সমন্বয়হীনতা, পরিকল্পনাহীনতা এবং অপরিনামদর্শীতার ধারাবাহিক চর্চার স্বর্ণযুগ বর্তমান তত্ত্বাবদগায়ক কাল, সাংবিধানিক বৈধতা নেই তবুও তারা বাৎসরিক বাজেট প্রণয়ন করবেন, রাজনৈতিক এবং ছদ্ম রাজনৈতিক শাসনামলে বাজেট আলোচনার সূচনা হতো অর্থমন্ত্রীর বাগাড়ম্বরে, এবার সংসদে বাজেটালোচনা থাকছে না তবে অর্থ উপদেষ্টা বাজেট পেশ করবেন গণমাধ্যমের সামনে, খাতওয়ারী বরাদ্দকৃত ব্যায় এবং এসব ব্যায়ের লক্ষ্য জানাবেন সবাইকে, এরপর ১৪ই জুন পর্যন্ত বাজেট আলোচনা চলবে- এ বাজেটের একটা প্রতিলিপি পাওয়া যাবে ওয়েব সাইটে-
পরামর্শ, সংশোধনি প্রস্তাব কিংবা বাজেট বিষয়ে নানাবিধ বক্তব্য প্রদানের সুযোগ থাকলেও পরামর্শ মেনে নেওয়া কিংবা না মেনে নেওয়ার স্বাধীনতা তাদের উপরেই থাকছে- গাঁয়ে মানে
'কাটায়ে উঠেছি ধর্ম আফিম নেশা
ধ্বংস করেছি ধর্ম যাজকী পেশা,
ভাংগি মন্দির ভাংগি মসজিদ
ভাংগি গীর্জা--গাহি সংগীত'
ইসলামী চেতনার (!)কবি কাজী নজরুল ধর্মশালা ভেংগে সঙ্গীত পরিবেশন করতে চান?
ধর্মানুভূতি তো আহত হয়ে প্রায় কোমায় চলে গেলো!
* এখন যেমন আছে কমেন্টের রিপ্লাইয়ের থ্রেড সহ\n* সামহোয়্যারইনের মতো ফ্ল্যাট\n* \n* \n* \n
সামহোয়্যার ইনে অনেকদিন ব্লগালাম। তার আগেও অনেকদিন ব্লগিয়েছি। কিন্তু কোন কার্টুনিস্ট ব্লগার পেলাম না।
এত রাজনৈতিক ডামাডোলের মধ্যেও কোন পলিটিক্যাল কার্টুনিস্ট বেরিয়ে এলো না ব্লগে।
এ বড় দুঃখজনক।
সচলায়তনে কার্টুন চাই।
লেখকেরা ছবি আঁকছেন । আঁকিয়েরা রংতুলি দিয়ে,লেখকেরা শব্দ ও বাক্য দিয়ে ।
এই ছবি আঁকার কাজটা কেমন হওয়া যুক্তিযুক্ত? একটা ছবি আঁকতে গেলে সাবজেক্টের অভিজ্ঞতা কি দরকার আছে নাকি নিজস্ব অনুভূতি দিয়ে তাকে নিজের মতো করে ভেবে নেয়াটা যথেষ্ট?
একটা উদাহরন দেইঃ
বল ধরো , প্রাকটিস করো মনমোহন গোলকিপার
দেহ মাঠে বল খেলতে চায় মন আমার, মন রে...
আছে দশ ইন্দ্রিয় দশ তারা, আরো সব বিজাতিরা
এই মাঠে খেলবি যারা হইয়া বিশ্ব খেলোয়াড়
খেলতে চাও মন গোপী ভজন, গায়ে পড় গেউরা বসন
অধিনায়ক পাগলা মদন পাগলামী করবে না আর ।।
অফসাইড ফাউল হইলে, বল পাবে বিরোধী দলে
গোল করিতে না পারিলে বলটারে করিবে কর্ণার;