[justify]বাংলার বাউল দর্শনের দু’টি খুব শক্তির জায়গা আছে- একটি সহজ জীবনযাপন প্রণালী অন্যটি যুথবদ্ধতা। খেয়াল করবেন, বাউল সাধুগুরুগণ খুব সহজসরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। আখড়া বাড়িতে সাধুসঙ্গ হয় যৌথ মিথস্ক্রিয়ার ভিত্তিতে। সেখানে কে আশরাফ আর কে আতরাফ, কে সাদা আর কে কালো, কে নারী কে পুরুষ সেটার ফারাক হয় না। মোটকথা মানুষে মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত মিলনে বাউলদের বহমান জীবন কখনো জীর্ন হয়ে পরে না। বরং এক বিশাল অখণ্ডতার
তার লেখার শুধু শিরোনামের শব্দগুলো যোগ করলেও আমার সব লেখার মোট শব্দের চাইতে বেশি হবে।
সচল থাকেন, সচল রাখেন।
স্ট্যাচু অফ লিবার্টাইন
সারাটি জীবন গালি দিয়া গেনু, শেষ বয়সেতে আসিয়া
গ্রেট নেশনের বরমালা দিনু তারই গলে ভালোবাসিয়া
মে দিবস সে তো তারই অবদান
টেকা ও গতরে সে-ই প্রধান
আমৃকারেই বুকে টেনে নিনু, পাত্তা দেই না রাশিয়া
পরোটাপ্রিয় এক লোকের ভয়ে লেখাতো দূরের কথা, মন্তব্যে আঙ্গুল তুলতেও হাত কাঁপে।
আমি অনেকদিন ধরে আমাদের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলের বেল কার্ভগুলো দেখতে আগ্রহী। বেল কার্ভ দেখতে এরকম।
আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো ...................
আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো ...................
আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো ...................
আসছে ফাল্গুনে আমরা দ্বিগুণ হবো ...................
গদির কলা খাইবা রে?
আইসো তবে ভাইবারে।
১।
দৃশ্য এক:ঝুমু আপু নিহিমকে স্কুল এর পড়া শেখাচ্ছে...
- আমাদের হাত কয়টা?
-দুইতা
-পা কয়টা?
-দুইতা
-চোখ?
-দুইতা
-আম্মু, নুনু?! এইতা কেন বলা হল না! (ভ্যাজাল!)দৃশ্য দুই:
- আমাদের বয়সে বড় যারা তারা আমাদের গুরুজন, গুরুজন মান্য করবো।
- আম্মু , হাম্বা?! (নিবিড় ইতিমধ্যে হাম্বা হাম্বা বলে মেঝে তে হাঁটছে! )দৃশ্য তিন:
ঐ তে ঐরাবত!