এ এক অদ্ভুত আদালত। শুধু সত্য উদঘাটনই এখানে একমাত্র লক্ষ্য নয়। আসলে সত্যের সংজ্ঞাটাই গেছে বদলে কারণ প্লুরালিজমের এই যুগে একটা মাত্র সত্যের পিছু ধাওয়া করাটা একটু কষ্টসাপেক্ষই। চীনের বড় একটা কারখানার অ্যাসেম্বলি লাইনে যখন লাখে লাখে হুবহু একই রকম দেখতে টেলিভিশন সেট তৈরি হয়, তখন সেখান থেকে কোনটা অরিজিনাল আলাদা করাটা অসম্ভব। আসল-নকলের সম্পর্কটাই এখানে অনেকটা ঝাপসা। বলা যেতে পারে, এই কয়েক লাখ টেলিভিশন সে
বিদায় গাব্রিয়েল
জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার সময় সটান দাঁড়িয়ে, দুই হাত শরীরের দুই পাশে উল্লম্ব ভাবে ঝুলিয়ে, পতাকার দিকে মুখ করে গাইতে হয়। জাতীয় সঙ্গীত চলার সময় দাঁত খিঁচিয়ে হাসতে হয় না, হাত পা নাড়তে হয় না, ক্যামেরা দেখলে ছ্যাবলার মতো লাফাতে হয় না।
এ শুধু আইনের শিক্ষা নয়, এ শিক্ষা স্কুলেও দেওয়া হয়। কাণ্ডজ্ঞানের কথা বাদই দিলাম।
বিদায় পিট সিগার।
বদলে যাউ, বদলে দাউ!
ছিলো রুমাল, হয়ে গেলো একটা বেড়াল। ছিলেন লালমতি, হয়ে গেলেন হলুদমতি।
কমিক স্ট্রিপ আঁকার অনেক সমস্যা। শুধু ছবি দিলে পুরোটাই নীড়পাতায় চলে আসে। তাই কিছু কথাবার্তাও দিলাম।
বিগত কয়েকদিন ধরে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর এবং অন্যান্য ঘটনাপ্রবাহে আবারও একদল মানুষের ব্যপক গাত্রদাহ আশা করি সবাই লক্ষ্য করেছেন। আমাদের তথাকথিত জাতীয়তাবাদী শক্তির ধারক বাহকেরা এখন ঝলসানো নরমাংস দিয়ে নৈশভোজ করে ক্ষান্ত নন, তারা নানা ভাবে ও নানা আঙ্গিকে কাদের মোল্লা তথা যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির ব্যপারটি হালকা করে কর্পূরের মত উড়িয়ে দেয়ার কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে নিজেদের জামায়াত তোষণের দীর্ঘ ইতিহাসকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে অন্যের ঘাড়ে ফেলার আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। যে কাজটি স্বাধীনতার পর শুরু হয়েছিলো কিন্তু বিশিষ্ট সামরিক শাসকদের ক্ষমতা আঁকড়ে রাখার ফাঁদে পড়ে ব্যহত হল তা আজ ৪০ বছর পর করতে দোষ কোথায়? যে জিয়াউর রহমান ইন্ডেমনিটি আইন দিয়ে আটক যুদ্ধাপরাধীদেরকে নির্বিচারে ছেড়ে দিলেন, যার কল্যাণে গোলাম আজম দেশে ফিরে এসে আবার রাজনীতি করার সুযোগ পেল, যার নিপুণ হাতে এই দেশে ধর্মভিত্তিক রাজনীতির বৈধতা এল তাকে বাদ দিয়ে ১৯৭১-১৯৭৫ সময়ে কেন সকল যুদ্ধাপরাধীদেরকে ফাঁসিতে ঝুলানো হল না এই মায়াকান্নার কি আসলেই কোন অর্থ আছে?
বাঙালিকে আঙুল দেখায়ো না।
ডাউন মেজাজ গাউন গায়ে ফুঁপিয়ে কন কত্তা
আলমারিতে বন্দুকাছে, করুম আত্মহত্যা !
ওদিক দিয়ে পেপার দেখি
শোবিজপাড়ায় বেপার এ কী
একই দিনে নায়িকা এক হলেন অন্তসত্ত্বা !