চণ্ডীমুড়াঃ শালবন বিহারের চেয়েও প্রাচীন যেই মন্দির

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৩/০৮/২০১৫ - ৫:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাচীন স্থাপত্য কিংবা পুরাকীর্তির প্রতি আগ্রহ সেই ছোটকাল থেকেই। আমার ধারণা ছিল শালবন বিহার কিংবা মহাস্থানগড় এর পুরাকীর্তিগুলোই বাংলার সবথেকে প্রাচীন নিদর্শন। উয়ারী বটেশ্বরের খোঁজ পাওয়ার পর দেখা গেল এটিই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের সবথেকে প্রাচীন নিদর্শন। এর সময়কাল মতান্তরে আড়াই থেকে ৪ হাজার বছর পূর্বের। এরপর শালবন বিহার যা কি না খৃষ্টিয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ থেকে অষ্টম শতাব্দীর প্রথম ভাগে দেববংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব নির্মাণ করেন। এর মাঝে বাংলাদেশে কোন প্রাচীন নিদর্শন আছে বলে আমার জানা ছিল না।

কিন্তু ওই যে বলে, জানার কোন শেষ নেই। পথ চলতে চলতে হঠাত করেই এমন এক জায়গার সন্ধান পেলাম যার কথা আগে কোনদিন শুনি নি। উইকিপিডিয়াতেও এর অস্তিত্ব নেই। জেলা শহর থেকে মাত্র ১৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত হওয়া সত্ত্বেও শহরের অনেকেই এই জায়গা চিনে না।

বলছি চণ্ডীমুড়া মন্দিরের কথা। কুমিল্লা শহর থেকে মাত্র ১৩ কিলোমিটার পশ্চিমে লাকসাম, বরুড়া এবং কোতোয়ালী থানার ত্রিমুখী সীমান্তস্থলে লালমাই পাহাড়শ্রেণীর সবচেয়ে উঁচু পাহাড়টির চুড়ায় এই মন্দিরের অবস্থান। যেহেতু আমার কাছে মন্দিরটি একদমই নতুন তাই মন্দির এবং লালমাই পাহাড়চূড়ার ইতিহাস দিয়েই শুরু করছি।

লালমাই পাহাড়ের নামকরণের পিছনে এক পৌরাণিক কাহিনী প্রচলিত আছে। প্রাচীনকালে বিন্দাচল পর্বতে মহামায়া চণ্ডীরূপে স্বর্গ-মর্ত্য-পাতাল নিপীড়নকারী শন্ডু নিশন্ডু নামক এক মহাসুরকে নিধনকল্পে ঘোরতর যুদ্ধে নামেন। সে যুদ্ধে বেশ কিছু অসুর ঘন জঙ্গলে আবৃত এই দুর্গম দ্বীপে পালিয়ে আসে। মহামায়া তখন প্রবল ক্রোধান্বিত হয়ে বায়ুবেগে এ দুর্গম দ্বীপে পাহাড়ের কোলে আশ্রয় নেওয়া অসুরদের নিধন শুরু করেন। দেবীর দেহতাপে পাহাড়টির মাটি লাল হয়ে যায়। মাটি লাল হয়ে যাওয়ায় এর নাম পরিবর্তন হয়ে লালমাই পাহাড় নামে পরিচিতি পায়।

আরেক কাহিনী অনুযায়ী, রামায়নের বিখ্যাত রাম-রাবণের যুদ্ধে লক্ষ্মণ মারাত্মকভাবে আহত হয়। বৈদ্যের নির্দেশ, বৈশল্যকরণী পাতার রস ক্ষতস্থানে লাগালে লক্ষ্মণ ভাল হয়ে যাবে। হনুমান গাছ চিনতে না পেরে হিমালয় পর্বত পুরোটাই হাতে করে নিয়ে আসে। চিকিৎসার পর পর্বতটা আবার যথাস্থানে রেখে আসতে রওনা হলে পথে কুমিল্লা সংলগ্ন লমলম সাগরে পর্বতের কিছুটা অংশ ভেঙে পড়ে যায়। তা থেকেই আজকের লালমাই পাহাড়।

