জ্বর নেই গায়ে অথচ উপরের পাটির ঠোঁটে প্রমাণ সাইজের ক্ষেত্রফল দখল করে বুক ফুলিয়ে ফুঁড়ে উঠেছে কয়েকলক্ষ জ্বরঠোসা। অনুভূতির ব্যাপার তো আসে পরে, দৃষ্টিতেই কেমন কিম্ভুতকিমাকার ঠেকছে জায়গাটা। দেখে মনেহয় যেনো কোনো দুষ্টু বালিকা সিলেটী 'খামের' তাড়নায় আমার ঠোঁটে কামড়ে দিয়েছে!
অবশেষে বহুল প্রতীক্ষিত 'সামার' বাবুর দেখা মিললো। বসন্তের শুরুতে বরফের দেখা দেওয়া মনে বিলম্বিত সামার আসার পাগলা ঘন্টি বাজালেও খুব শীঘ্রই ললনাদের বসনে দুর্ভিক্ষের আভাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে আয়েশ করে। বেচারা চোখ দীর্ঘ নয় মাস পর কিছু কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে বটে কিন্তু মন বেচারা এবারও মিইয়ে থাকবে গ্রীষ্মসূধা পান হতে বিরত থেকে। এইটা একটা "নো-গুড সিচুয়েশন"। চারিদিকে অপার সৌন্দর্যের হাতছানি, আমি সবুজের কথা বলি না, বলি আশরাফুল মাখলুকাতের কথা! যদি হালায় বাজারের লাউয়ের লাহান ইট্টু ছুঁইয়া টুইয়া দেখতে পারতাম!
দুই উইকএন্ড আগে সকাল বেলা সাইকেল নিয়া বাইর হয়ে গেছিলাম সুন্দর একটা দিনের শুরু দেখে। তাপমাত্রা তখনো চান্দিতে এ্যাটাক করা শুরু করেনি। ট্রেনে করে সাইকেল সহ মোটামুটি কিছুদূর গিয়ে সাইকেলট্র্যাকে প্যাডেল মেরে ফিরতিপথ ধরেছিলাম। ১৭ কিলোমিটারের সেই পথটা আক্ষরিক অর্থেই ছবির মতো সুন্দর ছিলো। কখনো কান্ট্রিরোড, কখনো হাইওয়ের সমান্তরালে সরু দ্বিচক্রযানের পথ, সেই পথ আপেল বাগানের ভেতর দিয়ে গিয়ে পড়েছে (গজারী কিংবা পাইন গাছের) জঙ্গলে। মেঠো সেই পথে গীয়ার বদলে হু-হা করে প্যাডেল মেরে ফসলী জমিতে গিয়ে পড়েছি। এখানে শুঁকিয়ে যাওয়া কাঁদানাটির পথ। ট্র্যাক্টরের চাকার তৈরী ইয়া বড় গর্তে তখনো কিছু জমে থাকা পানি। সেই ফসলি জমি পেরিয়ে আবারও কান্ট্রিরোড। কিছুদূর গিয়েই পথটা ঢুকে গেলো একটা ছোট্ট লোকালয়ে। ছোট ছোট একতলা, দোচালা টালির ছাদের বাড়ি। কয়েকটার চিমনী দিয়ে দেখলাম ধোঁয়া উঠছে। শালারা পিচের কয়লা ব্যবহার করে ঘরে আগুন জ্বালাতে। আগের রাত গুলোতে ঠান্ডার প্রকোপটা খুব বেশি না হলেও একদম শূন্যের কাছে ছিলোনা! কুকুরের দড়ি হাতে দেখা মিললো গোটা কয়েক আবাল-বৃদ্ধা-ললনা। ললনা দেখে গতি কিছুটা মন্থর করে, কান থেকে ইয়ারফোনের ডিবলাটা খুলে হুদাহুদিই জিজ্ঞেস করলাম আমি সঠিক ট্র্যাকে আছি কীনা! সুন্দরী অবশ্য কুত্তার দড়ি হাত বদল করে আমাকে তর্জনী বাঁকিয়ে দেখিয়ে দেয় বাকিটা পথের নকশা। আমি সামনের দেখানো পথের দিকে তাকাই না, অপার শৈল্পীকতায় একজন হাওয়া সন্তানের হাতের নড়াচড়া খেয়াল করি ভালো করে। ঈমাণে কই, এই নড়াচড়ার ফলে কোন অঙ্গে কতোটা ঢেউ খাইয়াছিলো তাহা ব্যক্ত করিবার কোনো কুইজ থাকিলে আমি দশে দশ পাইয়া শিক্ষকদিগকে দেখাইয়া দিতাম বটে! কিন্তু আপাতত সে আশার গুড়ে ওড়লা। সময়টা আধা-মিনিটের বেশি স্থায়ী হয় না।
