দার্জিলিং এর গপ্পো # ৬ষ্ঠ পর্ব # ক্যাবল কারে ভ্রমণ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৫/০৯/২০১৬ - ৩:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাধারণত যারা দার্জিলিং ভ্রমণ করেন তাঁদেরকে জীপগাড়ি ভাড়া করলে প্রথমেই ঠিক করে নিতে হয় কয় পয়েন্ট ঘুরবেন। সেই অনুযায়ী ভাড়া নির্ধারিত হয়। পয়েন্টের ব্যাপারটা একটু খুলে বলা যাক। দার্জিলিঙে দর্শনীয় স্থানের অভাব নেই। প্রতিটি দর্শনীয় স্থানকে এক একটি পয়েন্ট হিসাবে বিবেচনা করা হয়। সময়ের উপর ভিত্তি করে এগুলোকে থ্রি পয়েন্ট, ফাইভ পয়েন্ট এবং সেভেন পয়েন্ট এই তিন প্যাকেজ ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। কেউ যদি একদিনেই দার্জিলিং এর সবগুলো দর্শনীয় স্থান দেখতে চান তাহলে তাঁকে একসাথে থ্রি পয়েন্ট এবং সেভেন পয়েন্ট প্যাকেজ পছন্দ করতে হবে (আমরা এই প্যাকেজটিই পছন্দ করেছিলাম)। কারও হাতে দিনের একবেলা সময় থাকলে থ্রি অথবা ফাইভ পয়েন্ট প্যাকেজ পছন্দ করবেন। সেভেন পয়েন্ট ঘুরতে চাইলে পুরো একদিন হাতে রাখতে হবে।

থ্রি পয়েন্ট ভ্রমণের জন্য খরচ পড়বে ১৫০০ রুপি, ফাইভ এবং সেভেন পয়েন্টের জন্য যথাক্রমে ২০০০ এবং ২৫০০ রুপি। থ্রি পয়েন্টের অন্তর্ভুক্ত দর্শনীয় স্থানগুলো হচ্ছে টাইগার হিল (এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা সবচাইতে ভাল দেখা যায়), বাতাসিয়া লুপ এবং ঘুম আশ্রম। সেভেন পয়েন্টের মধ্যে আছে জাপানিজ মন্দির, পিস প্যাগোডা, রক গার্ডেন, হিমালয় মাউন্টেনিয়ারিং ইন্সটিটিউট এবং তৎসংলগ্ন চিড়িয়াখানা, তেনজিং রক, চা-বাগান এবং রোপওয়ে ভ্রমণ। যারা ফাইভ পয়েন্ট ঘুরতে চান তাঁদেরকে উপরের থ্রি এবং সেভেন পয়েন্ট থেকে যে কোন ৫ টা দর্শনীয় স্থান বেছে নিতে হবে। দেখার মত আরও বেশ কিছু জায়গা থাকলেও উপরোল্লিখিত ১০ টিই দার্জিলিং এর সবথেকে প্রসিদ্ধ দর্শনীয় স্থান। পর্যটকদের ভিড় এগুলোতেই বেশি। এর মধ্যে সবথেকে বেশি সময় লাগে যেটিতে সেটি হচ্ছে রোপওয়ে ভ্রমণে। আমাদের এবারের গন্তব্য সেখানেই।

দার্জিলিং শহর এবং চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী (হিমালয় রেঞ্জের পাহাড়গুলো সহ) যদি কেউ প্যানারোমিক দৃষ্টিতে দর্শন করতে চান তাহলে ক্যাবল কারে করেই দেখতে হবে। আর সে জন্য আপনাকে যেতে হবে দার্জিলিং শহরের চক বাজার থেকে ৩ কিলোমিটার দূরের সিঙ্গামারিতে। Rangeet নামক ছোট্ট একটা নদীর কাছাকাছি বলে এর অপর নাম Rangeet Valley Cable Car. প্রসঙ্গত উল্লেখ্য ১৯৬৮ সালে নির্মিত এই রোপওয়েতেই ভারতের প্রথম ক্যাবল কার ব্যবস্থা চালু হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে এর উদ্দেশ্য ছিল দুর্গম চা-বাগানগুলোতে খাবার পৌঁছানো। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সাল থেকে পর্যটকদের জন্য এটি উন্মুক্ত করা হয় এবং সময়ের পরিক্রমায় পর্যটকদের অন্যতম প্রধান আকর্ষণে পরিণত হয়। শুরুতে মাত্র একটিই ক্যাবল কার ছিল যার সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পেতে বর্তমানে ১৬ টিতে এসে দাঁড়িয়েছে।

