গোলাপি জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসে বিস্ময়ের হাসি !
এখানে সুলভ মূল্যে দেশ অচল করা হয়!!
রাতে আমার ঠিক নিচে সুমন ভাই ঘুমান। পাঠক পাঠিকারা উল্টা পাল্টা কিছু চিন্তা করার আগেই বেপারটা ক্লিয়ার করে নেই। আমরা যেই দোতালা খাটে ঘুমাই তার উপরে আমি,নিচে সুমন ভাই।ঘুম আসার আগ পর্যন্ত নানান বিষয় নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়।ইতিহাস,রাজনীতি,সিনেমা,নারী। আলোচনার টপিক যখন থাকে নারী,তখন সুমন ভাই কে খুবই উৎসাহী হতে দেখা যায়। গার্লফ্রেন্ড না থাকার জন্যই বোধহয় চেহারায় একটা আহা আহা ভাব চলে আসে।রাত বারোটা একট
এ কি সোনার আলোয় জীবন ভরিয়ে দিলে, ওগো বন্ধু, পিঠে থেকো, পিঠে থেকো
[justify]কলেজ শেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার সময় আমার এক বন্ধু পারভেজ ঠিক করলো সে আর্টিস্ট হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলায় পড়বে। সেইমত চিত্রাঙ্কনের উপর কোচিং করা শুরু করলো। চারুকলায় ভর্তির জন্য যে মেডিকেল বা ইঞ্জিনিয়ারিং এর মত বিশেষ ভর্তি কোচিং আছে তা তখনই প্রথম জানলাম। সে ভর্তি পরীক্ষায় টিকে গেলো এবং কবজিতে ব্যাংগলস, কাঁধে ঝোলা এবং এক মাথা ঘন লম্বা চুল রেখে পুরোদমে আর্টিস্ট হয়ে গেলো। আমারা ক্লাসে যাই শুধু ব্যাগ নিয়ে আর ও শিল্পী সুলভ গাম্ভীর্য নিয়ে ব্যাগের সাথে পিঠে ঝুলায় লম্বা একটি কালো পোস্টার টিউব। সেটার ভেতর থাকে নিজের আঁকা বিচিত্র সব অর্ধসমাপ্ত ছবি।
ঈশ্বরদীর হুজুর হেকমত আলী মাস ছয়েক আগে হঠাৎ একটি চিঠি পেলেন। তার মাদ্রাসার এক ছাত্র ঢাকা থেকে চিঠিটা পাঠিয়েছে। চিঠি পড়ে জানতে পারলেন তার ছাত্রের এলাকার মসজিদের জন্য একজন ইমাম প্রয়োজন। ছাত্র মকসুদ সেখানকার মসজিদ কমিটির মেম্বার, তাই সে হেকমত সাহেবকে চিঠি পাঠিয়েছে তিনি যাতে দয়া করে ঢাকায় মসজিদে ইমামের দায়িত্বে যোগদান করেন। এই ছাত্রটি হেকমত সাহেবের খুব কাছের একজন, তার কথা ফেলে যায় না। তাই তল্প
হুমমমম.....................................................
ঢাকায় বসা রানুর মুখের মিষ্টি "চুদুরবুদুর"
কাঁপিয়ে দিলো কলকাতা আর আগরতলা সুদূর।