আমি আবারও প্যাডেলে ঘচাং করে পাড়া মারি। সাইকেল চলতে থাকে। খুব ছোট্ট একটা ঝোপ পেরিয়ে এবার এসে পড়ি বেশ ঢালু একটা জায়গায়। চূড়ায় থাকা আমি অনেক নিচে ডিস্ট্রিক্ট বোর্ডের পরিচিত সড়ক দেখতে পাই। তারও নিচে খাদ, সেই খাদ আবার উঁচু হতে হতে আরেক চূড়ায় গিয়ে ঠেকেছে। সেখানে আবার একটা লোকালয়ও আছে। সমান্তরাল রেখায় লোকালয়টি উচ্চতার দৃষ্টিতে আমার সমান হলেও মাঝখানে রয়েছে বিশাল এক দূরত্ব। দার্শনিক এরিস্টটলের মতো মাথা একবার এদিক আরেকবার ওদিক করে প্যাডেলে জোর দিলাম। সাইকেল আমার হাওয়ার বেগে নামতে লাগলো সর্পিল পথ বেয়ে, দুইপাশে বুক সমান উঁচু সরিষাক্ষেতের মাতানো সুগন্ধ নাকে গুঁজে দিয়ে। আমি মুহূর্তেই আমার গ্রামের হেমন্তের কোনো সকালে ফিরে গেলাম টুক করে।
গত সপ্তাহান্তে তীরুদা'র হঠাৎ নিমন্ত্রণে চলেও যাই হঠাৎ। সারারাত নির্ঘুম কাটিয়ে সকাল সকাল পৌঁছানোর চেষ্টা করেও সেই তিপ্পান্ন সালের বদভ্যাস বশতঃ পৌঁছাই নির্ধারিত সময়ের দশ মিনিট পর। বদ্দা সুমন চৌধুরীকে চিনি আগে থেকেই, হিমু নামের কালবালিশ (কোলবালিশ না জনাব)কে হয়তো দেখেছি কলেজে, কিন্তু মনে না থাকার সম্ভাবনা নিরানব্বই শতাংশ। তীরুদার সঙ্গে কখনো সাক্ষাত হয় নি, আর সচল মিষ্টভাষী শাহীন ভাই- এই প্রথমবার।
স্টেশন থেকে বদ্দাই এগিয়ে নিতে এলেন। বললেন বাকীরা কাছে কোথাও আছে। অনেকেই হয়তো প্রমাদ গুণে রেখেছিলেন হিমু আর ধুসর এক জায়গায় হলে সেখানে কুরুক্ষেত্র হয়ে যাবে বিয়ে নামক জিনিষের কিছু 'বাইপ্রোডাক্ট'কে কেন্দ্র করে। বদ্দাও হয়তো ধারণা করেছিলেন তাই-ই। ক্যাফেতে বসে থাকা তিনজনের মধ্যে তীরুদাকে সনাক্ত করা যায় খুব সহজেই। বাকী থাকলেন শাহীন ভাই আর আমাদের হিমু। হিমুকেও না চেনার কোনো কারণ নেই। ঝলমলে রৌদ্দূরে এক পশলা কয়লার বস্তা দেখলেই জনগণ মনে করতে পারেন ওটা হিমু, এতে হিমু'র সেন্টু খাওয়ারও কিছু নেই আর জনগণেরও ঈদের খুশিতে কোলাকুলি করার কিছু নেই। বদ্দার উদ্বেগকে ভুল প্রমাণিত করে বসলাম হিমুর পাশেই। হিমুও অত্যন্ত আতিথেয়তায় বরণ করলো আমাকে। আফটার অল দোস্ত মানুষতো!
এর পরের ঘটনা গুলোর বর্ণনা অবশ্য ভুলবাল হলেও কিছুমিছু উঠে এসেছে হিমুর ফিকশনে। তবে হিমু যে কথাটি বলতে ভুলে গেছে তা হলো আমাদের বনাগমনের অধ্যায়টা। কোথাও হাঁটতে যাওয়া বলে কাছেই একটা বনে ধরে নিয়ে যাওয়া হলো আমাদের। ওখানে আমি আর হিমু একবার পাশাপাশি হাঁটছিলাম। হিমু বলে, দোস্ত এখন হাগতে পারলে ভালো লাগতো রে! আমি বলি, ঠিক। ওপেন এয়ার কনসার্ট!
হিমু অবশ্য শুয়ে শুয়ে হাগার কথা বলে। আমি শরীয়তে মানা আছে বলে গাছের ডালায় বসে হাগার প্রস্তাব দেই। ব্যাটা রাজী হয় না। আমাকে "এক চাপে হাগা, তার কলাকৌশল এবং তার উপকারিতা" নিয়ে পৌণে দশ মিনিটের একটা লেকচার দেয়। আমি বেকুবের মতো তব্দা লেগে শুনি। হাগেন আলোচনা আর বেশিদূর যায় না বদ্দার চলে আসাতে। হাজার হোক মুরুব্বি মানুষ তো!
হিমু তার পার্বত্য চট্টগ্রামের ট্র্যাকিং-এ ঘটে যাওয়া ঘটনার বেশ রোমহর্ষক বর্ণনা শোনায় আমাকে। বাঙালীরা কীভাবে পাহাড়ীদের শোষণ করছে তার একটা ধারনা পাই টার কাছ থেকে।
বান্দরবানে হানিমুন করার আশা ব্যক্ত করি তার কাছে। শুনে হিমু ঠোঁট কুঞ্চিত করে হাসে। আমি বুঝিনা এর মানে কী দাঁড়ায়।
: তুই যা ব্যাটা ঐখানে, তারপর টের পাবি হিমু কী চিজ!
অথবা-
: ডরাইস না দোস্ত। আমি তো থাকুমই তোর লগে। তোর আর ডর কী!
