গতকালের প্রথমআলোসহ কয়েকটা পত্রিকা মারফত জানতে পারি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীরন বিরোধী আন্দোলন মার খেয়ে গেছে। অসুস্থ, দূষিত শিক্ষক রাজনীতির কাছে হেরে গেল নতুনের মুখ! এসব দেখতে দেখতে আর ভালো লাগেনা। রাজনীতিবীদ, শিক্ষক, ডাক্তার, আমলা সবার দলীয় স্বার্থের কাছে একে একে হেরে যাচ্ছে গোটা জাতি!
ছাত্র জীবনে এক বন্ধু ও ছোট ভাইয়ের গলা এক অভিজ্ঞ সার্জন অবহেলায় কেটে ফেলার কারনে বিশাল আন্দোলন গড়ে তুলেছিলাম। আন্দোলনের একটা পর্যায়ে দেখলাম সমস্ত ডাক্তার সম্প্রদায় আমাদের বিরুদ্ধে দাড়িঁয়ে আছে; এমন কি আমার বোনের স্বামীজিসহ! ঐ আন্দোলনে প্রবল সম্ভাবনা জাগিয়েও, ঐ ডাক্তার'কে দেশ ছাড়া করার পরও আমরা হেরে গিয়েছিলাম। আবীরের মায়ের সামনে যাওয়া বন্ধ করে দিলাম চিরদিনের জন্য!
গোলাম আযম নাগরিকত্ব পাওয়ার পর যখন চট্টগ্রাম গেল, আমরা প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিলাম; সেই প্রতিরোধে আমার বন্ধু লাশ হলো; নিজেদেরই গুপ্ত হামলায়। আমরা আমাদের শ্রদ্বেয় রাজনীতিবিদদের হঠকারীর কারনে হেরে গিয়েছিলাম!
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র জীবনে তিল তিল করে গড়ে তুলেছিলাম সেশনজ্যাম বিরোধী আন্দোলন । সেই আন্দোলনের কথা মনে পড়লে এখনো মন ভারাক্রান্ত হয়ে উঠে। সেদিন আমার রাজনৈতিক সহকর্মী ও প্রিয় শিক্ষকরাই সবচেয়ে বেশী নিরুতসাহিত ও বাধাঁ দিয়েছিলেন! আমরা দলীয় ও গোত্র স্বার্থের কারনে হেরে গিয়েছিলাম!
চট্টগ্রামের বটতলী রেল ষ্টেশনে আমার আরেক প্রিয় বন্ধু সঞ্জয় যখন মাথায় লাঠির আঘাতে রক্তক্ষরণজনিত কারনে মারা গেল, আমার প্রায় হপ্তা খানেক চোখের ঘুম হারাম হয়ে গিয়েছিলো। অবশেষে খুনি গোষ্ঠি চিহ্নিত করে যখন মাঠে নামলাম সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে কথা বলতে, আমাদের বাধাঁ দেয়া হলো। এরপর আমরা বৃহত্তর ছাত্র আন্দোলন গড়ে তুলেছিলাম কোন দলের সাহায্য ছাড়াই। কিন্তু সেদিন সেই ৭ হাজার ছাত্র-ছাত্রীদের বিশাল স্বতস্ফূর্ত মিছিল পরিকল্পনা করে আমাদের প্রগতিবাদী ছাত্র সংগঠনগুলো নস্যাত করে দিয়েছিলো। আমাদের মঞ্চ থেকে কলার চেপে পিঠে পিস্তল ঠেকিয়ে নামিয়ে বলা হয়েছিলো এইটা ঠিক সময় নয় সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করার!...হা হা হা , আজকের মতো সেদিনও আমার খুব হাসি পেয়েছিলো। হায়রে রাজনীতি লাশেরও প্রয়োজনের কথা ভেবে চুপ থাকতে হবে; হোক সে লাশ বন্ধুর! হোক সে খুনি নিজের দলের! সেবারও আমরা হেরে গিয়েছিলাম!
এবার ২০০৮ সালে এসে শত চমক দেখিয়ে নব্য মিলিট্যান্ট তত্ত্বাবধায়ক সরকারও আপোষের পথই খুজেঁ নিলো নিজেদের *** বাচাঁতে। আমরা আরো বড় মাপের ধরা খেলাম! আরো একবার নিঃশব্দে দেখলাম আইন সবার জন্য কোন ভাবেই সমান নয়; তৃতীয় বিশ্বে জোড়টাই শেষ কথা। এখন শুধু এর সাথে যুক্ত হলো মেধা! মানে মেধাযুক্ত গুন্ডারাই ঠিকবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশে। আমরা জাতি হিসেবেও হয়তো হেরে যাব একদিন............
