বহুল আলোচিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রায় শেষ। গত বুধবার (৮ জানুয়ারি) ২৯০ টি সংসদীয় আসনের নব-নির্বাচিত সদস্যের বিষয়ে গেজেট প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। ২৮৪ জন নব-নির্বাচিত সংসদ-সদস্য শপথ নিয়েছেন এর একদিন পরেই [১]। বাকিদের শপথ নেয়াও বর্তমানে সারা।
[i]এই লেখাটির একটি ভীষণ অস্বস্তিকর ব্যাপার আছে। বাংলাদেশের ইতিহাসে মনে হয় আমার মত এত কম সময়ে এত বেশি পরিমাণ মেধাস্বত্ব লংঘন আর কেউ করতে পারেনি। তবে আমি কথা দিচ্ছি এটি নিতান্তই সাময়িক। শুধুমাত্র ইতিহাস সংরক্ষণের উদ্দেশ্যেই এটি করা হয়েছে। এখানে আমার খুঁজে পাওয়া গানগুলি দিয়ে দিলাম। এই গানগুলির স্বত্ত্ব তাদের, যারা তৈরি করেছেন। আমি কিন্তু আমার সাউন্ডক্লাউড অ্যাকাউন্টে কোন অনুমতি ব্যতিরেকেই আপলোড করেছ
ধর্মীয় পরিচয়ের ভিত্তিতে জন্ম নেয়া পাকিস্তানের মুখে ঝাঁটা মেরে জন্ম নেয়া বাংলাদেশ আজ স্বাধীনতার চার দশক পরেও ধর্মীয় বিষে নীল। শুধু মুসলমান হয়ে না জন্মাবার কারণে বারবার ভিটেশূন্য হচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষ। কখনো ভোটের দোহাই দিয়ে, কখনো বাবরি মসজিদে হামলার দায়ে, কখনো বা স্রেফ ফেসবুকে কোন ছবিতে ট্যাগ হয়ে যাবার অপরাধে বাড়ি-ঘর, উপসানালয় হারিয়ে ফেলছে তারা, কখনো বা সাধের প্রাণটাও বিদায় নিচ্ছে শরীর থেকে
বন্ধু মোস্তাফিজ আমাকে আহমদ ছফার এই লেখার খোঁজ দিয়েছে। দুর্দান্ত লেখা! ছফা বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। প্রত্যেকটি দিক নিয়ে মনে হয় আলাদা আলাদা লেখা দেয়া যাবে। এই মুহুর্তে আমার মনে ধরেছে নিচের অংশটুকু।
প্রথমেই সতর্কতাবাণীর ঝামেলাটুকু সেরে নেই। এটি কোন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নয়। কেন নয়?
[justify]৫ জানুয়ারীর নির্বাচন হচ্ছেই। সমঝোতা হবে না এটা সেপ্টেম্বরে সুপ্রীম কোর্টে কসাই কাদেরের রায়ের পরেই বোঝা গেছে। কিন্তু সেটা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাথে প্রধান বিরোধিদল বি.এন.পি'র সমঝোতা। কারণ বি.এন.পি.
ভূমিকা: আজকের প্রথম আলো তে "কূটনীতি বনাম রাজনীতি" শিরোনামে হাসান ফেরদৌসের লেখা একটি মতামত প্রকাশিত হয়েছে। লেখাটিতে হাসান ফেরদৌস পাকিস্তানের সাথে কুটনৈতিক সম্পর্ক রাখার পেছনে
ইতিমধ্যে আপনারা পত্রিকান্তরে গত মন্ত্রীসভার অনেক সদস্যেরই সম্পদের পরিমাণ জেনে গেছেন এবং কারও কারও ব্যাপারে খেপে গেছেন। মনে করে দেখুন তো এরকম আর কখনও হয়েছে কিনা? না, কখনও হয়নি। কেন?