আমি মনে মনে ভাবি, না অন্য কিছুকে ডরাই না। আমার যতো ডর তোরে নিয়াই শালা!!
মন্তব্য
বেচারা চোখ দীর্ঘ নয় মাস পর কিছু কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে বটে কিন্তু মন বেচারা এবারও মিইয়ে থাকবে গ্রীষ্মসূধা পান হতে বিরত থেকে। এইটা একটা "নো-গুড সিচুয়েশন"। ....
এক বিদেশিনী এই নিদাঘে ঠোঁট কামড়ে দিক
ধূসর গোধুলির!
আমি বলবো :
ওম শান্তি !
.......................................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
....................................
বোধহয় কারও জন্ম হয় না, জন্ম হয় মৃত্যুর !
- আর ওঁম শান্তি!
কইলজা ছিট্টা গেলোগা শাহীন ভাই।
দুঃখে বুকটা ফাইট্টা যায়। বিদেশীনি চাইনেকো দাদা, স্বদেশী গুলাবি হলেই হয়ে যায় আমার।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঠোঁটে কি আর জ্বরঠোসা? কার সাথে কি করছেন খোলসা কইরা কন।
এইবার সুমন চৌধুরী নিশ্চয়ই আর লেখতে পারবে না যে ল্যাঙটুরা সব চলে গেছে? আগে ভাগে যান... দেরীতে লেট হইবো।
হা হা হা হা হা... অমানবিক জটিল হইছে... ওস্তাদি কাজ... এক্কেরে মনের কথা...
আরেকটা ক্লাসিক
হাগাপূরাণটা জটিল হইছে... সেদিন দুজনে হেগেছিলে বনে...
একই ঘটনার দুইমতো ভাষ্য... দেখা যাক বদ্দা আর শাহীন ভাই কি বলে এই বিষয়ে...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- এইডা আবার কি ফটুক ঝুলাইলেন নজু ভাই। কেরম কেরম জানি লাগে!
আপনে যেইহারে আমার লেখারে কাটাকুটা কইরা সুরতহাল করছেন তাতে ডরাইছি জনাব। নেংটুরা চলে যাবার আগেই বদ্দা তাদেরকে নিয়া জামাতে খাড়া হইয়া যাইবো ব্যাপার না। আমি এমনেও চান্স পামু না, ওমনেও না। হুদাহুদি লৌড়াইয়া কাম নাই।
একই রকম ভাষ্যে বদ্দা আর শাহীন ভাইয়ের মতো মুরুব্বিদের কি না টানলেই না!
বয়ষ্ক মানুষ, এট্টু আরাম আত্তি করুক!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বস... আমি কারিগরী জ্ঞানে মূর্খের চেয়েও অশিক্ষিত... কালকা থেকা এই পর্যন্ত আমি বহুবার ফটু পাল্টাইতে চাইছি... কিন্তু কামিয়াব হইতে পারতেছি না কেন জানি... বারবারই এই ফটু রয়া যায়... বিষয় বুঝি না। চেষ্টা অব্যাহত আছে।
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
ঞঁ!
আমাদের চিন্তাই আমাদের আগামী: গৌতম বুদ্ধ
একটা ঘাড় ভাঙা ঘোড়া, উঠে দাঁড়ালো
একটা পাখ ভাঙা পাখি, উড়াল দিলো...
- আপনাকে বিশাল একটা ষ্ণঁ
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শাহীন আর মামুন সুমন আর হিমুকে ফ্রাঙকফুর্ট স্টেশনের পথে ট্রামে তুলে দিতে গেল। ওকসানা মত্ত ধুসরকে রেখে গেল আমার কাছে। সারাদিনই রাশান সুন্দরীর ফোন এসেছে বারবার সান্ধ্যকালীন পথসঙ্গী ধুসরের মোবাইলে। প্রতিবারই উত্তেজনায় ঘাম ছুটেছে। কিন্তু সে উত্তেজনা সামলানোর জন্যে সারাদিন কয়েকজনই ছিল, এখন রয়ে গেলাম আমি একা। একা পেরে উঠব কি না, এ নিয়ে বেশ ভয়ে ছিলাম।
ওসানা পাঁচ মিনিটের মাঝে গাড়ী নিয়ে আসছেন বলে জানালেন। ধুসরের উত্তেজনা আরও তুঙ্গে। পাঁচ মিনিটের জায়গায় পনেরো মিনিট পেরিয়ে গেল। আমরা বাইরে রাস্তায় পাংশুমুখে দাড়িয়ে। অবশেষে ফোন এলো। পথ হারিয়েছেন সুন্দরী। আরো পনেরো মিনিট লাগবে।
আমরা ফিরে এলাম দোতালায় শাহীনের ঘরে। তারপরও এই পনেরো মিনিটের মাঝে তিনবার সিড়ি বেয়ে ওঠানামা হলো। অবশেষে এলেন ওকসানা। কয়েকজন কাচ্চবাচ্চার ক্যাচক্যচানোর মাঝে তুলে দিলাম ধুসরকে গাড়ীতে। একজন মোটা রাশান লোককে পাশে বসিয়ে সামনে যে আরো বেশী মোটা মহিলাটি গাড়ী চালাচ্ছিলেন, তিনি ধুসরকে দেখেই আদরে বললেন,
"হাই ধুসর!"
