১।
দৃশ্য এক:ঝুমু আপু নিহিমকে স্কুল এর পড়া শেখাচ্ছে...
- আমাদের হাত কয়টা?
-দুইতা
-পা কয়টা?
-দুইতা
-চোখ?
-দুইতা
-আম্মু, নুনু?! এইতা কেন বলা হল না! (ভ্যাজাল!)দৃশ্য দুই:
- আমাদের বয়সে বড় যারা তারা আমাদের গুরুজন, গুরুজন মান্য করবো।
- আম্মু , হাম্বা?! (নিবিড় ইতিমধ্যে হাম্বা হাম্বা বলে মেঝে তে হাঁটছে! )দৃশ্য তিন:
ঐ তে ঐরাবত!
বাসার সব সাদা কাগজ পাগলা দেশু ছবি এঁকে শেষ করে ফেলেছে। অনেক খুঁজে শেষে কাগজ পাওয়া গেলো পাগলা দেশুর ডায়েরিতেই। তার প্রথম পাতা থেকে নতুন বছরে সবাইকে গোয়েন্দা ঝাকানাকা, কিংকু চৌধারি আর বদরু খাঁর পক্ষ থেকে অনেক শুভেচ্ছা!
এই লেখাটি মূলত: সুন্দরবনের তেল নি:সরণ নিয়ে আমার এক তরুণ রিমোট সেনসিং গবেষক বন্ধুর সীমিত সম্পদ ব্যবহার করে প্রায় নিস্ফল ধাক্কাধাক্কির বর্ণনা। আমরা দেখতে চাই যারা আমাদের চেয়ে ভাল মানের স্যাটেলাইট ডেটা নিয়ে কাজ করেন তাদের এ ব্যাপারে উৎসাহী করে তোলা যায় কিনা।
১৯৭২ সালের ১৬ই ডিসেম্বর আমাদের প্রথম বিজয় দিবসে পত্রিকায় যেসব বিজ্ঞাপন এসেছিল সেগুলোতে এক নজর চোখ বুলালেই সেই সময় দেশের মানুষের আবেগ, আশা, স্বপ্নের ব্যাপারটি কিছুটা অনুভব করা যায়। আমি এরকম একশোর একটু বেশি বিজ্ঞাপন একত্র করেছি। তার মধ্যে যে আঠারোটি সবচেয়ে ভাল লেগেছি সেগুলো এখানে দিলাম। আপনার যদি অন্যগুলো আরো ভাল লাগে আপনিও আমার সংগ্রহ থেকে সেগুল
কলা বুজ্যাইয়া দ্যাউ।
আমার সুরার সাথী, সচলের ত্রিমাত্রিক কবি ভ্যান্কুভার ছেড়ে চলে গেলো। তাই ভাবলাম ওরে ফুটোস্কোপ দিয়ে দেখে রাখি। শুভ কামনা রৈলো ত্রিমাত্রিক কবি।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে কিছু পোস্টার প্রচেষ্টা...
আজ ঈদ। মদিনার ঘরে ঘরে আনন্দ। বাতাসে আতর গোলাপের সুগন্ধ। পথের ধারে দাঁড়িয়ে একটি নাস্তিক কাঁদছে। জিজ্ঞাসা করতেই সে বললো, ণূড়ায় কইছে আইজকা আমি রোস্ট খাইবার পারুম না।
বিদায় সরদার স্যার....