যায়নি। ছাত্রলীগর নেতা-কর্মীদের মাঝে ব্যাপক-উৎসাহ উদ্দীপনা দেখা যায়। সকালে সংগঠনের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সোহেল রানা টিপু ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ সাকিব বাদশার নেতৃত্বে ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড.এসএমএ ফায়েজের সঙ্গে দেখা করেন। ক্যাম্পাসে সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ ধরে রাখার বিষয়ে ভিসিকে তারা আশ্বস্ত করেন। বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকার তিনটি আবাসিক হলে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান বিরাজ করছে। এছাড়া দুই একটি অনাকাঙিক্ষত ঘটনা ছাড়া প্রায় হলে স্বাভাবিক অবস্থা দেখা গেছে। তবে নির্বাচনে চারদলীয় জোটের বিশাল ব্যবধানে পরাজয়ের পরে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা হল ছেড়ে আত্মগোপনে যান। আত্মগোপনে যাওয়ার পরে ছাত্রদলের কর্মীদের হলগুলোতে ফিরিয়ে আনার জন্য ছাত্রলীগ নেতা-কর্মীরা জোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেক ছাত্রলীগের নেতা কর্মী ছাত্রদলের কর্মীদের ফোন নম্বর সংগ্রহ করে হলে আসার আমন্ত্রণও দিয়েছেন।

নির্বাচনের দিনের রাতে ছাত্রদল বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে না থাকলেও গতকাল বিকালে তারা ক্যাম্পাসে আসেন। সংগঠনটির বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম ফিরোজের নেতৃত্বে প্রায় অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী মধুর ক্যান্টিনে এসে সাংবাদিকদের কাছে ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ উপস্থাপন করেন। এসময় ছাত্রদলের বিশ্ববিদ্যালয় শাখার নেতা-কর্মী ছাড়াও বিভিন্ন হলের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তারা বলেন, নির্বাচনের পরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি হলের ছাত্রদলের প্রায় ১৫ থেকে ২০টির মতো কক্ষ ছাত্রলীগ দখলে নিয়েছে। হলগুলোতে তাদের সহাবস্থান করতে না দেয়া হলে পরবর্তী সময়ে পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। প্রয়োজনে আন্দোলনের মাধ্যমে তাদের অধিকার আদায় করা হবে। তবে ছাত্রদলের অভিযোগকে ছাত্রলীগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে।

ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার রোটন বলেন, ক্যাম্পাসের প্রতিটি হলে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বিরাজ করছে। জাতীয় রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ছাত্র রাজনীতিতেও পরিবর্তন আনা হয়েছে। হলগুলোতে বৈধ ছাত্ররা থাকবে এটা স্বাভাবিক। ছাত্রলীগ শান্তিতে বিশ্বাস করে। তবে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে প্রতিহত করা হবে।

ছাত্রলীগের সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপন বলেন, ছাত্ররাজনীতির গতানুগতিক ধারার পরিবর্তনে বিশ্বাসী ছাত্রলীগ। মুক্ত জ্ঞান চর্চার কেন্দ্র বিন্দু হল শিক্ষাঙ্গন। শিক্ষাঙ্গনে সন্ত্রাস নয়, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ধরে রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। ক্যাম্পাসে আধিপত্যবাদের অবসান হয়েছে। তবে ক্রিয়াশীল কোন ছাত্রসংগঠনের নেতাকর্মীর উপর অন্যায়ভাবে নির্যাতন করা না হলে ছাত্রলীগ তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

আমি কোন দলের সমর্থক নই। অন্ধ সমর্থনের যুগ মনে হয় শেষ হল এবার। গণরায় তারই প্রমান। আর তাই ইত্তেফাকের এধরনের খবর যদি সত্যি হয় আমি তাতেই আশাবাদি।

অবাঞ্ছিত এর ছবি

প্রথম আলো আর যুগান্তরেরটা পড়েছিলাম... ইত্তেফাকেরটা পড়া হয়নি... ধন্যবাদ আপনাকে এডিশনাল তথ্যের জন্য। কোনটা সম্পূর্ণ আর কোনটা ভুল তথ্য জানিনা, তবে আশা করি আপনিই সঠিক ।

আমার সূত্র ছিল যুগান্তরের লিংকটি আর এইটি-
http://www.prothom-alo.com/archive/news_details_home.php?dt=2008-12-30&issue_id=1146&nid=MjA5MzA=

কপি পেস্ট করলে ভেঙে যাচ্ছে বলে তা করতে পারছি না, দুঃখিত।

__________________________
I think , therefore i am - Descartes

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

অবাঞ্ছিত এর ছবি

প্রথম আলো আর যুগান্তরেরটা পড়েছিলাম... ইত্তেফাকেরটা পড়া হয়নি... ধন্যবাদ আপনাকে এডিশনাল তথ্যের জন্য। কোনটা সম্পূর্ণ আর কোনটা ভুল তথ্য জানিনা, তবে আশা করি আপনিই সঠিক ।

আমার সূত্র ছিল যুগান্তরের লিংকটি আর এইটি-
http://www.prothom-alo.com/archive/news_details_home.php?dt=2008-12-30&issue_id=1146&nid=MjA5MzA=

কপি পেস্ট করলে ভেঙে যাচ্ছে বলে তা করতে পারছি না, দুঃখিত।

__________________________
I think , therefore i am - Descartes

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

সাইফুল আকবর খান এর ছবি

সঙ্গত প্রশ্ন সবই।
আশার নমুনা খুবই কম। তবু চলেন আমরা আবার আশা করি।
খুব খারাপ লাগে এগুলো চিন্তা করলে। আবার হতাশ নিরাশ হওয়ার জন্যই বোধ হয় আমরা আবার আশা করি। কপাল যে খারাপ! মন খারাপ
ভালো করেছেন যে এটাকে "নতুন সরকারের কাছে আপনি কী চান" পোস্টে লিঙ্কড করেছেন।

ধন্যবাদ। হাসি

-----------------------------------
"আমার চতুর্পাশে সবকিছু যায় আসে-
আমি শুধু তুষারিত গতিহীন ধারা!"

___________
সবকিছু নিয়ে এখন সত্যিই বেশ ত্রিধা'য় আছি

অবাঞ্ছিত এর ছবি

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
__________________________
I think , therefore i am - Descartes

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

রনি এর ছবি

বৈধ ছাত্রদের ওপর হয়রানি হলে খুব খারাপ। তবে শিবিরকে ক্যাম্পাস থেকে বিতাড়িত করা উচিত। শিবিরের ব্যাপারে নমনীয়তা না দেখালেই ভাল। এরা হল বিষবৃক্ষ। এখন পর্যন্ত মোটামুটি শান্তিপূর্ণ অবস্থা বজায় রয়েছে। এজন্য ছাত্রলীগ সাধুবাদ পাবে।

অবাঞ্ছিত এর ছবি

শিবিরকে বাংলাদেশ থেকেই বিতারিত করা উচিত ।
__________________________
I think , therefore i am - Descartes

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

এনকিদু এর ছবি

অনেক গুলো প্রশ্ন তুলে ধরেছেন - হিমু ভাইয়ের কাজে লাগবে আশা করি ।


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...


অনেক দূরে যাব
যেখানে আকাশ লাল, মাটিটা ধূসর নীল ...

অবাঞ্ছিত এর ছবি

ধন্যবাদ।

আশা করি হাসি
__________________________
I think , therefore i am - Descartes

__________________________
ঈশ্বর সরে দাঁড়াও।
উপাসনার অতিক্রান্ত লগ্নে
তোমার লাল স্বর্গের মেঘেরা
আজ শুকনো নীল...

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।