**********************************
কৌনিক দুরত্ব মাপে পৌরাণিক ঘোড়া!
**********************************
যাহা বলিব, সত্য বলিব
- তীরুদা আপনার টাক মাথার কসম ওকসানা মোটেও ভটকু না। রীতিমতো তন্বী রূপসী। তবে তার জামাইরে মনে হৈলো শূলের উপরে দৌড়ের মইধ্যে রাখে সবসময়। রাস্তায় যা হইছে, উফ সেইটা আরেক কাহিনী!
আমার টাংকি মারার শখ মিইট্যা গেছে। মনে মনে ইশ্বররে কয়েক কোটিবার ধন্যবাদ দিছি এই মাইয়ার বিয়া হৈয়া গেছে দেইখা।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কি আর কইতাম। বহুত মজা পাইলাম। খালি হাগনের পার্টের সময় একটু ওয়াক ওয়াক আইছিল...
---------------------------------
জ্ঞানীরা ভাবলেন খুব নাস্তানাবুদ করে ছাড়া গেছে...আআআহ...কি আরাম। বিশাল মাঠের একটি তৃণের সাথে লড়াই করে জিতে গেলেন।
ছোট্ট তৃণের জন্য অপরিসীম ঘৃণা।
- কিছু কিছু জায়গায় তাইলে রেটিংএর সাইনবোর্ড ঝুলাইয়া দিয়া দিতে হইবো, বুঝছি!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হিহি কাহিনী !
গোধু ভাই ভ্যালেন্তিনার খবর কি ?
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
- নিভা আগুন কেনে জ্বালাইয়া দিলিরে বন্ধুয়া,
নিভা আগুন জ্বালাইয়া কেনে দিলি!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এই পোস্টগুলা আমার কাছে সিম্বলিক মেসেজ মনে হয়; বেশি রূপক হয়ে যাইতেছে - 'সিলেটি খাম' বলে যে টার্ম দেয়া হইছে গুরুর ঐ কবিতা আমার মনে আছে এবং তাই মনে হইতেছে জ্বরের উপর দোষারপ করে পাপের ফল ঢাকার যে চেষ্টা করা হইতেছে সচেতন ব্লগবাসী তা কখনোই মেনে নেবে না, কারণ মেঘে মেঘে অনেক বেলা হলো এবং ধুসর গোধুলী এর ওর শালী খুঁজে ললনা ঘট বা জট কলাপাতা রঙের পাকি কন্যা বা ভিন্দেশি শিঙালোর ঊপরেই চাপিয়েই গেলেন - কেবল স্বীকার করলেন না, ইদানিং দেশের ঘটক পাখি ভাইয়ের প্রতিনিধির সাথে কী লেন্দেন হয়।
তীব্র প্রতিবাদ।
- বুঝছি, ইদাননিং হালাল পোর্ক আর হালার পাগলা পানির মাত্রাটা ইট্টু বেশিই হৈয়া যাইতাছে জনাবের।
তা জনাব কি ইদানিং ইট্টু আট্টু ব্ল্যাক কফির স্বাদ ও নিতাছেন নিকি?
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ !
এরম একখান সুনাম করলেন!!!
- গরীবের সব কিছুতেই দোষ!
ভালো কথা কৈলাম, এতেও দোষ। থাকুম না হালায়, যামুগা পর্বতে!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ব্লাক কফির সাথে কিন্তু ব্র্যান্ডি ভালো যায়... তবে হালাল পর্ক বিষয়টা জোশ হইছে... আহ্...
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- আমি আর কিছু কমুনা নজু ভাই।
বিদায় দ্যান গো আমারে।
আইজকাই যামুগা, জঙলায় আর গুহায়!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
জঙ্গলে যাইবেন ভালো কথা... কিন্তু সেইটা জরুরী হয়া উঠলো কেন? বনে জঙ্গলে এত কি? হিমুদার পরামর্শ মনে ধরছে?______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
______________________________________
পথই আমার পথের আড়াল
- জংলায় গেলে হিমুদা'র বুদ্ধি এ্যাপ্লাই করা ছাড়া আর কোনো উপায় কি আছে নাকি?
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঐদিন পাথরের পুলের উপর বইসা কাজটা শেষ করে দিলেই ভালো হতো। চেপে রেখে সমস্যা হয়েছে অনেক। রাতের ট্রেন মিস করলাম, গেলাম ডার্মষ্টাট, পরদিন বারোটার সময় ফিরসি "ঢাকায়"। আইসা আবার রান্নাবান্না কইরা একবারে বিকালে বাসায় গিয়া তারপরে প্রকৃতির কল রিসিভ করতে হইসিলো। অন্যের বাড়িতে ক্যান জানি এই কাজটা আনন্দ নিয়ে করতে পারি না, তাই ফ্রাঙ্কফুর্ট বা ডার্মষ্টাটে আর এই কর্ম সমাধা করা হইলো না। তুই শালা প্যাচাল পাইড়া মনোযোগটা নষ্ট না করলে আমি ঠিকই পাতাটাতা দিয়ে ম্যানেজ করে ফেলতাম। আর পাতা না পেলে তোর ফতুয়াটা তো ছিলই। ঈমান থাকলে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কোন ব্যাপার?