একটানা ১৫ বছর চালু থাকার পর ২০০৩ সালের এক দুর্ঘটনার কারণে জনপ্রিয় এই পর্যটন সেবাটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। সে বছরের ১৯ অক্টোবর তিনটি ক্যাবল কার ক্যাবল ছিঁড়ে ১০০ ফুট নিচের চা-বাগানে খসে পড়ে। ৪ জন নিহত হওয়া ছাড়াও আরও অনেকেই আহত হন। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে বেরিয়ে আসে ক্যাবল কারের সঞ্চালন লাইনগুলো ঠিকমত মেরামত করা হয় নি বলেই এমন অঘটন। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রায় ৮ বছর দার্জিলিং রোপওয়ে বন্ধ থাকে এবং ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আবারও চালু হয়। তখন থেকেই নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে এটি পর্যটকদের মনোরঞ্জন করে যাচ্ছে। সেই দুর্ঘটনার স্মরণে প্রতি মাসের ১৯ তারিখ প্রয়োজনীয় মেরামতের জন্য রোপওয়ে বন্ধ রাখা হয়।

রোপওয়ে নিয়ে এতসব কাহিনী ভ্রমণের আগে জানতাম না। শুধু জানতাম অনেকক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে টিকেট করতে হয় বলে ভ্রমণ শিডিউলে বেশিরভাগ পর্যটকই রোপওয়ে ভ্রমণকে একদম শুরুতেই রাখেন। ভ্রমণের অফ মৌসুমে দুপুর ৪ টার পর্যন্ত টিকেট কাউন্টার খোলা থাকলেও পিক মৌসুমে দুপুর দুইটার পর টিকেট দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। সে হিসাবে আমরা বেশ দেরীতেই পৌঁছেছি। আমাদের সামনে বিশাল লাইন। কাউন্টারে নিয়মাবলী টানানো আছে। ৪০ মিনিট আপ-ডাউন ভ্রমণের খরচ জনপ্রতি ১৫০ রুপি। ৩ থেকে ৮ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্য খরচ অর্ধেক।


লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষার মত বিরক্তির কাজ আর একটিও নেই সেটা আরও একবার অনুধাবন করলাম। আমার সামনে দক্ষিণ ভারতের (দক্ষিনি চলচ্চিত্রগুলো নিয়মিত দেখি বলে ভাষা শুনে অনুমান করতে পেরেছিলাম) এক দম্পতি দাঁড়ানো। স্বামী বেচারা ৫ বছরের চঞ্চল ছেলেকে সামলাতে পারছেন না বিধায় মাঝে মাঝেই স্ত্রী'র ঝাড়ি সহ্য করছেন। কোলে ১ বছরের বাচ্চাকে নিয়ে লাইনে দাঁড়াতে হয়েছে বলে স্ত্রী বেচারিও আমাদের মত যথেষ্ট বিরক্ত। বুঝি না, আমাদের উপমহাদেশে বিয়ের পর বউয়ের ঝাড়ি খাওয়া কি নিয়তি নাকি জীবনের অমোঘ সত্য? পিছনের ৫ ইউরোপীয় পর্যটক বেশ হাসিমুখেই গাইডের সাথে খোশগল্পে মগ্ন। এদের ধৈর্য অপরিসীম। বিরক্তি কাটানোর জন্য আমরা তিনজন পালা করে একটু পর পর হেঁটে আসছি সামনে থেকে। টিকেট কাউন্টারের বামপাশে একটু নিচে অনেকগুলো ছোট ছোট দোকানে চা-পাতি বিক্রি হচ্ছে। সেই সাথে আছে হালকা নাস্তার ব্যবস্থা। একপাতা নুডলস (বাটির বদলে এক ধরণের পাতার উপর নুডলস পরিবেশন করা হচ্ছিল) এবং একবাটি মম (আমাদের দেশের নারিকেল পিঠার মত একধরণের খাবার যেখানে ময়দার ভিতর সব্জি ধুঁকিয়ে অল্প ভাপে সিদ্ধ করা হয়) ভক্ষণ করে পেটটাকে একটু শান্তি দিলাম।


প্রায় দেড় ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকার পর আমাদের সিরিয়াল আসল। আহ শান্তি। একটা ক্যাবল কারে ৬ জনের বেশি ধরে না। মজার ব্যাপার হচ্ছে আমরা যেই ৬ জন একসাথে ছিলাম তাঁরা সবাইই বাংলাদেশী। ক্যাবল কার চালু হওয়ার পর শিহরিত হয়ে উঠলাম। জীবনে প্রথমবারের মত ক্যাবল কারে ভ্রমণ করছি। শিহরিত হওয়াই স্বাভাবিক।

