তারেক অণু এর ব্লগ

পাখিরা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ১৩/১১/২০২০ - ১০:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জীবন্ত ইতিহাস সোনাম শেরিং লেপচা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বুধ, ১১/১১/২০২০ - ১০:৪৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


পরিতোষ সেনের ‘জিন্দাবাহার’

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৯/১১/২০২০ - ৮:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ভূপর্যটক রামনাথ বিশ্বাসের জীবনী

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ০৬/১১/২০২০ - ৯:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


২৯ দিন একটানা কানাডার কারাগারে থাকতে হল সিলেটের হবিগঞ্জের বানিয়াচঙ্গে জন্ম নেওয়া, ও বেড়ে ওঠা ভূ-পর্যটক রামনাথ বিশ্বাসকে (যিনি রমানাথ নামেও পরিচিত), কারণ ইমিগ্রেশনের অদ্ভুতুড়ে আইন- সেই সাথে সালটা ১৯৩২, ভারতবর্ষের অধিবাসীদের জন্য দুয়ার খোলা নেই কোথাওই!


চলচ্চিত্রে পাখি দেখার প্রতিযোগিতা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ২৫/১০/২০২০ - ৩:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


জীবনানন্দ, আমার জীবনের আনন্দ - ১৩

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/১০/২০২০ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

'বাংলা দেশের রং যে নীল তা এই সব যাত্রায় খুব টের পাওয়া যেত- আকাশ নীল, বাতাস নীল,প্যাডলের আঘাতে ফেনিল জলটুকু ছাড়া পুরো মেঘনা কালচে নীল, তীরের পাটখেত নীল, সুপুরি-নারকেল বন নীল, গ্রামের গাছগাছালি নীল, ধূ ধূ জলের দূরের তীরও শুধু একটা হালকা নীল রঙের রেখা। এই নীল জীবনানন্দ আরো অনেক বেশি দেখেছিলেন :

অশ্বত্থে সন্ধ্যার হাওয়া যখন লেগেছে নীল বাংলার বনে


মানকচুর জিলিপি ও ওলের পান্তুয়া বানানো রবীন্দ্রনাথ

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ১৬/১০/২০২০ - ১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানকচুর জিলিপি খেতে খুব সুস্বাদু হয়। আর ওলের পান্তুয়া । শুনেছিলেন কোনদিন? আজ্ঞে লজ্জার কিছু নেই, আপনি কেন , কেউই শুনেন নি আগে! এর রান্নার বুদ্ধি সবার আগে আসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মাথায়, তাঁর পরামর্শ অনুসারে খাবার তৈরি করে দেখা গেল মানকচুর জিলিপি সাধারণ জিলিপির চেয়ে অনেক ভালো খেতে।


রূপালী পর্দায় ঈগল ভাইদের গল্প

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৯/২০২০ - ৪:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


'যে গ্রন্থ রচনার কথা প্রত্যেক বাঙ্গালীর জানা উচিত'

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১৩/০৯/২০২০ - ১২:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিক, পতিসরে জমিদারির কাজ দেখতে এসেছেন বাবুমশাই। সেখানে আমিনের সেরেস্তায় কাজ করেন এক ঋজুদেহী ব্রাহ্মণ। তাঁর ডাক পড়ল বাবুমশাইয়ের কাছে। বাবুমশাই বললেন, ‘‘দিনে তো সেরেস্তায় কাজ করো, রাত্রিতে কী করো?’’

‘‘সন্ধ্যার পর কিছুক্ষণ সংস্কৃতের আলোচনা করি। কিছুক্ষণ একখানি বইয়ের পাণ্ডুলিপি দেখে প্রেসের কপি-পাণ্ডুলিপি প্রস্তুত করি।’’