হাঁটুপানির জলদস্যু
- পরদিন বিকাল পর্যন্ত তাইলে কাসেলের বাতাসে নিশ্চই বায়োগ্যাসের পরিমান অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পাইছিলো।
নেসেসিটি নৌজ নো 'ল। যেখানে রাইত সেখানে কাইত, এই প্রবাদটা ফলিত জীবনে আনোয়নের চেষ্টা করলে ভালোই হবে। তোর তো হাইকিং এর অভিজ্ঞতা আছে, তখন ঝামেলা হতো না?
তুই তোর ইয়ে মুছবি তাতে আমার একটা ফতুয়া ক্যান, তোর তরে দশটা ফতুয়া কুরবান। তুই আমার দোস্ত না? দশ ফতুয়ায় না কুলালে বনের চোতরা পাতা আছে কী জন্য! তুই তো সেরকম আওয়াজ দিলি না। নাইলে শাহীন ভাইয়ের গোঁপন কুঠিতেই না হয় হামলার ব্যবস্থা করা যেতো তোর জন্য। শুধু শুধু কষ্ট করলি।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হায় বৃদ্ধা-ললনা দেখেও আপনি স্থির থাকতে পারেন না, আপনার যত তারাতারি সম্ভব বিবাহ সম্পন্ন করা উচিৎ
--------------------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে --@
------------------------------
পুষ্পবনে পুষ্প নাহি আছে অন্তরে
- যার মনে যা...
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লাভ নাই। বিয়ে করে শাশুড়ির দিকে আড়ে আড়ে চাইবে শুধু। কয়লা ধুলে ধূসর হয়, কিন্তু ময়লা যায় না !
হাঁটুপানির জলদস্যু
- হ, তোর মতো তো সত্য বলার উসিলা করে সুন্দরী শাশুড়ির কোলে উঠে পড়বো না ধপ করে।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বন থেইকা হেগে আসা তো হইল, এইবার তাইলে কাসেল থেইকা হেগ (hague) এ আসেন। ফ্রন্কফুর্ট থেইকা তিন ঘন্টার ICE.
- হেগ তো বিশাল দূর, হাগেন বরং অনেক কাছে। ঘন্টা খানেকের পথ।
তা আপনি কি ডেন হাগের কথা বলছেন নাকি অন্য হেগ!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি লক্ষ্য করছি, ধূসর গোধূলি নানান ছুতায় আমার গাত্রবর্ণ নিয়ে কটাক্ষ করছে। কয়লার সাথে তুলনা দিয়ে আমার নিরেট ডার্কম্যাটারতুল্য চামড়াকে অপমান করছে। আমি ধূসর গোধূলির অবগতির জন্যে জানাতে চাই যে আমি এমনই অতিশয় কালো যে প্যান্ট খুললেই ধূসর গোধূলির শালির শোবার ঘর অন্ধকার হয়ে আসে। অতএব, পরবর্তী কাহানি রচনার আগে এ ব্যাপারে গোধূলির মনোযোগ কাম্য।
জনগণের আরো জানা প্রয়োজন যে ধূসর গোধূলি মোটেও ধূসর নন, রীতিমতো গুলাবি! তিনি শৈশব থেকেই নারিকেলের ছাবা আর নিরালা বল সাবানের যুগপৎ সহযোগিতায় নিজেকে ডলে ডলে ধূসর করে তোলার চেষ্টা করছেন ডার্ক অ্যান্ড লুইস, থুক্কু, ডার্ক অ্যান্ড হ্যান্ডসাম হবার আশায়।
হাঁটুপানির জলদস্যু
এ্যাহ! এক্কেরে শোয়ালাইছে রে - - -
- হ, হালায় এট্টা খাইষ্টা। বেবাকের সামনেই আমার শালিরে হোতাইয়া লাইছে!
তবে আমি এই মর্মে তেব্র পেরতিবাদ করিতে চাই যে মনীষি হিমু আমাকে ব্যক্তিগত আক্রমন করেছেন। আমি মোটেও গুলাবি বদন নই। আমি শ্যামলা বরণ। এই শালা (তিনি হিমু) গুলাবি বলে আমার গাত্রবর্ণের কিঞ্চিৎ অপমান করেছেন। আমি এর জন্য জাতির বিবেকের কাছে আড়াই পাতার একটা প্রেসনোট দাবী করছি।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
-----------------------------------------
রাজামশাই বলে উঠলেন, 'পক্ষীরাজ যদি হবে, তা হলে ন্যাজ নেই কেন?'
-----------------------------------------------
'..দ্রিমুই য্রখ্রন ত্রখ্রন স্রবট্রাত্রেই দ্রিমু!'
ধূ গো ভাই, হিমু ভাই ভদ্রতার খাতিরে যে কথাটা আপনাকে বলতে পারছে না সেটা হচ্ছে, ধূ গো তোর শালীর নিকুচি করি।
জানতে চাচ্ছেন তো কেন ?
কারণ হিমু ভাই এর জন্য আমি বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য মডেল ( অবশ্যই মেয়ে )কে জোগাড় করে দিবো। এমনটাই কথা হয়েছে আমার সাথে উনার।
ভালো থাকবেন
--------------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
তোমার ব্লগে ফুলচন্দন পড়ুক।
ইয়ে, মডেল দুইজন যোগাড় করা যাবে না?