আরও একটা মুখরোচক গল্প আছে। এক রাজার দুই মেয়ে ছিল। একজন লালমতি আরেকজন ময়নামতি। তাদের নাম থেকেই আজকের লালমতি আর ময়নামতি পাহাড়।

কুমিল্লা জেলার ইতিহাস গ্রন্থ থেকে জানা যায়, লালমাই পাহাড়ের বয়স সাড়ে তিন কোটি বছর। উত্তর দক্ষিণে লম্বায় ময়নামতি পাহাড়সহ (যার অধিকাংশ বিলুপ্ত) ১২ মাইল, প্রস্থে ৩ মাইল। প্রায় পাহাড়ের গড় উচ্চতা ৫০ ফুট, কয়েকটির উচ্চতা ১০০ ফুট। সবথেকে উঁচু পাহাড়টির উচ্চতা ১৭২ ফুট এবং এই পাহাড়ের উপরেই মন্দিরটির অবস্থান।

মন্দিরের পাদদেশে মন্দিরের ইতিহাস সম্বলিত যেই বোর্ডটি রয়েছে সেটি প্রথম কাহিনীটিকেই নির্দেশ করে। ইতিহাস অনুযায়ী সপ্তম শতাব্দীতে বৌদ্ধরাজ দেবখড়গের স্ত্রী প্রভাবতী দেবী অমরকীর্তি স্থাপনে বদ্ধপরিকর হয়ে ২টি মন্দির স্থাপন করেন। একটি চণ্ডী মন্দির, অপরটি শিব মন্দির। চণ্ডী মন্দিরে অষ্টভুজা সর্বাণী মহা সরস্বতী, অপরটিতে শিবমূর্তি স্থাপন করেন। একটা ব্যাপার বেশ ইন্টারেস্টিং, রাজা নিজে বৌদ্ধ ছিলেন কিন্তু তাঁর স্ত্রী ছিলেন হিন্দু। অর্থাৎ ভিন্নধর্মের বিয়েতে তখন সমস্যা ছিল না। প্রভাবতী দেবী দীর্ঘদিন এই মন্দিরে পূজা অর্চনা চালিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর থেকে এই মন্দিরের ব্যবহার কমতে কমতে একসময় পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে।

সপ্তদশ শতাব্দীতে মন্দিরগুলো যখন নিশ্চিহ্ন হওয়ার পথে তখন রাজা গোবিন্দ মানিক্যের অগ্রজ জগন্নাথ দেবের দুহিতা, যুবরাজ চম্পক রায় এর ভগ্নী দ্বিতীয়া দেবী চণ্ডী মন্দির ও শিব মন্দির পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। এই ঘটনা লিপিবদ্ধ আছে ত্রিপুরা স্মৃতি নামক গ্রন্থের রাজমালা রত্ন মানিক্য খন্ডে এইভাবে,

চম্পক রায় দেওয়ান ছিল, হইল যুবরাজ
তাঁর ভগ্নী দ্বিতীয়া নামে করে পুণ্যকাজ
মেহেরকুল উদয়পুর দিঘিকা খনিল
দউলসেতু চণ্ডীমুড়ার চণ্ডিকা স্থাপিল।