দার্জিলিং রোপওয়েতে প্রথম যখন ক্যাবল কার চালু হয় তখন সেটা ৭০০০ ফুট উচ্চতার সিঙ্গামারি স্টেশন থেকে ৮ কিলোমিটার দূরত্বের ৮০০ ফুট উচ্চতার রাম্মান নদীর তীরবর্তী সিংলা বাজার স্টেশন পর্যন্ত যেত। যাওয়া আসায় সময় লাগত ৯০ মিনিট। যাত্রাপথে টুকভার এবং বার্নেসবেগ স্টেশনে যাত্রাবিরতি থাকত অল্প সময়ের জন্য। দুর্ঘটনার পর ২০১২ সালে যখন আবার নতুন করে রোপওয়েটি চালু হয় তখন থেকে আর সিংলা বাজার পর্যন্ত যাচ্ছে না। বর্তমানে ক্যাবল কার আড়াই কিলোমিটার দূরের টুকভার স্টেশনে গিয়ে ফেরত আসে। সময় লাগে ৪০ মিনিট। আমাদের জন্য এইটুকুই যথেষ্ট। মুগ্ধ নয়নে চারপাশে তাকিয়ে প্রকৃতির সুধা প্রাণভরে উপভোগ করছিলাম সবাই। সবাই বলাটা ভুল হবে। আমাদের সহযাত্রী এক ভাই এসেছিলেন সম্ভবত শুধুই সেলফি তোলার জন্য। ক্যাবল কারের ভিতর দাঁড়ানো নিষেধ তারপরেও তিনি এপাশ ওপাশ করে সেলফি স্টিক হাতে নিয়ে সেলফি তুলেই যাচ্ছিলেন। সহযাত্রীদের এতে কোন অসুবিধা হচ্ছে কি না সেই বিষয়ে বিন্দুমাত্র ভ্রূক্ষেপ উনার ছিল না। সমাজ আমাদেরকে সামাজিকতার শিক্ষা দেয় বলেই বিরক্তিটুকু মনে চাপা দিয়ে চারপাশের সৌন্দর্য উপভোগে মন দিলাম।

ক্যাবল কার থেকে শহর দার্জিলিং এর চমৎকার দৃশ্যাবলী চোখে পড়ে। দেখা যায় সেন্ট জোসেফ কলেজের চমৎকার ক্যাম্পাস, ঢেউ খেলানো চা-বাগান, চা-বাগানের মাঝ দিয়ে ছুটে চলা সর্পিলাকার পিচঢালা রাস্তা, পাহাড়ের ঢালে গড়ে উঠা ঘরবাড়ি এবং দিগন্তের পাহাড়সাড়ি। মাঝে মাঝেই মেঘ এসে চারপাশটা অন্ধকার করে দিলেও সেই আঁধার দীর্ঘস্থায়ী হয় নি। আবহাওয়া পরিষ্কার থাকা সাপেক্ষে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘাও দেখা যায়, যদিও আমাদের সেই সৌভাগ্য হয় নি।





টুকভার পৌঁছে আবারও ফিরতি ক্যাবল কারের লাইনে দাঁড়াতে হয়। ফিরবার লাইনে শুরুও মত এত সময় দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। তারপরেও ২০ মিনিট তো লাগবেই। এই ২০ মিনিট সময়টা পুরোপুরি কাজে লাগিয়েছিলাম। একটা সরকারী টয়লেট আছে স্টেশনে যেখানে প্রাকৃতিক কৃত্যাদি সম্পন্ন করা স্বয়ং অনন্ত জলিলের পক্ষেও অসম্ভব। ঠিক পাশেই রুপির বিনিময়ে অপেক্ষাকৃত পরিচ্ছন্ন আরও একটি টয়লেট আছে। বুঝলাম সব জায়গায়ই দুই নাম্বারি চলে এবং Money is the most powerful thing everywhere. ফ্রেশ হয়ে চলে গেলাম চা-বাগানে। এক জায়গায় কয়েকজন কিশোর-কিশোরীকে দেখলাম পাঞ্জা খেলছে। দুইদান পাঞ্জা খেলে বিজয়ী হওয়ার গর্বে বুকটা ফুলে উঠল। যদিও আমার বয়সী কারও সাথে পাঞ্জা লড়তে গেলে যে হাতের আঙুল একটাও আস্ত থাকত না সেটা বেমালুম ভুলে গেলাম।


