নজমুল আলবাব এর ব্লগ

অনন্ত বিজয়

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: মঙ্গল, ১২/০৫/২০১৫ - ১২:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপনার সাথে দেখা হয়েছে অনেকবার
অফিসে, রাস্তায়, ছাপাখানায়, মিছিলে
আপনি কথা বলতেন নির্ভয়ে, স্থিরতায়

আমার অপরিসর খুপড়িতে লাল চা
হয়েছিলো কোন একদিন, বাঁধাই ঘরের
সামনে দাঁড়িয়ে খুনসুটি করেছি, কার
কাজ আগে করানো যায় তার জন্য
তাড়া দিয়েছি মলাট মাল্লারকে

মিছিলে মিশে যাওয়া মুখে আপনি
ছিলেন, ছিলাম আমিও। চিৎকারে
অনভ্যস্থ আমাদের গলা ভেঙে গেলে
ফুটপাতের আদা চা’য়ে ভাগ বসিয়ে


বুচ্ছি, আপনে কে সেইটা বুচ্ছি

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ৩:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকটা ছবিতে সয়লাব হয়ে গেছে ফেসবুক। এখানে একটা তুলে দিলাম। হু বিষয়টা দুঃখজনক। একটা মেয়েকে এভাবে পুলিশ নির্যাতন করতে পারে না। এর নিন্দা জানাই। কিন্তু এটা নিয়ে ঘাটাঘাটি করার কোন মানে নাই। ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে, পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের জন্যই কঠোর হতে হয়। আপনার এই ছবিটা দেখার পর কস্ট লাগবে, রাগ উঠবে, সেটাই হওয়া উচিত। আমারও হয়েছে। কিন্তু ইউ হ্যাভ টু এ তুকাতুকি মাইন্ড। আপনাকে তুকাতুকি, মানে খুঁজাখ


লড়কে লেংগে পাকিস্তান ও প্রথমালো

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: রবি, ২৬/০৪/২০১৫ - ৮:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]পাকিস্তান ও প্রথম আলো নিয়ে বিরক্তির শেষ নেই। বাংলাদেশ-পাকিস্তান এর চলমান ক্রিকেট সিরিজ নিয়ে পাকিস্তানপন্থী এই দৈনিক আর এর খেলার পাতা যেভাবে নগ্ন পাকিপ্রেম দেখাচ্ছে সেটা নিয়ে এই লেখাটা তৈরি করার পর দেখি সচলায়তনে ইয়ামেন এ বিষয়ে লিখে ফেলেছেন। এখন এই লেখাটার করবো কী? ফেলতেও মন চাইছে না। তাই নিজের ব্লগে টুকে রাখলাম।


প্রতিক্রিয়াসমূহ

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বুধ, ০১/০৪/২০১৫ - ১২:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]০.
বিংশ শতাব্দীতে মানুষের শোকের আয়ু বড়জোর এক বছর। নাজিম হিকমতের কথা। হয়তোবা মানুষ ভুলে যায় এক বছরের মাথায় তার শোকার্ত সময়কে। কিন্তু একুশ শতকে শোকের আয়ু কত বছর, কত দিন? এই ফেসবুক জামানায়, যখন মিনিটে মিনিটে বদলে যায় হোম পেইজ, নিজের দেয়াল!

১.


অপ্রস্তুত ব্লগরব্লগর

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বুধ, ২৫/০৩/২০১৫ - ৪:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কয়েকদিন আগে ফেসবুকে কেউ একটা গান শেয়ার দিলেন। চকমকে শাড়ি পরা এক নারী গান গেয়ে, মোবাইলে রেকর্ড করে আপ করেছিলেন। সেই গান ঘুরছে এর তার দেয়ালে। গানের গুণে নয়। শিল্পী এখানে মূল লক্ষ্য। মজা হচ্ছে সেটা নিয়ে। মিনিটখানেক শুনে নিজেও তাতে যোগ দিলাম। আমার এক বোন তার ‘প্রেন্ড’ হবার আগ্রহ জানিয়ে স্টেটাস দিলো। শব্দটা দেখে বুঝলাম এরকম কিছু একটা উচ্চারণ করেছেন তিনি। তার ফেসবুক একাউন্ট বের করলাম। তারপর হু


কসাইদের করতলে নিজেদের সঁপে দিলাম

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: শুক্র, ২৭/০২/২০১৫ - ১:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জানি, নিশ্চিত করেই জানি এখানেই থেমে যাবে সবকিছু। কিচ্ছু হবে না। কিচ্ছু হয়না এখানে। এই অন্ধকারে, বদ্ধ আবহে নিঃশ্বাস নেওয়ার মতো অবশিষ্ট থাকবে না আর কোনো বিশুদ্ধ বাতাস। প্রতিবার কিছু বোকা মানুষ তড়পাবে, কাঁদবে, মুষ্টবিদ্ধ হাত উপরে তুলে প্রতিবাদ করবে... তারপর সেই যুথবদ্ধ কণ্ঠের মাঝ থেকে সবচেয়ে তীব্র কণ্ঠটাকেই নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া হবে।


পূনর্জীবনের ইসলাম

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: মঙ্গল, ২৩/১২/২০১৪ - ৬:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ইসলাম পূনর্জীবন লাভ করে প্রতিটি কারবালার পর। এরকম একটা কথা বাংলাদেশের মুসলমানদের কাছে খুব প্রচলিত এবং জনপ্রিয় বটে। এবং সেটা উর্দুতেই বলা হয়ে থাকে সবসময়। সে হিসাবে এটি সম্ভবত উর্দু থেকেই এসেছে।


হিঙ্কলি রোড কর্নার

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০২/১০/২০১৪ - ১১:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মোড়ের পাশের ফুলের দোকানটা বন্ধ হয়ে গেল।


শিরোনামের সঙ'বাদ, সংবাদের শিরোনাম

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: শুক্র, ২৬/০৯/২০১৪ - ১০:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সিলেটে একসময় বন্দরবাজারে গেলে আজব কিছু পত্রিকা পাওয়া যেতো। মাঝে মাঝে সেসব পত্রিকা মাইক দিয়ে ডেকে ডেকেও বিক্রি হতো। সম্ভবত দেশের অন্য অঞ্চলেও এটা হতো। কারণ পত্রিকাগুলো ঢাকা থেকে বের হতো। বিচিত্রসব খবর, তারচেয়ে অধিক বিচিত্র শিরোনাম ছিলো সেসবের। যেমন একদিন প্রধান শিরোনাম ছিলো 'অবৈধ সন্তানের মা হতে চলেছেন খালেদা'!


বাফর ঠিক্নাই

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: রবি, ২১/০৯/২০১৪ - ৪:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমার শিশু বয়েস থেকেই আব্বারে তার ঢং সম্পর্কের লোকজন বুড়া বলে ডাকতো। আমারে বলতো বুড়ার পোলা! আমিতো চেইত্যা মেইত্যা শেষ... ক্যান আমার আব্বারে বুড়া বলবে, ক্যান আমারে বুড়ার পোলা বলবে। তারা বলতো, তোর বাপের ইয়া বড়ো দাড়ি আছে, মাথায় কিস্তি টুপি পরে!!! এইটা ঠিক, আব্বার ইয়া বড়ো দাড়ি, টুপি, সাথে সার্বক্ষণিক পাঞ্জাবি। বুড়া না বলে করবে কি লোকে?