হাঁটুপানির জলদস্যু
ইয়ে মডেল দুইজন তো সমস্যা হয়ে গেল।
একজন মডেল আর আরেকজন আর জে ( আবেদনময়ী কন্ঠ সম্বলিত ) হলে চলবে না ?
----------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
হুমমম। ঠিকাছে, দেখি আটে আটে ষোল হয় কি না।
হাঁটুপানির জলদস্যু
- ভাই সবজান্তা, আরে হিমু আমার শালিরে নিকুচি করবে কি, আমি নিজেই আমার শালির নিকুচি করি। তার ফোরটিন জেনারেশনের নিকুচি করি। তার বইনেরও নিকুচি করি। আপনে আমার ফুন নাম্বারটা রাখেন ভাই।
ইয়ে মানে বুঝেনইতো। আবেদনময়ী কথাবার্তার মালিকীন আরজে আর আলু সামগ্রীর সেইরম মঠেলিনা দেখতে যাবার আগে (অবশ্যই হিমুর জন্য) আমাকে অবশ্যই ইট্টু এত্তেলা করে দিয়েন ভাই। বাকী কাম আমার।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বস নতুন খনির সন্ধান পাইলাম সচলে। আমার কাছে না ঘুইরা উনার কাছে যান। আমিও বসের কাছে হত্যে দিয়ে পড়ে থাকবো।
------------------------------------------------
অলমিতি বিস্তারেণ
অলমিতি বিস্তারেণ
- খনি!!!
কী কন, কোন দিকে যাই এখন? খনি কোন দিকে জানি?
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কুকুরের দড়ি হাতে দেখা মিললো গোটা কয়েক আবাল-বৃদ্ধা-ললনা। ললনা দেখে গতি কিছুটা মন্থর করে, কান থেকে ইয়ারফোনের ডিবলাটা খুলে হুদাহুদিই জিজ্ঞেস করলাম আমি সঠিক ট্র্যাকে আছি কীনা! সুন্দরী অবশ্য কুত্তার দড়ি হাত বদল করে আমাকে তর্জনী বাঁকিয়ে দেখিয়ে দেয় বাকিটা পথের নকশা। আমি সামনের দেখানো পথের দিকে তাকাই না, অপার শৈল্পীকতায় একজন হাওয়া সন্তানের হাতের নড়াচড়া খেয়াল করি ভালো করে। ঈমাণে কই, এই নড়াচড়ার ফলে কোন অঙ্গে কতোটা ঢেউ খাইয়াছিলো তাহা ব্যক্ত করিবার কোনো কুইজ থাকিলে আমি দশে দশ পাইয়া শিক্ষকদিগকে দেখাইয়া দিতাম বটে! কিন্তু আপাতত সে আশার গুড়ে ওড়লা। সময়টা আধা-মিনিটের বেশি স্থায়ী হয় না।
আপনি ভাই একটা জিনিষ। এতদিন বুঝতে পারি নাই।এখন থাইকা বুঝতে আর ভুল হইব না...
---------------------------------------------------------
শেষ কথা যা হোলো না...বুঝে নিও নিছক কল্পনা...
---------------------------------------------------------------------------
কারও শেষ হয় নির্বাসনের জীবন । কারও হয় না । আমি কিন্তু পুষে রাখি দুঃসহ দেশহীনতা । মাঝে মাঝে শুধু কষ্টের কথা গুলো জড়ো করে কাউকে শোনাই, ভূমিকা ছাড়াই -- তসলিমা নাসরিন
- ভাইরে কী আর কমু!
লন গাঞ্জায় এট্টা টান দেন।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
চলে আমার সাইকেল হাওয়ার বেগে উইড়া উইড়া ............।।
ইয়ে ভ্যালেন্টিনা পড়ে তোমারে যা ভেবেছিলাম আসলে তুমি তা না ......।
সাবধানে কইন্যা দেইখো আবার না সাইকেল উল্টাইয়া ডিগবাজী খাও।
তানবীরা
চাই না কিছুই কিন্তু পেলে ভালো লাগে
*******************************************
পদে পদে ভুলভ্রান্তি অথচ জীবন তারচেয়ে বড় ঢের ঢের বড়
- কইন্যা কি আমি সাইকেল চালু অবস্থায় দেখি নাকি?
চলতি অবস্থায় সব ঠিকঠাক ঠাহর করা যায় না তো! তাই সাইকেল থামাইয়াই দেখি।
আমার বুদ্ধি হ্যাজ, না কী কন!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
হ্ম
পাবলিকে কী কী সব ল্যাখে (ঞঁ, ষ্ণ) দেইখা আমিও একখান দিলাম। মানে কী, ভাইবা লন নিজে!
আপনার প্রায় প্রত্যেক পোস্টেই অসুস্থতার খবর। ব্যাপারটা সুবিধার লাগে না
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব দেবো। কিন্তু কী পাবো তার বদলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- আপনের সিম্বল দেইখা তো নিজেরে ব্রাহ্মন ব্রাহ্মন লাগতাছে। ধুরো মিয়া, আপনে কি নিরামিষাশী হইয়া গেলেন নাকি হালায়?
