আজ সকালটা অন্যরকম। প্রতিদিনের মতো আজ সকালে বিছানায় গড়াগড়ি করলেন না প্রফেসর আশরাফ চৌধুরী। হাল্কা শীতের মাঝেও উঠলেন। বারান্দায় কিছুক্ষণ দাঁড়ালেন, আর মনে মনে কী যেন ভেবে গেলেন। আজ সরকারী ছুটি। য়ূ্যনিভার্সিটি বন্ধ, ক্লাসের ঝামেলা নেই। তবুও আজ ব্যস্ততার দিন। তাড়াহুড়া করে কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল সারলেন। কর্ণফ্লেক্স, স্যান্ডউইচ আর সয়ামিল্ক দিয়ে ব্রেকফাস্ট করলেন। কুমিল্লার খাদি পাঞ্জাবী-পায়জামা, শেরওয়ানী কলারের কটি জড়ালেন গায়ে। মাথায় ঘন জেল দিলে
প্রতি বছর দিবস উদযাপন চলে। বিশেষ সংখ্যা আসে বাজারে, স্মৃতিচারণের বন্যা বয়ে যায়। বিশেষ সে দিনের সাম্ভাব্য সব ঘটনা আমরা জানতে পারি। এসব আয়োজন আসলে গুরুত্বপূর্ণ। দিবসজীবি আমরা কিছু উপলক্ষ্য খুঁজে পাই জীবনে। নিয়ম করে জন্মবার্ষিকি পালন, সে নিজের হোক আর বিখ্যাত লোকের হোক, অভ্যাস হিসেবে মোটেও খারাপ না।
আমি নিজে দিবস উদযাপনটাকে উপভোগ করতে পারি না। জাতিসংঘ 21শে ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস ঘোষণা করেছে। আমাদের 21 বললে ভালো লাগে শুনতে। আমরাই পৃথিবীতে একমাত্র জনগোষ্ঠি যারা ভাষার জন্য 2 বার লড়াই করেছি। প্রাণ দিয়েছি।
অবশ্য 21শে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস ঘোষণার সাথে সহযোগী কিছু বক্তব্য আছে। মানুষের ভাষা মানুষের সংস্কৃতির ধারক- বাহক।
(কনফুসিয়াস ও রাগ ইমনের মিসকল সংক্রান্ত পোস্ট পড়ে)
বান্ধবীকে মিসকল থেকে বাঁচানোর জন্য দেশী চ্যাটরুমগুলো খুব উপকারী। ওখানে বিজ্ঞাপন দিয়ে নাম্বার ছেড়ে দিলেই হয়!
কিন্তু এ লেখার প্রসংগ ভিন্ন।
আমার খুব কাছের বন্ধু হাসান। খুব ভালো ছাত্র, ভালো মানুষ। ভার্সিটি অ্যাডমিশনে অ্যাসিস্ট করে এরকম একটি কোচিংয়ে পড়াতো মাঝে মাঝে। প্রথমবার স্টুডেন্টদের ফোন নাম্বার দিয়ে সে মহা যন্ত্রণায় পড়ে। রাত নাই দিন নাই - 'ভাইয়্যা এটা কি হবে, ওটা কি হবে
মধ্যরাতে হঠাৎ করেই শহর মাতাল
উলটে দিলাম দাবার ছক,হিসেব-নিকেশ
উলটে গেলাম নিজেই এবার, হা-পিত্যেশ
এবার তবে বৃষ্টি নামুক, আকাশ-পাতাল ।
উদাস মেঘে জলের সিঁদুর,বিবর্ন রং
ও মেয়ে, তোর চোখে দেখি বিজ্ঞাপনের ঢং
শরীর খুলে ঘুঘু ঢাকিস,চড়বে ভিটায়
রসুন বুনে খাজনা দিবি, সময় কোথায়?
সময় নাকি চড়কা বুড়ি? চাঁদ হয়েছে লাল?
মধ্যরাতের সেই সময়ে -শহর হলো মাতাল !!