দ্বিতীয়া দেবী চণ্ডীদেবীর পূজা অর্চনা আর ভক্তদের স্নানের জন্য চণ্ডীমুড়া পাহাড়ের দক্ষিণ পাদদেশে এক বিশাল দিঘী খনন করেন। এই দিঘীটি আজও দ্বিতীয়া বা দ্যুত্যা দিঘী নামে পরিচিত। কালচক্রে দীর্ঘদিন মন্দির দুইটি সেবক ও ভক্তের অভাবে পরিত্যক্ত হয়। ১৩২৫ বঙ্গাব্দে চাঁদপুর নিবাসী বাবু নিবারণ চক্রবর্তী, কুমিল্লার দানবীর মহেশচন্দ্র ভট্টাচার্যের সহায়তায় পুনরায় ধাতুনির্মিত অষ্টভুজা চণ্ডীমূর্তি স্থাপন করে মন্দিরে পূজা অর্চনার কাজ আরম্ভ করেন। ১৯১৯ সালে ধাতুনির্মিত মূর্তিটি চুরি হয়ে যাওয়ার পর থেকে সুদীর্ঘ সময় মন্দিরটি পরিত্যক্ত অবস্থায়। তখন মন্দিরের অনেক সম্পত্তিই বেদখল হয়ে যায়। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে স্বপ্নাদিষ্ট হয়ে বর্তমান সেবাইত স্বামী আত্মানন্দ গিরি মহারাজ এই মন্দিরে আসেন। তাঁর অক্লান্ত পরিস্রমে আবারও মন্দিরে পূজা অর্চনা শুরু হয় যা কি না এখনও চালু আছে।

প্রতি বছর তিনবার চণ্ডীমুড়ায় ভক্তবৃন্দের সমাবেশ ঘটে। কার্তিক মাসের কালীপূজার সময় দেওয়ানি উৎসব, পৌষ-মাঘ মাসে গীতা সম্মেলন এবং ফালগুন-চৈত্র মাসে বাসন্তী মহাঅষ্টমী। আশ্রমের লোকজনসহ আগত ভক্তবৃন্দের বিশ্বাস মা চণ্ডী দেবীর কৃপা থেকে কেউ খালি হাতে ফেরে না। ১৯৫৫-৫৬ সালে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকারের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ লালমাই-ময়নামতিতে জরিপ চালিয়ে কুমিল্লার প্রত্নতাত্তি্বক যে ৫৪টি স্থান সংরক্ষণের জন্য নির্দিষ্ট করে তার মধ্যে চণ্ডীমুড়া অন্যতম।

ইতিহাসের পাঠ আপাতত শেষ। এইবার ঘুরাঘুরি শুরু করা যাক। অফিসের কাজে কুমিল্লা জেলার অন্তর্গত বরুড়া থানায় যাচ্ছিলাম। কুমিল্লা থেকে বরুড়া'র দূরত্ব ১৮ কিলোমিটার। বাইকে যেতে ৪৫ মিনিটের মত লাগে। কুমিল্লা-চাঁদপুর মহাসড়ক ধরে ১২ কিলোমিটার যাওয়ার পর হাতের ডানপাশে প্রায় ১১ কিলোমিটার দীর্ঘ লালমাই পাহাড় উদয় হল। আরও এক কিলোমিটার যাওয়ার পর একটা তেমাথায় এসে পৌঁছালাম। এই ত্রিমুখী পয়েন্টটা কুমিল্লা জেলার তিনটা থানা কোতোয়ালী, বরুড়া এবং লাকসাম এর মিলনস্থল। বামদিকের রাস্তাটা চলে গেছে চাঁদপুর। ডানদিকের রাস্তা ধরে ৫ কিলোমিটার এগুলেই বরুড়া। গুগুল ইমেজ থেকে দেখালে আপনাদের বুঝতে সুবিধা হবে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই দূর থেকে পাহাড়ের উঁচুতে কমলা আলোর একটা ঝিলিক চোখে পড়ল। কিছুটা অবাক হলাম। কারণ এই জায়গায় পাহাড়ের উপর কোন মন্দির আছে জানতাম না।

কিছুক্ষণ পরেই মন্দিরের প্রবেশদ্বারে চলে আসলাম। চমৎকার একটা গেট। সদ্য রঙ করা হয়েছে দেখেই বোঝা যাচ্ছিল।

