[justify]মিষ্টিমুখ
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ একটি বই পড়ার পর আমার কাছে যা মনে হয় পাঠ প্রতিক্রিয়ায় আমি তা অকপটে লেখার চেষ্টা করি। বইয়ের বেচাবিক্রির কথা বিবেচনা করে বা অতিসংবেদনশীল পাঠকের অনুভূতি বিচার করে ‘বাকিটুকু রূপালী পর্দায় দেখুন’ ধাঁচের প্রতিক্রিয়া লেখা আমার পক্ষে সম্ভব নয়; অমন কিছু লেখার ইচ্ছাও নেই। সুতরাং যারা স্পয়লারের ভয়ে রিভিউ পড়তে আগ্রহী নন্ তাদের পক্ষে এই পোস্টে না ঢোকাই শ্রেয়।]
(এই লেখাটির শুরু সচল এস এম মাহবুব মুর্শেদ-এর পোস্ট ‘বড় বনাম ছোট প্রতিষ্ঠান: একটি সাবজেক্টিভ তুলনা’-তে করা আমার মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে। আমার মন্তব্য শুধুমাত্র বাংলাদেশের বেসরকারি চাকুরি নিয়ে বিধায় সেটি নিয়ে বর্ধিত আলোচনা ঐ পোস্টে দেবার পরিবর্তে একটি ভিন্ন পোস্ট হিসাবে দিলাম। এতে কোন প্রকার বিধি লঙ্ঘিত হলে তা জানানোর জন্য পাঠকদের প্রতি বিনীত অনুরোধ থাকলো। বিধি লঙ্ঘনের আপত্তি উত্থাপিত হলে পোস্টটি অনতিবিলম্বে মুছে ফেলা হবে।)
[justify]ডিসেম্বর মাস আসলে পাকিস্তানের মিডিয়াগুলোতে ‘১৬ই ডিসেম্বর’ প্রসঙ্গে মৃদু নড়াচড়া শুরু হয়। এই সময়ে ‘Dhaka Fall’ নামে ‘ভারতের কাছে যুদ্ধে পরাজয়’ অথবা ‘দেশ ভাঙা’ অথবা ‘পূর্ব পাকিস্তান হারানো’ প্রসঙ্গে কিছু পাকিস্তানী বক্তা টকশো বা সাক্ষাতকারে গরম গরম কথা বলার বা পাকিস্তানী লেখক পত্রিকার কলামে বা ব্লগে গরম গরম লেখার চেষ্টা করেন। বিষয়টা তাদের কাছে গৌরবের না বলে এইসব গরম বক্তা-লেখকগণ চেষ্টা করেন
[justify]২৫শে নভেম্বর ২০১৮
খবর-১: নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার সৈয়দনগর দড়িপাড়া এলাকায় নাজমা বেগমের ছাগল স্থানীয় মোরশেদ মিয়া ও তার সহযোগীরা চুরি করে নিয়ে যায়। নাজমা এই ব্যাপারে অভিযোগ করলে মোরশেদ মিয়া ছুরিকাঘাতে নাজমার বাম চোখ উপড়ে ফেলে।
[justify]এক কালে রান্নার আয়োজনের সময় গ্রামের অতিদরিদ্র সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারের বৃদ্ধা বিধবারা সবজির ফেলে দেয়া অংশ থেকে খাদ্যোপযোগী অংশগুলো খুঁটিয়ে আলাদা করতেন। এতে দুয়েক মুঠো হরেক রকম সবজির একটা মিশ্রণ পাওয়া যেতো। যেহেতু তিনি বিধবা তাই মাছ-মাংস-ডিম খাবার ব্যাপার নেই। কেউ কেউ পেঁয়াজ-রশুনটা পর্যন্ত খেতেন না। বাড়ির সবার রান্না হয়ে গেলে উনুনের আগুন আরও কিছুক্ষণ ধিকিধিকি করে জ্বলতো। সেই আঁচে একটা বা
[justify]ক্লাস শেষ হবার ঘন্টা বাজলে শিশু শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা লাইন ধরে নিচে নেমে এসে অস্থায়ী প্রতিবন্ধকের পেছনে নিজেদের জায়গায় দাঁড়ায়, তাদের সামনে শ্রেণী শিক্ষক আর তাঁর সহযোগী। প্রতিবন্ধকের সামনে পরিচয়পত্র হাতে অভিভাবককূল লাইনে দাঁড়ানো। একজন একজন করে শিক্ষার্থীদের নাম ধরে ডাকা হচ্ছে আর তার অভিভাবক পরিচয়পত্র দেখিয়ে তাকে নিয়ে যাচ্ছেন। বাবানের নাম ডাকতে দিশা পরিচয়পত্র হাতে এগিয়ে যায়, দেখা গেলো বাবানে
[justify]শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘নয়নশ্যামা’ খুব একটা আলোচিত উপন্যাস নয়। এই উপন্যাসকে ভিত্তি করে ১৯৮৩ সালে নীতিশ মুখোপাধ্যায়ের বানানো সুমিত্রা মুখোপাধ্যায়, প্রবীর রায়, সন্তু মুখোপাধ্যায়, রঞ্জিত মল্লিক প্রমুখ অভিনীত ‘নয়ন শ্যামা’ চলচ্চিত্রটি আরও অনালোচিত, কারণ সেটি সিনেমা হলে কখনো
[justify]ইতিহাস গবেষণায় যে সব বড় বাধা আছে তার মধ্যে তথ্যের অপ্রতুলতা ও বিভিন্ন উৎস থেকে প্রাপ্ত তথ্যের অসঙ্গতি অন্যতম। এই দুটোর কারণে চাইলেও একটি সুনির্দিষ্ট বিষয়ে গুছানো রচনা কঠিন হয়ে পড়ে। এর বাইরে সম্ভাব্য আকরের নাগাল না পাওয়া মনোবেদনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবু একটি প্রচেষ্টা থেকে যা কিছু পাওয়া যায় তা একত্রে প্রকাশ করে রাখলে ভবিষ্যতে কোন গবেষক একই বিষয়ে আগ্রহী হলে তার জন্য পরিশ্রম কিছুটা লাঘব হয়।