যে কিশোর-কিশোরীরা খেলছিল তাঁদের মধ্যে একজনের চেহারায় বাঙালীয়ানার ছাপ স্পষ্ট। বাকিরা সবাই স্থানীয়। স্থানীয় একটা ছেলে বাঙালী কিশোরটিকে ইঙ্গিত করে হঠাত করেই আমার উদ্দেশ্যে হিন্দিতে বলে উঠল, "দাদা, এই যে আপনার জাত ভাই। ওর সাথে গল্প করেন।" একইসাথে থমকে এবং চমকে গেলাম। কিশোরটির চোখের ভাষাহীন বিতৃষ্ণা এবং কণ্ঠের তীব্র বিদ্বেষের সুরে হতবাক হয়ে পড়েছিলাম। ছোট্ট এক কিশোরের একটি উক্তিই বুঝিয়ে দিচ্ছিল দার্জিলিং তথা পাহাড়ি অধিবাসীদের সাথে বাঙালী তথা সমতলের অধিবাসীদের যোজন যোজন মানসিক দূরত্ব কত তীব্র আকার ধারণ করেছে। আমাদের দেশের তরুণ প্রজন্মের অনেকের ভিতরেই তীব্র হিন্দু অথবা মুসলিম বিদ্বেষের পিছনের কারণটাও চোখের সামনে ভেসে উঠল। পরিবার এবং সমাজ থেকেই যদি ছোটবেলায় মাথায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ও খারাপ আর আমি ভাল, তাহলে সহনশীলতার চর্চা মুখ থুবড়ে পড়তে বাধ্য।

গোর্খাল্যান্ড আন্দোলন কেন এত জনপ্রিয়তা পেয়েছিল সেটা বুঝতে কষ্ট হয় না। এত ছোটবেলা থেকেই যদি মনের ভিতর কোন ভিন্ন ধর্ম এবং গোত্রের প্রতি বিদ্বেষ সৃষ্টি করে দেওয়া যায় তবে তার ফল আজ না হোক, ভবিষ্যতে ফলবেই। কেন জানি মনে হল অদূর ভবিষ্যতে দার্জিলিং পশ্চিমবঙ্গ থেকে আলাদা হবেই এবং গোর্খাল্যান্ড আন্দোলনও সফলতার মুখ দেখবে।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

১ম পর্ব # পশ্চিমবঙ্গে স্বাগতম
২য় পর্ব # রোড টু দার্জিলিং
৩য় পর্ব # শুভ সকাল, দার্জিলিং
৪র্থ পর্ব # মন্দির প্যাগোডার শহর
৫ম পর্ব # চা-বাগান এবং রক গার্ডেনের সৌন্দর্য


মন্তব্য

মাহবুব লীলেন এর ছবি

ভ্রমণ করছি আপনার সাথে...

অতিথি লেখক এর ছবি

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, সাথেই থাকুন। বাকি পর্বগুলোও লেখা প্রায় শেষ। সামনের বইমেলায় লেখাগুলো বই আকারে প্রকাশ করার ইচ্ছে আছে (যদিও কোন প্রকাশকের খোঁজ এখনও পাই নি। মন খারাপ)

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

অতিথি লেখক এর ছবি

অনেক ধন্যবাদ.খুব ভাল লেগেছে.আমি যাব ইনশাআল্লাহ|মু রফিকুল ইসলাম|

অতিথি লেখক এর ছবি

ঘুরে আসুন, ভাল লাগবে নিশ্চিত।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

অতিথি লেখক এর ছবি

যাওয়ার সুযোগ না হলেও আপনার লেখা পড়ে কল্পনায় সেখানে চলে গিয়েছি।

সত্যি অনুভূতিটা অসাধারন হাসি

Kamrul Rahat

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। হাসি

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি

এবারের ছবিগুলো দারুণ এসেছে।

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ। হাসি

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

জীবনযুদ্ধ এর ছবি

আপনার লেখাগুলো দার্জিলিং ভ্রমণের ক্ষেত্রে একটি রেফারেন্স হিসেবে কাজ করবে। লেখার সাথে ছবিগুলোও ভালো লাগলো

অতিথি লেখক এর ছবি

ধন্যবাদ। ভ্রমণের সাথে ইতিহাসটুকু সংযোজন করে খুব আনন্দ পাই। নির্দ্বিধায় বলছি, এই ব্যাপারে আপনার জুড়ি মেলা ভার।

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

সোহেল ইমাম এর ছবি

ক্যাবল কার থেকে তোলা ছবি গুলো সত্যিই সুন্দর হয়েছে। চলুক লেখা পপকর্ন লইয়া গ্যালারীতে বইলাম

---------------------------------------------------
মিথ্যা ধুয়ে যাক মুখে, গান হোক বৃষ্টি হোক খুব।

অতিথি লেখক এর ছবি

আপনারে অসংখ্য -ধইন্যাপাতা- ধন্যবাদ হাসি

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

মেঘলা মানুষ এর ছবি

ঘুরলাম আপনার সাথে, লাইনেও দাঁড়াতে হলো না আমার খাইছে

অতিথি লেখক এর ছবি

লাইনে দাঁড়ানোটাই বিরক্তিকর। এছাড়া বাকি সব ঠিক আছে। হাসি

ফাহমিদুল হান্নান রূপক

নতুন মন্তব্য করুন

এই ঘরটির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হবে এবং জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে না।