ওই মুহূর্তে ব্যস্ততা থাকায় আর মন্দিরে উঠি নি। বরুড়া থেকে ফিরবার পথে উঠলাম। গেট পার হয়েই দুইপাশে রেলিঙে ঘেরা সুন্দর সিঁড়ি। উঠতে থাকলাম।

যতই উপরে উঠছিলাম চারপাশটা ততই সুন্দর দেখাচ্ছিল। সিঁড়ির ধাপগুলো গুনতে গুনতে উপরে উঠছিলাম। শেষ ধাপে উঠে হিসাব করলাম সর্বমোট ১৬৩ ধাপ আমি পাড়ি দিয়েছি। আরে বাহ, আমি তো অনেক উপরে উঠে এসেছি।

১৬৩ ধাপ অতিক্রম করবার পর মন্দিরের মূল দরোজা।

জুতা খুলে আমরা মন্দির কমপ্লেক্সে প্রবেশ করলাম। পাশাপাশি দুইটা (একটা শিব অন্যটা চণ্ডী) চমৎকার মন্দির । সদ্য রঙ করা মন্দিরগুলো সূর্যের আলোতে কমলা রঙ ঝিলিক দিচ্ছিল।

মন্দিরের গঠন বেশ কৌতূহলোদ্দীপক। দুইটা মন্দিরেরই সামনের অংশের পিছনে বর্ধিত অংশ রয়েছে যা দেখতে ছোট অংশটার মতই এবং গায়ে গায়ে লাগানো। মন্দিরের পাশেই স্বামী আত্মানন্দ গিরি মহারাজের নামে একটা ভবনের নামকরণ করা হয়েছে। গীতা সন্মেলনে আসা তীর্থযাত্রীরা এখানেই একত্রিত হয় পূজা অর্চনা করেন এবং রাতে থাকেন। এখানে একটা প্রতিমাও আছে।

মন্দিরের পিছনদিকে বেশ খানিকটা ফাঁকা জায়গা আছে। এখান থেকে দাঁড়ালে চারপাশটা দারুণ লাগে। একপাশে পাহাড়। একটা কথা এই ফাঁকে জানিয়ে রাখি। কুমিল্লার আঞ্চলিক ভাষায় অপেক্ষাকৃত ছোট পাহাড়কে মুড়া বলা হয়। চণ্ডীমুড়া নামটিতে এর সরাসরি প্রভাব রয়েছে।

অন্যদিকে শ্যামল প্রকৃতি। দূর থেকে কুমিল্লা শহরটা দেখা যায়। রাতেরবেলা পাহাড়ের উপর থেকে কুমিল্লা শহরের আলো দেখতে নাকি দারুণ লাগে।

আমাদের চণ্ডীমুড়া ভ্রমণ শেষ। যাবার আগে একটা ছবি দিয়ে শেষ করছি। চণ্ডীমুড়া মন্দিরটি অনেকদিন পর পর রঙ করা হয়। এর আগেরবার মন্দিরটিকে গোলাপি রঙে রাঙানো হয়েছিল। গোলাপি চণ্ডীমুড়ার ছবিটি পেয়েছি গুগল থেকে। আপনাদের সাথে শেয়ার করার লোভ সামলাতে পারলাম না। আপনারাই বলুন, কমলা নাকি গোলাপি কোন রঙে মন্দিরটিকে বেশি সুন্দর দেখায়।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক


মন্তব্য

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

বুললেই তো বুইলবেন বুইলেছি। এত পপকর্ণ খেয়ে কিছু হবি নে বাপু? এট্টু ঘুইরে আসেন না। ভাল লাইগবে।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

ট্যাকাটুকা দ্যান। প্রয়োজনে মাথায় "রূপক ভ্রমণ" ছাপ্পা মারা ফেটি বাইন্ধা লমু। চাল্লু

