কাছাকাছি সময়ে আমাদের জাতীয় জীবনে এমন কোন সময় এসেছে যেদিন সবদিক থেকে শুধু আনন্দের খবর? কিছুদিনের মধ্যে এরকম দুটি ব্যাপার আমার মনে পড়ছে। একটি হল এবার খুব কাছাকাছি সময়ে ঈদ আর পূজা আর আরেকটি হল আরো ২০১৩ আগে এক সপ্তাহের ও কম ব্যবধানে বিজয় দিবস কিংবা কাদের মোল্লার ফাঁসি।
ডিসক্লেইমার:
এই নিউজক্লিপগুলি ত্রিশ লক্ষের পরিসংখ্যান নিয়ে একাডেমিক রিসার্চের বিকল্প নয়। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের শহীদের পরিসংখ্যান নিয়ে এখন পর্যন্ত কোন পূর্ণাঙ্গ একাডেমিক গবেষণা হয় নি। যতদিন হবে না এটি কি ত্রিশ লক্ষ, নাকি আরো কম, নাকি আরো বেশি এ নিয়ে কখনও জোর গলায় কথা বলা যাবে না।
১৯৬৭ সালে তোলা মন্দিরের একটি রঙ্গিন ছবিঃ বাংলাদেশ ওল্ড ফটো আর্কাইভ নামক ফেসবুক গ্রুপ থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: ইন্টারকনে বিস্ফোরণ : যার ঝাঁকুনি লেগেছিল বিদেশেও -
কাতার ভিত্তিক সংবাদ চ্যানেল আল-জাজিরা কর্তৃক লাগাতারভাবে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতি, এবং চলমান মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের উপর একপেশে এবং ক্ষেত্র বিশেষে বিভ্রান্তিকর সংবাদ এবং আলোচনা পরিবেশন, এবং এর মাধ্যমে সংবাদ মাধ্যমটির ১৯৭১ এর ঘৃণ্য যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনের অপচেষ্টার সংস্থাটির লন্ডন কার্যালয়ের সামনে এক শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ সমাবেশের আয়োজন করে আইসিএসএফ (ইন্টারন্যাশনাল ক
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
না, নেই।
এই বিষয়টা নিয়ে অহেতুক জল ঘোলা করা হচ্ছে। ট্রাইবুনাল, আইনমন্ত্রী, প্রসিকিউশন, অ্যাটর্নী জেনারেল, আইনজীবি আর এ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন এনটিটি কেউই বিষয়টি স্পষ্টকথায় পরিস্কার করছে না। আলু-মিজানরা এটা নিয়ে জল ঘোলা করছে। অথচ একটু পড়াশুনা করলেই বিষয়টা পুরোপুরি পরিস্কার হওয়ার কথা।
রিভিউ তখনই করা যাবে, যদি সংশ্লিষ্ট আইনে থাকে
এটা মূলত: ডকুমেন্টেশনের জন্য। আমাদের সংবিধান প্রণয়ন করা হয় ১৯৭২ সালে। একটি সর্বদলীয় কমিটি এটির খসড়া প্রণয়ন করে। এক পর্যায়ে জনমত যাচাইয়ের জন্য এটি ১৯৭২ সালের অক্টোবর মাসের ১৩ তারিখে দৈনিক পত্রিকাগুলোতে ছাপানো হয়। এর বাইরে সংসদেও আলোচনা চলে। এর মাধ্যমে কিছু সংশোধনও হয়। আমি এই পত্রিকায় ছাপানো খসড়াটি এখানে রাখলাম।
এতে কি লাভ হবে?
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: সামনে লাল ট্রাফিকের সিগন্যাল
আঁতাত বিষয়টা স্বাধীন, সার্বভৌম বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে (খুব রোমান্টিক কল্পনাপিয়াসী হইয়া পইড়েন না আবার) জড়িত। এবং নিখিল বাংলায় এই বস্তুটির ‘ছোল ডিস্ট্রিবিউটর’ ছিলো বাংলার বামায়াতী (ঠিকই ধরসেন, জামায়াত এবং বাম-এর অভূতপূর্ব শংকর) মহল। ‘দি নিউ জামায়াত এন্ড সন্স (অব দ্য বিচেস?)’ নাম নিয়ে বিম্পি নামের নতুন দল যাত্রা (পালা) শুরু করার পর, ইনারাও বংশানুক্রমে এই তত্ত্বের সম্যক অংশীদার হইলেন।