ওই দূর পাহাড়ে……লোকালয় ছেড়ে দূরে……

বাহ্! দারুণ। আপনার বাক্য গঠন বেশ সুন্দর। আমার কাছে অবশ্য একটা জিনিস মনে হয়েছে- পড়ার সময় মাঝে মাঝে ফ্লো কেটে গেছে। কিছু বাক্য আগে-পরে করলে বা দুই প্যারার মাঝে সমন্বয় করতে আরো একটা অতিরিক্ত বাক্য মন্দ হতো না। ছবিগুলোও ভালো লেগেছে।

ভয়ঙ্কর সুন্দর আর হৃদয় কানা করে দেয়া দৃশ্যাবলি ! আহা কী অদ্ভুত শ্যামলিমা ! ভেতরে কোথায় যেন কড়া নেড়ে যায় !
চমৎকার !

(শুরুর কভার ছবিটার সাইজ একটু কমিয়ে দিলে সচলের মূল পাতাটা লেপ্টে যাওয়া থেকে বেঁচে যেতো আর পোস্টটাও বাইরে থেকে সুশৃঙ্খল থাকতো ! পোস্টদাতার এই সুযোগ না থাকলে মডু কেউ এটা করে দেবেন কিনা দেখেন।)

বা: ভাল লাগল - ছবি, লেখা দুই-ই, ছবি বেশী
আমার তো আর কোথাও-ই যাওয়া হচ্ছে না, তাই আপনাদের এই ভ্রমণবৃত্তান্তই সম্বল!
- একলহমা

বাহ! আজকে সচল ভর্তি দেশি-বিদেশি পাহাড় আর পাহাড়!

আচ্ছা, লাল-গোলাপী ফুলগুলোর ক্লোজশটটার ঠিক উপরে তামাক খাবার পাইপের মত আকৃতির ইয়া বড় কি জানি কী দেখা যায়; ওইটা কি জিনিস? স্থানীয় কোন বাঁশি??

ইটালী? ল্যান্ডস্কেপে সেরকম মনে হলো।
চলুক ছবি ও লেখা।

আসিয়াগোতে একদিন কাটানোর সুযোগ হয়েছিল।অসম্ভব সুন্দর। আপনার ছবি দেখে আবার যেতে ইচ্ছে করছে।

ছবি আর লেখা দুটোই চমৎকার হয়েছে। আরো লিখুন অপেক্ষায় রইলাম ।

আহা রে, কী সুন্দর জায়গা! কী সুন্দর পৃথিবী! বেঁচে থাকা খুব অসাধারণ একটা ব্যাপার আসলেই। ভাল লেগেছে ছবি আর লেখা।

যদিও সমুদ্র আমার বেশী প্রিয়, পাহাড়ও আমি ভালোবাসি । কী দারুণ সব ছবি ! অপূর্ব সুন্দর জায়গা । ভ্রমণের বর্ণনা আর ছবিগুলো দেখে এখনই ছুটে যেতে মন চাইছে । আপনার সিরিজ লেখার অপেক্ষায় রইলাম ।

দেখবো না দেখবো না দেখবো না!
আমিও 'পাহাড়ি', আপনার মত...

পাহাড় আমারও খুব বেশি প্রিয় তাই ছবিগুলো দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। কনদিন কি যেতে পারবো এই সব জায়গায়
লেখা আর ছবির জন্য
ইসরাত

প্রিয় গানটা মনে করিয়ে দিলেন, ক্যাম্পাস জীবনে সবাই মিলে খুব গাইতাম।

ছবি আর লেখা দুটোই ভাল লেগেছে, আরও লিখুন।

দুর্দান্ত জায়গা!

আমি উঠানে লাগানো গাবগাছ।

ছবিগুলি অনেক সুন্দর। দেখে আনন্দ পেয়েছি।

ছবিগুলো খুবই সুন্দর। দেখামাত্র বৈদেশ যাইতে মন চাইল হঠাৎ করে।
গরুর হাটের ছবি দেখে মজা পাইলাম, তবে মনে হলো গরুর হাটের মধ্যে ঘোড়াও আছে।

সুন্দর হয়েছে ভাই ..চালিয়ে যান

আহা, কী সুন্দর সব ছবিগো ! লেখাও ভাল।

বাহ বাহ, সাথে জেমসের গানটা বোনাস!

ছবি আর লেখা দুটোই দারুন। সচলের সব লেখা পড়ার সুযোগ হয় না সময়ের কারনে, কিন্তু ভ্রমন বিষয়ক সব লেখাই পড়তে চেষ্টা করি। এই জীবনে অনেক দেশেই যাওয়া হবে না জানি, সেজন্যে তারেক অনু বা অন্য যারা বেড়ানো নিয়ে লেখেন তাদের লেখা পড়েই ঘুরে বেড়াই। অনেক ধন্যবাদ।

আহা! ভ্রমণ কাহিনী পড়ি আর শুধু এই কথাটাই ভাবি, কবে পারবো এমন ঘুরতে।

অসাধারন পোস্ট! আমি তন্ময় হয়ে ছবিগুলো দেখছিলাম। আহা হা

সূর্যটা যেই ওঠা
লালচে লাল টকটকা-
রাত কেটে ভোর ফোটে
চারদিকে ফকফকা।

এই ভোরে- মন ওড়ে,
দৃষ্টি দিই দূর পথে;
সব ভুলে যাই চলে
নীলগিরি পর্বতে।

ফুল পাখি আজকে কী
এক সুরে গান ধরে;
কোন সুখে এই বুকে
জল প’ড়ে প্রাণ ভরে।

দূর পথে চাই যেতে-
ফুল পাখির মৌতাতে;
বন মাঝে বীণ বাজে
দেয় বাঁধা কে তাতে?

ঐ কোমল পথ শ্যামল
বুক চিরে যায় কোথা?
কোন্ আলো চমকালো
যায় বলে কার কথা!

কী বাহার নীল পাহাড়
রঙ বেরং উচ্ছাসে।
মেঘ ওড়ে কোল জুড়ে
পায় খুঁজে পাখনা সে।

ছড়াটা এমন মনোহর দৃশ্যের সাথে মানায় বোধহয়

সুন্দর ছবি। প্রায় এরকমই একটি ভ্যালি থেকে কিছুদিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলাম। সব কিছুই ঠিক আছে। কিন্তু মানুষের অভাবের কারনে অনেক সময় জায়গাটি ভৌতিক লাগছিল। তবে আপনার ছবিতে অনেক মানুষ দেখে ভালো লাগছে।

আহা - জিপসী হয়ে যেতে ইচ্ছে করে ছবি দেখে আর বর্ণনা পড়ে।

এটুকু বুঝি নাই

আপনার প্রথম ছবিখানা দেখে মনে হয়, ওই পাহাড়ের কোলে গিয়ে বিশ্রাম নেই। অসাধারণ হয়েছে ছবিটি এবং অন্যান্য গুলিও। ধন্যবাদ।

এতো এতো সুন্দর ছেড়ে আমি মরে যাবো কি করে
যতক্ষন ছবি গুলো দেখেছি আর সল্পভাষী বর্ণনাগুলো পড়েছি কেমন জানি মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়েছি।এমন প্রকৃতি দেখে মারা গেলেও আর দু:খ থাকবেনা।আপনার ছবিগুলো অতি অসাধারন হয়েছে,যদি একবার দেখে যেত পারতাম প্রকৃতির এই অপরুপ সোভা।

মাসুদ সজীব