আর ভালো লাগেনা এতো ভাবে নিজেদের হারতে দেখতে। দুঃখিত!
মন্তব্য
বদ্দার কথাটাই বলি ধ্রুব ভাই। বুঝতে হবে, বুঝে ইজি থাকতে হবে।
জন্মদিন কেমন কাটালেন ?
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
কামলা দিয়েই গেল বেলা! তবে দিনের শুরুতে (১২টা১ am) ও দিনের শেষে (১১ pm) ছোট ভাই ও বন্ধুদের সাথে ছিলাম। এতো চাপের মাঝেও ওদের কারনে ও আপনাদের কারনে আরো খানিকটা ঋন জমা হলো স্মৃতিতে...এই আরকি।
এই ঘটনায় জাবি ব্যর্থ বলতে পারতেন, রাষ্ট্র কিভাবে ব্যর্থ হল?
আপনার ধৈর্য অনেক বেশী, অপেক্ষা করেন...খেলা আরো জমবে নিকট ভবিষ্যতে।
আর আপনার প্রশ্নের ছোট্ট একটা উত্তর দেই, যে রাষ্ট্র নাগরিকের নিরাপত্তা দিতে অক্ষম তা আমার বিচারে ব্যর্থতার দিকেই আগায় ক্রমশ।
ইশ্বর খেলেন মহাবিশ্ব লয়ে। আর আমাদের রাজা-মহারাজারা খেলবেন আমাদের ছোট দেশ, দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, ছাত্রসমাজ এদের নিয়ে। সেটাই স্বাভাবিক না? কি বলেন?
তবুও অন্তরে রক্তখরন হয় মাঝে মাঝে...
মনে করিয়ে দেই: আইন সবার জন্য সমান (নয়)।
রাজার নীতিতো তাই এতে প্রজাদের অংশগ্রহণ রাজারা মেনে নিতে পারে না তাই আপনার বন্ধু লাশ হয় , জাহাঙ্গীরনগর এর এই কলংক গুলোর কোন বিচার হয় না । তবে কে জানে প্রজারাও হয়ত কোন দিন জিতে যাবে । মিথ্যা হলেও আসুন অন্তত এই সপ্নটা দেখতে দেখতে ঘুমাই । ভাল থাকুন ।
নিবিড়
উদ্ধৃতি
আর ভালো লাগেনা এতো ভাবে নিজেদের হারতে দেখতে।
দেয়ালটা হয়তো বেশ কিছুটা দূরে। পিঠ লাগতে আরো কিছুটা সময় লাগবে হয়তো।
____________________________________
ব্যাকুল প্রত্যাশা উর্ধমুখী; হয়তো বা কেটে যাবে মেঘ।
দূর হবে শকুনের ছাঁয়া। কাটাবে আঁধার আমাদের ঘোলা চোখ
আলোকের উদ্ভাসনে; হবে পুন: পল্লবীত বিশুষ্ক বৃক্ষের ডাল।
___________________________
লাইগ্যা থাকিস, ছাড়িস না!
ঘুরে দাঁড়াতে হবে। এইভাবে হেরে যাওয়া যায় না।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
এখনই ব্যর্থ বলাটা সমর্থন করি না। আন্দোলন তো থেমে নেই। থামবে না।
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়াটাই কি কম সফলতা?
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
আমিও চাই চলুক, আর চাই বলেই বেচেঁ আছি এখনো
অল্প কথায় সারি। জাবির শিক্ষক সমাজ এক হয়ে ঠিক করেছে, তাদের মধ্যে ধর্ষক মানিকের রক্ষক-সখ্যক থাকলেও, তাদের কেউ ছাত্রীদের সঙ্গে ক্ষমতার অনাচার করলেও সানিকে শুদধ প্রমাণ করতেই হবে। তা না হলে তো আর তারা নিজেদের তুলসীপাতার সেবক বলতে পারেন না। সিন্ডিকেটের যে রায়ে সানি শুদ্ধ হয় তাতে কতিপয় গডফাদার তথা এনামুল হক শামীমের মতো কুলাঙ্গারও আছে। বিষ্ময়ের বিষয় হচ্ছে মানিক বিরোধী আন্দোলনও এতদিন চালাতে হয়নি আর সে আন্দোলনও এবারের মতো বুদ্ধিজীবী সমর্থন পায়নি।
যাহোক, আন্দোলনের বেশ কিছু কৌশলের ভুলও ছিল।
আজ সন্ধ্যায় অন্যতম প্রধান সংগঠক কিশোরকে দল আর লীগের জুনিয়র ছেলেরা মিলে পিটিয়েছে। এই শুরু। আরো আছে।
পরশু অর্থাত সোমবার বিকেল তিনটায় নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাহাঙ্গীরনগরের ডাকে ঢাবির টিসসির সড়কদ্বীপে প্রতিবাদ সভা হবে। জাবির শিক্ষার্থীরা আসবে। মান্যগন্যরাও আসবেন। তার তোড়জোর চালাচ্ছি। এখানেও জানালাম, যাতে পাঁচটি লোকও যদি বাড়ে। শুভেচ্ছা।
হাঁটাপথে আমরা এসেছি তোমার কিনারে। হে সভ্যতা! আমরা সাতভাই হাঁটার নীচে চোখ ফেলে ফেলে খুঁজতে এসেছি চম্পাকে। মাতৃকাচিহ্ন কপালে নিয়ে আমরা এসেছি এই বিপাকে_পরিণামে।
আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ আশার আলো জ্বালিয়ে রাখার খবরটা দেয়ার জন্য। দুঃখের বিষয় হলো এতো দূরে থাকি যে স্বশরীরে ইচ্ছে থাকলেও যোগ দেয়া হবেনা। তবে শুভাশিষ রইলো প্রাণ থেকে। জাহাঙ্গীরনগর জিতুক এই যাত্রায় এই কামনায় করি...