20 ফেব প্রথম প্রহর ।
অনেকের মাঝে থেকেও
আমি ঠিক ঠিক একা হয়ে যাই
জলের মায়ায় বেড়ে উঠা জলজ বৃক্ষের মত
মাছেদের সাথে ভেসে থেকেও প্রজাতী ভিন্ন
এ গ্রহের সবচেয়ে বড় কারাগারের খবর পেয়েছিলাম আগেই। কিন্তু এবার যখন 'কয়েদী' পড়া শুরু করলাম তখন ক্রমান্বয়ে তিন পাশে গজিয়ে উঠে অক্ষমতার দেয়াল আর অন্যপাশে বাধা দেয় কষ্ট ও ক্ষোভের কপাট। গৌরবময় ইতিহাসের সবুজ শ্যামল বাংলাদেশ যখন হরতাল নামক দানবের হিংস্র ছোবলের শিকার তখন নিষ্ঠুরভাবে দেশটির 14 কোটি মানুষ বন্দী হয় অদ্ভুত এক কারাগারে। এ কারাগারের পাঁচটি সেলের গল্প উঠে এসেছে আমাদের ব্লগার শুভ
ইউনুস সাহেন ঢাকঢোল পিটিয়ে রাজনীতিতে আসছেন। চলতি মাসের শেষে তিনি দলগঠনের ঘোষণা দিবেন। অবশ্য চাইলেই তিনি দল গঠন করতে পারবেন না। জরুরি অবস্থার নীতিমালার লঙ্ঘন করে তার দলগঠনের প্রক্রিয়াকে সহজসাধ্য করার জন্য হয়তো আগামি মাসের প্রথম দিকে জরুরি অবস্থা শিথিল করা হবে। দেশের রাজনীতিঅঙ্গন সচল হবে সীমিত পর্যায়ে।
বিউটেনিস আগামি মাসে অবকাশে যাচ্ছেন। নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদুত হয়তো নতুন কোনো নির্দেশনা নিয়ে আসবেন বাংলাদেশে। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের আভ্যন্তরীন বিষয়ে পররাষ্ট্রের খবরদারী কুটনৈতিক শিষ্ঠাচারঅতিরিক্ত হয়ে গেছে। সবাই আমাদের শেখাতে উদগ্র ীব কিভাবে দেশ শাসন করতে হবে।
তৃতীয় শক্তি হিসেবে একটা পৃথক দলের ভাবনা মোটেও নতুন কোনো ধারনা নয়। সামপ্রদায়িক দলগুলো
ব্লগের লেখালেখি'র সংকলন, মানে আমাদের লেখালেখি নিয়ে বই বেরুলো ' অপর বাস্তব' । যাবতীয় কৃতিত্ব আমাদের বন্ধুদেরই । অভিনন্দন 'টিম অপর বাস্তব ' ।
এবার 'অপর বাস্তব' সংশ্লিষ্ট কতিপয় ভাবনা পেশ করছি, সবিনয়ে ।
1। বাকী বিল্লাহর পোষ্ট থেকে দেখলাম প্রকাশিত লেখাগুলোর সিংহভাগ ড: ইউনুস সংক্রান্ত । আমার মুল্যায়নে ইউনুস পর্ব ছাড়াও আরো অনেক জরুরী লেখা হয়েছিলো ব্লগে । সে যাক, সম্পাদকদের অভিরুচি ।
ড.ইউনূস সাহেব একটি রাজনৈতিক দল করার সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য দেশবাসীর কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন। যারা তার রাজনীতিতে আসাকে সমর্থন করবেন কিংবা করবেন না তারা তাকে নিজস্ব মতামত জানাবেন।
একটি ইন্টারেস্টিং বিষয় খেয়াল করলাম।যারা তার রাজনীতিতে আসাকে সমর্থন করছেন না,তারা কেউই কিন্তু বর্তমান সংকট থেকে মুক্তির উপায় নিয়ে আলাদা কোন দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন না। ড.ইউনুস রাজনীতিতে এলে আমাদের লাভ আর তি কী ?
ধরে নিলাম তিনি রাজনীতিতে এসে কোন উল্লেখযোগ্য ভুমিকা রাখতে পারবেন না,বিতর্কিত হবেন..ইত্যাদি..ইত্যাদি..। কিন্তু তিনি তো বর্তমান দলগুলোর চেয়ে বেশি তি করতে পারবেন না,তাই না ?
আমার পরিচিত যারা ড.ইউনূসের বিরোধিতা করছেন,তাদের কিছু চিঠিপত্রের কপি আমি পেয়েছি
যারা কালকে 'অপরবাস্তব' বইটির মোড়ক উম্মোচনে আসবেন,তাদের অবগতির জন্য :
1.চেষ্টা করুন বেলা 3টার মধ্যে মেলায় প্রবেশ করতে।এতে করে দীর্ঘ লাইন এড়াতে পারবেন।ভালো হয় 2.30 মিনিটের মধ্যে পৌছাতে পারলে।
2. বাংলা একাডেমির নতুন ভাষ্কর্য 'মোদের গরব'-এর সামনে সবার অবস্থান াকবে।তবে প্রচন্ড ভিড়ের কারনে সেখানে াকতে না পারলে,মসজিদের সামনের বাধাই চত্বরেও ব্লগাররা অবস্থান নিতে পারেন। সুতরাং ওখানে খুঁেজ আসতে ভুলবেন না।মসজিদের সামনের ঐ বড়ো স্থাপনাটিকে শহীদ মি