সব রোগের সেরা রোগ, এরই নাম প্রেমরোগ। আমারে ঐ রোগে পাইছে মনে হয়!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমারে প্রেমরোগে পাইসে! মাথা খারাপ নাকি? ইহজনমে এমন ঘটনা ঘটবো না। নিশ্চিন্ত থাকেন।
অন্য একটা সিম্বল দিই: ঞ্ঝঁ
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব দেবো। কিন্তু কী পাবো তার বদলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- আপনের কথা কইসি? ঠিক করেন মিয়া।
এই সিম্বলটা জা'ঝা টাইপের হৈছে তয় ঞ সহকারে।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আবার ভেম হইয়া গেছে। কিন্তুক ঠিক করুম ক্যামনে? আপনে যে লেজ ধরছেন আমার মন্তব্যের!
আসলে ফোনে কথা কইতে কইতে আপনার কমেন্ট পড়সিলাম, তাই এমুন হইয়া গেসে!
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
নিঃস্বার্থ বন্ধুত্ব দেবো। কিন্তু কী পাবো তার বদলে?
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
- তাইলে তো দেকি আমারও ভেম হৈয়া গেলো!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কেয়ামতের আর দিরং নাই যা বুঝবার পারতাছি!
-----------------------------------
... করি বাংলায় চিৎকার ...
-----------------------------------
বই,আর্ট, নানা কিছু এবং বইদ্বীপ ।
- আমিও সেটাই কই, দেহেন দেহি কেউ হুনে না।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আর দুইটা বছর ওয়েট করেন,
জার্মানীতে আসতাছি।
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- বুঝছি, তার আগেই ফুট দিতে হৈবো।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ক্যান?
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
- ললনারা সব জর্মন দেশ থুইয়া পলাইবোতো!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
---------------------------------
ছেঁড়া স্যান্ডেল
অনুস্বার!
হিমু ভাইয়ের কমেন্টের পরে আর কোন কমেন্ট হইতে পারে না।
কালিদাস জিন্দাবাদ।
আবার লিখবো হয়তো কোন দিন
- হিমুরে কৈলাম কালিদাস আমিও কৈ নাই, শিমুলও কয় নাই।
অথচ দোষ হয় খালি আমাগো দুইজনের।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সে কী কথা পিঙ্কি! এ কী বলছিস তুই?
হাঁটুপানির জলদস্যু
- নামটা আমার সিরাম পছন্দ হৈছে রে দোস্ত। আয়, তুই আমার বুকে আয়। তোর নাদুস নুদুস গতরটা এট্টু চিপে দেই।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সিরাম এক্টা লেখা হৈছে!!
আমি কিন্তু বেশি কাল না তবুও আমার সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা হচ্ছে -- আমারে চিপলে নাকি কালি বাইর হয়।
হিমুরে চিপলে জানি কি বাইর হইবো?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- কী আবার, অক্সফোর্ড!
আপনেরে সিরাম এট্টা শুক্রিয়া।
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
শুক্রিয়া অ্যাক্সেপ্টেড ।
ভ্যালেন্তিনা কেমনাছে?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- আবার দিছে রে, নিভা আগুন আবার জ্বালাইয়া দিছে!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
এত ঘনঘন আগুন জ্বলে ক্যান? ফুসকুড়ি হইছে নাকি?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- আমার ফুসকুড়ি দেইখা আগুন জ্বলে কইছি? ভ্যালেন্তিনার গায়ের ফুসকুড়ি দেইখাই না...
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ওইগুলা তো ফোসকা! ফোসকা আর ফুসকুড়ি এক জিনিষ হইলো?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- ধুরো মিয়া, আপনে আমার ভ্যালেন্তিনারে লৈয়া খাছড়া কথা কন!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমি খাছড়া কথা কইলাম কখন???
"আমার ভ্যালেন্তিনা" কথাটাইতো খাছড়া!!!!!!!!!!
কি মাঝি? ডরাইলা?
- আইচ্ছা যান, আমাদের ভ্যালেন্তিনা- খুশি এইবার?
এখন জনাব ভাবীর ফুন নাম্বারটা ইট্টু দেন দেহি। এই কমেন্টখানা দেখামু।
পিডার ডোজ মনেহয় ইদানিং কম পড়তাছে!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার ভ্যালেন্তিনা প্রীতি আছে — এই কথা আমি কি কইছি? আমি খালি কেমন আছে জিজ্ঞাসা করলাম আর জ্বলা শুরু হইলো! আমার কি দোষ!
কি মাঝি? ডরাইলা?
- আইজকা আপনের কপালে উলু আছে।
ঘরে যান, বুঝবেন। চেলা কাঠে শান দেওনের আওয়াজ আইতাছে আলাবামা থাইকা।
বিষণ্ণবালক স্যার কৈছে, গতরে মালিশের লাইগা এক ডিব্বা জাম্বাক পাঠায়া দিবো নে! মাইনষের ভ্যালেন্তিনারে লৈয়া খাছড়া কথা কন, অখন বুঝবেন ঠ্যালা।
যান না খালি ঘরে!
দোষ গুণ বিচারের ভার তেনার! ফিল গ্লুক
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
কেউ ভ্যালেন্তিনা তেরেসকোভা, কেউ বাল্যবিবাহ (বিষন্নবালক) — সবাই দেখি খুব সুখেই আছে।
চেলাকাঠে শান অন্য কারনে দেয়া হইতেছে। খোদেজার মা'য় বুঝাইবো চেলা কাঠ কি কামে লাগে।
কি মাঝি? ডরাইলা?