আবার জাতীয়তাবাদী ছাত্রলীগ!!!
সেই বেতনফী মুভমেন্টের পরে প্রায় এক দশক পার করে আবারো ধর্ষক বাঁচাতে আওয়ামী-বিএনপি কোয়ালিশন।
ভালো। হাবিল-কাবিলরা তাহলে সিবিলের কাছ থেকে দীক্ষা নিচ্ছে।
ভার্চুয়াল সমর্থন রইল। আর তো কিছু পারবো না...../
অজ্ঞাতবাস
অজ্ঞাতবাস
আর ভালো লাগে না।
কী ব্লগার? ডরাইলা?
ঘটনা যা ঘটেছে এবং ধ্রুব আরো যে উদাহরনগুলো টেনেছেন তাতে কষ্ট পেয়েছি, তবে অবাক হইনি। কারন এমনই হবার কথা। এর ব্যতয় হলে বরং অবাক হতাম।
****************************************
আন্দোলন যখন চলছিল তখন এসংক্রান্ত একটা লেখায় (সম্ভবতঃ ফারুক ওয়াসিফের) মিনমিন করে এধরনের পরিনতির কথা বলেছিলাম। তবে তখন সবার আবেগ-উৎসাহ দেখে নিজেকে সংযত করেছিলাম। আজো বিশেষ কিছু বলবনা। নব্বই পরবর্তীকালে যারা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আন্দোলন করেছেন তারা সবাই এধরনের পরিনতি বার বার ঘটতে দেখেছেন।
****************************************
আন্দোলন যেদিন তুঙ্গে, ফারুক ওয়াসিফ ঘটনাস্থলে, সবাই লেটেস্ট আপডেট পাবার জন্য উদ্বিগ্ন তখন আমার পরিচিত জাহাঙ্গীরনগরের একজন শিক্ষককে ফোন করলাম ঘটনা জানার জন্য। তিনি মোটামুটি আকাশ থেকে পরলেন। "কোন আন্দোলনের কথা বলছ? কি হয়েছে? ছেলেরা কি ভাঙচুর করছে নাকি? দেখোতো কি কান্ড!" তার ইত্যাকার মন্তব্য শুনে আমি ফোন ছাড়তে পারলে বাঁচি। আমি জানিনা জাহাঙ্গীরনগরের শিক্ষকগণ এই আন্দোলনে কতটুকু যুক্ত ছিলেন। বার বার দেখা পরিচিত মুখগুলোর বাইরে, যারা মূলতঃ শিক্ষক রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করেন, তাদের সক্রিয় সম্পৃক্তি না থাকলে কোন কার্যকর ফল পাওয়া সম্ভব না। তদন্ত ও বিচারের ভার যেখানে শিক্ষকদের হাতে সেখানে শিক্ষকরা গোষ্ঠীগত স্বার্থটাকেই বড় করে দেখবেন সেটাই স্বাভাবিক। কারন, শিক্ষকতা এখন আর দশটা সাধারণ পেশার মতই পেশা। অহেতুক মহত্ত্ব আরোপ করতে গেলে খামাখা মনোকষ্টে ভুগবেন।
****************************************
প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় একটা গল্প বলি। ১৯৯৬ সালের বিজয় দিবসের র্যালী হচ্ছে। শহীদ মিনারের কাছে আসতেই উত্তেজিত দ্বিতীয় পাণ্ডব চিৎকার করে শ্লোগান দিয়ে উঠলেন, "মৌলবাদের কালো হাত ভেঙ্গে দাও, গুড়িয়ে দাও। সাম্প্রদায়িকতার কালো হাত ভেঙ্গে দাও, গুড়িয়ে দাও। জামাত-শিবিরের আস্তানা ভেঙ্গে দাও, গুড়িয়ে দাও।" আমরা তার সাথে সাথে ধূঁয়া ধরলাম। তখন জামাতের সাথে আওয়ামী লীগের হানিমুন পিরিয়ড চলছে। মুক্তিযোদ্ধা ছাত্র কমাণ্ডের নেতা দৌড়ে আসলেন আমাদের কাছে। হাতজোড় করে বললেন, "আপনাদের কাছে হাত জোড় করছি, কোন রাজনৈতিক শ্লোগান দিবেন না। এটা বিজয় দিবসের র্যালী, এখানে শুধু বিজয়ের কথা বলুন, আনন্দ করুন"। আমাদের তখনকার মনের অবস্থা পাঠক নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। আমরা মাথা নীচু করে র্যালী থেকে বের হয়ে গেলাম।
