আজ হাওয়ার মাঝে ছড়িয়ে আছে শুকনা মরিচডলা
ছাগলশালার আগলখোলা পাগল পেছনজ্বলা
-আঁকারটুন
মনে করুন আপনি একজন চিত্রশিল্পী। যেমন তেমন শিল্পী না, চিত্রাঙ্কনের জটিল সব প্রক্রিয়া আপনার নখদর্পনে। যেকোন লোকের চেহারা বা যেকোন জিনিস হুবহু এঁকে ফেলা আপনার কাছে কোন ব্যাপারই না। রং, আলো-ছায়ার ব্যবহার, দর্শানুপাত, গঠনপ্রকৃতি, মাধ্যম এসব আপনি গুলে খেয়েছেন। যে যেটাই আপনার কাছে এঁকে দেবার আবদার করুক না কেন, আপনি এঁকে ফেলতে পারেন। এখন ভাবুন আপনি এমন একটা ছবি আকতে চান যাতে কোন "কিছু"-র উপস্থিতি থাকবে না। ধরা যাক, আপনার উদ্দেশ্য দর্শকের কাছে আপনি আপনার গতিপ্রকৃতি, আপনার চলাফেরা, স্থানপরিবর্তনের যে গতিধারা তা তুলে ধরতে চান। কিন্তু কোন ধরনের গতিশীল কিছু বা স্থানান্তর বিষয়ক কোন ঘটনা চিত্রায়িত না করেই আপনি তা করতে চান। কোন কিছু থাকা মানেই কিন্তু সেটা আপনার উদ্দেশ্যের ভুল ব্যাখ্যা হয়ে হবে। কারণ তাতে কোন ঘটনা বা বস্তুর সাপেক্ষে সেই গতিধারার বর্ণনা দেওয়া হচ্ছে। যেটাকে আপনি উপস্থাপনের মূল বিষয় করতে যাচ্ছেন তা হয়ে যাচ্ছে আরেক বিষয়ের উপর নির্ভরশীল। আপনি শুধুমাত্র সেই গতিপ্রকৃতিকেই চিত্রবন্দি করতে চান। কিভাবে করবেন?
ছবিঃ লুসিফার । সময়কালঃ ১৯৪৭।
ল্যাঙ্গু পরীক্ষা !
ছবিটা লিখতে গিয়ে মনের কথাগুলো রেখার সাথে মিশে গেল। এভাবেই রইলো কথাগুলো,এভাবেই থাক।
তাঁর বিপুল ছন্দে ছন্দে
মোরা যাই চলে আনন্দে,
তিনি যেমনি বাজান ভেরী মোদের তেমনি নাচের ভঙ্গি ॥
যাঁর নানা রঙের রঙ্গ মোরা তাঁরি রসের রঙ্গী ॥
----বুড়োটা আর বুড়ো হয় নারে!
একজনের শৈশবকে বোঝা গেলে, মানুষটির মনের ভেতর বাহির ধরা যায়। কেননা বলা হয়ে থাকে, মানুষ মৃত্যু পর্যন্ত শৈশবকে বহন করে চলে। তাই নভেরাকে আমরা বুঝতে গেলে, তার শৈশবের ছবি সম্পর্কে একটা ধারণা থাকা প্রয়োজন। নভেরা আহমেদকে নিয়ে আলোচনার এটি একটি সীমাবদ্ধতা, আমরা তার কাছ থেকে কোন কথা শুনিনি। অন্যদের কাছ থেকে তার সম্পর্কে যতটুকু পাওয়া যায় তা খুবই খন্ডিত এবং সীমাবদ্ধ ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতাজাত ধারণা প্রসূত। সমস্ত কিছ
রিক্সার ছবি নিয়ে আমার উৎসাহ অনেক দিনের। ডিজিটাল অটোম্যাটিক ক্যামেরার সহজলভ্যতার আগের দিন গুলোর জন্য আমার আফশোস হয় কেন আমার ক্যামেরা ছিলনা আর সেই পুরনো রিক্সার ছবি গুলো তুলে রাখতে পারিনি। কিন্তু সেটা পুষিয়ে নিতেই যেদিন থেকে একটা ডিজিটাল অটোম্যাটিক ক্যামেরা পেয়েছি সেদিন থেকেই রিক্সার পেছনের টিন শিটটায় আঁকা ছবি গুলো ক্যামেরা বন্দী করতে শুরু করে দিই। ছবি গুলো আদৌ কোন নান্দনিক সূত্রে পড়ে কিনা জানিনা,