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

ঘুরতে ট্যাকাটুকা লাগে নাকি? কস্কি মমিন! কান্ধে একখান গাট্টি লইবেন, যেইখানে রাইত সেইখানেই কাইত হইবেন, আর রাস্তার পাশের টং দোকানে চা-বিড়ি খাইবেন তাইলেই হইবে। চাল্লু

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

কস্কি মমিন! চা-বিড়ির বিল দেবে ক্যাডা? এ কি পাড়ার দোকান? চিন্তিত

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

হে হে, ওইটা না হয় আমিই স্পন্সর করলাম। তারপরেও বের হন তো আগে।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি

আপনের কি পপ কর্ণের দোকান বা ফ্যাক্টরি আছে?

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি

খাইছে

____________________________________
যাহারা তোমার বিষাইছে বায়ু, নিভাইছে তব আলো,
তুমি কি তাদের ক্ষমা করিয়াছ, তুমি কি বেসেছ ভালো?

অতিথি লেখক এর ছবি

যেহেতু অনেক ভেবেচিন্তেও কোন স্থির সিদ্ধান্তে আসতে পারলুম না, তাই আমার মত হলঃ দুটি মন্দির বরং দু রংয়ে সাজুক, একটি কমলা রংয়ে এবং অন্যটা গোলাপি রংয়ে! হাসি
নতুন একটি স্থাপত্য নিদর্শনের সন্ধান দেয়ার জন্য ধন্যবাদ, রূপক ভাই। ভ্রমন কাহিনি অব্যাহত থাকুক।
।।।।।।।।।।।
অনিত্র

অতিথি লেখক এর ছবি

মন্দিরের নিয়ম অনুযায়ী সবকিছু একই রঙের হবে। তবে আপনার প্রস্তাবটা ভেবে দেখবার জন্য মন্দিরের পুরোহিতদের কাছে উত্থাপন করার চেষ্টা করা যেতেই পারে। আর ভ্রমণ মেশিন (থুক্কু কাহিনী) চলবে। শয়তানী হাসি

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

মাহবুব লীলেন এর ছবি

লালমাই পাহাড়ের বয়স সাড়ে তিন কোটি বছর? এইটা কি গ্রহণযোগ্য সূত্র?

অতিথি লেখক এর ছবি

কালের কণ্ঠ পত্রিকার ৩১/০১/২০১৩ সংখ্যায় একটা উপসম্পাদকীয় ছাপা হয়েছিল যেখানে লালমাই পাহাড়ের বয়স সাড়ে তিন কোটি উল্লেখ করা হয়েছিল। লিঙ্কটা দিলাম তবে এখন ওপেন হচ্ছে না। ই-পেপারে খুঁজলে হয়ত পাওয়া যাবে।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

অতিথি লেখক এর ছবি

গুগলে সার্চ দিলে এই ছবি আসে কিন্তু লিঙ্কটা কেন জানি ওপেন হচ্ছে না। আমি এইখান থেকেই রেফারেন্স নিয়েছিলাম। তখন তো ঠিকই ওপেন হয়েছিল। মন খারাপ

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি

শন্ডু নিশন্ডু > শুম্ভ নিশুম্ভ


তোমার সঞ্চয়
দিনান্তে নিশান্তে শুধু পথপ্রান্তে ফেলে যেতে হয়।

অতিথি লেখক এর ছবি

সম্পাদনা করতে পারছি না। অতিথি লেখকদের জন্য সম্ভবত সম্পাদনা অপশনটা নাই। মন খারাপ

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

অতিথি লেখক এর ছবি

বেশ ঘোরাঘুুরি, বেশ ব্লগ একটা চলুক

দেবদ্যুতি

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- হাসি

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

তারেক অণু এর ছবি

যাব যাব-

অতিথি লেখক এর ছবি

চলে যান ভাইয়া। আপনার ভাল লাগবে।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।