************************************
"হে কৃষ্ণ, আমি কেন আর বুঝতে পারছিনা কে শত্রু, কে মিত্র? কত দূর ছড়িয়ে দিয়েছো তোমার কুরুক্ষেত্র, কত দূর!"
===============================
তোমার সঞ্চয় দিনান্তে নিশান্তে পথে ফেলে যেতে হয়
তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।
এই সত্যটা বুঝতে অনেক দিন লেগে গেল দাদা, অনেক দিন!
------একেবারে মনের কথাটা বললেন।
...
প্রবল হতাশার মধ্যেও আশাবাদী হতে ইচ্ছে করে: আন্দোলনটা নিশ্চয়ই সফল হবে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
পাকিস্তানিদের আমি অবিশ্বাস করি, যখন তারা গোলাপ নিয়ে আসে, তখনও। - হুমায়ুন আজাদ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
মন খারাপ করা লেখা।
কিন্তু মন ভালো করার মত অবস্থা কি আসলেই আর আছে?
ধ্রুব, আপনাকে ধন্যবাদ এমন একটি লেখা দেয়ার জন্য। আপনার ব্যক্তিগত শোক-হতাশা আমাদের সবার মনে একই সুরে বেজেছে।
জীবনানন্দের কথায়
"----তবুও জীবন অগাধ!"
ন্যুনতম লজ্জা কিংবা মুল্যবোধ বলে কিছু আছে কিনা সেটাই ক্রমশঃ সন্দিহান ।
অবস্থা এমন দাঁড়িয়েছে যাদের ক্ষতি করার সামর্থ্য যতোবেশী রাষ্ট্র আদালত সবকিছু তাদের পক্ষে গিয়ে দাঁড়ায় । ডাক্তারদের সম্মিলিত গুন্ডামীতে সরকার নত হয়, প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকেরা সামান্য বেতন বৃদ্ধির দাবীতে অনশন করে মরলে ও কেউ ফিরে তাকায়না ।
-------------------------------------
"শিয়রের কাছে কেনো এতো নীল জল? "
-------------------------------------
জীবনযাপনে আজ যতো ক্লান্তি থাক,
বেঁচে থাকা শ্লাঘনীয় তবু ।।
তবুও স্বপন দেখতে হবে, দেখাতে হবে !
সত্যিই আর ভালো লাগে না!
মেধাযুক্ত গুন্ডারাই টিকবে ভবিষ্যতের বাংলাদেশে।
এইটাই আসল কথা।
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
------------------------
ভুল সময়ের মর্মাহত বাউল
তারপর ও একদিন আমরা নিশ্চয়ই পারব।
এ স্বপ্ন ই আমাদের বাঁচিয়ে রাখতে হবে।
দুখে-অপমানে মাথ নত করে থাকা ছাড়া আর কিছু করা যায় না?
==========================
পৃথিবীর তাবৎ গ্রাম আজ বসন্তের মতো ক্ষীণায়ু
জন্মদিন শেষে মনটা খারাপ করিয়ে দিলেন। এবার মজার কিছু লিখেন।
ও হ্যাঁ। লেখাটা পড়ে কিছুই বলার নাই। মুখে বিশ্রী একটা তেতো স্বাদ শুধু।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
এভাবে হারতে আর ভাল লাগে না! আর কত! এর কি শেষ নেই!
_______________________________
বিষন্নতা ছোঁয় আমায় মাঝে মাঝেই, কখনো কি ছোঁয় না তোমায়?
নতুন মন্তব্য করুন