- খোদেজার মা কী রে ভাই। নিজের শালিরে শালি বইলা পরিচয় দিতে ডরান ক্যান?
আর চেলা কাঠের ডর না থাকলে আপনে শুরু করেন দেহি ঐ রমের কাহিনী। দেখি কিরম সাহস আপনের!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার চেলা কাঠের ডর থাকব ক্যান? আমি কি গোত্তা খাই নাকি?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- জনাব, আপনি কইলাম আমারে (গোত্তা উল্লেখ পূর্বক) পারছোনাল এ্যাটাক কর্তাছেন!
তয় আপনে যতোই এই এ্যাটাকে নিজেরে নিজে টেস্টিমোনিয়াল দ্যান না ক্যান, ঘরে গেলেই টের পাইবেন কয় বোতল ডাইলে কী পরিমান মাতলামী!
ভাবীর কাছে মেসেজ চইলা গেছে হাওয়ার বেগে উইড়া উইড়া!
___________
<সযতনে বেখেয়াল>
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
লেখা অসাধারণ হইসে!!
কিন্তু লেখার পর কমেন্ট পড়তে পড়তে লেখায় কি যে পড়ছিলাম ভুইল্লা গেছি দারান দেখি আবার পইড়া আসি!!!
.
.
.
.
ঞঁ আপনিও ভিনদেশে থাকেননাকি!! ওয়াও!! চোখের ব্যাম তাইলে ভালই হইতেসে। দেইখেন আবার ব্যামোও না হয়ে যায়।
আর আসেন 'কোলাকুলি' করি!
---
স্পর্শ
- কোলাকুলি করুম না। আপনের মনে দুষ্টু চিন্তা ভর করছে!
পোস্ট ভুইলা গেছেন, সেইজন্য আপনাকে জাঝা। মনে রাখলেই তালি না দিয়া গাল ভইরা গালি দিতাম।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
ঘটনা কী? আইজ দেখলাম আবার ভ্যালেন্তিনা চাগা দিয়া উঠছে?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- মনে বড় দুষ্ক চাপছে মেম্বার সাব।
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
বাথরুমে গেলেইতো সমাধান!
কি মাঝি? ডরাইলা?
- আমি কই মন-মন, আর আমার সারিন্দা বাজায় রাগ ইমন!!
একবার আমার এক দোস্ত কইছিলো তোর তো হালায় পেটটা আর চেটটা ছাড়া আর কিছুই নাই। আপনর কোনো দোস্ত কি আপনেরে অনুরূপ কিছু কৈছে?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আমার দোস্ত কয় নাই তয় আমি নিজেই মানুষরে কইছি। এই দু্নিয়া চলে দুইটা জিনিষের জ্বালায় - প্যাটের জ্বালায় আর চ্যাটের জ্বালায়!
গরীব মরে প্যাটের জ্বালায় আর ধনী মরে চ্যাটের জ্বালায়। এবার বুইঝা লন আপনে ধনী না গরীব।.............
আপনার বান্ধবী রাগ ইমন কেমন আছে?
কি মাঝি? ডরাইলা?
হেহ হেহ হেহ, বুজছি ভাবী আশেপাশে আছেন। ব্যাপার না, আরও কিছু কৈতে চাইলে কৈতে পারেন।
আপনের আগেও অনেক বড়ভাই এই অধমের উপর দিয়া নিজের কীর্তিময় ঘটনা এবং তাহার চয় চরিত্র সুন্দর করে পাস করে দিসে। (তালিয়া)
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আয়হায়! আমি কিন্তু কপোট্রনিক রাগুদির কথা জিগাইছি কইলাম।
কি মাঝি? ডরাইলা?
- তো, আমি কার কথা কইলাম?
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
সেইটা আমি ক্যামনে বলি?
কি মাঝি? ডরাইলা?
- হ, থিফের মন ঠোলা ঠোলা!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আর ধুসরের মন শালি শালি।
কি মাঝি? ডরাইলা?
এই জালিম দুনিয়া আপনারে শালী দিব না আমি বুঝছি। আমার মত মহান ব্যক্তিদেরই এগিয়ে আসতে হবে যা দেখতাছি । খুব বেশী না আর মাত্র ৩৫ বছর এট্টু ধৈর্য্য ধরেন। আমি আমার পোলার শালীর লগেই আপনারে ফিট করুম। মুসলমানের এক জবান। আপনে আমার উপর ইমান আনতে পারেন জনাব।
দৃশা
- আপনের উপর ঈমান আনলে তো আর আপনের পোলার শালীর লাইগা ওয়েইট করা লাগে না!
___________
চাপা মারা চলিবে
কিন্তু চাপায় মারা বিপজ্জনক
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকাণ্ড । বিএসএফ ক্রনিক্যালস ব্লগ
আরিট্টু ঠ্যালা দিয়া দিই। সেঞ্চুরি হইতে আর দেরি নাই...
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আমি তুষ্ট আত্মপ্রেমেই। এর সুবিধে হলো, প্রতিদ্বন্দ্বী কেউ নেই
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
টাকা দিয়ে যা কেনা যায় না, তার পেছনেই সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হয় কেনু, কেনু, কেনু?
নতুন মন্তব্য করুন